নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:০০ পিএম, ২৫ অগাস্ট, ২০১৭
তারেক জিয়ার নাম উঠলেই সঙ্গে আসে গিয়াসউদ্দিন আল-মামুনের নাম। দুটো নাম যেন একসঙ্গেই উচ্চারিত হয়। সাধারণ ভাবে সবার বিশ্বাস, তারেকের একমাত্র ব্যবসায়িক পার্টনার বোধহয় মামুনই। আর্থিক যত লেনদেন সব বোধহয় মামুনের সঙ্গেই। কিন্তু তথ্যানুসন্ধানে দেখা যায়, মামুন ছিল তারেকর প্রধান ব্যবসায়িক পার্টনার। কিন্তু এর বাইরেও তারেকের অনেক ব্যবসায়ী বন্ধু ছিল, যাঁরা এখনো তারেককে নিয়মিত টাকা দেয়।
তারেকের বিজনেস পার্টনারদের শীর্ষে আছে ওরিয়ন গ্রুপ। ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যানের টাকায় ওয়ান স্পিনিং এবং ওয়ান ডেনিমের জমি কেনা হয়েছিল। তারেক জিয়াই মামুনকে ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যানের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিল। ওরিয়ন এখনো দাপিয়ে ব্যবসা করছে। সরকারের অনেক মন্ত্রীর সঙ্গেও এই ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের ঘনিষ্ঠতা।
তারেকের আরেক ব্যবসায়িক পার্টনার সিলভার সেলিম। সিলভার সেলিম ওয়ান গ্রুপের অন্যতম পরিচালক ছিলেন। সিলভার টাওয়ারে তারেকের জন্য স্পেসও দিয়েছিলেন। সিলভার সেলিম এখন রাজনীতি থেকে দূরে থাকলেও তারেকের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন ঠিকই । তারেকের লন্ডন জীবনে সিলভার সেলিমের অবদান আছে বলে জানা গেছে।
ইপিলিয়ন টেক্সটাইলের মালিক রিয়াজদ্দিন আল মামুন তারেকের কলেজ জীবনের বন্ধু। তিনি একটি ব্যংকে চাকরি করতেন। তারেকের উদ্যোগেই তিনি ব্যাংকের চাকরি ছেড়ে গার্মেন্টস ব্যবসা শুরু করেন। এখনো রিয়াজউদ্দিন আল মামুনের সঙ্গে তারেকের আর্থিক যোগাযোগ আছে বলেই জানা যায়। প্রকাশ্যে অবশ্য তিনি আওয়ামী লীগের ঘনিষ্ঠ।
স্টক এক্সচেঞ্জের ব্যবসায়ী নেসার আহমেদও তারেকের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তারেকের মনোনীত ব্যক্তি হিসেবে তাঁকে ওয়ান ব্যাংকের পরিচালক করা হয়।
সাবেক আওয়ামী লীগ নেতা ডা. এইচ বি এম ইকবালের সঙ্গে তারেক রহমানের ব্যবসায়িক সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। এখনো ডা. ইকবালের সঙ্গে তারেক জিয়ার যোগাযোগের খবর পাওয়া যায়।
এম জি এইচ গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং রেডিও ফূর্তির মালিক আনিস আহমেদ তারেকের স্কুল জীবনের বন্ধু। আনিস এখন সিঙ্গাপুরেই থাকেন বেশিরভাগ সময়, সেখান থেকে তারেকের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগটা ভালোই।
রংপুর ডিস্টিলারিজ এর মালিক হারুন ফেরদৌস মার্শাল তারেকের ব্যবসায়িক পার্টনার ছিলেন। এখন তাঁর সঙ্গে তারেকের যোগাযোগের খবর পাওয়া যায় না।
একটি হাসপাতাল ও ওষুধ কোম্পানির মালিক লন্ডনে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানা কিনেছিলেন। তারেক রহমানের সঙ্গে তাঁর আগে থেকেই ঘনিষ্ঠতা ছিল। এখনো তিনি তারেক জিয়াকে নিয়মিত সহায়তা করেন।
বাংলাদেশে বড় বড় একাধিক কর্পোরেট হাউজ আছে যারা গোপনে তারেকের সঙ্গে সম্পর্ক রাখছে।
বাংলা ইনসাইডার/জেডএ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী ইন্টার্ন চিকিৎসক ডা. সামন্ত লাল সেন
মন্তব্য করুন
জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান
মন্তব্য করুন
ড. ইউনূস পুরস্কার বিতর্ক দ্য ট্রি অব পিস
মন্তব্য করুন
ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের
এক বছরের জন্য চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন
চৌধুরী। জাতীয়
সংসদ সচিবালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বুধবার (২৭ মার্চ) ১৪৮তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলির গভর্নিং কাউন্সিলের
সমাপনী সেশনে স্পিকারের অংশগ্রহণ স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে
‘১৪৮তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলি’ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে বক্তব্য
রাখেন।
এ সেশনে আইপিইউর প্রেসিডেন্ট ড. টুলিয়া অ্যকসন, আইপিইউ সেক্রেটারি
জেনারেল মার্টিন চুংগংসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সমাপনী সেশনে বক্তব্য প্রদানকালে স্পিকার বলেন, গত ২৩ মার্চ তারিখে
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আইপিইউ সমাবেশে এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের সভায় সভাপতিত্ব
করা ছিল এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
এক বছরের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে নেতৃত্ব
দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পেরে তিনি আনন্দিত।
তিনি বলেন, বৈঠকে এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের ৩২টি সদস্য রাষ্ট্র
উপস্থিত ছিল এবং তারা পারস্পরিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে সব এজেন্ডা সমাধানে অংশ নেয়।
এ সময় সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ
নূর-ই-আলম চৌধুরী, শফিকুল ইসলাম, মাহবুব উর রহমান, শাহাদারা মান্নান, নীলুফার আনজুম,
এইচ এম বদিউজ্জামান, মো. মুজিবুল হক, আখতারুজ্জামান এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র
সচিব কে এম আব্দুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় সংসদ স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আইপিইউ
মন্তব্য করুন
জলবায়ু সহনশীল মৎস্যচাষ পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে সরকার পদক্ষেপ নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী মোঃ আব্দুর রহমান। সরকারের গৃহীত উন্নয়নমূলক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে মৎস্য উৎপাদন ও সম্প্রসারণের ক্ষেত্রে সকল স্টেকহোল্ডাদেরে এগিয়ে আসতে তিনি আহবান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, জলবায়ু সহনশীল মৎস্য উৎপাদন ও ব্যবস্থাপনার জন্য গবেষণার উপর বিশেষ জোর দিতে হবে।