নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৪৬ পিএম, ১৬ জুন, ২০২১
চীনের টিকার দাম জনসম্মুখে প্রকাশ পাওয়ায় সেই টিকা পেতে দেরি হচ্ছে বলে দাবি করেছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। চীনের টিকার দামটি যখন জনসম্মুখে চলে আসার কারণে, চীনের আমাদের প্রতি ক্ষোভ তৈরি হয়েছে।
বুধবার (১৬ জুন) সচিবালয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি করেন।
তিনি বলেন, আমরা নন-ডিসক্লোজারে সই করেছিলাম। নন-ডিসক্লোজার হলো রাষ্ট্রীয় কমিটমেন্ট, আরেক রাষ্ট্রের কাছে। আমরা গোপন রাখবো—এ চুক্তি আমরা করেছি। সেই চুক্তি যদি ভঙ্গ করি তাহলে এক রাষ্ট্র আরেক রাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি ভঙ্গ করা হয়।
সম্প্রতি চীনের সিনোফার্ম উৎপাদিত করোনাভাইরাসের টিকা কেনা ও দেশে টিকা উৎপাদনের জন্য বেইজিংয়ের সঙ্গে নন-ডিজক্লোজার অ্যাগ্রিমেন্ট (এনডিএ) স্বাক্ষর হয়। তবে সেই টিকার দাম জনসম্মুখে আসায় বাংলাদেশের প্রতি চীন নারাজ হয়েছে বলে জানান স্বাস্থ্যমন্ত্রী।
জাহিদ মালেক বলেন, এর ফলে কী হয়েছে? এখন আমাদের টিকা পেতে দেরি হচ্ছে। তাদের অনেক মানাতে হচ্ছে, কথাবার্তা বলতে হচ্ছে। আমরা হয়তো অনেক আগেই পেয়ে যেতাম। কিন্তু এইটুকু কারণে দেরি হয়ে গেল। আর কত দেরি হবে সেটিও বুঝতে পারছি না।
দেশীয় কোম্পানি গ্লোব বায়োটেকের উদ্ভাবিত করোনা ভাইরাসের সম্ভাব্য টিকার সর্বশেষ অবস্থা জানতে চাইলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকা একটা খুবই হাই টেকনোলজি। যে কোম্পানিগুলো আছে তাদের আমরা অবশ্যই সহযোগিতা করছি। তবে তাদের টিকার অনুমোদনের যে প্রক্রিয়া বা স্টেপগুলো আছে তা কমপ্লিট করে আমাদের কাছে আসতে হবে। সেই কমপ্লিট তারা করেনি। যে প্রটোকলগুলো এখনো কমপ্লিট হয়নি, যে প্রটোকলগুলো আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সেগুলো কমপ্লিট না করে আসলে আপনি কখনোই টিকা দিতে পারবেন না। আমরা আমাদের মানুষকে তো ঝুঁকিতে ফেলতে পারবো না।
তিনি আরও বলেন, কাজগুলো যদি কমপ্লিট করে আসে এবং সেগুলো যদি সংশ্লিষ্ট সংস্থার মাধ্যমে সঠিকভাবে একসেপ্টেড হয় তখন ট্রায়ালের অনুমোদন পাবে।
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।