ইনসাইড বাংলাদেশ

ওয়ারীতে সাধারণ ছুটি ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:০০ এএম, ০১ জুলাই, ২০২০


Thumbnail

রাজধানীর ওয়ারীর ‘রেড জোন’ চিহ্নিত আটটি এলাকায় ৪ জুলাই থেকে কার্যকর হতে যাচ্ছে লকডাউন। ওই দিন থেকে লকডাউনের ২১ দিন পর্যন্ত সময়ে ওই এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।

মঙ্গলবার (৩০ জুন) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বিধি-৪ শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এই ছুটি ঘোষণা করা হয়।

উপসচিব কাজী মোহাম্মদ সাইফুল ইসলামের সই করা প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সংক্রামক রোগ (প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও নির্মূল) আইনের সংশ্লিষ্ট ধারায় ক্ষমতাপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধ ও নিয়ন্ত্রণে রাজধানীর ওয়ারীর আটটি এলাকাকে রেড জোন ঘোষণা করেছে। ফলে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তার ক্ষমতাবলে এই এলাকায় লকডাউনের মেয়াদে সাধারণ ছুটি ঘোষণা করছে।

লকডাউনের আওতায় থাকা এলকাগুলো হলো-ওয়ারীর ৪১ নম্বর ওয়ার্ডের টিপু সুলতান রোড, র‍্যাংকিন স্ট্রিট, ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক (জয়কালী মন্দির থেকে বলধা গার্ডেন), জাহাঙ্গীর রোড, নওয়াব রোড, হরে রোড ও ওয়ারী রোড।

প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, রেড জোন ঘোষিত এলাকাতেই কেবল সাধারণ ছুটি কার্যকর থাকবে। এসব এলাকায় বসবাসরত সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাস্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি অফিস, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে এ ছুটি কার্যকর হবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়েছে, রেড জোনে অবস্থিত সব সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাসিত, আধাস্বায়ত্তশাসিত, সংবিধিবদ্ধ ও বেসরকারি অফিস, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থায় কর্মরত ও অন্য এলাকায় বসবাসরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ক্ষেত্রে এ ছুটি প্রযোজ্য হবে। তবে জরুরি পরিষেবা এ সাধারণ ছুটির আওতা বহির্ভূত থাকবে।

এর আগে, স্থানীয় সরকার বিভাগের সোমবারের (২৯ জুন) চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (৩০ জুন) বিকেলে ওয়ারীর রেড জোনগুলোতে লকডাউন কার্যকরের ঘোষণা দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নুর তাপস। তিনি জানান, ৪ জুলাই থেকে পরবর্তী ২১ দিন স্থানীয় সরকারের এসওপি অনুযায়ী এলাকাগুলো লকডাউনের আওতায় থাকবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

পিএসসির সদস্য হিসেবে প্রদীপ কুমার পাণ্ডের শপথ

প্রকাশ: ১২:৫৫ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) নতুন সদস্য হিসেবে শপথ নিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. প্রদীপ কুমার পাণ্ডে। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে এগারোটায় সুপ্রিম কোর্টের জাজেস লাউঞ্জে তাকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।

এর আগে রাষ্ট্রপতি সংবিধানের ১৩৮(১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে অধ্যাপক প্রদীপ কুমারকে অন্যান্য প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের সাথে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে পিএসসির সদস্য নিয়োগ দিয়েছেন বলে ১৯ মার্চ জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সংবিধানের ১৩৯ (১) অনুচ্ছেদ অনুসারে তিনি দায়িত্ব গ্রহণের তারিখ থেকে ৫ বছর বা তার বয়স ৬৫ বছর পূর্ণ হওয়া- এর মধ্যে যেটি আগে ঘটে সে সময় পর্যন্ত পিএসসির সদস্য পদে দায়িত্ব পালন করবেন।

অধ্যাপক প্রদীপ কুমার পাণ্ডে বর্তমানে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক পদে দায়িত্বরত। এর আগে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

১৯৮৯ সালে এসএসসি পাস করেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে। ১৯৯১ সালে এইচএসসি পরীক্ষায় রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডে মেধা তালিকায় প্রথম স্থান অধিকার করেন। ১৯৯৪ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে স্নাতক ও ১৯৯৫ সালে একই বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে তিনি প্রথম শ্রেণিতে প্রথম স্থান অর্জন করেন।

২০০০ সালে একই বিভাগে প্রভাষক হিসেবে যোগদান করেন প্রদীপ কুমার পাণ্ডে। এরপর ২০০৩ সালে সহকারী অধ্যাপক, ২০১১ সালে সহযোগী অধ্যাপক এবং ২০১৮ সালে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি লাভ করেন।

অধ্যাপক প্রদীপ পাণ্ডে ২০০৬ সালে নরওয়ে সরকারের বৃত্তির আওতায় অসলো বিশ্ববিদ্যালয়ে সামার কোর্সে অংশগ্রহণ করেন। ২০১০ সালে যুক্তরাজ্যের শেফিল্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জার্নালিজম স্টাডিজে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন।

তিনি ২০১৫-২০১৮ সাল পর্যন্ত বিভাগীয় সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। রাবি মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের নির্বাচিত সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি।

অধ্যাপনার পাশাপাশি তিনি বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউট (পিআইবি), ইউনিসেফ, ইউএনডিপি, এশিয়া ফাউন্ডেশন, আর্টিকেল নাইনটিনের রিসোর্স পারসন ও যোগাযোগ বিশেষজ্ঞ হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন দেশি-বিদেশি সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেছেন। বিভিন্ন জার্নালে তার অর্ধশতাধিক প্রকাশনা রয়েছে।


পিএসসি   প্রদীপ কুমার পাণ্ড   শপথ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশ ক্ষতির সুযোগ নেই: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:৪৫ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, দেশের উন্নয়নে অনেক পরিকল্পনা হয়, কিন্তু বাস্তবায়নে হোঁচট খাচ্ছি। এক জায়গায় বন কেটে অন্য জায়গায় গাছ লাগালে তা সমান হয় না। এখন প্রভাব খাটিয়ে পরিবেশের ক্ষতির সুযোগ নেই। এখন থেকে যা হবে জাতীয় স্বার্থে করা হবে।

আজ বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) নগরীর বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর অডিটোরিয়ামে এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

পরিবেশমন্ত্রী বলেন, অনেক পরিকল্পনা হয় কিন্তু বাস্তবায়নে হোঁচট খাচ্ছি। উন্নয়ন ও পরিবেশ পরস্পর বিরোধী এটা অনেকে বলি। তবে এখন একটা বিষয় বলছি টেকসই উন্নয়ন। সামনে সবচেয়ে বড় যুদ্ধ প্রকৃতির সঙ্গে। প্রকৃতির সঙ্গে যুদ্ধ করে বেশিদিন টিকে থাকা যায় না।

সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, আমরা ইটভাটার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব। সনাতন পদ্ধতিতে ইট বানানোর কারণে বছরে ১৩ কোটি মেট্রিক টন মাটি ইটে ব্যবহার হচ্ছে। এটা পরিবেশের জন্য ক্ষতি হচ্ছে। পরিবেশ ও খাদ্যের উপরও নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে। বন উজাড় হচ্ছে কৃষি জমির ক্ষতি হচ্ছে। 

সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার, বাংলাদেশে নিযুক্ত এফএও'র প্রতিনিধি জিয়াকুন শি। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ সচিব ড. শাহনাজ আরেফিন।


পরিবেশমন্ত্রী   সাবের হোসেন চৌধুরী   বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

গণমানুষের পুষ্টি ও খাদ্য নিরাপত্তা দেওয়াই আমাদের লক্ষ্য: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১২:০৫ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গণমানুষের খাদ্য নিরাপত্বা নিশ্চিত করতে হবে, তাদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা ব্যবস্থা করতে হবে, সেই সাথে আমিষ সর্বরাহের জন্য যা কিছু দরকারে আমরাই তৈরি করে দেশের মানুষকে দিবো। আমাদের প্রথম লক্ষ্য হলো খাদ্য নিরাপত্তা দেওয়া, দ্বিতীয় পুষ্টি নিশ্চয়তা দেওয়া। সেই পদক্ষেপই আমরা হাতে নিয়েছি।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১১টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রের পার্শ্ববর্তী পুরাতন বাণিজ্য মেলার মাঠে ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বেঁচে থাকলে বহু আগেই বাংলাদেশ আরও উন্নত হতো। কিন্তু অবৈধভাবে সংবিধান লঙ্ঘন করে যারা বারবার ক্ষমতায় এসেছে, তারা এ দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি, এটাই দুর্ভাগ্য।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাদ্য উৎপাদনের জন্য সার আমদানি করা, ভালো বীজ উৎপাদন করা, কৃষকদের জন্য কৃষি উপকরণ সহজলভ্য করা সব ব্যবস্থাই বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু বলতেন, আমরা কারো কাছে ভিক্ষা চাইবো না কারণ ভিক্ষুক জাতীর ইজ্জত থাকেনা। আর সেই আদর্শ নিয়েই আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছি। আমাদের লক্ষ্য হলো আমরা কারো কাছে হাত পেতে চলবো না, নিজের ফষল নিজেরাই উৎপাদন করবো। কারণ, আমরা মাথা উঁচু করেই বিশ্ব দরবারে চলতে চাই। সেই আদর্শে আমরা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছি।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ১৯৯৬ সালে আমি যখন সরকার গঠন করলাম, তখন দেখলাম ৪০ লক্ষ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি। এই অবস্থায় আমরা যাত্রা শুরু করেছি। তখন রিজার্ভ মানিও তেমন ছিল না। এশিয়াতে তখন খাদ্য মন্দা।  নিজের ফসল আমরা নিজে উৎপাদন করব।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কর্তৃক রবিাবর ১৮ থেকে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত ‘প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’ অনুষ্ঠিত হবে।


প্রধানমন্ত্রী   প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪’  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকায় আসছে মার্কিন প্রতিনিধিদল

প্রকাশ: ১১:০০ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পর প্রথমবারের মতো ঢাকায় আসছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদল। আগামী রবিবার (২১ এপ্রিল) তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসার কথা রয়েছে তাদের।

মার্কিন এই প্রতিনিধিদলের সদস্যদের মধ্যে থাকবে বাণিজ্য প্রতিনিধি কার্যালয়ের (ইউএসটিআর) দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী ব্রেন্ডান লিঞ্চ।

এ সময় বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।

সফরের সময় বাণিজ্য সম্প্রসারণ ছাড়াও শ্রম আইন সংস্কার, তথ্য আইনের সুরক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হতে পারে বলে জানা গেছে।

এ ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিরা দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ সহযোগিতা ফোরাম চুক্তি (টিকফা) নিয়ে বৈঠক করবে বলেও জানা গেছে।

তবে, দুদেশের এই বৈঠকে কারা উপস্থিত থাকবেন তা এখনো জানা যায়নি। সেই সঙ্গে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস থাকবেন কি না তাও পরিষ্কার নয়।

কূটনীতিক সূত্রে জানা যায়, আগামী ২১ এপ্রিল ঢাকায় আসবেন ব্রেন্ডান লিঞ্চ। বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র শ্রম অধিকারের বিষয়ে সবচেয়ে জোর দেবে। তাই সেভাবেই প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যেখানে আওয়ামী লীগ পুনরায় নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করেছে। এ নির্বাচনের নিরপেক্ষতা ও সুষ্ঠুতা নিয়ে কয়েকবার নিজেদের অবস্থান পরিষ্কার করেছে যুক্তরাষ্ট্র।


ঢাকা   মার্কিন প্রতিনিধিদল   দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

থাইল্যান্ড সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশ: ১০:৪৫ এএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

আগামী ২৪ থেকে ২৯ এপ্রিল ব্যাংকক সফর করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে এ সফরে যাবেন তিনি। সফরে প্রধানমন্ত্রী একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেবেন। এ সময় তার সফরসঙ্গি হবেন বেশ কয়েকজন মন্ত্রী, উপদেষ্টা, সচিব ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) এক যৌথ বিবৃতিতে জানানো হয়, আগামী ২৬ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আনুষ্ঠানিকভাবে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন অভ্যর্থনা জানাবেন। একইসঙ্গে তাকে আনুষ্ঠানিকভাবে গার্ড অব অনার দেওয়া হবে। একইদিন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী গভর্নমেন্ট হাউসে প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা থাইল্যান্ড রাজপ্রাসাদে রাজা ও রানীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। শেখ হাসিনা তার সম্মানে থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক আয়োজিত রাষ্ট্রীয় মধ্যাহ্নভোজেও যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

সফরের সময় বেশ কয়েকটি চুক্তি ও এমওইউ স্বাক্ষরিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইউএনস্ক্যাপের কমিশনের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে। তিনি ২৫ ইউএনস্ক্যাপের অধিবেশনে বক্তব্য দেবেন। একইদিন জাতিসংঘের আন্ডার-সেক্রেটারি জেনারেল এবং ইউএনস্ক্যাপের এশিয়া ও প্যাসিফিকের নির্বাহী সচিব আরমিদা সালসিয়াহ আলিসজাবানা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। 

থাইল্যান্ডে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দ্বিপক্ষীয় সফর হবে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর বাংলাদেশ থেকে থাইল্যান্ডে সরকারপ্রধান পর্যায়ের প্রথম সফর। এ সফর বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ড উভয়ের জন্যই তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ এটি দুই বন্ধুপ্রতিম দেশের মধ্যে সহযোগিতার নতুন দ্বার উন্মোচন করবে।


থাইল্যান্ড   প্রধানমন্ত্রী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন