নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:২১ পিএম, ০১ অগাস্ট, ২০২০
প্রয়োজনে কিংবা শখের বসেও অনেকে কোরবানির মাংস কাটাকাটি শুরু করেন। আর তাতেই ঢাকায় শতাধিক ব্যক্তি আহত হয়েছে।
শনিবার ঈদের দিন শুধুমাত্র ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালেই এমন শতাধিক ব্যক্তি চিকিৎসা নিয়েছেন। রাজধানীর আরো কয়েকটি হাসপাতালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকাতে প্রায় দুই শতাধিক ব্যক্তি গরুর মাংস কাটতে গিয়ে আহত হয়েছেন। অনেকে হাসপাতালে না গিয়েও চিকিৎসা করিয়েছেন। তাদের হিসাব জানা যায়নি।
ঢামেক হাসপাতাল সূত্র জানায়, সারা দিনে মাংস কাটতে গিয়ে আহত হয়ে শতাধিক ব্যক্তি জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন। যাদের বেশিরভাগই হাতে ও পায়ে ধারালো ছুরি বা দায়ের আঘাত। অনেকের শরীরের বিভিন্ন স্থানেও জখমপ্রাপ্ত হয়েছেন। এছাড়া গরুর সিংয়ের আঘাত কিংবা লাথির আঘাতেও আহত হয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন কয়েকজন।
হাত-পা কেটে ফেলা কয়েকজনের পাঁচটি থেকে ১০টি পর্যন্ত সেলাই লেগেছে। তবে কারও ভর্তির প্রয়োজন হয়নি। সবাইকেই প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।
রাজধানীর অনেক এলাকা থেকেই লোকজন মাংস কাটাকাটি করতে গিয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে ঢামেক হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন। তবে বেশিরভাগ রোগী ছিল যাত্রাবাড়ী, হাজারীবাগ, ধানমন্ডি এলাকার।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
পিটার হাস নির্বাচন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।