নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১২ পিএম, ২০ জুলাই, ২০১৭
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির মধ্যদিয়ে ২০১৭-১৮ শিক্ষাবর্ষে হবিগঞ্জ মেডিকেল কলেজের কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য মোহাম্মদ নাসিম।
আজ বৃহস্পতিবার হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের নব নির্মিত ২৫০ শয্যা হাসপাতাল ভবনের উদ্বোধনকালে তিনি এই ঘোষনা দেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এবং হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি অ্যাডভোকেট মো. আবু জাহির এমপির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুল মজিদ খান ,অ্যাডভোকেট আমাতুল কিবরিয়া কেয়া চৌধুরী,জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও বিএমএ সভাপতি ডা. মুশফিক হোসেন চৌধুরী, সিভিল সার্জন ডা. সুচিন্ত চৌধুরী, হবিগঞ্জ সদর আধুনিক হাসপাতালের তত্বাবধায়ক ডা. রথীন্দ্র চন্দ্র দেব প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিসহ সকল দল অংশগ্রহণ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য রোড ম্যাপ ঘোষনা করেছে। তারা নিরপেক্ষভাবে নির্বাচন করার জন্য প্রতিনিধি চাচ্ছে। সেখানে আওয়ামীলীগ ও বিএনপি সমান অধিকার পাবে। শেখ হাসিনার অধীনেই এই নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। আগামী নির্বাচন সকল দলের অংশ গ্রহণেই হবে।
চিকনগুনিয়ার প্রাদুর্ভাব মোকাবেলায় স্বাস্থ্য বিভাগের সকল ধরনের পদক্ষেপ রয়েছে জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, চিকনগুনিয়া মোকাবেলায় আমাদের সকল ধরনের প্রস্তুতি রয়েছে। পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করায় ইতোমধ্যে এর প্রাদুর্ভাব কমে এসেছে।
মোহাম্মদ নাসিম বলেন, দেশের মানুষের সাস্থ্য সেবার মানোন্নয়নে বর্তমান সরকার ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করতে গ্রামের কমিউনিটি ক্লিনিক, ইউনিয়ন ও উপজেলা হাসপাতালে সেবা চালু করা হয়েছে। বর্তমান সরকার দেশের প্রতিটি নাগরিকের স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে বদ্ধ পরিকর।
পরে মন্ত্রী শায়েস্তাগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতা রাখেন।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।