ইনসাইড বাংলাদেশ

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশিত তথ্যের বিপরীতে ডিএমপি`র প্রেস বিজ্ঞপ্তি

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১০:৩৭ পিএম, ১৫ এপ্রিল, ২০২১


Thumbnail

করোনাভাইরারেস সংক্রমণ রোধে সারাদেশে এক সপ্তাহের কঠোর লকডাউন চলছে। এ লকডাউন আগামী ২১ এপ্রিল মধ্যরাত পর্যন্ত চলবে। লকডাউন মানাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু কিছু ব্যক্তিবর্গ পুলিশের চেকপোস্টে বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন বলে প্রকাশিত তথ্যের বিপরীতে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়েছে ঢাকা মেট্টোপলি পুলিশ (ডিএমপি)।

বৃহস্পতিবার (১৫ এপ্রিল) প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস জনিত রোগ কোভিড-১৯ বিস্তার রোধ করতে চলাচলে বিধি-নিষেধ আরোপ প্রসঙ্গে গত ১২ এপ্রিল ২০২১ খ্রি. একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। কোভিড-১৯ পরিস্থিতির অবনতির কারণে ১৪ এপ্রিল ২০২১ খ্রি. ভোর ০৬.০০ টা হতে ২১ এপ্রিল ২০২১ মধ্যরাত পর্যন্ত প্রজ্ঞাপনে বর্ণিত বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। এই বিধি-নিষেধ বাস্তবায়নে শুরু থেকেই সম্মুখ যোদ্ধা হিসেবে মাঠে রয়েছে পুলিশ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, করোনার বিস্তার রোধে একদিকে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ এবং অন্যদিকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সম্মানিত নাগরিকগণের অপ্রয়োজনীয় চলাফেরা নিয়ন্ত্রণ করতে নিজেদের সর্বোচ্চ দিয়ে কাজ করে চলেছেন পুলিশের সদস্যরা। আইন-শৃঙ্খলা ও জরুরি পরিসেবাসহ জরুরি ও অত্যাবশকীয় পণ্য ও সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ এবং অতি জরুরি প্রয়োজনে নিয়োজিত ব্যক্তিবর্গ ব্যতীত বিনা কারণে বা উপযুক্ত পাস ব্যতীত কোন ব্যক্তি যাতে রাস্তায় বের হতে না পারেন তা নিশ্চিত কল্পে ২৪ ঘণ্টা ডিএমপি’র সদস্যগণ রাস্তায় দাঁড়িয়ে পেশাদারিত্বের সাথে কাজ করছেন। 

১৪ এবং ১৫ এপ্রিল সাধারণ মানুষের সহযোগিতা নিয়ে বিধি নিষেধ বাস্তবায়নের কাজ অনেকটা সফলতার সাথেই সম্পন্ন করা সম্ভব হয়েছে। যদিও বিনা কারণে রাস্তায় বের হওয়া ব্যক্তি এবং বিভিন্ন পরিসেবায় নিযুক্ত ব্যক্তিদের মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করা কষ্টকর কাজ। কেননা কিছু কিছু ব্যক্তি সুনির্দিষ্ট কারণ ছাড়া গাড়ি নিয়ে বের হওয়ায় তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে যেয়ে পুলিশকে সারাদিনই গলদঘর্ম হতে হয়েছে। 

কিছু মিডিয়ায় এবং সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছু কিছু ব্যক্তিবর্গ পুলিশের চেকপোস্টে বিড়ম্বনার শিকার হয়েছেন বলে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। এ বিষয়ে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের দৃষ্টি আকর্ষিত হয়েছে। বর্ণিত ঘটনার একটিতে দেখা যায়, কাওরান বাজারে পুলিশ একটি প্রাইভেট কারের ড্রাইভারকে বাইরে আসার কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি গাড়িটি জনৈক চিকিৎসকের বলে বর্ণনা দেন। কিন্তু চিকিৎসক গাড়িতে উপস্থিত ছিলেন না। ড্রাইভার উক্ত চিকিৎসকের সাথে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হওয়ায় গাড়ির কাগজপত্র দেখাতে বলা হয়। কিন্তু গাড়ির কাগজপত্রে বর্ণিত গাড়ির মালিকের সাথে বর্ণিত চিকিৎসকের সামঞ্জস্য না থাকায় ড্রাইভারের বক্তব্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দেয়। 

অন্যদিকে, জাহাঙ্গীর গেট এলাকার এক ঘটনায় সম্মানিত একজন নাগরিক নিজ বাসা থেকে হাসপাতালের উদ্দেশে যাওয়ার জন্য বের হলে কারওয়ান বাজার, ফার্মগেট, বিজয় স্মরণীসহ বেশ কয়েকটি চেকপোস্টের মুখোমুখি হন। এতে স্বভাবতই হাসপাতালে পৌঁছাতে তার দেরি হচ্ছিল। জাহাঙ্গীর গেট সংলগ্ন চেকপোস্টে তিনি ৩০ সেকেন্ডের মত আটকে ছিলেন বলে জানান। যাতায়াতের সময় যারা আইডি কার্ড প্রদর্শন করতে ব্যর্থ হয়েছেন তাদেরকেই যাচাই বাছাই করা হয়েছে যেটি চলমান বিধি নিষেধের প্রেক্ষিতে যৌক্তিক একটি বিষয়। 

কোভিড মহামারীর সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে সরকার নির্দেশিত বিধি-নিষেধ মেনে চলা সকল নাগরিকের সমান দায়িত্ব। এ সমস্ত বিধি নিষেধ বাস্তবায়নে পেশাদারিত্বের সাথে দায়িত্ব পালনে ডিএমপি অঙ্গীকারাবদ্ধ। কোনো পুলিশ সদস্য যাতে কোনো অপেশাদার আচরণ না করেন, সে জন্য সর্বদা তাদের আচার আচরণ মনিটর করা হয়ে থাকে এবং যথাযথভাবে দায়িত্ব পালনে তাদের উদ্বুদ্ধ করা ও প্রশিক্ষণ প্রদানের কাজ চলমান আছে। পুলিশের কাজে সার্বিক সহায়তা প্রদানের জন্য সম্মানিত নাগরিকদের অনুরোধ করা হচ্ছে। কোন ব্যত্যয় পরিলক্ষিত হলে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানালে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

নওগাঁয় বিএসএফের গুলিতে নিহত যুবকের মরদেহ হস্তান্তর

প্রকাশ: ০২:০৩ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

নওগাঁর পোরশা উপজেলা সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর গুলিতে নিহত আল-আমিন (৩৮) এর মরদেহ অবশেষে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে একদিন পর ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। বুধবার (২৭ মার্চ) নওগাঁর সাপাহার উপজেলার ১৬ বিজিবির অধীনে হাঁপানীয়া বিওপি ক্যাম্প এলাকায় কৃষ্ণসদা গ্রামে বিজিবি-বিএসএফ এর মধ্যে এই পতাকা বৈঠক হয়।

 

১৬ বিজিবি হাঁপানীয়া ক্যাম্পের নায়েক সুবেদার আবু তালেব বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘সাপহার উপজেলার কৃষ্ণসদা গ্রামে ২৩৬ মেইন পিলারের নিকট কোম্পানি কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। এরপর রাত ৮ টা ১৫ মিনিটে মরদেহ নিয়ে নিহতের পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।’

 

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ভোরে নওগাঁ ১৬ বিজিবির অধীনে হাঁপানীয়া বিওপি ক্যাম্প এলাকা দিয়ে আল-আমিন সহ কয়েকজন গরু আনতে চোরাই পথে ভারতে প্রবেশ করে। এসময় বিএসএফ সদস্যরা টহল দিচ্ছিল। তাদের দেখে অন্যরা পালিয়ে আসতে পারলেও আল-আমিন পালাতে পারেনি।

 

পরে ভারতীয় ১৫৯ টেক্কা পাড়া বিএসএফ ব্যাটালিয়নের দায়িত্বপূর্ণ এলাকা নীলমারী ২৩১/১০এস মেইন পিলার দিয়ে প্রায় ১ কিলোমিটার ভারতের অভ্যন্তরে প্রবেশ করলে বিএসএফ টহল দলের সদস্যদের গুলিতে ঘটনাস্থলেই মারা যায় আল-আমিন। নিহত আল-আমিন উপজেলার নিতপুর ইউনিয়নের কলনিপাড়ার সিদ্দিক এর ছেলে।


বিএসএফের গুলিতে   পতাকা বৈঠক   মরদেহ হস্তান্তর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১১ প্রকল্প অনুমোদন

প্রকাশ: ০২:০০ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। অনুমোদন প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ৮ হাজার ৪২৫ কোটি ৫১ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৭ হাজার ৯৩৯ কোটি ৮৭ লাখ টাকা এবং প্রকল্প ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৪৮৫ কোটি ৬৪ লাখ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ১০টায় শেরেবাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভা শুরু হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা। 

সভা শেষে পরিকল্পনামন্ত্রী মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম ও পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী মো. শহীদুজ্জামান সরকার সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানান। এসময় পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার ও পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।


একনেক সভা   একনেক চেয়ারপার্সন শেখ হাসিনা   পরিকল্পনামন্ত্রী   মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুস সালাম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

দুর্নীতিকে প্রশ্রয় না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি বিএসএমএমইউর নতুন উপাচার্যের

প্রকাশ: ০১:৫৬ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্যের দায়িত্ব নিয়েছেন অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বেলা সাড়ে ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য কার্যালয়ে রাজসিক সংবর্ধনায় দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি।

দায়িত্ব নিয়েই সবার উদ্দেশ্যে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি কোন দুর্নীতি না করা ও দুর্নীতিকে প্রশ্রয় না দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। তিনি বলেন, আমি আপনাদেরই লোক, আমি বঙ্গবন্ধুর লোক, আমি প্রধানমন্ত্রীর লোক। আমাকে সবাই সহযোগিতা করবেন, ভুল হয়ে ধরিয়ে দিবেন। তবে কেউ আমাকে পিছু টানবেন না।

উপাচার্য বলেন, আমি কোনো দুর্নীতি করবো না। কোন দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেব না। আমি মানুষ হিসেবে ভুল করতেই পারি, তবে ভুল হলে ধরিয়ে দেবেন। আমার কাজের গতি যেন ত্বরান্বিত হয়, সে ব্যাপারে আমাকে সহযোগিতা করবেন।

প্রসঙ্গত, দেশব্যাপী চক্ষু রোগী ও চক্ষু বিশেষজ্ঞদের কাছে খুবই প্রিয় ও সুপরিচিত নাম অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক। চক্ষু চিকিৎসক হিসেবে প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক সর্বোচ্চ সম্মাননা ডা. আলিম মেমোরিয়াল অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন এই চিকিৎসক। তার জন্মস্থান কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার হোসেন্দী এলাকায়। তিনি পাকুন্দিয়া এলাকার মানুষের কাছে ‘ননী ডাক্তার’ নামে পরিচিত। অত্র অঞ্চলের সবাই তাকে ননী ডাক্তার হিসেবেই চেনে।


বিএসএমএমইউ   বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়   উপাচার্য   অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

টেকনাফে আরও ৮ জনকে অপহরণ, মুক্তিপণ দাবি

প্রকাশ: ০১:১৪ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

কক্সবাজারের টেকনাফে পাহাড়ি এলাকা থেকে চার কিশোরসহ আটজনকে অপহরণ করেছে দুর্বৃত্তরা। তাদের মুক্তিপণ হিসেবে পাঁচ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে টেকনাফ হোয়াইক্যং ইউনিয়নের উনচিপ্রাং ২২ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পশ্চিমের পাহাড়ি এলাকায় সবজিক্ষেতে কাজ করার সময় ছয়জনকে অপহরণ করা হয়।

এর আগের দিন মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) সন্ধ্যায় একই ইউনিয়নের খারাংখালি কম্বনিয়া পাড়া পাহাড় থেকে দুই রাখালকে অপহরণ করে দুর্বৃত্তরা।

অপহরণের শিকার ব্যক্তিরা হলেন হোয়াইক্যং ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ড কম্বনিয়া পাড়ার ফিরোজ আহমেদের ছেলে মোহাম্মদ নুর (১৫) ও হ্নীলা ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ডের রোজার ঘোনা এলাকার অলী আহমেদ (৩০), ৫ নম্বর ওয়ার্ডের করাচি পাড়ার লেদু মিয়ার ছেলে শাকিল মিয়া (১৫), বেলালের ছেলে মো. জুনায়েদ (১৩), নুরুল আমিনের ছেলে মো. সাইফুল (১৪), শহর আলীর ছেলে মো. ফরিদ (২৫), নাজির হোসেনের ছেলে সোনা মিয়া (২৪) ও শহর মুল্লুকের ছেলে গুরা পুইত্যা (৩২)। হোয়াইক্যং ইউপি চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ নুর আহমেদ আনোয়ারী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে সবজিক্ষেত পাহারা দিতে গিয়ে ছয়জন অপহরণের শিকার হন। তাদের পরিবারের কাছ থেকে তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়েছে।

চেয়ারম্যান আরও বলেন, আর মঙ্গলবার সকালে মোহাম্মদ নুর পাহাড়ের পাশে গরু চরাতে যান। দুপুরের দিকে একদল দুর্বৃত্ত তাকে ও অলী আহমেদ নামের এক কাঠুরিয়াকে ধরে পাহাড়ের ভেতর নিয়ে যায়। পরে মোবাইলে কল করে দুজনের মুক্তিপণ হিসেবে দুই লাখ টাকা দাবি করা হয়।

তিনি বলেন, দিনের পর দিন এভাবে অপহরণের ঘটনা বাড়ার কারণে কৃষক, শ্রমিকসহ পাহাড়ে বসবাসকারী মানুষ নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছেন।

টেকনাফ মডেল থানার ওসি মুহাম্মদ ওসমান গণি বলেন, অপহরণের খবর পেয়ে অপহৃতদের উদ্ধারে পুলিশের দল পাহাড় অভিযান চালাচ্ছে। অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

হ্নীলা ইউনিয়নের পরিষদের চেয়ারম্যান রাশেদ মোহাম্মদ আলী বলেন, বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ভোরে হ্নীলার পানখালীর পাহাড়ি এলাকা থেকে পাঁচ কৃষককে অপহরণ করা হয়। পরে মুক্তিপণ দিয়ে ফেরত আসেন তারা।

তিনি আরও বলেন, এর আগে শনিবার (৯ মার্চ) হ্নীলার পূর্ব পানখালী এলাকা থেকে মাদ্রাসাছাত্র ছোয়াদ বিন আব্দুল্লাহকে (৬) অপহরণ করা হয়। তবে এখনো তাকে উদ্ধার করা যায়নি।

পুলিশের তথ্যমতে, গত এক বছরে টেকনাফের পাহাড়ি এলাকা থেকে ১০৩ জনকে অপহরণ করা হয়। তাদের মধ্যে ৫২ জন স্থানীয় বাসিন্দা এবং ৫১ জন রোহিঙ্গা।


টেকনাফ   অপহরণ   মুক্তিপণ  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার সর্বশেষ তথ্য

প্রকাশ: ১২:১৮ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া কিছুটা সুস্থ্য বোধ করায় আপাতত বাসায় রেখেই চিকিৎসা দেয়া হবে। বুধবার (২৭ মার্চ) রাতে গণমাধ্যমকে খালেদা জিয়া ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. জাহিদ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, বুধবার দুপুর থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া বেশ অসুস্থতা বোধ করেন। এ অবস্থায় সন্ধ্যায় ইফতারের পর মেডিকেল বোর্ডের চিকিৎসকেরা তার কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করেন। তারা খালেদা জিয়াকে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণে রাখার সিদ্ধান্ত নেন।

তবে প্রয়োজন হলে যে কোন সময় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া লাগতে পারে বলে জানান জাহিদ হোসেন। বর্তমানে আগের চেয়ে খালেদা জিয়া  সুস্থতা বোধ করছেন বলেও জানান জাহিদ।

উল্লেখ্য, মেডিকেল বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, খালেদা জিয়াকে ১৩ মার্চ এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। শারীরিক কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে ১৪ মার্চ গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় ফেরেন তিনি।

২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তাঁর অসুস্থতা বাড়া-কমার মধ্যে রয়েছে। করোনা মহামারির সময় ২০২০ সালের ২৫ মার্চ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্ত সাপেক্ষে মুক্তি পেয়ে বাসায় ফেরেন তিনি। এরপর বেশ কয়েকবার হাসপাতালে যান। সবশেষ গত বছরের মাঝামাঝি সময়ে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে।


খালেদা জিয়া   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন