নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৫৯ পিএম, ১৯ জুন, ২০২১
মুনিয়া মৃত্যু রহস্য নতুন মোড় নিয়েছে। মুনিয়ার মৃত্যুর আগে মুনিয়াকে তার বড় বোন নুসরাত তানিয়া বলেছিলেন তুই আমার হাতেই মরবি। এ কথার সূত্র ধরেই এখন তদন্ত নাটকীয় মোড় নিয়েছে বলে একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র নিশ্চিত করেছে। গত ২৬ এপ্রিল গুলশানের একটি ফ্ল্যাটে মারা যান কলেজ ছাত্রী মুনিয়া। তার মৃত্যুর পর পরই এই মৃত্যু নিয়ে একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করেন তার বড় বোন নুসরাত তানিয়া। একটি আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা দায়ের করেন তার বড় বোন নুসরাত তানিয়া। এই আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলায় ১ জনকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। এই আত্মহত্যা প্ররোচনার মামলাটি আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এখন তদন্ত করছে এবং এটির তদন্ত করতে গিয়ে একের পর এক নাটকীয় ঘটনা বেরিয়ে আসছে।
বিভিন্ন সূত্রে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে যে, ২৬ এপ্রিলের দুই দিন আগে ২৪ এপ্রিল মুনিয়ার সঙ্গে নুসরাতের উত্তপ্ত টেলিআলাপ হয়। ওই টেলি আলাপের ব্যাপ্তি ছিল ১২ মিনিট। টেলিআলাপের বিষয়বস্তু এবং কথোপকথনের রেকর্ড তদন্তকারী কর্মকর্তাদের হাতে চলে এসেছে। টেলিআলাপে দেখা যাচ্ছে যে মুনিয়াকে রীতিমতো শাসাচ্ছিলেন নুসরাত। তাকে একজন ব্যক্তির কাছে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন নুসরাত তানিয়া। বলেছিলেন যে ওই ব্যক্তির কাছে গেলে তিনি কিছু টাকা দেবেন কিন্তু মুনিয়া সেখানে যেতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছিলেন। মুনিয়া বলছিলেন যে, আমি এভাবে আর চলতে পারবো না, আমার অনেক কষ্ট হচ্ছে আমি দূরে কোথাও চলে যাব। কিন্তু নুসরাত তাকে এই ব্যাপারে প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করছিলেন। এক পর্যায়ে মুনিয়া বলেন যে, এরকম আমাকে করলে আমার মরে যাওয়াই ভালো, আমি মারা যাব আত্মহত্যা করব। তখন নুসরাত ক্ষিপ্ত এবং ক্ষুব্ধ হয়ে বলেছিলেন যে তোর আত্মহত্যা করতে হবে না, তুই আমার হাতেই মরবি।
এই ঘটনার দুইদিন পরে স্থানীয়রা জানান মুনিয়া মারা যান। মুনিয়া এবং নুসরাত তানিয়ার ঝগড়া যোগসূত্র আছে কিনা সেটি পুলিশ খুঁজে দেখছেন। মুনিয়া একজন কলেজ ছাত্রী হলেও ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দামের একটি বাসায় ভাড়া থাকতেন এবং এই বাড়িটি ভাড়া করে দিয়েছিলেন নুসরাত। নুসরাত এবং তার স্বামীর ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে বাসাটা ভাড়া নেওয়া হয়েছিল এবং নুসরাতই ছিলেন মুনিয়ার অভিভাবক। গত এক মাসের বেশি সময় তদন্তে দেখা যাচ্ছে যে, নুসরাত মুনিয়াকে বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করতেন এবং মুনিয়া ছিল নুসরাতের অর্থ উপার্জনের হাতিয়ার। বিভিন্ন প্রভাবশালী ব্যক্তি, বিত্তবানদের কাছে সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেয়া হতো এবং এই পরিচয় পরিচয় করিয়ে দেওয়ার সূত্র থেকে নুসরাত অনেক অর্থ উপার্জন করতেন। এটিই ছিল নুসরাতের আয়ের প্রধান উপায়।
একসময় মুনিয়া এই এভাবে ব্যবহৃত হতে হতে ক্লান্ত হয়ে পড়েন এবং এসব ছেড়েছুড়ে দিয়ে দূরে কোথাও যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। এমনকি মুনিয়া তার বাড়ির মালিকের স্ত্রীকে বলেছিলেন যে তিনি দূরে কোথাও চলে যেতে চান কিছুদিনের জন্য। এটি মূলত বলেছিলেন নুসরাতের অত্যাচার থেকে বাঁচার জন্য। যতই দিন যাচ্ছিল ততই নুসরাতের অত্যাচারের মাত্রা বেড়ে যাচ্ছিল। বিশেষ করে কুমিল্লায় যখন মুনিয়া চলে গিয়েছিলেন সেখান থেকে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসার ক্ষেত্রে নুসরাতই বড় ভূমিকা পালন করেন। এই সময় তিনি বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে যোগাযোগ করেন এবং মুনিয়া যেন ঢাকায় এসে একই কাজ করতে পারেন সেজন্য দেনদরবার এবং তদবির করেন। কয়েক মাস আগেই মুনিয়াকে ঢাকায় নিয়ে আসেন নুসরাত এবং এই বাড়িটি ভাড়া করে দেন। এ বাড়িটি ভাড়া করে দেওয়ার পর থেকেই নতুন উদ্যোগে মুনিয়াকে নিয়ে ব্যবসা শুরু করেন নুসরাত। আর তারই পরিণতি হিসেবে মুনিয়া আত্মহত্যা করেছেন বলে অনেকেই মনে করছেন। আর সেই ধারণার সঙ্গে সর্বশেষ মুনিয়া এবং নুসরাতের কথোপকথন নতুন মাত্রা যোগ করেছে। কথোপকথনটি পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যদি প্রমাণিত হয় যে এটি নুসরাত এবং মুনিয়ার কথোপকথন, সেক্ষেত্রে এই মামলাটি নাটকীয় মোড় নিতে যাচ্ছে বলে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সূত্রগুলো মনে করছে।
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
পিটার হাস নির্বাচন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
মন্তব্য করুন
নড়াইলের লোহাগড়ায় দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগের এক নেতাকে ইয়াবা
ট্যাবলেট দিয়ে ফাঁসাতে গিয়ে আওয়ামী লীগের আরেক কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনাস্থল
থেকে ৫০০টি ইয়াবা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল পৌনে ৮টার দিকে উপজেলার ইতনা ইউনিয়নের
চরদৌলতপুর গ্রামের দ্বীন মোল্যার মুদি দোকানের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তার জিয়া চৌধুরী (৩৩) উপজেলার ইতনা ইউনিয়ন আ.লীগের কর্মী।
তিনি ইতনা ইউনিয়নের দক্ষিণ লংকারচর গ্রামের মো. আজগর চৌধুরীর ছেলে। ভুক্তভোগী মো. আরজ
আলী ওরফে লিচু কাজী (৫৮) উপজেলার ইতনা ইউনিয়ন আ.লীগের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক।
স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার সকালে আওয়ামী লীগ
নেতা লিচু কাজী চরদৌলতপুর বাজার থেকে পাংখারচর বাড়িতে ফেরার পথে দ্বীন মোল্যার দোকানের
সামনে পৌঁছলে অভিযুক্ত জিয়া ডেকে নিয়ে বসান তাকে।
এ সময় পাশে বসে কৌশলে লিচু কাজীর পাঞ্জাবির পকেটে জিয়া একটি প্যাকেট
ঢুকাতে গেলে তখন ধস্তাধস্তি হয়। ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে নীল রঙের জীপারযুক্ত পাঁচটি
পলি ব্যাগ মাটিতে পড়ে যায়। সেখানে ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট ছিল। ওই সময় পুলিশের উপস্থিতি
টের পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে জিয়া চৌধুরী দ্রুত পালিয়ে যায়। পরে ঘটনার জিজ্ঞাসাবাদের জন্য
লিচু চৌধুরীকে লোহাগড়া থানায় নেওয়া হয়। ঘটনাস্থল থেকে পাঁচটি পেকেটে থাকা ৫০০ ইয়াবা
উদ্ধার করে পুলিশ।
জিজ্ঞাসাবাদে লিচু কাজী পুলিশকে জানান যে, সমাজে আমাকে হেয় করার
জন্য জিয়া এমন নাটক সাজায়। উপস্থিত ভ্যানচালক আজিম ফকিরও পুলিশকে একই সাক্ষ্য দেন।
এ ঘটনার জের ধরে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই দিন বিকেলেই ইয়াবা কারবারি
জিয়া চৌধুরীকে গ্রেপ্তার করে। পুলিশ জিয়া চৌধুরীকে গ্রেপ্তারকালে সাংবাদিকদের তিনি
বলেন, আমি অপরাধী নই।
আওয়ামী লীগ নেতা লিচু কাজী থানা থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের বলেন,
সামাজিকভাবে হেয় করতে সুপরিকল্পিতভাবে প্রতিপক্ষরা জিয়ার মাধ্যমে ইয়াবা দিয়ে আমাকে
ফাঁসানোর চেষ্টা করেছিল। সত্য উদঘাটিত হওয়ায় আল্লাহর অশেষ রহমতে আমি অভিযোগ থেকে মুক্তি
পেয়েছি।
এ বিষয়ে লোহাগড়া থানার ওসি কাঞ্চন কুমার রায় বলেন, মাদকবিরোধী অভিযানে
জিয়া চৌধুরী নামের এক মাদক কারবারিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে থানায় একটি
মাদক মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার রাতে আদালতের মাধ্যমে আসামিকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
মন্তব্য করুন
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সঠিক তথ্য দিতে পারেনি বলে জানিয়েছেন।
তিনি জানান, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে নির্বাচনের আগে অনেকটা অগ্রগতি হলেও নানা কারণে থেমে যায়। সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে কমিটির বৈঠকে জানতে চাওয়া হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি।
শুক্রবার (২৯ মার্চ) ন্যামভবনে নিজের বাসায় এক প্রেস ব্রিফিং-এ এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, রোহিঙ্গাদের নিজ বাসভূমে ফেরত পাঠানোর লক্ষ্যে কাজ চলছে। সংসদীয় কমিটিও এ বিষয়ে কাজ করছে। তাদের জীবনমানসহ ওই অঞ্চলে সরকারের ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড দেখার জন্য দ্রুতই কক্সবাজার যাবে সংসদীয় কমিটি। বর্তমান সংসদীয় কমিটির প্রথম বৈঠক সেখানে হওয়ার কথা থাকলেও সেটা সম্ভব হয়নি।
তবে আগামীতে এই বৈঠক হবে। সেখানে রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিস্তারিত আলোচনা হবে।
এদিকে, বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সংসদীয় কমিটির সদস্যদের নিয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্প কুতুপালং ও ভাসানচর পরিদর্শনের প্রস্তাব করা হয়। এ বিষয়ে বিদেশে বাংলাদেশ দুতাবাসগুলোকে আরো সক্রিয় হওয়ার তাগিদ দেওয়া হয়।
এ. কে. আব্দুল মোমেন বৈঠক জাতীয় সংসদ ভবন রোহিঙ্গা পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেছেন, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সঠিক তথ্য দিতে পারেনি বলে জানিয়েছেন। তিনি জানান, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়ে নির্বাচনের আগে অনেকটা অগ্রগতি হলেও নানা কারণে থেমে যায়। সর্বশেষ অগ্রগতি সম্পর্কে কমিটির বৈঠকে জানতে চাওয়া হলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা এ বিষয়ে সদুত্তর দিতে পারেননি।