নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৩:০৭ পিএম, ১১ এপ্রিল, ২০২১
উভয় সংকটে সরকার অবশেষে লকডাউন দিচ্ছে আগামী ১৪ তারিখ থেকে ৭ দিনের জন্য। এতেই হয়েছে যত বিপত্তি। দীন মজুরী করে খেটে খাওয়া মানুষদের মাঝে বিরাজ করছে চরম আতঙ্ক। কারণ এটা তাদের রুটি রুজির ব্যাপার। কিন্তু করোনার এই ভয়াল গ্রাস থেকে মানুষের জীবন বাঁচানো যেমন সরকারের দায়িত্ব তেমনি দায়িত্ব তাঁদের খাবারের ব্যবস্থা করা।
চারিদিকে মানুষের মাঝে একটা চাপা আতঙ্ক আর অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে। আর এটাকেই পুঁজি করতে চাচ্ছেন তথাকথিত দরিদ্র প্রেমিক নষ্ট ভ্রষ্ট বামেরা। পেছনে ইন্ধন দিচ্ছে জামায়াত বিএনপি আর অন্যরা। দাবি উঠেছে এসময় গরীব বিশেষ করে হত-দরিদ্র মানুষদের খাবারের ব্যবস্থার বিষয়টি। মানে ত্রাণ দেওয়া হবে কি না, সেই বিষয়টি। এ ব্যাপারে এখনো সরকারের পক্ষ থেকে কোন সুস্পষ্ট ঘোষণার কথা হত-দরিদ্র মানুষ জানতে বা বুঝতে পারেন নি।
সরকারি দল বা ১ দলীয় জটের পক্ষ থেকেও কোন ইঙ্গিত দেওয়া হয়নি যে, তারা কীভাবে হত-দরিদ্র মানুষের পাশে দাঁড়াবেন এই করোনা মহামারী কালে।
এনজিও তথা বেসরকারি সংস্থাগুলোও কোন উচ্চবাচ্য করছে না। ক হবে বা ক করা হবে এই আসন্ন কঠোর লোকডাউনের সময়।
বিভিন্ন কর্পোরেট হাউজগুলো তাঁদের সি এস আর ফাণ্ড থেকে হত-দরিদ্র মানুষের সাহায্যে এগিয়ে আসবেন কি না, তার কোন ঘোষণা নেই। সরকার তাঁদের বাধ্য করতে পারছেন না, কারণ সি এস আর নীতিমালা এখনো চূড়ান্ত হয় নি।
বিভিন্ন এলাকার অভিজ্ঞরা বলছেন যে, খাবারের নিশ্চয়তা না দিতে পারলে মানুষকে ঘরে আটকে রাখা কঠিন হবে। কারণ তাঁদের মাঝে করোনা নেই। হেঁটে খাওয়া মানুষের শরীরের ইমিউন সিস্টেম অনেক বেশি, তাই তারা করনাকে পরোয়া করেন না। যেমনটি দেখা যায় গ্রামের মানুষদের মাঝে। এর ফোলে করোনা মহামারীতে আমাদের দেশের শহরগুলোতে মৃতের সংখ্যা অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যেতে পারে যা আমাদের কল্পনার বাইরে। তাই তারা দিন এনে দিন খাওয়া মানুষের বিষয়টি বিবেচনায় নেবার জন্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন।
মন্তব্য করুন
নাটোর সিংড়া উপজেলা পরিষদ ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি জুনায়েদ আহমেদ পলক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ফরিদপুর জেলার মধুখালীতে গণপিটুনিতে দুই নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লীতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন।
এ বিষয়ে ডুমাইন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান তপন বলেন, একটি বিদ্যালয়ের নির্বাচন কাজে শ্রমিকদের মন্দিরে আগুন দেয়ার অভিযোগে স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন তাদেরকে গণপিটুনি দেয়। এতে দুই সহদর নিহত হয়েছেন। পুলিশসহ আহতদের মধুখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
নিহত দুই সহদরের বাড়ি নওপাড়া ইউনিয়নে ঘোপঘাট গ্রামে। তবে আহতদের সবার পরিচয় জানা যায়নি।
ফরিদপুর গণপিটুনি নির্মাণ শ্রমিক মৃত্যু
মন্তব্য করুন