ইনসাইড ট্রেড

শেখ হাসিনার ম্যাজিক: দক্ষিণ এশিয়ায় যেভাবে সেরা বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:০০ পিএম, ১৬ অক্টোবর, ২০২০


Thumbnail

 

আইএমএফ প্রক্ষেপণ করেছে যে, চলতি বছরে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ভারতকে ছাড়িয়ে যাবে। বিশ্বে যে দেশগুলো অর্থনৈতিক দিক থেকে ভালো অগ্রগতি করবে সেখানে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সেরা রাষ্ট্র হিসেবে আবির্ভূত হতে যাচ্ছে। শুধুমাত্র অর্থনৈতিক তথ্য উপাত্তের ভিত্তিতেই নয়, সুশাসন, শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও নারীর ক্ষমতায়ন ইত্যাদি সকল সূচকেই বাংলাদেশ এখন দক্ষিণ এশিয়ায় সেরা দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। আর এটি সম্ভব হয়েছে আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনার ম্যাজিকের কারণে। তিনি গত এক যুগ ধরে বাংলাদেশকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন, তার ফলে এটি সম্ভব হয়েছে, বলে মনে করা হচ্ছে। এটি মনে করছেন ভারতীয় গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব ও অর্থনৈতিক বিশ্লেষকরা।

সাম্প্রতিক সময়ে আইএমএফ’র এমন প্রক্ষেপণে প্রতিবেশি ভারতে তোলপাড় শুরু হয়েছে। সেখানকার গণমাধ্যমের আলোচনায় ভারত-বাংলাদেশের তুলনামূলক চিত্র তুলে ধরা হয়েছে। বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পর মনে করা হতো, তলাবিহীন ঝুড়ি। বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্ব ব্যাংক বলেছিল যে, বাংলাদেশে যদি উন্নয়ন হয় এবং বাংলাদেশ যদি অর্থনীতিতে ভালো করে; তাহলে পৃথিবীর যে কোন দেশই ভালো করবে। আর এই অনুমানকে ভুল প্রমাণ করে দিয়ে বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বে অনুকরণীয়। বাংলাদেশের এই সাফল্যের ম্যাজিক কি সেই উত্তর খুঁজতে গেলে দেখা যাবে যে, শেখ হাসিনার নেতৃত্ব এবং জনগণের তার প্রতি আস্থা এই দুটির সমন্বয়ে বাংলাদেশ আজ দক্ষিণ এশিয়ায় সবচেয়ে সফল দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

তবে বাংলাদেশের এই সাফল্যের পেছনে যে কারণগুলোকে তুলে ধরা হয়েছে গত কয়েক দিনের আন্তর্জাতিক আলোচনায় তারমধ্যে রয়েছে;

১। জনগণের সঙ্গে সম্পৃক্ততা এবং জনকল্যাণমুখী পদক্ষেপ

শেখ হাসিনার রাজনীতির একটি বড় বৈশিষ্ট হল জনসম্পৃক্ততা এবং জনগণের আকাঙ্ক্ষা তিনি ধারণ করতে পারেন। তিনি জনগণের মনের ভাষা বুঝতে পারেন। আর এই কারণে বাংলাদেশে গত এক যুগে যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড গুলো হয়েছে তার সবই জনকল্যাণে এবং জনগণ তার সুফল সরাসরি ভোগ করেছে। এখন বাংলাদেশে যে, বড় বড় উন্নয়ন কাজগুলো হচ্ছে তার সবই সাধারণ মানুষ এবং প্রান্তিক জনগণের সুবিধার জন্য। পদ্মা সেতুর কথাই যদি ধরা যায়, এই পদ্মা সেতুর মাধ্যমে সবচেয়ে বেশী লাভবান হবে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। বিশ্বের উন্নত দেশগুলো যেমন উন্নয়নের ক্ষেত্রে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছে, বড় বড় স্থাপনা, অফিস করেছে বিলাসিতার কাজে; সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বড় বড় সবগুলো প্রকল্প নিয়েছেন তৃণমূলকে মাথায় রেখে; যার ফলে জনকল্যাণমুখী উন্নয়নের কারণে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিরাট সাফল্য অর্জন করেছে।

২। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার উন্নয়ন নীতিতে কৃষিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় রেখেছেন। কৃষি উন্নয়নের মাধ্যমে অর্থনীতিতে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কৌশলটি সারা বিশ্বে এখন সমাদৃত হচ্ছে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশ যাতে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকে খাদ্য ঘাটতি না দেখা দেয়, সে ব্যাপারে শুরু থেকেই সচেতন ছিলেন। এজন্য কৃষিতে যেমন প্রণোদনা দেওয়া হয়েছে, তেমনি কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য অনেকগুলো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। সে কারণেই বাংলাদেশ খাদ্যে আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।

৩। নারীর ক্ষমতায়ন

বাংলাদেশে উন্নয়ন অগ্রযাত্রার একটি বড় দিক হল নারীর ক্ষমতায়ন। নারীর ক্ষমতায়নের মাধ্যমে শেখ হাসিনা নারীদের শিক্ষার ব্যবস্থা করেছেন। তাদেরকে কর্মক্ষেত্রে এনেছেন। নারীর অংশগ্রহণ বৃদ্ধির ফলে তার প্রভাব অর্থনীতি এবং আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে পড়েছে। এটি বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছে।

৪। জনস্বাস্থ্য

শেখ হাসিনা প্রান্তিক পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার নীতি গ্রহণ করেছেন। কমিউনিটি ক্লিনিক চিন্তা আজ সারা বিশ্বে একটি মডেল। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে তৃণমূল পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা পৌঁছে গেছে। এর ফলে মানুষের গড় আয়ু অনেক বেড়েছে, শিশু মৃত্যুর কমেছে, মাতৃ মৃত্যুর হার কমেছে এবং নবজাতকের সুস্থতার হার বেড়েছে। এটি একটি দূরদর্শী রাজনীতির ফসল বলেই মনে করছেন।

৫। শিক্ষার গুরুত্ব

একদম প্রান্তিক পর্যায় পর্যন্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা, শিক্ষার্থীদের জন্য বিনা মূল্যে বই এবং বিনা মূল্যে শিক্ষার ব্যবস্থা করে শেখ হাসিনা। এভাবে শিক্ষা ব্যবস্থাকে এগিয়ে নিয়ে গেছে। যার ফলে বাংলাদেশে শিক্ষার হার অনেক বাড়ছে এবং এটি সার্বিক অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। একটি দেশ এগিয়ে যায় শুধু দালান-কোঠার উপরে নির্ভর করে না, দেশ এগিয়ে যায় জনগণের জীবনযাত্রার মানের উপর ভিত্তি করে। শেখ হাসিনার সেই জনকল্যাণমুখী নীতি আদর্শের কারণেই বাংলাদেশ আজ দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় সেরা দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।                                   

 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

সোনার দোকান উদ্বোধন করলেন পিবিআই প্রধান

প্রকাশ: ০৮:৪৫ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দুবাই এর স্বর্ণ ব্যবসায়ী মোঃ আনোয়ার হোসেন এর ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নব-প্রতিষ্ঠিত ‘হ্যালো পিওর গোল্ড’ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) বিকেলে ঢাকার নয়াপল্টনের রূপায়ন টাওয়ারে নবপ্রতিষ্ঠিত এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের উদ্বোধন করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, পিবিআই প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি বনজ কুমার মজুমদার। 

এ সময় পিবিআই প্রধান বলেন, ভেজালের ভীড়ে খাঁটী জিনিস পাওয়া খুবই কঠিন। স্বর্ণ ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে কথাটি আরো বেশি প্রযোজ্য। তিনি আরো বলেন, সততাই ব্যবসায়ের মূলধন। প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার  আনোয়ার সাহেব সততা নিয়ে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করবেন মর্মে পিবিআই প্রধান প্রত্যাশা করেন। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন পিবিআই এর পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) কাজী আখতার উল আলম, পুলিশ সুপার (লিগ্যাল এন্ড মিডিয়া) মো. আবু ইউসুফ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. নাসিম মিয়াসহ অনেকে।


পিবিআই প্রধান   বনজ কুমার মজুমদার   হ্যালো পিওর গোল্ড  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

ঢাকায় পেঁয়াজের বড় দরপতন

প্রকাশ: ০৮:২৭ পিএম, ১৯ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশের জন্য ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। এই খবরে দেশের বাজারে ব্যাপক দরপতন শুরু হয়েছে। সরবরাহ বাড়তে থাকায় খুচরা বাজারে পেঁয়াজের দাম প্রতি কেজিতে অন্তত ৩০ টাকা কমেছে। অথচ রোজা শুরুর আগেও পেঁয়াজের দাম বাড়ছিল। বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সরকার তখন ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করার বিশেষ উদ্যোগও নিয়েছিল।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাজধানীর কাঁচাবাজার ঘুরে এমন তথ্য মিলেছে। ঢাকার নর্দ্দা, নতুনবাজার, কারওয়ানবাজার, মগবাজারে দেখা যায়-এদিন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়। গত সপ্তাহে যা ছিল ১০০ থেকে ১১০ টাকা। সেই হিসাবে সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিপ্রতি পেঁয়াজের দাম কমেছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা।

নতুনবাজারের ব্যবসায়ী বিশারত আলি বলেন, বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ভালো আছে। পাবনা ও ফরিদপুর থেকে পণ্যটি প্রচুর আসছে। তাই দর হ্রাস পেয়েছে। আগের সপ্তাহে সাধারণ মানের পেঁয়াজের দাম ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা। এই সপ্তাহে সেটা বেচছি ৫০ থেকে ৬০ টাকায়। মাত্র ২/৩ টাকা লাভে তা বিক্রি করছি আমরা।

নর্দ্দা কাঁচাবাজারের ব্যবসায়ী রহিম মিয়া বলেন, গত কয়েকদিন ধরেই পেঁয়াজের দাম কমছে। এখন ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি করছি ৬০ টাকায়। সপ্তাহখানেক আগেও যা ছিল ১০০ টাকা। তবে মূল্য কেন কমছে বা বাড়ছে-সেই সম্পর্কে আমি কিছু জানি না। সাধারণত,  আমরা যেমন দামে কিনি, তেমন দামেই বিক্রি করি।

বাংলাদেশে পাঠাতে কৃষকদের কাছ থেকে ১ হাজার ৬৫০ টন পেঁয়াজ কিনছে ভারত। সোমবার (১৮ মার্চ) দেশটির রপ্তানি সংস্থা ন্যাশনাল কো অপারেটিভ এক্সপোর্ট লিমিটেড (এনসিইএল) এমন তথ্য জানায়। প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রতি কেজি এই পেঁয়াজের দাম পড়বে ২৯ রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ৩৮ টাকা ৪০ পয়সা। এই সংবাদেই রান্নাঘরের মুখ্য পণ্যটির দরপতন ঘটছে।

রাজধানী   পেঁয়াজের দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

মাছ-মাংসসহ ২৯টি পণ্যের দাম বেঁধে দিল সরকার

প্রকাশ: ০৬:২৬ পিএম, ১৫ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্য নিয়ন্ত্রণের পদক্ষেপ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে ২৯টি পণ্যের মূল্য বেঁধে দিয়েছে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর।

শুক্রবার (১৫ মার্চ) কৃষি বিপণন অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মাসুদ করিম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কৃষি বিপণন আইন ২০১৮-এর ৪(ঝ) ধারার ক্ষমতাবলে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করেছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত নির্ধারিত দামে কৃষিপণ্য কেনাবেচার জন্য অনুরোধ করা হলো।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নতুন নির্ধারিত তালিকা অনুযায়ী মুগ ডালের পাইকারি বাজার মূল্য হবে ১৫৮ দশমিক ৫৭ টাকা ও খুচরা ১৬৫ দশমিক ৪১ টাকা।

এছাড়া মাসকলাইয়ের পাইকারি বাজার মূল্য ১৪৫ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ১৬৬ দশমিক ৪১, ছোলার (আমদানিকৃত) পাইকারি বাজার মূল্য ৯৩ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ৯৮ দশমিক ৩০, মসুরডাল (উন্নত) পাইকারি বাজার মূল্য ১২৫ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৩০ দশমিক ৫০, মসুরডাল (মোটা) পাইকারি বাজার মূল্য ১০০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ১০৫ দশমিক ৫০, খেসারিডাল পাইকারি বাজার মূল্য ৮৩ দশমিক ৮৩ টাকা ও খুচরা ৯২ দশমিক ৬১।

পাংগাস (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৩ দশমিক ৩৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ৮৭, কাতল (চাষের মাছ) পাইকারি বাজার মূল্য ৩০৩ দশমিক শূন্য ৯ টাকা ও খুচরা ৩৫৩ দশমিক ৫৯।

গরুর মাংস কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৬৩১ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ৬৬৪ দশমিক ৩৯, ছাগলের মাংস পাইকারি বাজার মূল্য ৯৫২ দশমিক ৫৮ টাকা ও খুচরা ১০০৩ দশমিক ৫৬, বয়লার মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ১৬২ দশমিক ৬৯ টাকা ও খুচরা ১৭৫ দশমিক ৩০, সোনালী মুরগী পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৬ দশমিক ১০ টাকা ও খুচরা ২৬২।

ডিম (পিস) পাইকারি বাজার মূল্য ৯ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১০ দশমিক ৪৯।

দেশী পেঁয়াজ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৫৩ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৬৫ দশমিক ৪০, দেশী রসুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৯৪ দশমিক ৬১ টাকা ও খুচরা ১২০ দশমিক ৮১, আদা আমদানিকৃত পাইকারি বাজার মূল্য ১২০ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ১৮০ দশমিক ২০, শুকনো মরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৫৩ দশমিক ২৬ টাকা ও খুচরা ৩২৭ দশমিক ৩৪, কাঁচামরিচ কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪৫ দশমিক ৪০ টাকা ও খুচরা ৬০ দশমিক ২০।

বাঁধাকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৩০, ফুলকপি কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৪ দশমিক ৫০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৬০, বেগুন কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩৮ দশমিক ২৫ টাকা ও খুচরা ৪৯ দশমিক ৭৫, সিম কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৪০ দশমিক ৮২ টাকা ও খুচরা ৪৮, আলু কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ২৩ দশমিক ৩০ টাকা ও খুচরা ২৮ দশমিক ৫৫, টমোটো কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ৩০ দশমিক ২০ টাকা ও খুচরা ৪০ দশমিক ২০, মিষ্টি কুমড়া কেজি পাইকারি বাজার মূল্য ১৬ দশমিক ৪৫ টাকা ও খুচরা ২৩ দশমিক ৩৮, খেঁজুর জাহিদী পাইকারি বাজার মূল্য ১৫৫ দশমিক ৫৩ টাকা ও খুচরা ১৮৫ দশমিক ০৭, মোটা চিড়া পাইকারি বাজার মূল্য ৫২ দশমিক ৭৫ টাকা ও খুচরা ৬০, সাগর কলা হালি পাইকারি বাজার মূল্য ২২ দশমিক ৬০ টাকা ও খুচরা ২৯ দশমিক ৭৮ ও বেসন পাইকারি বাজার মূল্য ৯৯ দশমিক ০২ টাকা ও খুচরা ১২১ দশমিক ৩০ টাকা।

মূল্য তালিকা দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

কৃষি বিপণন অধিদপ্তর   দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের প্রথম দিনেই লেবুর হালি ৮০ টাকা!

প্রকাশ: ০৫:১৮ পিএম, ১২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র রমজানে ইফতারের জন্য প্রয়োজনীয় পণ্যসামগ্রী বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। এক সপ্তাহ আগে প্রতিপিস লেবুর বাজারে বিক্রি হয়েছে পাঁচ টাকায়। ২০ টাকা হালিতে পাওয়া গেছে লেবু। তবে রমজান শুরুর প্রথম দিনেই এক লাফেই লেবুর হালি ৮০ টাকা হয়ে গেছে। এছাড়া শসা বাজারভেদে ৮০ থেকে ১০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। 

সবজির দামও রাতারাতি বেড়েছে। একদিনের ব্যবধানে প্রতিকেজি বেগুনের দাম বেড়েছে ৪০ থেকে ৬০ টাকা।

এদিকে শসা ও খিরা বিক্রি হচ্ছে দ্বিগুণ দামে। সবধরনের সবজির দামও বেড়ে গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। 

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রমজান মাস শুরু না হতেই বাজারে অস্বাভাবিক উত্তাপ ছড়িয়েছে সব ধরনের ভোগ্যপণ্যের দাম। লেবু, শসা, পেঁয়াজ, আলু, বেগুনসহ সেহরি ও ইফতার সংশ্লিষ্ট সব পণ্যের দাম যেন আকাশছোঁয়া। রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগে থেকেই শসা এবং লেবুর দাম বাড়তে শুরু করে অস্বাভাবিকভাবে। এক হালি লেবুর দাম সাইজ ভেদে ৬০-৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। 

রাজধানীর কুড়িল কুড়াতলী বাজারে লেবু কিনতে গিয়ে হতাশ কবিরুল ইসলাম নামের এক ক্রেতা। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তিনি বলেন, রাস্তায় ঝাঁকা নিয়ে বসা লেবু বিক্রেতার কাছে দাম জানতে চাইলে বড় সাইজের লেবু ৮০ টাকা হালি চেয়েছেন, আর একটু ছোট সাইজটা ৬০ টাকা। মাত্র কয়েকদিন আগেও একই লেবু কিনেছি ৪০ টাকায়। 

এদিকে রাজধানীর ভাটার নতুনবাজার, বাড্ডা ও রামপুরার বেশকিছু বাজার ঘুরে দেখা গেছে ছোট সাইজের লেবু  ৬০-৭০ টাকা হালি, মাঝাড়ি সাইজ ৭০-৮০ টাকা এবং বড় সাইজ লেবু বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা হালিতে। দামাদামি করে সাধ্যের মধ্যে লেবু কিনছেন কেউ কেউ। 

রমজান   লেবুর দাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ট্রেড

রমজানের আগে চিনির দাম বাড়লো কেজিতে ২০ টাকা

প্রকাশ: ০৬:৩৩ পিএম, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪


Thumbnail

পবিত্র মাহে রমজানের আগে আবারও বাড়লো চিনির দাম। কেজিতে ২০ টাকা বাড়িয়ে প্রতিকেজি সরকারি মিলের চিনির সর্বোচ্চ খুচরা দাম ১৬০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশন (বিএসএফআইসি)।

বৃহস্পতিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) এক বিজ্ঞপ্তিতে চিনি ও খাদ্য শিল্প মন্ত্রণালয় জানায়, চিনির এ দাম অবিলম্বে কার্যকর হবে।   

এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চিনির বাজার মূল্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিএসএফআইসি কর্তৃক উৎপাদিত চিনির বিক্রয়মূল্য পুনর্নির্ধারণ করা হয়েছে। বাজারে রোজা উপলক্ষ্যে চিনির বাজার নিয়ন্ত্রণে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন।

এখন থেকে করপোরেশনের ৫০ কেজি বস্তাজাত চিনির মিলগেট বিক্রয়মূল্য ১৫০ টাকা (এক কেজি) ও ডিলার পর্যায়ে বিক্রয়মূল্য ১৫৭ টাকা (এক কেজি) নির্ধারণ করা হয়েছে।

এ ছাড়া করপোরেশনের ১ কেজি প্যাকেটজাত চিনির মিলগেট বা করপোরেট সুপারশপ বিক্রয়মূল্য ১৫৫ টাকা ও বিভিন্ন সুপারশপ, চিনি শিল্প ভবনের বেজমেন্টে ও বাজারে সর্বোচ্চ খুচরা বিক্রয়মূল্য ১৬০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বাজারে সরকারি চিনির নামে মোড়কজাত করে চড়া দামে বিক্রি করছে কিছু প্রতিষ্ঠান। সবশেষ কেজিপ্রতি ১৪০ টাকা চিনির মূল্য নির্ধারণ করে সংস্থাটি।


বিএসএফআইসি   মাহে রমজান   চিনি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন