ইনসাইড বাংলাদেশ

হেফাজত সীমা অতিক্রম করলে পরিণতি হবে ভয়াবহ: কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০২:১২ পিএম, ০৭ এপ্রিল, ২০২১


Thumbnail

দেশের জনগণের ধৈর্য ও সহনশীলতার একটা সীমা আছে! হেফাজত সীমা অতিক্রম করলে তার পরিণতি হবে ভয়াবহ।

বুধবার (৭ এপ্রিল) তার সরকারি বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

তিনি বলেন, হেফাজত ইসলাম নামে একটি উগ্র সাম্প্রদায়িক অপশক্তি দেশের বিদ্যমান স্বস্তি এবং শান্তি বিনষ্টে দেশের বিভিন্ন স্থানে যে অব্যাহত তাণ্ডব চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের এ তাণ্ডব সহনশীলতার সকল মাত্রা অতিক্রম করেছে।

সেতুমন্ত্রী বলেন, জনগণের জানমালের সুরক্ষা দিতে শেখ হাসিনা সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সন্ত্রাস, নৈরাজ্য সৃষ্টিকারি ও সাম্প্রদায়িক অপশক্তির উস্কানিদাতাদের তালিকা প্রস্তুত করে এদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে হবে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

বেকারদের জন্য সুসংবাদ

প্রকাশ: ০৭:২৮ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

অ্যাকসিলারেটিং অ্যান্ড স্ট্রেনদেনিং স্কিল ফর ইকোনমিক ট্রান্সফরমেশন (অ্যাসেট) প্রকল্পের আওতায় বিনামূল্যে দুই লাখের বেশি বেকার প্রশিক্ষণ পাবেন। একই সঙ্গে প্রতি মাসে আর্থিক সহায়তাও পাবেন তারা। চার মাসে ৩৬০ ঘণ্টা মেয়াদি কোর্সটির জন্য কাছের প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানিয়েছে।

এতে জানানো হয়, নিয়মিত উপস্থিতি সাপেক্ষে সাধারণ প্রশিক্ষণার্থী প্রতি মাসে ১ হাজার ৫০০ টাকা করে পাবেন প্রশিক্ষণ ভাতা। এছাড়া নারী, প্রতিবন্ধী ও ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর প্রশিক্ষণার্থীরা প্রতি মাসে ২ হাজার টাকা প্রশিক্ষণ ভাতা পাবেন।

এতে আরও বলা হয়েছে, যাতায়াত ভাতা হিসেবে প্রত্যেক প্রশিক্ষণার্থীকে দৈনিক ৮০ টাকা হারে মাসে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৬০ টাকা করে দেওয়া হবে।

কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তর জানায়, প্রশিক্ষণার্থী একই কোর্সের উচ্চতর প্রশিক্ষণ নিতে পারবে, তবে একাধিক কোর্স বা অকুপেশনে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে না। সব ধরনের সম্মানী ও প্রশিক্ষণ ভাতা ব্যাংকিং চ্যানেলে বা মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করা হবে।


বেকারদের   সুখবর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

আমদানি স্বাভাবিক থাকার পরও আলুর দাম চড়া

প্রকাশ: ০৭:১৭ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ঈদের ছুটি শেষে ভারত থেকে আলু আমদানি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমদানি বৃদ্ধি পেলেও প্রতি কেজি আলুতে গুনতে বাড়তি ১০-১৫ টাকা। চাহিদার তুলনায় দেশীয় আলুর সরবরাহ কম এবং ভারতের অভ্যন্তরে বৈরী আবহাওয়ার কারণে আলুখেত ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ফলে ভারতের অভ্যন্তরে দেখা দিয়েছে আলুর সংকট, সেই সঙ্গে বেড়েছে দাম। বন্দরের ব্যবসায়ীদের কেজিতে ৬-৭ টাকা বেশি দামে আমদানি করতে হচ্ছে।

হিলি স্থলবন্দরে গিয়ে দেখা যায়, ভারত থেকে আলু আমদানি পূর্বের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। ঈদের আগে যে ভারতীয় আলু বন্দর অভ্যন্তরে পাইকাররা ২৮-৩০ টাকা কেজিতে কিনেছে, সেই আলুর দাম হাঁকা হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকা।
অন্যদিকে হিলির খুচরা বাজারে ভারতীয় আলুর পাশাপাশি বৃদ্ধি হয়েছে দেশি আলুর দামও। দেশি আলু কেজি প্রতি প্রকারভেদে ৪৮ থেকে ৫২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

হিলি স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি গ্রুপের সভাপতি বলেন, বর্তমানে ভারত থেকে ২৩০ মার্কিন ডলারে আলু আমদানি হচ্ছে। সেই সঙ্গে সরকারকে প্রতি কেজিতে শুল্ক দিতে হচ্ছে ৮ টাকা ৬২ পয়সা। যার ফলে আলু আমদানি করে তেমন লাভ হচ্ছে না। যদি সরকার আলু আমদানিতে শুল্ক কমিয়ে দিতো তাহলে আলুর দাম অনেকটাই কমতো।

এদিকে হিলি বন্দরের পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের জনসংযোগ কর্মকর্তা সোহরাব হোসেন বলেন, বন্দরের ব্যবসায়ীরা যেন সঠিক সময়ে বাজারজাত করতে পারে সেই জন্য আমদানিকৃত কাঁচামাল দ্রুত ছাড়করণে কাজ করছে হিলি পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেড।

হিলি স্থলবন্দরের তথ্যমতে, গত ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৭ এপ্রিল পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে ৬ হাজার ১৬৩ টন আলু আমদানি হয়েছে এ বন্দর দিয়ে।


দিনাজপুর   হিলি স্থলবন্দর   আলুর দাম   চড়া  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ভূমি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ

প্রকাশ: ০৬:২৯ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail বানারীপাড়ায় তহশিলদার ও সার্ভেয়ারের বিরুদ্ধে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ

বরিশালের বানারীপাড়ায় টাকার বিনিময়ে প্রতিপক্ষকে ভূমি মিউটিশন করে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে ভূমি অফিসের দুই কর্মকর্তা বিমল চন্দ্র এবং মোঃ সাইদুর রহমান সুমনের বিরুদ্ধে। ১৫ লাখ টাকা ঘুষ গ্রহণের প্রেক্ষিতে তারা এই কাজ করেছে বলে জানা গেছে।

এ ঘটনায় বানারীপাড়ার প্রয়াত বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আব্দুল মান্নান মৃধার ছেলে গোলাম কবির বরিশাল জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিতভাবে এ অভিযোগ করেছেন। বুধবার (১৭ মার্চ) রাতে জেলা প্রশাসকের বাসভবনে অভিযোগ পৌঁছে দিয়েছেন তিনি।

জানা গেছে, জেলা প্রশাসক মোঃ শহিদুল ইসলাম অভিযোগটি তদন্ত করে ব্যবস্থা গ্রহণে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (রাজস্ব) নির্দেশ দিয়েছেন। এই দুই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে এর আগেও একাধিকবার অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ আলোচনায় এসেছিল।

জেসমিন আক্তার ডালিয়া নামের জনৈক নারীর ভূমি মিউটেশন করে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে অর্থ নিয়েছিলেন। কিন্তু সেই টাকা শেষ পর্যন্ত তহশিলদার তার সতীর্থরা আর হজম করতে পারেননি। অভিযোগের প্রেক্ষাপটে ওই অর্থ তৎকালীন উপজেলা ভূমি কর্মকর্তার (এসিল্যান্ড) হস্তক্ষেপে তাদের কাছে থেকে উদ্ধার করা হয় এবং পরবর্তীতে তা ভুক্তভোগীকে ফেরত দেওয়া হয়। সেই ঘুষ বাণিজ্যের আলোচনা চলমান থাকা অবস্থায় এবার প্রকাশ্যে আসল বিমল এবং সুমনের মস্তবড় জাল-জালিয়াতির ফিরিস্তি, যা এখন তদন্ত করবেন জেলা প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তা।    

সূত্রে জানা গেছে, বানারীপাড়া পৌরশহরের নম্বর ওয়ার্ডের উত্তরপাড় বাজারে এসএ ১৭৪ নম্বর দাগের জমিতে গোলাম কবিররা পূর্ব পুরুষ থেকে মিল, রাইস মিল অন্যান্য ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। ওই জমিতে বানারীপাড়ার সদর ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তা বিমল চন্দ্র এবং সার্ভেয়ার মো. সুমন জাল দলিলের সাহায্যে ১৫ লাখ টাকার লেনদেনের মাধ্যমে জনৈক আনিস মৃধা গংদের মিউটেশন (বিপি/৬৪ ২০২১-২০২২ইং) করে দিয়েছেন। যে দলিলের দ্বারা ভূমি অফিসের তহশিলদার এবং সার্ভেয়ার মিউটেশন করিয়েছেন সেই দলিলটিও জাল।

সার্টিফাইড কপিতে দেখা যায়, ওই দলিলের তফসিল বানারীপাড়া মৌজাতেই নয়। এমনকি দলিল দাতা গ্রহীতার নামও এক নয়। দলিল গ্রহিতা মাধুরী রাণী দাস ইসলাম ধর্মগ্রহণ করে মর্জিনা বেগম নাম ধারণ করেন এবং তিনি ১৯৬৪ সালে আব্দুস সাত্তার মৃধার সাথে বিবাহবন্ধনে আবন্ধ হন। তার প্রথম সন্তানের জন্ম ১৯৬৭ সালে, বছর পরে ১৯৬৯ সালে কিভাবে মাধুরী রাণী দাসের নামে দলিল সম্পাদিত হয়েছে।

এসএ ১৭৪ নম্বর দাগে আনিস মৃধা গং পূর্বপুরুষ থেকে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করে আসছিলেন বলে তহশিলদার এবং সার্ভেয়ারের রিপোর্টে বর্ণিত হয়েছে। কিন্তু জায়গাটি পৌর এলাকায় হলেও তার কোন হোল্ডিং নম্বর নাই। পরবর্তীতে ১৪১/২০২৩ মামলায় ভূমিঅফিসের জরিপে ১৭৪ নম্বর দাগ গোলাম কবিরের সম্পূর্ণ দখলি সম্পত্তি, তা রিপোর্ট করা হয়েছে।

সকল কাগজপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যায়, তহশিলদার এবং সার্ভেয়ারের পূর্বের রিপোর্টটি  মিথ্যা এবং বানোয়াট। যার প্রমাণস্বরুপ গোলাম কবির অভিযোগের সাথে তার সম্পত্তির বৈধ হোল্ডিং নম্বর, মিল, রাইস মিল, কাঠের মার্কেট, সমস্ত বৈদ্যুতিক সংযোগ, ট্রেড লাইসেন্স পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রত্যয়নপত্রজুড়ে দেন। মূলত তাৎক্ষণিক কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেই জেলা প্রশাসক কবিরের অভিযোগটি তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন।  

তবে এসব অভিযোগ সমূলে অস্বীকার করে বিমল চন্দ্র এবং সুমন বলেন, এসিল্যান্ডের আদেশে মিস কেসের মাধ্যমে ওই সম্পত্তির খাজনা নিয়ে দাখিলা দেওয়া হয়েছে। এতে কোনো প্রকার অনিয়ম করা হয়নি বিমল এবং সুমনের মন্তব্যের প্রেক্ষিতে অভিযোগকারী গোলাম কবির দাবি করেছেন, প্রতিপক্ষের কাছ থেকে ১৫ লাখ টাকা উৎকোচ গ্রহণের মাধ্যমে জাল-জালিয়াতিতে সহায়তা করা হয়েছে। এমন অভিযোগ বরিশাল জেলা প্রশাসক বরাবর করার পর তা গুরুত্ব দিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে (রাজস্ব) তদন্ত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বিষয়টি সম্পর্কে জানতে বরিশাল জেলা প্রশাসক শহিদুল ইসলামের মুঠোফোনে একাধিকবার কল দেওয়া হলে অপর প্রান্ত থেকে কোনো সাড়া মেলেনি।

তবে বানারীপাড়া উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) মুসতাহিন তাসমিন রহমান অনিদ্রের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা গেলেও তিনি কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি। তিনি বানারীপাড়ায় নতুন যোগদানের কথা বলে বিষয়টি এড়িয়ে যান।

ভূমি অফিসের একটি সূত্র জানিয়েছে, বিমল এবং সুমনের দুর্নীতির ফিরিস্তি জেলা প্রশাসকের টেবিলে এবং তা তদন্ত করবেন শীর্ষ একজন কর্মকর্তা এমন খবরে তারা অস্বস্তির মধ্যে রয়েছেন। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) তাদের প্রতিদিনের ন্যায় অফিস করতে দেখা গেলেও মুখ ছিল মলিন। এই বিষয়টি নিয়ে সহকর্মীদের মধ্যে কানা ঘুষা আছে যে, কেচো খুঁজতে গিয়ে যেনো সাপ না পেয়ে বসেন কর্মকর্তারা। কারণ দুইজনের অতীত ইতিহাস তেমন একটা সুবিধার নয়, দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে যেমন দুর্নীতি করেছেন, তেমনি গড়েছেন টাকার পাহাড়।

জানা গেছে, এর আগেও আলোচ্য এই দুই কর্মকর্তার অনিয়ম-দুর্নীতির ফিরিস্তি অনুসন্ধান করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। কিন্তু কোনো অদৃশ্য শক্তি যেনো তাদের আগলে রাখছে। সেই শক্তির বলেই কী এবার বিশিষ্ট ব্যবসায়ীর ভূসম্পত্তি প্রতিপক্ষের নামে মিউটিশন করিয়ে দেওয়ার সাহস দেখিয়েছেন এমন একটি প্রশ্ন সামনে এসেছে।


ভূমি কর্মকর্তা   ঘুষ গ্রহণের অভিযোগ   ভূমি মিউটিশন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ধান শুকানো নিয়ে সংঘর্ষে আহত অর্ধশত

প্রকাশ: ০৬:১৩ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে আহত হয়েছেন অর্ধশত।

বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) সকালে উপজেলার পাকশিমুল ইউনিয়নের পরমানন্দপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, পরমানন্দপুর গ্রামের সোনাউল্লাহ গোষ্ঠীর মান্নান মিয়ার সঙ্গে বুইল্লার বাড়ির রাশিদ মিয়ার মধ্যে ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে দুই গোষ্ঠীর লোকজন সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয়পক্ষের ৩০ জন আহত হয়েছেন।

সরাইল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এমরানুল ইসলাম বলেন, ধান শুকানোর খলা দখল নিয়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে ৩০ জন আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে ২২ জনকে আটক করা হয়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া   সংঘর্ষ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

প্রধানমন্ত্রী যেভাবে কাজ করছেন তাতে সোনার বাংলা হতে বেশিদিন নাই: নিক্সন চৌধুরী

প্রকাশ: ০৬:০৫ পিএম, ১৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও যুবলীগের প্রেসিডিয়াম মেম্বার মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ফজরের পর থেকে রাত ১২ টা পর্যন্ত মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য কাজ করছেন। তিনি যেভাবে কাজ করছেন এভাবে যদি কাজ করে যেতে পারেন তাহলে বাংলাদেশ সোনার বাংলাদেশ হতে বেশিদিন নাই।

বৃহষ্পতিবার (১৮ এপ্রিল) মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী ২০২৪ এর উদ্বোধন উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মৎস্য ও প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ানোর প্রতি জোর দিয়ে তিনি বলেন, এই সেক্টরের উন্নয়নে সরকার সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছে তাই যেকোনো পরামর্শের জন্য আপনারা উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তার পরামর্শ নিয়ে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াবেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুর জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান শাহাদাৎ হোসেন,  ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান,  ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ।

নিক্সন চৌধুরী   ফরিদপুর-৪  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন