নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:২৩ পিএম, ১৪ জুলাই, ২০১৭
আবার সামনে এসেছে ছাত্রলীগের অপরাজনীতি প্রসঙ্গ। বিশেষ করে চলতি এক মেয়াদে ছাত্রলীগের সভাপতি-সম্পাদকের আঙ্গুল ফুলে কালাগাছ হওয়ার বিষয়টি প্রকাশ্যে আসায় এই নিয়ে চলছে কঠোর সমালোচনা।
শুধু সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্ব নয়, সিলেট এমসি কলেজ ও চট্টগ্রাম কলেজসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে গত কয়েক দিনে নিজেদের মধ্যে চলা সংঘর্ষও এই সমালোচনা তীব্র করছে। আর এ সব মিলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকরা ছাত্রলীগের একালের সঙ্গে সেকালকে মিলিয়ে দেখছেন। ভাবছেন আজকের ছাত্রলীগ মূল সংগঠন আওয়ামী লীগের জন্য দায় নাকি সম্পদ?
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর থেকে ছাত্রলীগের কার্যক্রম তুলে ধরে সংগঠনটির সাবেক নেতারা বলছেন, আজকাল ছাত্রলীগের নাম শুনলে মানুষ অন্যকিছু ভাবে। এক কথায় ছাত্রলীগ মানে চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি আর দখলবাজি। দেশের অন্য প্রধান ছাত্র সংগঠন ছাত্রদলের সঙ্গে তুলনা করে তাঁরা বলেন, অপকর্ম বিবেচনায় এই দুইটি সংগঠনের মধ্যে কোন পার্থক্য দেখছি না।
অথচ এ ছাত্রলীগ একটি ঐতিহ্যবাহী ছাত্র সংগঠন। ইতিহাসের সঙ্গে তুলনা করে তাঁরা বলেন, ছাত্রলীগের নেতৃত্বে গঠিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের আন্দোলনের মুখে তৎকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ আগরতলা মামলার আসামিদের মুক্তি দিতে আইয়ুব খান বাধ্য হয়েছিল। অথচ ২০০৯ সাল থেকে ছাত্রলীগ নেতাদের খাইখাই রাজনীতি শুরু হলেও এর অব্যাবহিত পূর্বে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে দলের সভাপতি কারাগারে আটক থাকলেও তাঁদের কোন মিছিল-সমাবেশ করতে দেখা যায়নি।
বাংলাদেশের জন্মের ইতিহাসের সঙ্গে ছাত্রলীগের ইতিহাসকেও মিলিয়ে দেখেন সাবেক নেতারা। তাঁরা বলেন, যখনই পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠী বাঙালি নেতাদের উপর অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়েছে, ধরপাকড় করেছে গণহারে তখন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা প্রতিবাদ করে এগিয়ে গিয়েছিল সামনের দিকে। উদাহরণ দিয়ে তাঁরা বলেন, ১৯৭১ সালে মার্চের গণপরিষদের অধিবেশন প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান স্থগিত করার সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রলীগ এক দফার আন্দোলনের ডাক দিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে। একাত্তরের ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বাধীন বাংলার পতাকা উড়িয়ে দিয়েছিল তাঁরা। পরের দিন ৩ মার্চ ঢাকার পল্টন ময়দানে লক্ষ জনতার সামনে তারা স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করে।
নিকট অতীত থেকে সাবেক নেতারা বলেন, বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার একুশ বছর পর ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে ছাত্রলীগও প্রাণ ফিরে পায়। তবে সংগঠনটি বর্তমান অবক্ষয় ২০০৯ সাল থেকে শুরু হয় বলে মনে করেন তারা। গত কয়েকদিনসহ বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে আসা সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের হাতে অস্ত্রসস্ত্রের ছবি প্রসঙ্গেও কথা বলেন সাবেক নেতারা। তাঁরা বলেন, একসময় ছাত্রলীগের কর্মীরা প্রচুর পড়াশোনা করতো। সাদামাটা জীবনযাপন করতো তাঁরা। সাধারণ পোশাক-আশাকের জীবন-যাপন ছিল তাঁদের। এ প্রসঙ্গে হালের ছাত্রলীগ নেতাদের ফ্ল্যাট-গাড়ি থাকার খবর গণমাধ্যমে আসার কথাও তুলে ধরেন তাঁরা।
ছাত্র সংগঠনটির আধিপত্য বিস্তারের রাজনীতি প্রসঙ্গে সাবেক ছাত্রলীগ নেতারা বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে তারা একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করতে মরিয়া। যার জন্য তারা নিজেদের মধ্যে মারামারি থেকে শুরু করে হত্যাযজ্ঞ পর্যন্ত চালায়। যে কারণে দলকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হয়।
তাঁরা বলছেন, সরকারের নানামূখী ইতিবাচক কর্মকান্ডের পরও ছাত্রলীগ ইস্যুতে দলকে অনেক মূল্য দিতে হবে। বিশেষ করে জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে এই বিষয়ে সর্বোচ্চ সাবধান হতে হবে আওয়ামী লীগকে। তাঁদের মতে, দলের এই অঙ্গ সংগঠনের মাধ্যমে কোন ইতিবাচক ইমেজ তৈরি হচ্ছে না দলের, অথচ নেতিবাচক ইমেজের পুরো দায়ভারই নিতে হচ্ছে দলকে।
বাংলা ইনসাইডার/এমএএম
মন্তব্য করুন
চলমান তীব্র দাবদাহের ফলে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় হিট স্ট্রোকে
একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম জাকির হোসেন। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৭ টার দিকে
মাঠে কৃষিকাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে মৃত্যু হয়।
নিহত জাকির দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানার সীমান্ত সংলগ্ন ঠাকুরপুর
গ্রামের আমির হোসেন ছেলে। তিনি পেশায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি ছিলেন।
নিহতের বাবা আমির হোসেন জানান, ‘রোদ গরমে মাঠের ধান মরার অবস্থা।
ধানের জমিতে সেচ (পানি) দেয়ার জন্য জাকির সকাল ৭ টার দিকে মাঠে যায়। মাঠে যাওয়ার ঘণ্টাখানেক
পর খবর পাই সে মাঠে স্ট্রোক করেছে। মাঠে থাকা অন্য কৃষকরা তাকে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য
কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।’
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র পর্যবেক্ষক
জামিনুর রহমান জানান, আজ শনিবার সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ২ ডিগ্রি
সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫৮ শতাংশ এবং বেলা ১২ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা
ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ। বিকেল ৩ টায়
সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রির ঘরে দাঁড়ায়।
মন্তব্য করুন
শেরপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়ামে প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম ক্রিকেট লীগের উদ্বোধন করেন।
এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোক্তাদিরুল আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, জেলা ক্রীড়া অফিসার ধীরেন্দ্র চন্দ্র সরকারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী খেলায় সবুজসেনা স্পোর্টিং ক্লাব ও সাইকা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এ ক্রিকেট লীগে মোট ৫ টি দল অংশগ্রহণ করছে।
শেরপুর প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
চলমান দাবদাহে শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) থেকে ৭ দিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে এ সিদ্ধান্তের কথা সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে পৃথকভাবে জানানো হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান গণমাধ্যমকে বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানোর জন্য আমরা স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দিয়েছি। তারা এ সংক্রান্ত নোটিশ শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানো হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে।
তিনি জানান, শিক্ষার্থী সুরক্ষা ও অভিভাবকদের দাবির কথা বিবেচনায় নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান এক বিবৃতিতে জানায়, তীব্র তাপদাহে শিশু কিশোরদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় প্রাথমিক স্কুলের ছুটি ২১ এপ্রিলের পরিবর্তে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি থাকবে। ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে। এ সময় সরকারি স্কুল, শিশুকল্যাণ ও টাস্ট্রের স্কুলগুলো ও উপানুষ্ঠাানিক শিক্ষা ব্যুরো স্কুল ছুটি থাকবে।
এর আগে সকালে এক বিবৃতিতে আপাতত অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এতে জানানো হয়, দেশজুড়ে বহমান দাবদাহের দিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
এদিকে শুক্রবার আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে কয়েকটি জেলায় হিট অ্যালার্ট জারি করার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ৭ দিন বাড়ানোর দাবি জানান অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। সংগঠনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।
সংগঠনটি বলছে, দেশের বিভিন্ন জেলা ও অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষজনকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই দেশের সব স্কুল-কলেজ- মাদরাসা আগামী ৭ দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
তীব্র গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে মানুষ ব্যবহার করে থাকেন এয়ার কন্ডিশনিং (এসি)। কিন্তু এসি চালানোর কারণে বিদ্যুতের বিলও অনেকটাই বেড়ে যায়। যার কারণে বেশ চিন্তায় পড়তে হয় ব্যবহারকারীকে। আজ জেনে নিন এমন কিছু উপায় যাতে এসি ব্যবহার করেও বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে পারবেন অনেকটাই।
অনেকেই মনে করেন, সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় এসি চালালে ঘর তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে। কিন্তু বিষয়টি কিন্তু একেবারেই তা নয়। এর ফলে একধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাতে পারে বিদ্যুৎ বিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসি চালানোর ক্ষেত্রে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা সবচেয়ে ভালো। এছাড়াও, তাপমাত্রা এক ডিগ্রি কমলে বিদ্যুৎ বিল ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২০-২৪ ডিগ্রির মধ্যে রাখুন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে এবং বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় হবে অনেকটাই।
এসিতে ফিল্টার থাকে যা ধুলাবালি প্রতিরোধ করে। যদি এই ফিল্টারটি নোংরা হয়ে যায় তবে এসিকে ঠান্ডা বাতাস সরবরাহ করতে অনেকটাই বেশি পরিশ্রম করতে হয়, যার ফলে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। তাই প্রতি মাসে ফিল্টার পরিষ্কার করুন এবং বছরে অন্তত ১-২ বার এসি সার্ভিসিং করুন। এর ফলে বাঁচবে আপনার বিদ্যুতের বিল।
এসি ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখবেন ঘর থেকে যেন ঠান্ডা বাতাস বের না হয়। এ জন্য ঘরের দরজা-জানালা ভালোভাবে বন্ধ রাখুন। আপনি দরজায় একটি ক্লোজার ইনস্টলও করতে পারেন যাতে দরজা খোলার পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যাতে আপনার ঘরটি দীর্ঘ সময়ের জন্য ঠান্ডা থাকে। এতে আপনাকে একটানা এসি চালাতে হবে না এবং আপনার বিদ্যুৎ বিলও বাঁচবে।
ফ্যান রুমে বাতাসের সঞ্চালন বাড়ায় যার ফলে ঘরের সর্বত্র শীতল বাতাস ছড়িয়ে পড়ে। এসি চালুর আগে টেবিল ফ্যান চালিয়ে কিছু সময় ঘর ঠান্ডা করুন এরপর আপনি এসি চালু করতে পারেন। এর ফলে এসি সহজেই কম সময়ে ঠান্ডা বাতাস ঘরে ছড়িয়ে দেয় এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে, আপনি রাতে ঘুমানোর সময় টাইমার সেট করতে পারেন, যার ফলে ১.২ ঘণ্টা পরে এসি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে সারা রাত এসি চলবে না এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। এছাড়াও, সারাদিন একটানা এসি চালাবেন না, বরং একটি টাইমার সেট করুন।
মন্তব্য করুন