নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০১:২৪ পিএম, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, এক সময় দেশেই তৈরি হবে যুদ্ধবিমান। তিনি বলেন, নতুন নতুন সমরাস্ত্র কিনে বিমান বাহিনীকে আধুনিকায়নে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।
মঙ্গলবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রন ও ২১ স্কোয়াড্রনকে জাতীয় পতাকা প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হন প্রধানমন্ত্রী।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, দেশের আকাশসীমা নিরাপত্তায় বিমান বাহিনীকে সদা জাগ্রত ভূমিকা পালন করতে হবে।
এর আগে যশোরের বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমান ঘাঁটিতে বিমান বাহিনীর ১১ স্কোয়াড্রনকে অন্যন্য দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্য এবং সফল আক্রমাত্মক স্কোয়াড্রন হিসেবে ২১ স্কোয়াড্রনকে প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে বাহিনীর প্রধান জাতীয় পতাকা প্রদান করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকার বিমান বাহিনীকে যুগোপযোগী করে গড়ে তুলতে আধুনিক যুদ্ধ সরঞ্জাম সংগ্রহ করছে। এই বাহিনী এখন ভূমি থেকে আকাশে ক্ষেপণাস্ত্র আক্রমণ চালাতে সক্ষম। বাংলাদেশে একসময় যুদ্ধ বিমান তৈরি করতে সক্ষম হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। সে জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ ও গবেষণা চালানোর উদ্যোগ নিতে বাহিনীর প্রতি আহ্বান জানান তিনি
জাতীয় পতাকা পাওয়া বিমান বাহিনীর সদস্যদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতীয় পতাকা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা গৌরব ও সম্মানের। এ পতাকার মান রক্ষা করা সবার দায়িত্ব। আমি মনে করি, আপনারা এই মর্যাদা রক্ষা ও দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে সদা প্রস্তুত থাকবেন।
তিনি আরও বলেন, বিশ্বায়নের যুগে যেকোনো দেশের জন্য পেশাদার বিমান বাহিনী অপরিহার্য। আধুনিক ও যুগোপযোগী বাহিনী গড়তে আমরা ফোর্সেস গোল বাস্তবায়নে কাজ করছি।
অনুষ্ঠানে বিমান বাহিনী প্রধানসহ সরকারের পদস্থ কর্মকর্তা ও বিমান বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।