নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:৪৭ পিএম, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘করোনার ভ্যাকসিন নিয়ে মানুষের মধ্যে দ্বিধা কেটে গেছে। সবার জন্য ভ্যাকসিন নিশ্চিতে সরকার কাজ করছে। আমরা করোনা মোকাবিলায় টিকা নিয়ে এসেছি। প্রথম দিকে এটা নিয়ে নানা ভীতি ও গুজব ছড়ানো হয়েছিল। এই কুমুদিনী হাসপাতালের একজন নার্স সবার আগে টিকা নিয়ে সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে। তারপর এখন সবাই নিচ্ছে।’
রবিবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে নারায়ণগঞ্জে কুমুদিনী ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস অ্যান্ড ক্যান্সার রিসার্চ-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে যোগ দিয়ে তিনি একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, করোনা ভাইরাস মোকাবিলা করার জন্য ডাক্তার ও নার্স নিয়োগ দিয়েছি। এসব পদক্ষেপের ফলে করোনা ভাইরাস নিয়ন্ত্রণ রয়েছে।
তিনি আরো বলেন, রক্ত দিয়ে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করেছি, ভালো থাকার জন্য। স্বাধীনতা পাওয়ার পর মানুষ ভাগ্যহারা থাকবে, এটা হতে পারে না। এদেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নই আমাদের একমাত্র লক্ষ্য। আমরা অনেক কিছুতেই পিছিয়ে পড়েছিলাম। ’৭৫`র ট্র্যাজেডি-পরবর্তী ২১ বছর যারা ক্ষমতায় ছিল, তারা ক্ষমতাকে ভোগের বস্তু বানিয়ে ফেলেছিল। নিজেদের স্বার্থ ও কল্যাণ ছাড়া মানুষের জন্য কিছু করেনি। আমরা এসে মানুষের সেবার জন্য সবই করেছি। সব জেলায় মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল এবং বিভাগে বিভাগে বিশ্ববিদ্যালয় করেছি। সময়োপযোগী আইন প্রণয়নে মনোনিবেশ করেছি৷
শেখ হাসিনা বলেন, আমি বেশ আনন্দিত যে, আজকে একটা ক্যান্সার হাসপাতাল ও রিসার্চ সেন্টার উদ্বোধন হতে যাচ্ছে। তাও আবার নারায়ণগঞ্জ জেলা সদরে। আমরা গবেষণায় বেশি গুরুত্ব দেই। এজন্য চারটি মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় করে দিচ্ছি, যাতে সেখানে রিসার্চ হয়।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের শ্রীমতি সাহা, রাজিব প্রসাদ সাহা, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের মেয়র সেলিনা হায়াৎ আইভি, সংসদ সদস্য শামীম ওসমান, সেলিম ওসমান, নজরুল ইসলাম বাবু, লিয়াকত হোসেন খোকাসহ আরো অনেকেই।
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।