ইনসাইড বাংলাদেশ

বিএনপি-জামায়াতের অপপ্রচারে ভারতের সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ২৭ জুন, ২০২০


Thumbnail

খালেদা জিয়ার বিদেশে চিকিৎসায় সরকার তথা আদালতের অনুকম্পার পাশাপাশি তারেক-ড.কামাল গং বসে নেই। তাঁরা তাঁদের দেশ ও সরকার বিরোধী নোংরা খেলা অব্যাহত রেখেছেল। একদিকে খালে জিয়াকে সরকারের সুনজরে রাখা আর অন্য দিকে তোলে তোলে সরকার হটানোর জন্য আটঘাট বেঁধে নেমেছেন দুর্নীতি ও খুনের দায়ে সাজাপ্রাপ্ত, লন্ডনে পলাতক বিএনপি নেতা তারেক জিয়া।  

বিএনপি-জামায়াত চক্র ড. কামাল হোসেনের জামাতা ডেভিড বার্গম্যানকে ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে সরকারের সমালোচনাসহ দেশ বিরোধী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়াটা স্বাভাবিক পর্যায় হিসেবে যখন পরিগণিত হচ্ছে, তখন নতুন ছক নিয়ে মাঠে নেমেছে। নতুন কৌশল হিসেবে ভারতের সাবেক বিবিসি প্রতিনিধি সুবীর ভৌমিককে দিয়ে বাংলাদেশের সরকার বিরোধী প্রোপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছে। আর প্রোপাগান্ডার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যকার কিছু আজগবি গল্প একে। এ ধরণের গল্প শুরু হয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে এসএসএফ সদস্য দ্বারা হত্যা পরিকল্পনার বানোয়াট গল্প দিয়ে। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে এ ধরণের সংবাদের বিরুদ্ধে তখন তীব্র প্রতিবাদও করা হয়েছিল।

বিএনপি এইবার প্রোপাগান্ডার অস্ত্র হিসেবে কেন ব্যবহার করা হচ্ছে সেনাবাহিনীকে? সেই প্রশ্নের উত্তর হচ্ছে, বিএনপির রাজনীতি মানেই সেনাবাহিনীর বলয়ে আর্শীবাদপুষ্ট একটি দল। যে দলের ভবিষ্যৎ রাজনীতি এখন সুদূরে ঝলক দেওয়া এক মরীচিকা। জনগণের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন একটি দল যারা সব সময়ে সেনাবাহিনীর উপর ভর করতে চায়। কোন নির্বাচনে সেনাবাহিনী স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে রাখার পাশাপাশি ম্যাজিস্ট্রেসি প্রস্তাব করে আবার এই করোনাকালেও এইড টু সিভিল প্রশাসন হিসেবে সেনাবাহিনীকে দায়িত্ব দেয়া হলে তারা তার সমালোচনা করেন। অরাজক একটি পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করার পায়তারা সব সময়ে থাকে বিএনপির। বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম দক্ষ ও পেশাদার সুশৃঙ্খল একটি বাহিনী। এ বাহিনীর নামে আজগুবি গল্প তৈরি করে ফায়দা তোলার চেষ্টায় লিপ্ত।  

বর্তমান সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদকে সরিয়ে লেফটেন্যান্ট জেনারেল শফিকুর রহমানকে পরবর্তী সেনাপ্রধানের দায়িত্ব দেয়া হচ্ছে- এমন আজগবি ও বানোয়াট গল্প নিয়ে আবারও হাজির হচ্ছেন একদা বিবিসির সাবেক ভারতীয় সাংবাদিক সুবীর ভৌমিক।

‘A crack in the hornets’ nest strife within Bangladesh Military order’ শিরোনামে সুবীর ভৌমিকের নামে গত ১০ জুন এ সংবাদটি প্রচার করে The Telegraph, Online Addition.

‘Why Bangladesh Army Chief is Dragged Into Controversy ‘ শিরোনামে সুবীর ভৌমিকের করা গত ১৪ জুন এ সংবাদটি প্রচার করে The eastern Link. দুটি লেখাতেই তিনি জেনারেল আজিজ আহমেদ এর বিপক্ষে ষড়যন্ত্রের বিষয়ে উল্লেখ করেছেন। বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর মধ্যকার ষড়যন্ত্র তথ্যে কার লাভ? এই মুহূর্তে মোটা দাগে বলতে গেলে বিএনপির চাওয়াটা আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় তুলে ধরছে সুবীর ভৌমিক। আর সুবীর ভৌমিক যে ভাষায় এবং যে সুরে সংবাদ প্রচার করছেন, সেই একই তথ্যগুলো সোশ্যাল মিডিয়া প্রচার করছে বিএনপি’র নেতা- কর্মীরা। বর্তমান সিজিএস লেফটেন্যান্ট জেনারেল শফিকুর রহমান পরবর্তী সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করছেন এমন তথ্য প্রচার করছে তারা। কমেন্টে অভিনন্দনও জানাচ্ছেন তারা। সুকৌশলে একটি বাহিনীর সর্বোচ্চ পর্যায়ে গুজব ছড়িয়ে অন্তর্দ্বন্দ্ব সৃষ্টির পায়তারা করছে তারা। অর্থাৎ ইকুয়েশনটা খুব সহজে মিলে যাচ্ছে। আর এ কাজে সুবীর ভৌমিককে মনগড়া তথ্য দিয়ে সহায়তা করেছে বিএনপি সমর্থিত কয়েকজন সাবেক আর্মি অফিসার।

জানা গেছে যে, তারেক জিয়ার ঘনিষ্ঠ শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ দেশের বাইরে বসে বাংলাদেশে ও সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে। একই সঙ্গে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির জন্য উদ্দেশ্য প্রণোদিত মিথ্যা লেখা অনলাইন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখছেন তিনি। অনুসন্ধানে আরও জানা গেছে শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ www.sheikhnews.com নামে একটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল চালান। তিনি বাংলাদেশে দৈনিক শক্তি পত্রিকায় কিছুদিন সাংবাদিকতা করেন এবং লিবারেল পার্টি পরিচালনা করেন। জাতীয় প্রেসক্লাবে নিয়মিত যাতায়াত করতেন। বিএনপিপন্থী সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদ ও জামায়াতপন্থী সাংবাদিক নেতা রুহুল আমিন গাজীসহ বিএনপি জামায়াতের সাংবাদিকদের সাথে তার যোগাযোগ ছিলো।

বিএনপি তথা চারদলীয় জোটের পতনের পর ২০০৭ সালে শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ লন্ডনে গিয়ে বাংলাদেশ ও সরকার বিরোধী ষড়যন্ত্র করা শুরু করেন। সভা সেমিনার ফেসবুক ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে বাংলাদেশ, সরকার ও আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে নানা মিথ্যা কথা বলেন এবং লিখেন। এ কারণে তিনি লন্ডনে রাজনৈতিক আশ্রয় চেয়ে নাগরিকত্ব পাননি।লন্ডনে গিয়ে তারেক জিয়ার সাথে তিনি সাক্ষাৎ করেন। তারেক জিয়ার সাথে ভালো সম্পর্ক হয়ে গেলে তিনি তারেক জিয়ার কথামতো বাংলাদেশ ও সরকার এবং আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে জোরালোভাবে ষড়যন্ত্রে নামেন। লন্ডনে বসে sheikhnews.com অনলাইন নিউজ পোর্টাল খুলে আওয়ামী লীগ, সরকার ও সেনাবাহিনীকে জড়িয়ে মিথ্যা বানোয়াট লেখা লিখেন। লন্ডনে রাজনৈতিক আশ্রয় না পেয়ে পরে তিনি আয়ারল্যান্ড গিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিয়ে নাগরিকত্ব পান। তারেক জিয়ার কথামতো তিনি আয়ারল্যান্ডে বসে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক এবং অনলাইনের মাধ্যমে বাংলাদেশ সরকার ও সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছেন বলে সূত্র জানায়। সুবীর ভৌমিক যে সুরে যে তথ্য প্রকাশ করছেন সেই একই তথ্য প্রচারে নেমেছেন শেখ মহিউদ্দিন আহমেদ।

আমরা অনেকেই জানি যে, ২০১৬ সালে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের এজেন্ট মেন্দি এন সাফাদির সঙ্গে গোপন বৈঠক করেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব আসলাম চৌধুরী। আর সেই বৈঠকটিও করা হয় ভারতে। বিবিসিসহ প্রায় সকল গণমাধ্যমে বিষয়টি প্রচার পায়। পরে আসলাম চৌধুরীকে ঢাকায় গ্রেফতার করা হলে তিনি তা স্বীকার করেন।

গত ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৭ মিয়ানমারের সংবাদ মাধ্যম মিজ্জিমা তে সুবীর ভৌমিক প্রকাশ করলেন- বিপথগামী এসএসএফ’র ৬/৭ জন সদস্য দ্বারা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার ষড়যন্ত্র। দেশের সবচেয়ে প্রশিক্ষিত বাহিনীর বিপক্ষে এমন মনগড়া গল্পকে নাকচ করে কড়া স্টেটমেন্ট দেয় সরকার। অর্থাৎ এ ধরণের বানোয়াট গল্প তৈরি করে সরকার ও প্রশিক্ষিত বাহিনীর মধ্যে দূরত্ব তৈরির পায়তারা করছে সুবীর ভৌমিক। ২০১৮ সালের জুনে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল আউয়াল মিন্টু এবং তারেক রহমানের উপদেষ্টা ও দলের আন্তর্জাতিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির ভারতের মন গলাতে গোপনে সেদেশ সফর করেন। সফরে তারা ক্ষমতাশীল বিজেপিসহ কিছু রাজনৈতিক -অর্থনৈতিক বিশ্লেষকের সংগে দেখা করেন বলে তখন বিবিসি সহ ভারতীয় গণমাধ্যম খবর প্রচার করে। বিএনপি আন্তর্জাতিক সম্পাদক হুমায়ুন কবির দ্য হিন্দুকে দেয়া এক মন্তব্য এ বলেন, বিএনপি আমলগুলোতে ভারত ও বাংলাদেশের খারাপ সম্পর্ককে ভুল নীতি হিসেবে আখ্যা দেন। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টিগুলো চীন -রাশিয়া ভ্রমণ করছেন রাজনৈতিক যোগাযোগ বৃদ্ধির জন্য। কিন্তু প্রশ্নটা উঠে যখন সফরটা গোপনে হয়। তাই এটা প্রমাণিত হয় যে, লন্ডনে পলাতক থাকা তারেক রহমানের নির্দেশে কিছু ব্যক্তির সঙ্গে আঁতাত করতেই সেখানে যান তারা। সেই আঁতাতের ফসল সুবীর ভৌমিক।

আন্তর্জাতিক মিডিয়ায় বাংলাদেশ নিয়ে ষড়যন্ত্র করা বিএনপি-জামায়াতের নতুন কোন কৌশল নয়; ৩০ জানুয়ারি ২০১৩ আমেরিকান পত্রিকা The Washington Times এ ‘The Thankless Role in Saving Democracy in Bangladesh’ শিরোনামে আর্টিক্যাল লিখে আমেরিকাকে বাংলাদেশ গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিকে দেয়া জিএসপি সুবিধা বাতিলের দাবি জানায় বিএনপি সভানেত্রী স্বয়ং খালেদা জিয়া। বেগম খালেদা জিয়া মুখে যখন দেশপ্রেমের কথা বলেন, তখন জাতির কাছে তা প্রহসন ছাড়া আর কিছু মনে হয়না। ক্ষমতার স্বাদ গ্রহণ করতে দেশের বিরুদ্ধে যেতেও তাদের বেগ পেতে হয়না। একটি গণতান্ত্রিক সরকারের সঙ্গে সেনাপ্রধানের দূরত্ব হলে তিনি অবশ্যই টিকতে পারেননা।

তাই এটা বলা বাহুল্য যে, জেনারেল আজিজ সরকারের আস্থার প্রতীক হিসেবে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন। করোনা কালে একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী সাধারণ মানুষের পাশে দাড়িয়ে করোনা মোকাবিলায় কাজ করছে, যা সাধারণ মানুষের কাছে প্রশংসিত হচ্ছে। যারা ১৯৭১ সালে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে যুদ্ধ করে একটি মানচিত্রের জন্ম দিয়েছে। সেই প্রশিক্ষিত বাহিনী বর্তমানে জাতিসংঘের শান্তি মিশনে যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশে শান্তি স্থাপনের মাধ্যমে বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা সমুন্নত করছেন। মিয়ানমারের সংবাদ মাধ্যম মিজ্জিমা গ্রুপের কনসাল্টিং এডিটর সুবীর ভৌমিককে অনেকেই প্রশ্ন করেছেন যে, গুজব আবার সাংবাদিকতা এক হলো কবে? তাই বিবিসির সাবেক সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় না দিয়ে সুবীর ভৌমিকের উচিত নিজেকে তারেক বি এন পি-জামায়াতের এজেন্ট হিসেবে পরিচয় দেওয়া।

 সূত্র: দৈনিক নতুন সন্ধানে, অন্যান্য



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

‘শুধু দাবদাহে নয়, যেকোনো দুর্যোগে দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর পুলিশ’

প্রকাশ: ১২:৩৯ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শুধু তীব্র দাবদাহে নয়, দেশের যেকোনো দুর্যোগ দুর্বিপাকে বাংলাদেশ পুলিশ তার দায়িত্ব পালনে বদ্ধপরিকর বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে বাংলাদেশ পুলিশ বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা ২০২৪ অনুষ্ঠানের উদ্বোধনের পর তিনি এ কথা বলেন।

ডিএমপি কমিশনার বলেন, পুলিশ শুধু আইন-শৃঙ্খলার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়, মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে করোনা পরিস্থিতি সবক্ষেত্রেই সবার আগে এগিয়ে এসেছে। তারই ধারাবাহিকতায় তীব্র দাবদাহের মধ্যে নিজের দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি সাধারণ মানুষের মাঝে বিশুদ্ধ পানি, খাবার স্যালাইন বিতরণ করছে পুলিশ। বাংলাদেশ পুলিশ বার্ষিক সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা চলবে ২৫ থেকে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত। এবারই প্রথম জাতীয় পর্যায়ে অনুষ্ঠিত হচ্ছে এ প্রতিযোগিতা। অংশ নিচ্ছেন সারা দেশের পুলিশ সদস্যরা।

এদিকে, আজ থেকে সারাদেশে আবারও তিন দিনের ‘হিট অ্যালার্ট’ জারি করেছে আবহাওয়া অধিদফতর। চলতি মাসে এর আগে দুই দফায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছিল। এ অবস্থায় মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) থেকে রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্টে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

বাংলাদেশ পুলিশ   দায়িত্ব   পালন   বদ্ধপরিকর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণের কাজ করবে এআই

প্রকাশ: ১২:১১ পিএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

‘জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) নীতিমালা-২০২৪’ নামে এই নীতিমালার একটি প্রাথমিক খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে, যা দ্রুত চূড়ান্ত হবে। গুজব ও সাইবার অপরাধ নিয়ন্ত্রণে এটি ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে বলে আশা করছে সরকার।

ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উত্তরণের পথে অন্যতম বাধা মিথ্যাচার, গুজবসহ নানা ধরনের সাইবার অপরাধ।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, বর্তমান ডিজিটাল যুগে তথ্য-প্রযুক্তির অবাধ প্রবাহে জীবনযাত্রা প্রত্যাশার চেয়ে অনেক বেশি সহজ হয়েছে। এর অভিনব ব্যবহারের মাধ্যমে প্রতিনিয়ত সব ক্ষেত্রে বিভিন্ন পরিবর্তন আসছে। ইন্টারনেট, স্মার্টফোন, কম্পিউটার, ই-মেইল, সোশ্যাল মিডিয়া, ভিডিও কল, ইন্টারনেট চ্যাট ও অন্য প্রযুক্তির সাহায্যে তাত্ক্ষণিক যোগাযোগ কিংবা তথ্য আদান-প্রদান হচ্ছে। এর মধ্যে নতুন করে সংযুক্ত হয়েছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ইতিবাচক কার্যক্রমের পাশাপাশি বড় ধরনের নেতিবাচক প্রভাব দেখা দিয়েছে। এআইয়ের নেতিবাচক কাজের সুযোগ নিয়ে সাইবার অপরাধীরা গুজব ছড়ানোসহ বিভিন্ন অপরাধ করছে। ফলে জাতীয় স্বার্থে এর নিয়ন্ত্রণ জরুরি বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।

তথ্য-প্রযুক্তি বিভাগ জানিয়েছে, এআইয়ের নেতিবাচক ব্যবহার ও ঝুঁকি কমানোর জন্য সরকার একটি এআই আইন প্রণয়ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এর আগে সরকার ২০২০ সালে জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কৌশল প্রণয়ন করেছে। সেই কৌশলের আলোকে এত দিন এআই সম্পর্কিত বিষয়গুলো পরিচালনা করা হতো। কিন্তু বর্তমান সময়ে চাহিদা ও গুরুত্ব অনুধাবন করে এআই নীতিমালা প্রবর্তন করতে যাচ্ছে সরকার। এই নীতিমালা প্রণয়নের কাজ শুরু হয়েছে, যার প্রাথমিক খসড়া তৈরি করা হয়েছে।

এআই নীতিমালার প্রাথমিক খসড়ার শুরুতে বলা হয়েছে, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার গতিশীল যুগে বাংলাদেশও এটি গ্রহণ করতে চায়।

কেননা এআই শিল্প, অর্থনীতি ও সামাজিক কাঠামের ওপর প্রভাব ফেলছে, যার ফলে বিভিন্ন সেক্টরজুড়ে রূপান্তরমূলক পরিবর্তন ঘটছে। তাই সম্ভাব্য ঝুঁকি কমাতে এবং এআইকে কাজে লাগানোর জন্য একটি কৌশলগত নীতি কাঠামোর প্রয়োজন।

সংশ্লিষ্ট আইসিটি কর্মকর্তারা জানান, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বিভাগ এবং আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয় এআই নীতিমালা প্রণয়নের বিষয়ে প্রাথমিক পর্যালোচনা, বিচার-বিশ্লেষণসহ আনুষঙ্গিক কার্যক্রম শেষ করেছে। এর মধ্যে সরকারের সব মন্ত্রণালয়, বিভাগ, সংস্থা ও সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডার এবং গণমধ্যম ব্যক্তিত্বদের সমন্বয়ে একটি অংশীজন সভা হয়েছে। সভায় সবার কাছ থেকে মতামত নেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট সবার মতামতের ভিত্তিতে আগামী সেপ্টেম্বরের মধ্যে নীতিমালাটি চূড়ান্ত করা সম্ভব হবে বলে জানা গেছে।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘নিয়ন্ত্রণ, উদ্ভাবন, সম্প্রসারণ ও সমন্বয়সাধন—এই চারটি বিষয়কে ওই নীতিমালা প্রণয়নে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অগ্রগতিতে চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের এই যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার মতো প্রযুক্তি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হয়ে পড়েছে। এই প্রযুক্তির পজিটিভ ও নেগেটিভ দুই ধরনের প্রভাবই রয়েছে। তবে আমাদের এখানে অপব্যবহার বেশি হচ্ছে, যে কারণে নীতিমালা প্রণয়ন জরুরি হয়ে পড়েছে।’

খুব দ্রুত এআই নীতিমালা প্রণয়ন করা সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই প্রযুক্তির ব্যাপ্তি অনেক। এর যেমন ভালো দিক রয়েছে, তেমনি খারাপ দিকও আছে। তবে এআই প্রযুক্তি নিয়ে ভীত হওয়ার কিছু নেই। আমরা এর সুবিধাগুলো গ্রহণ করতে চাই।’


সাইবার   অপরাধ   নিয়ন্ত্রণ এআই  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বিশ্বব্যাপী সব যুদ্ধ বন্ধের উদাত্ত আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

রাশিয়া-ইউক্রেনসহ বিশ্বে চলমান যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, যুদ্ধ কখনো কোনো সমাধান দিতে পারে না। এটা অবশ্যই বন্ধ হওয়া উচিত।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকালে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয়-বিষয়ক জাতিসংঘের সামাজিক ও অর্থনৈতিক কমিশনের সম্মেলনে এ আহ্বান জানান তিনি।

এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন, ‘ইসরায়েল-ইরান ও ফিলিস্তিনির মধ্যকার যুদ্ধ বন্ধ করতে বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি। কারণ যুদ্ধের ভয়াবহতা আমি জানি। বাংলাদেশ কোনো যুদ্ধ চায় না। আলোচনার মাধ্যমে যে কোনো সমস্যার সমাধান করা সম্ভব’।

সম্মেলনে রোহিঙ্গা সংকট মোকাবিলা এবং মিয়ানমারে অভ্যন্তরীণ সংঘাত নিয়ন্ত্রণে আসিয়ানকে ভূমিকা রাখারও আহ্বান জানান শেখ হাসিনা।

এর আগে, গতকাল বুধবার (২৩ এপ্রিল) ৬ দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে থাইল্যান্ডে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে পৌঁছালে বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে উষ্ণ অভ্যর্থনায় বরণ করে নেওয়া হয়। থাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সঙ্গে সংযুক্ত মন্ত্রী পুয়াংপেট চুনলাইদ অভ্যর্থনা জানান। সফর ও আলোচ্য সূচি থাইল্যান্ডে পৌঁছানোর পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন শেখ হাসিনা। এরপর যৌথ সংবাদ সম্মেলনে অংশ নেন। সেখানে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে থাই প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া একটি রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন।

সফরকালে প্রধানমন্ত্রী রাজপ্রাসাদে থাইল্যান্ডের রাজা মহা ভাজিরালংকর্ন ফ্রা ভাজিরাক্লাওচাওয়ুহুয়া এবং রানী সুথিদা বজ্রসুধাবিমলালক্ষণের রাজকীয় দর্শকদের সঙ্গে থাকবেন। আজ বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি-জেনারেল এবং এসক্যাপের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলেও জানা গেছে।


বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ   প্রধানমন্ত্রী   শেখ হাসিনা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তাপপ্রবাহে উচ্চ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে শিশুরা, ইউনিসেফের উদ্বেগ

প্রকাশ: ১০:২১ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের শিশুদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তার বিষয়ে গভীরভাবে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশুবিষয়ক সংস্থা-ইউনিসেফ। সংস্থাটি বলেছে, অস্বাভাবিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি শিশুদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করে। তাপপ্রবাহের ফলে বিশেষ করে নবজাতক, সদ্যোজাত ও অল্পবয়সী শিশুরা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে থাকে। এ সময় হিটস্ট্রোক ও পানিশূন্যতাজনিত ডায়রিয়ার মতো উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবে সৃষ্ট অসুস্থতায় শিশুরা বেশি আক্রান্ত হয়।

সারা দেশে তাপপ্রবাহের মধ্যে শিশুরা  উচ্চ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে বলে উদ্বেগ জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল ইউনিসেফ।

এক বিবৃতিতে সংস্থাটি বলেছে, “বাংলাদেশজুড়ে দুঃসহ তাপপ্রবাহ বিরাজ করছে। সারা দেশে এই অসহনীয় তাপমাত্রায় শিশুদের স্বাস্থ্য ও নিরাপত্তা নিয়ে ইউনিসেফ গভীরভাবে উদ্বিগ্ন।”

 বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েটের পক্ষ থেকে পাঠানো ওই বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ইউনিসেফের ২০২১ সালের শিশুদের জন্য জলবায়ু ঝুঁকি সূচক (সিসিআরআই) অনুযায়ী, বাংলাদেশে শিশুরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ‘অতি উচ্চ ঝুঁকিতে’ রয়েছে।

এতে বলা হয়, "অস্বাভাবিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি শিশুদের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করে, বিশেষ করে নবজাতক, সদ্যোজাত ও অল্পবয়সী শিশুদের জন্য। হিট স্ট্রোক ও পানিশূন্যতাজনিত ডায়রিয়ার মতো উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাবে সৃষ্ট অসুস্থতায় এই বয়সী শিশুরা বেশি আক্রান্ত হয়ে থাকে।'

শিশুদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বিবেচনায় সরকার ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত স্কুল-কলেজে ছুটি ঘোষণা করেছে। এই পরিস্থিতিতে শিশুদের পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা ও নিরাপদ রাখার জন্য বাড়তি সতর্কতা অবলম্বনের জন্য অভিভাবকদের প্রতি আহ্বান জানায় ইউনিসেফ।

 


তাপপ্রবাহ   উচ্চ স্বাস্থ্যঝুঁকি   শিশুরা   ইউনিসেফ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ডিসি-এসপির সঙ্গে ইসির বৈঠক আজ

প্রকাশ: ১০:১৪ এএম, ২৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে সব জেলা প্রশাসক (ডিসি), পুলিশ সুপার (এসপি), বিভাগীয় কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আজ বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বৈঠকে বসবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

সংস্থাটির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান ইতোমধ্যে সংশ্লিষ্টদের যথা সময়ে বৈঠকে উপস্থিত থাকার নির্দেশনা পাঠিয়েছেন।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল বেলা ১১টায় সব বিভাগীয় কমিশনার, রেঞ্জের উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, জেলা প্রশাসক, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং পুলিশ সুপারদের উপস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে একটি সভা অনুষ্ঠিত হবে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়ালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠেয় সভায় নির্বাচন কমিশনাররা, নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিব ও সংশ্লিষ্ট অন্যান্য কর্মকর্তারা উপস্থিত থাকবেন।

নির্দেশনাটি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সচিব, মহাপুলিশ পরিদর্শক, সব বিভাগীয় কমিশনার, উপ-মহাপুলিশ পরিদর্শক, সব ডিসি ও এসপিদের পাঠানো হয়েছে।

অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের চার ধাপের তফসিল ইতোমধ্যে ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন।

প্রথম ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ও বাছাইয়ের সময় শেষ। বৈধ প্রার্থী এক হাজার ৭৮৬ জন, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৮ থেকে ২০ এপ্রিল। আপিল নিষ্পত্তি ২১ এপ্রিল, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২২ এপ্রিল। প্রতীক বরাদ্দ ২৩ এপ্রিল, আর ১৫২ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ৮ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাদের নিয়োগ করা হয়েছে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দায়ের করা আপিল আবেদন নিষ্পত্তি করবেন আপিল কর্তৃপক্ষ হিসেবে জেলা প্রশাসক।

দ্বিতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিল ২১ এপ্রিল শেষ সময়, মনোনয়নপত্র বাছাই ২৩ এপ্রিল, আপিল গ্রহণ ২৪-২৬ এপ্রিল, আপিল নিষ্পত্তি ২৭ থেকে ২৯ এপ্রিল। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ৩০ এপ্রিল, প্রতীক বরাদ্দ প্রতীক বরাদ্দ ২ মে। আর ১৬১ উপজেলায় ভোটগ্রহণ হবে ২১ মে।

এই ধাপের নির্বাচনে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ভোটারের সংখ্যা ৫ লাখের বেশি যেখানে সেখানে একাধিক সহকারী রিটার্নিং অফিসার নিয়োজিত থাকবেন।

তৃতীয় ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন ফরম জমার শেষ তারিখ ২ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ৫ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ৬ থেকে ৮ মে। 
আপিল নিষ্পত্তি ৯ থেকে ১১ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১২ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ১৩ মে এবং ভোট ২৯ মে। এই ধাপে ১১২ উপজেলায় ভোট হবে।

এই ধাপে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে অতিরিক্ত জেলা ও অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

চতুর্থ ধাপের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়ন ফরম জমার শেষ তারিখ ৯ মে, মনোনয়ন যাচাই-বাছাই ১২ মে। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল ১৩ থেকে ১৫ মে। 
আপিল নিষ্পত্তি ১৬ থেকে ১৮ মে। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ১৯ মে। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ ২০ মে এবং ভোট ৫ জুন। এই ধাপে ৫৫ উপজেলায় ভোট হবে।

এই ধাপে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে অতিরিক্ত জেলা ও অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা এবং অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।


ডিসি   এসপি   ইসি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন