নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৭:০৯ পিএম, ২৬ ফেব্রুয়ারী, ২০২০
১৫ দিনের রিমান্ডে আওয়ামী মহিলা যুব লীগের বহিষ্কৃত নেতা পাপিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করছে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থা। জিজ্ঞাসাবাদে পাপিয়া অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য দিচ্ছে বলে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সূত্রে জানা গেছে।
এই জিজ্ঞাসাবাদে পাপিয়া স্বীকার করেছেন যে, ২০০১ সালের অক্টোবরের নির্বাচনের পর পাপিয়া বিএনপিতে যোগদান করেছিলেন এবং এখানেই তাঁর মক্ষীরানী এবং টেন্ডারবাজির হাতেখড়ি ঘটে। এসময় তিনি ২০০২ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত নিয়মিত হাওয়া ভবনে যেতেন বলেও আইনপ্রয়োগকারী সংস্থাকে জানিয়েছে। এসময় তাঁর নাম ছিল পিউ। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর অনেকের মতো পিউ-ও ভোল পাল্টে ফেলেন এবং সেইসময় আওয়ামী লীগের ওই সময়কার প্রভাবশালী নেতা এবং তৎকালীন সময়ের মন্ত্রীর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক তৈরি হয়।
তাঁর মাধ্যমেই তিনি আওয়ামী লীগে প্রবেশ করেন বলে আওয়ামী লীগের সূত্রগুলো জানিয়েছেন। মূলত নরসিংদী এলাকার বিএনপির বিভিন্ন মহলের সঙ্গে তাঁর একসময় যোগাযোগ ছিল। পরবর্তীতে তিনি আওয়ামী লীগার হয়ে যান। ৫-৭ বছরের মধ্যে আওয়ামী লীগের দাপুটে নেতা হিসেবে পরিচিতি নিয়ে নানারকম অপকর্মে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন।
মন্তব্য করুন
মাধ্যপ্রাচ্য শেখ হাসিনা ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত ইউসেফ এস ওয়াই রামাদান
মন্তব্য করুন
কাতারের আমির আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি
মন্তব্য করুন
চুয়াডাঙ্গা সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হিট এলার্ট জারি
মন্তব্য করুন
নাটোর সিংড়া উপজেলা পরিষদ ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি জুনায়েদ আহমেদ পলক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন