নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৫৮ পিএম, ২৬ জুন, ২০২০
করোনা চিকিৎসার জন্য খাজনার থেকে বাজনা বেশি হয়ে যাচ্ছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে করোনা চিকিৎসা শুরু হয়েছে গত মাস থেকে। আর এই ১ মাসে চিকিৎসকদের থাকা খাওয়ার বাবদ খরচ হয়েছে ২০ কোটি টাকা। অর্থ মন্ত্রণালয়ের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। আর এই বিল দেখে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের চোখ কপালে উঠেছে। তাঁরা বলছে, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের থাকা-খাওয়া বাবদ খরচ এত হলে করোনা চিকিৎসা হবে কিভাবে? যেখানে সরকার করোনা চিকিৎসার জন্য করোনাকালীন সময়ে কৃচ্ছতা সাধনের কথা বলা হচ্ছে, ব্যয় সঙ্কোচনের কথা বলা হচ্ছে, সেখানে ঢাকা মেডিকেল কলেজের এই চিকিৎসা বিলাসীতা নতুন করে চিন্তার উদ্রেগ করেছে সরকারের মাঝে।
ইতিমধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে, এত খরচ ভবিষ্যতে আর বহন করা যাবেনা। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব এই বিষয়টি নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর মূখ্য সচিব ড. আহমদ কায়কাউসের সঙ্গেও যোগাযোগ করেছেন বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। এই প্রেক্ষিতে ভবিষ্যতে সরকারি যে ডরমেটরি আছে, সেই ডরমেটরিতে চিকিৎসকদের রাখার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে বলেও সরকারের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে যে, কোভিড পরীক্ষার জন্য ঢাকা মেডিকেলের একাংশকে নির্ধারণ করার বিষয়টি শুরু থেকেই ঢাকা মেডিকেলের চিকিৎসকরা বিরোধিতা করেছিলেন। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের উদ্যোগে ঢাকা মেডিকেলের নতুন বর্ধিতাংশকে কোভিড চিকিৎসার জন্য বিশেষায়িত করা হয়। সেসময় পাঁচশ জন চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের এখানের দায়িত্বে দেওয়া হয়। জানা গেছে, একজন চিকিৎসক ৭ দিন মাত্র ডিউটি করেন এবং বাকি ২১ দিন হোটেলে থাকে। ঢাকার একটি চার তারকা হোটেল নেওয়া হয় এই চিকিৎসকদের রাখার জন্য। এর ফলে ১ মাসে তাঁদের বিল এসেছে প্রায় ২০ কোটি টাকা। এর মধ্যে সাড়ে ৫ কোটি টাকা শুধু খাবারের বিলই এসেছে।
যদিও প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা ছিল যে, ৭ দিন ডিউটি এবং ২১ দিন ছুটির নিয়মটি বদল করতে হবে, বরং ১৪ দিন ডিউটি করে পরের ১৪ দিন ছুটির নিয়ম প্রবর্তন করতে হবে। কিন্তু ঢাকা মেডিকেলের চিকিৎসকরা ৭ দিন ডিউটি করে ২১ দিনের ছুটি ভোগ করছেন। এর থেকেও বড় কথা হচ্ছে যে, এইসময় তাঁদের হোটেলের বিল এসেছে ১২ কোটি টাকা এবং খাবারের বিল এসেছে সাড়ে ৫ কোটি টাকা। যখন সরকার করোনা মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে এবং করোনা মোকাবেলার সঙ্গে অর্থনৈতিক সঙ্কট তীব্র হয়েছে, সেইসময় এমন ব্যয় অযাচিত এবং অর্থ মন্ত্রণালয় এটা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বলেও জানা গেছে। অর্থ মন্ত্রণালয়ের একটি দায়িত্বশীল সূত্র জানিয়েছে যে, এবার তাদেরকে বিল দেওয়া হলেও ভবিষ্যতে এমন বিলাসিতা কখনোই গ্রহণযোগ্য হবেনা।
উল্লেখ্য বাংলাদেশে করোনা সঙ্কটের শুরু থেকে চিকিৎসকদের নিয়ে নানা রকম সমস্যা হয়েছে। প্রথমেই চিকিৎসকরা সব ধরণের চিকিৎসা সেবা বন্ধ করে দেন এবং সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের বহির্বিভাগের চিকিৎসা সেবা একেবারেই বন্ধ করে দেন। এই বাস্তবতায় প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে এবং নির্দেশে করোনা চিকিৎসা যেন নিশ্চিত করা হয় এবং কোনো হাসপাতালে কোনো রোগীকে চিকিৎসাহীন যেন না থাকতে হয় সেজন্য কঠোর অনুশাসন জারি করা হয়। কিন্তু এমন নির্দেশনার পরেও চিকিৎসকরা নন কোভিডদের চিকিৎসা এখনো সুষ্ঠভাবে করছে না।
এদিকে করোনা চিকিৎসা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরও নানারকম দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেয়। চিকিৎসকদের জন্য এন-৯৫ মাস্ক বা পিপিই দেওয়া হয়েছিল তা ছিল নিম্নমানের। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশে সবথেকে বেশি সংখ্যক চিকিৎসক আক্রান্ত হয়েছেন এবং মৃত্যুবরণ করেছে। এই বাস্তবতায় যখন ঢাকা মেডিকেল কলেজের বহিরাংশকে কোভিড হাসপাতাল করার উদ্যোগ নেওয়া হয় তখন চিকিৎসকরা তাঁদের সুরক্ষার দাবি করেন।
উল্লেখ্য যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীও চিকিৎসকদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নিয়েছিলেন কিন্তু এই ব্যবস্থার নামে এক ধরণের বিলাসীতা করেছেন, যা কোনভাবে কাম্য নয়। এখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে যে, এরপর কোভিড চিকিৎসার জন্য যে চিকিৎসকরা কোভিড চিকিৎসা করবেন তাঁদেরকে সরকারি ভালো, উন্নত মানের ডরমেটরিতে রাখা হবে এবং সেখানে তাঁদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
মন্তব্য করুন
শেরপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়ামে প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম ক্রিকেট লীগের উদ্বোধন করেন।
এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোক্তাদিরুল আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, জেলা ক্রীড়া অফিসার ধীরেন্দ্র চন্দ্র সরকারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী খেলায় সবুজসেনা স্পোর্টিং ক্লাব ও সাইকা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে। এ ক্রিকেট লীগে মোট ৫ টি দল অংশগ্রহণ করছে।
শেরপুর প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়াম
মন্তব্য করুন
চলমান দাবদাহে শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) থেকে ৭ দিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে এ সিদ্ধান্তের কথা সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে পৃথকভাবে জানানো হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান গণমাধ্যমকে বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানোর জন্য আমরা স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দিয়েছি। তারা এ সংক্রান্ত নোটিশ শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেবে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানো হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে।
তিনি জানান, শিক্ষার্থী সুরক্ষা ও অভিভাবকদের দাবির কথা বিবেচনায় নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান এক বিবৃতিতে জানায়, তীব্র তাপদাহে শিশু কিশোরদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় প্রাথমিক স্কুলের ছুটি ২১ এপ্রিলের পরিবর্তে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি থাকবে। ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে। এ সময় সরকারি স্কুল, শিশুকল্যাণ ও টাস্ট্রের স্কুলগুলো ও উপানুষ্ঠাানিক শিক্ষা ব্যুরো স্কুল ছুটি থাকবে।
এর আগে সকালে এক বিবৃতিতে আপাতত অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এতে জানানো হয়, দেশজুড়ে বহমান দাবদাহের দিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।
এদিকে শুক্রবার আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে কয়েকটি জেলায় হিট অ্যালার্ট জারি করার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ৭ দিন বাড়ানোর দাবি জানান অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। সংগঠনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।
সংগঠনটি বলছে, দেশের বিভিন্ন জেলা ও অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষজনকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই দেশের সব স্কুল-কলেজ- মাদরাসা আগামী ৭ দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছি।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
তীব্র গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে মানুষ ব্যবহার করে থাকেন এয়ার কন্ডিশনিং (এসি)। কিন্তু এসি চালানোর কারণে বিদ্যুতের বিলও অনেকটাই বেড়ে যায়। যার কারণে বেশ চিন্তায় পড়তে হয় ব্যবহারকারীকে। আজ জেনে নিন এমন কিছু উপায় যাতে এসি ব্যবহার করেও বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে পারবেন অনেকটাই।
অনেকেই মনে করেন, সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় এসি চালালে ঘর তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে। কিন্তু বিষয়টি কিন্তু একেবারেই তা নয়। এর ফলে একধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাতে পারে বিদ্যুৎ বিল।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসি চালানোর ক্ষেত্রে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা সবচেয়ে ভালো। এছাড়াও, তাপমাত্রা এক ডিগ্রি কমলে বিদ্যুৎ বিল ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২০-২৪ ডিগ্রির মধ্যে রাখুন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে এবং বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় হবে অনেকটাই।
এসিতে ফিল্টার থাকে যা ধুলাবালি প্রতিরোধ করে। যদি এই ফিল্টারটি নোংরা হয়ে যায় তবে এসিকে ঠান্ডা বাতাস সরবরাহ করতে অনেকটাই বেশি পরিশ্রম করতে হয়, যার ফলে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। তাই প্রতি মাসে ফিল্টার পরিষ্কার করুন এবং বছরে অন্তত ১-২ বার এসি সার্ভিসিং করুন। এর ফলে বাঁচবে আপনার বিদ্যুতের বিল।
এসি ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখবেন ঘর থেকে যেন ঠান্ডা বাতাস বের না হয়। এ জন্য ঘরের দরজা-জানালা ভালোভাবে বন্ধ রাখুন। আপনি দরজায় একটি ক্লোজার ইনস্টলও করতে পারেন যাতে দরজা খোলার পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যাতে আপনার ঘরটি দীর্ঘ সময়ের জন্য ঠান্ডা থাকে। এতে আপনাকে একটানা এসি চালাতে হবে না এবং আপনার বিদ্যুৎ বিলও বাঁচবে।
ফ্যান রুমে বাতাসের সঞ্চালন বাড়ায় যার ফলে ঘরের সর্বত্র শীতল বাতাস ছড়িয়ে পড়ে। এসি চালুর আগে টেবিল ফ্যান চালিয়ে কিছু সময় ঘর ঠান্ডা করুন এরপর আপনি এসি চালু করতে পারেন। এর ফলে এসি সহজেই কম সময়ে ঠান্ডা বাতাস ঘরে ছড়িয়ে দেয় এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।
বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে, আপনি রাতে ঘুমানোর সময় টাইমার সেট করতে পারেন, যার ফলে ১.২ ঘণ্টা পরে এসি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে সারা রাত এসি চলবে না এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। এছাড়াও, সারাদিন একটানা এসি চালাবেন না, বরং একটি টাইমার সেট করুন।
মন্তব্য করুন
জয়পুরহাটের তেঘর গ্রামে সনাতন ধর্মের নীলকন্ঠ শিব পূজা উপলক্ষে চলা শত বছরের পুরাতন শিব মেলায় চলছে জুয়ার আসর। জেলার মোহাম্মদাবাদ ইউপি সংলগ্ন মন্দির এলাকায় ঐতিহ্যবাহী মেলাতে হরেক রকম পণ্য ও খেলনা-পাতির সাথে চলছে জমজমাট জুয়ার আসর।
মেলা কমিটিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি), স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যরা এই মেলা কমিটির সদস্য বলে জানা গেছে। পহেলা বৈশাখ থেকে শুরু হওয়া মেলায় জুয়া চলে সন্ধ্যা থেকে চলে গভীর রাত পর্যন্ত। সেই সাথে মেলার আড়ালে চলে মাদক বিক্রি ও সেবন।
স্থানীয়রা জানায়, স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই চলছে এসব কার্যক্রম। তবে প্রশাসনের কেউই এই দায় নিতে নারাজ। আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ স্থানীয় প্রভাবশালীরা এসব কর্মকান্ডের সাথে জড়িত রয়েছে।
জানতে চাইলে পুলিশ সুপার মোহাম্মদ নূরে আলম বলেন, ‘জুয়ার বিষয় জানা ছিল না। যেহেতু আমার নজর এসেছে এখনই বন্ধ করা হবে।’
জুয়ার আসর নীলকন্ঠ শিব পূজা মাদক বিক্রি ও সেবন
মন্তব্য করুন