নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:৩৯ এএম, ১১ ডিসেম্বর, ২০২০
গতকাল ছিলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কর্মব্যস্ত একটি দিন। সকালে ভারতের হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। এছাড়া আরও নানা কাজের মধ্যে দিনভর ছিলো তার ব্যস্ততা। এই ব্যস্ততার মধ্যে তিনি নজর রাখছিলেন পদ্মা সেতুর দিকে।
গতকাল পদ্মা সেতুর সর্বশেষ স্প্যান অর্থাৎ ৪১ নাম্বার স্প্যান বসানো হলো। এর ফলে পুরো পদ্মা সেতু দৃশ্যমান হয়েছে। বাঙালি জাতির স্বপ্ন পূরণ হয়েছে। বস্তুত এই পদ্মা সেতু সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রীর একক ইচ্ছা, আগ্রহ এবং দূরদর্শিতার কারণে।
বিশ্ব ব্যাংক যখন পদ্মা সেতুর অর্থায়নে অস্বীকৃতি জানালো তথাকথিত দুর্নীতির অভিযোগ তুলে। তখন এনজিওগুলো অর্থায়ন করা থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দিলো। তখন থেকেই প্রধানমন্ত্রী নিজ দেশের আত্মমর্যাদা সমুন্নত রাখার জন্য তৎপর ছিলেন। মূলত তার আগ্রহ এবং পরিকল্পনার কারণেই নিজের টাকায় বাংলাদেশ পদ্মা সেতু করেছে।
গতকাল যখন প্রধানমন্ত্রীকে এই পদ্মা সেতুর সর্বশেষ স্প্যানটি বসানোর খবর দেন সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, তখন প্রধানমন্ত্রী আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তার চোখ চিক চিক করে ওঠে, যেন এক ফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে পড়লো। শুধুমাত্র উচ্চারণ করলেন আলহামদুলিল্লাহ। সামান্য সময়ের আবেগ। এরপর আবার তিনি কর্ম ব্যস্ততার মধ্যে নিজেকে ডুবিয়ে দিলেন। এভাবেই আবেগকে সংযত করে বাংলাদেশকে নিত্য নতুন উন্নতির শিখরে নিয়ে যাচ্ছেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
গাজা এখন জ্বলছে ইসরায়েলি নিধনে। মুসলমানরা মধ্যপ্রাচ্যে এক দুর্বিষহ রমজান পালন করছে। মানুষের আর্তনাদ এবং আহাজারি, শিশুদের ওপর বর্বরোচিত হামলা সমস্ত মানবতার সীমা লঙ্ঘন করেছে। অমানবিক এবং পৈশাচিকতায় ইসরায়েল এমন বীভৎস তান্ডব তৈরি করেছে যে তাদের মিত্র মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এখন তাদের ওপর বিরক্ত। সাম্প্রতিক সময়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে প্রথমবারের মতো যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব গ্রহণ করা হয়েছে, যেখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভেটো দেয়নি। অথচ এই যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের পরপরই ইসরায়েলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এই যুদ্ধবিরতি সত্ত্বেও তারা গাজায় হামলা চালাবে।