নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:৫০ পিএম, ১৫ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
শীঘ্রই স্বাস্থ্যখাতের ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির শূন্য ৪০ হাজার পদে লোক নিয়োগ দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম।
বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (বিএমএ)-এর নবনির্বাচিত কমিটি মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে আসলে তিনি একথা বলেন।
মোহাম্মদ নাসিম জানান, দীর্ঘদিন দেশের বিভিন্ন সরকারি হাসাপাতালে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির এই পদগুলো শুন্য থাকায় স্বাস্থ্য সেবাকে কাঙ্খিত মানে উন্নীত করা সম্ভব হচ্ছে না। সরকার ৬ হাজার চিকিৎসক ও ১০ হাজার নার্স নিয়োগ দিয়ে চিকিৎসক ও নার্স সংকটের সমাধান করেছে। কর্মচারী পর্যায়ের খালি পদ পূরণের প্রক্রিয়া প্রায় চূড়ান্ত পর্যায়ে।
বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন এবং মহাসচিব অধ্যাপক ডা. ইহ্তেশামুল হক চৌধুরী প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন।
গত সপ্তাহে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালের ১১ হাজার ১৯৫টি শয্যার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় আর্থিক মঞ্জুরী প্রদান করেছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রশাসনিক অনুমোদনের মধ্য দিয়ে দেশের বেশ কিছু হাসপাতালের শয্যা সংখ্যা বাড়ালেও দীর্ঘদিন ধরে বাড়তি শয্যাগুলোর জন্য আর্থিক বরাদ্দ ছিল না। ফলে পূর্বের শয্যা সংখ্যার বাজেট দিয়ে কাজ চালানো হচ্ছিল। বর্তমান সরকারের সময়ে এই বরাদ্দ প্রদানের ফলে দেশের দরিদ্র রোগীরাই বেশি উপকৃত হবে।”
এ সময় স্বাস্থ্য সচিব সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কামরুল আহসান খান, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল কালাম আজাদসহ মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তরের ঊর্দ্ধতন কর্মকর্তাগণ এবং বিএমএ’র নবনির্বাচিত কমিটির নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলা ইনসাইডার/এসআই
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. সামন্ত লাল সেন
মন্তব্য করুন
গাজা এখন জ্বলছে ইসরায়েলি নিধনে। মুসলমানরা মধ্যপ্রাচ্যে এক দুর্বিষহ রমজান পালন করছে। মানুষের আর্তনাদ এবং আহাজারি, শিশুদের ওপর বর্বরোচিত হামলা সমস্ত মানবতার সীমা লঙ্ঘন করেছে। অমানবিক এবং পৈশাচিকতায় ইসরায়েল এমন বীভৎস তান্ডব তৈরি করেছে যে তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তাদের ওপর বিরক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দেয়নি। অথচ এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পরপরই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও তারা গাজায় হামলা চালাবে।