নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:২৫ পিএম, ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২০
বরগুনার আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলার রায় প্রদান করেছেন আদালত। রায়ে মোট ১০ আসামীর ৬ জনকে মৃত্যুদণ্ডর আদেশ প্রদান করেন বিচারক। শুরু থেকেই হত্যার ঘটনার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম প্রকাশিত হলে দেশব্যাপী বেশ আলোড়ন সৃষ্টি হয়।
তবে ঘটনার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখা য়ায় তার স্বামী রিফাত ফরাজীকে হত্যার সময় বাচানোর চেষ্টা করেন। ঘটনার সময় বরগুনা সরকারি কলেজের সামনে মিন্নির স্বামী রিফাতকে কয়েকজন মিলে দেশীয় অস্ত্র দিয়ে আঘাত করছে । এতে মিন্নি তার স্বামীকে বাচাঁনোর চেষ্ঠা করছে।
একপর্যায়ে মিন্নি রিফাতকে রিক্সায় করে হাসপাতালে নিয়ে যায়। কিন্তু আইনশৃংখলা বাহিনীর তদন্তে পরবর্তি পর্যায়ে উঠে আসে চাঞ্চল্যকর সব ঘটনা। রিফাত ফরাজি হত্যার পিছনে মিন্নি জড়িত থাকার প্রমান পায় তদন্তদল। পরবর্তিতে মামলার অভিযোগপত্র দাখিল করে পুলিশ। এতে বলা হয়, রিফাত ফরাজির সঙ্গে বিয়ে হওয়ার পরেও কুখ্যাত সন্ত্রাসী নয়ন বন্ডের সঙ্গে ঘনিষ্ট সম্পর্ক ছিল মিন্নির। এতে রিফাত ফরাজিকে শায়েস্তা করতেই নয়ন বন্ডকে নির্দেশ দেয় মিন্নি।
কিন্তু ঘটনার শুরুর দিকে মানুষের কাছে মিন্নির জন্য সহানুভূতি জন্মনিলেও পরবর্তিতে পুলিশের তদন্তে মিন্নি সব নাটকিয়তা প্রকাশ পেলে ঘাতক হিসেবে পরিচিত পায় আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি। এছাড়াও আদালতে নিজের সব দোষ শিকার করে ১৪৪ ধারায় জবানবন্দি দেয় মিন্নি। এতে নিহত রিফাত ফরাজীর পরিবার এবং সাধারণ মানুষের প্রত্যাশা ছিল অভিযুক্ত সকল আসামীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির। তবে বহুল প্রত্যাশিত এই রায় ঘোষণার পর সাধারন মানুষ সন্তোষ প্রকাশ করেছে।
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।