নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:১৬ এএম, ২১ জুলাই, ২০২১
করোনা মহামারি থেকে মুক্তি এবং দেশ, জাতি ও বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ কামনা করে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে ঈদুল আজহার জামাতে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়েছে। এ সময় মুসল্লিরা দু`চোখের পানি ফেলে মহান স্রষ্টার কাছে দোয়া করেন।
বুধবার (২১ জুলাই) সকাল ৭টায় জাতীয় মসজিদে ঈদুল আজহার প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়। ঈদের দুই রাকাত নামাজের পর অনুষ্ঠিত হয় বিশেষ খুতবা। জামাতে ইমামতি করেন বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন মসজিদের মুয়াজ্জিন মো. আতাউর রহমান।
ঈদের জামাত শেষে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতে মুফতি মিজানুর রহমান বলেন, ‘হে আল্লাহ আপনি আমাদের সব মুসলিম উম্মাহকে মাফ করে দিন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে সঠিকভাবে দেশ পরিচালনার জন্য সুস্বাস্থ্য দান করুন। বাংলাদেশসহ মুসলিম উম্মাহকে হেফাজত করুন। বিশ্বমানবতাকে রক্ষা করুন। কঠিন এ করোনা মহামারি পরিস্থিতিতে আমাদের সবাইকে রক্ষা করুন মাওলা। আপনার খাস রহমত নাজিল করুন।
মোনাজাতে করোনা মহামারি থেকে মুক্ত করে বাংলাদেশসহ পুরো বিশ্বে স্বাভাবিক পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য আল্লাহর কাছে সাহায্য চান ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। এ সময় `আমিন আমিন` ধ্বনিতে মুখরিত হয় জাতীয় মসজিদ।
প্রথম জামাতে অংশ নেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশেনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস ও ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মহাপরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) ড. মো. মুশফিকুর রহমান।
এদিকে, সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে জাতীয় মসজিদ এলাকা এবং মসজিদের প্রতিটি গেটে পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। ব্যাগ নিয়ে আসা মুসল্লিদের তল্লাশি করতে দেখা যায়।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ভারত শেখ হাসিনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু গণমাধ্যম তথ্যমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করেছেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, নয়াদিল্লিতে গিয়ে অনেকের সঙ্গে আমার দেখা হয়। আমি দেশটিতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। আজকে অনেকের বক্তব্যতে সেটাই এসেছে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, আমি ভারতবর্ষের সরকারকে সেটা করতে অনুরোধ করেছি।
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে অস্থিতিশীলতার কারণে সংকটে পড়েছে বাংলাদেশও। লোকসান এড়াতে জ্বালানি তেলের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু এর প্রভাব পুরো বাজার ব্যবস্থাকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছে। ফলে তেল আমদানির বিকল্প উৎস খুঁজছে সরকার। এমন পরিস্থিতিতে কম দামে জ্বালানি তেল কিনতে রাশিয়ার দিকে হাত বাড়াচ্ছে সরকার।