নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:৫৫ পিএম, ২১ জুলাই, ২০১৭
চুক্তিচ্যাপ্টা প্রশাসনে অবশেষে ৮৫ ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে সচিব পদে পদায়ন শুরু হয়েছে। এরমধ্য দিয়ে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ফলে পদোন্নতিবঞ্চিতদের ক্ষোভ নিরসন হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জানা গেছে, ১৯৮৩ সালের বিশেষ ব্যাচের অতিরিক্ত সচিব হওয়ার ক্ষেত্রে যুগ্ম সচিব পদে থাকতে হয়েছিল ৩ বছর ১০ মাস ২২ দিন। আর তাদের এই পদোন্নতির ফলে সচিব হওয়া থেকে বঞ্চিত হয়েছেন ’৮৪ ব্যাচের অনেক মেধাবী কর্মকর্তা। যার ফলে ৮৫ ব্যাচ অতিরিক্ত সচিবেই রয়ে গেছে দীর্ঘ দিন। এ নিয়ে প্রশাসনে অসন্তোষ বেড়েই চলছিল দিনের পর দিন। সর্বশেষ গতকাল থেকে এ ব্যাচ থেকে পদায়ন শুরু হয়েছে।
প্রসঙ্গত, এই পদায়নে ৮৫ ব্যাচের তিন কর্মকর্তাকে ভারপ্রাপ্ত সচিব নিয়োগ করা হয়েছে। আলাদা আলাদা দুইটি আদেশ জারির মাধ্যমে এই নিয়োগ দেয়া হয়। এই আদেশে নতুন ভারপ্রাপ্ত নির্বাচন কমিশন সচিব পদে নিয়োগ দেয়া হয়েছে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার হেলালুদ্দীন আহমদকে। তাছাড়া নির্বাচন কমিশনের সচিব মুহাম্মদ আবদুল্লাহকে শিল্প সচিব পদে বদলি করা হয়েছে।
সরকারি আলাদা আদেশে জননিরাপত্তা বিভাগে সংযুক্ত ওএসডি অতিরিক্ত সচিব মো. আবদুল হান্নানকে ভারপ্রাপ্ত সচিবের পদমর্যাদায় ভূমি আপিল বোর্ডের চেয়ারম্যান করা হয়েছে। আর প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব-২ নমিতা হালদারকে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
এদিকে, মাঠ পর্যায়ে নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের বদলি নিয়ে নির্বাচন কমিশনার ও সচিবালয়ের এখতিয়ার নিয়ে সমালোচনার মধ্যে ইসি সচিবের বদলির এই আদেশ এসেছে। কয়েকদিন আগে এ ধরনের একটি বিষয় নিয়ে এক নির্বাচন কমিশনার ‘আন-অফিসিয়াল’ নোট দিয়ে ইসি সচিবের কাছে ব্যাখ্যা চান।
পরে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নুরুল হুদা বলেন, মাঠ কর্মকর্তাদের বদলির বিষয়টি ইসি সচিবালয়ের, কমিশনের বিষয় নয়। এ নিয়ে ভুল বোঝাবুঝির অবকাশ নেই।
বাংলা ইনসাইডার/এমএএম
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।