ইনসাইড বাংলাদেশ

ঢাকার দুই সিটিতে বর্জ্য অপসারণে সাড়ে ২১ হাজার কর্মী

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১১:৪২ এএম, ২১ জুলাই, ২০২১


Thumbnail

কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে এবার ঢাকার উত্তর সিটি করপোরেশন ও ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে সাড়ে ২১ হাজার কর্মী প্রস্তুত রয়েছেন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) ১১ হাজার ৫০৮ জন ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) প্রায় ১০ হাজার কর্মী ঈদের দিন থেকে বর্জ্য অপসারণের কাজে নিয়োজিত থাকবেন। বর্জ্য অপসারণের কাজ সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করার পাশাপাশি এ-সংক্রান্ত কার্যক্রম তদারকের লক্ষ্যে দুই সিটি করপোরেশন একাধিক মনিটরিং টিম গঠন করেছে। 

দক্ষিণ সিটির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু নাছের জানান, ডিএসসিসির আওতাধীন এলাকা ও পশুর হাটগুলোর বর্জ্য ব্যবস্থাপনা মাঠপর্যায়ে তদারকের জন্য ১০টি দল গঠন করা হয়েছে। এ ছাড়া একটি নিয়ন্ত্রণকক্ষ স্থাপন করা হয়েছে। পশুর হাটের বর্জ্য ও ঈদের দিন আজ বুধবার বেলা দুইটা থেকে ২৪ জুলাই বেলা দুইটা পর্যন্ত দক্ষিণ সিটির আওতাধীন এলাকা ও পশুর হাটগুলোর বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় মাঠপর্যায়ে তদারকের জন্য এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সমন্বয়ে এই টিমগুলো গঠন করা হয়েছে।

ডিএসসিসি জানায়, সংস্থার শীতলক্ষ্যা হলে স্থাপিত কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষ থেকে পশুর বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম তদারক করা হবে। করপোরেশনের আওতাধীন যেকোনো নাগরিক তাঁর নিজ এলাকায় সৃষ্ট বর্জ্য–সম্পর্কিত তথ্যাদি প্রেরণ বা পশুর বর্জ্য অপসারণ–সম্পর্কিত সমস্যা সুরাহার জন্য কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণকক্ষের ০১৭০৯৯০০৮৮৮ নম্বরে ফোন করে জানাতে পারবেন।

ডিএসসিসি জানায়, পাশাপাশি ৯০টি খোলা ট্রাক, ৫৩টি কম্পেক্টর, ১২টি পানির গাড়ি, ১০২টি ডাম্প ট্রাক, ১৪টি পে-লোডার, ৮১টি কন্টেইনার ক্যারিয়ার, ৯টি টায়ার ডোজার, ২টি ট্রেইলার, ৯টি স্কিড লোডারসহ প্রায় পৌনে ৪০০ যান-যন্ত্রপাতি মাঠপর্যায়ে বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রমে নিযুক্ত থাকবে।

ডিএসসিসি জানায়, নিয়মিত পাঁচ হাজার কর্মীর পাশাপাশি অতিরিক্ত আরও পাঁচ হাজার কর্মী পশুর বর্জ্য অপসারণে নিযুক্ত থাকবেন। পরিবেশ সুরক্ষা ও দূষণমুক্ত রাখার লক্ষ্যে দক্ষিণ সিটিতে প্রায় ৩০ টন ব্লিচিং পাউডার ও ১ হাজার ৮০০ লিটার তরল জীবাণুনাশক ছিটানো হবে বলে জানিয়েছে ডিএসসিসি।

এদিকে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা আবুল বাশার মো. তাজুল ইসলাম জানান, এবার ৫৪টি ওয়ার্ডে দুই লাখেরও বেশি পশু কোরবানি দেওয়া হবে। পশু কোরবানি দেওয়ার জন্য ৩০৭টি স্থানের ব্যবস্থা করা হয়েছে। কোরবানির জন্য সর্বমোট ২৫০ জন ইমাম ও ২৫০ জন মাংস প্রস্তুতকারীকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। 

তিনি জানান, কোরবানির বর্জ্য অপসারণের জন্য ডিএনসিসির নিজস্ব ২ হাজার ৬৬৭ জন এবং অন্যান্য বেসরকারি ব্যবস্থাপনাসহ মোট ১১ হাজার ৫০৮ জন কর্মী নিয়োজিত করা হয়েছে। কোরবানির পশুর বর্জ্য অপসারণে দুটি অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কন্ট্রোল রুম স্থাপন করেছে ডিএনসিসি। ডিএনসিসির বাসিন্দারা বর্জ্য–সম্পর্কিত যেকোনো তথ্য ০২-৫৮৮১৪২২০, ০৯৬০-২২২২ ৩৩৩, ০৯৬০-২২২২ ৩৩৪—এই নম্বরগুলোয় ফোন করে জানাতে পারবেন। 

ডিএনসিসি জানায়, বর্জ্য অপসারণ কার্যক্রম তদারক করার জন্য ২২ সদস্যের একটি তদারকি টিম গঠন করা হয়েছে। করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগসহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ঈদের ছুটিকালে কর্মস্থলে অবস্থান করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। 

ডিএনসিসি জানায়, জবাইকৃত পশুর বর্জ্য তাৎক্ষণিকভাবে অপসারণ এবং পশুর হাটগুলো দ্রুত পরিষ্কারের লক্ষ্যে করপোরেশনের নিজস্ব বর্জ্যবাহী ট্রাক, ভারী যন্ত্রপাতি, ওয়াটার বাউজারের পাশাপাশি আউটসোর্সিং থেকে অতিরিক্ত গাড়ি নিয়োজিত থাকবে। ঈদ উপলক্ষে বর্জ্য পরিবহন–সক্ষমতা কমপক্ষে ১০ হাজার টনে উন্নীতকরণে প্রয়োজনীয় যান-যন্ত্রপাতি নিয়োজিত থাকবে। এ লক্ষ্যে ঈদের আগের দিন থেকে ঈদের পরবর্তী দুদিন নিরবচ্ছিন্নভাবে বর্জ্য অপসারণের জন্য বর্জ্যবাহী ড্রাম্প ট্রাক, খোলা ট্রাক, ভারী যান-যন্ত্রপাতি, পানির গাড়ি, পিকআপ ভ্যানসহ সর্বমোট ৪৯৩টি গাড়ি নিয়োজিত থাকবে। 

পরিবেশদূষণ রোধে ১১টি ওয়াটার বাউজার দিয়ে তরল জীবাণুনাশক মিশ্রিত পানি স্প্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানায় ডিএনসিসি। এ ছাড়া সাড়ে ৬ লাখ বর্জ্য থলে, ৫০ টন ব্লিচিং পাউডার, ১ হাজার ৫ ক্যান স্যাভলনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। 

 



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপমাত্রা, হিট স্ট্রোকে নিহত ১

প্রকাশ: ০৫:১১ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলমান তীব্র দাবদাহের ফলে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম জাকির হোসেন। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৭ টার দিকে মাঠে কৃষিকাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে মৃত্যু হয়। 

নিহত জাকির দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানার সীমান্ত সংলগ্ন ঠাকুরপুর গ্রামের আমির হোসেন ছেলে। তিনি পেশায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি ছিলেন। 

নিহতের বাবা আমির হোসেন জানান, ‌‘রোদ গরমে মাঠের ধান মরার অবস্থা। ধানের জমিতে সেচ (পানি) দেয়ার জন্য জাকির সকাল ৭ টার দিকে মাঠে যায়। মাঠে যাওয়ার ঘণ্টাখানেক পর খবর পাই সে মাঠে স্ট্রোক করেছে। মাঠে থাকা অন্য কৃষকরা তাকে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।’ 

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র পর্যবেক্ষক জামিনুর রহমান জানান, আজ শনিবার সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫৮ শতাংশ এবং বেলা ১২ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ। বিকেল ৩ টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রির ঘরে দাঁড়ায়।


তীব্র তাপমাত্রা   হিট স্ট্রোক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শেরপুর প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগের উদ্বোধন

প্রকাশ: ০৩:০৯ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail শেরপুর প্রিমিয়ারি ক্রিকেট লীগের উদ্ভোধনী ম্যাচে খেলোয়ারদের সঙ্গে করমর্দন করছেন জেলা প্রশাশক

শেরপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়ামে প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম ক্রিকেট লীগের উদ্বোধন করেন।

 

এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোক্তাদিরুল আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, জেলা ক্রীড়া অফিসার ধীরেন্দ্র চন্দ্র সরকারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। 

 

উদ্বোধনী খেলায় সবুজসেনা স্পোর্টিং ক্লাব সাইকা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।  ক্রিকেট লীগে মোট ৫ টি দল অংশগ্রহণ করছে। 


শেরপুর প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ   শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়াম  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তীব্র গরমে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা

প্রকাশ: ০২:৪৪ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলমান দাবদাহে শিশু শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামীকাল রোববার (২১ এপ্রিল) থেকে ৭ দিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে এ সিদ্ধান্তের কথা সংশ্লিষ্ট বিভাগ থেকে পৃথকভাবে জানানো হয়েছে।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব সোলেমান খান গণমাধ্যমকে বলেন, চলমান পরিস্থিতিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানোর জন্য আমরা স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে জানিয়ে দিয়েছি। তারা এ সংক্রান্ত নোটিশ শিক্ষার্থীদের জানিয়ে দেবে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর মহাপরিচালক (রুটিন দায়িত্ব) প্রফেসর শাহেদুল খবির চৌধুরী বলেন, তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি সাতদিন বাড়ানো হয়েছে। নতুন সূচি অনুযায়ী আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে।

তিনি জানান, শিক্ষার্থী সুরক্ষা ও অভিভাবকদের দাবির কথা বিবেচনায় নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

অন্যদিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান এক বিবৃতিতে জানায়, তীব্র তাপদাহে শিশু কিশোরদের স্বাস্থ্য ও সুরক্ষা বিবেচনায় প্রাথমিক স্কুলের ছুটি ২১ এপ্রিলের পরিবর্তে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত ছুটি থাকবে। ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে। এ সময় সরকারি স্কুল, শিশুকল্যাণ ও টাস্ট্রের স্কুলগুলো ও উপানুষ্ঠাানিক শিক্ষা ব্যুরো স্কুল ছুটি থাকবে।

এর আগে সকালে এক বিবৃতিতে আপাতত অ্যাসেম্বলি বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

এতে জানানো হয়, দেশজুড়ে বহমান দাবদাহের দিকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় নজর রাখছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অ্যাসেম্বলি পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া না পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

এদিকে শুক্রবার আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে কয়েকটি জেলায় হিট অ্যালার্ট জারি করার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি ৭ দিন বাড়ানোর দাবি জানান অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। সংগঠনের সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মো. জিয়াউল কবির দুলু স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়।

সংগঠনটি বলছে, দেশের বিভিন্ন জেলা ও অঞ্চলে হিট অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে। মানুষজনকে প্রয়োজন ছাড়া বাইরে বের হতে নিষেধ করছে প্রশাসন। এর মধ্যে স্কুল কলেজ খুললে অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়তে পারে। তাই দেশের সব স্কুল-কলেজ- মাদরাসা আগামী ৭ দিনের জন্য শ্রেণি শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ রাখার দাবি জানাচ্ছি।


তাপদাহ   গরম   শিক্ষা প্রতিষ্ঠান  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

ফরিদপুরে নিহত নির্মাণ শ্রমিকের বাড়িতে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশ: ০২:২৫ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলার ডুমাইন ইউনিয়নের পঞ্চপল্লীতে গণপিটুনিতে নিহত দুই নির্মাণ শ্রমিকের বাড়িতে গিয়ে কবর জিয়ারত করলেন ধর্ম প্রতিমন্ত্রী।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে মধুখালী উপজেলার নওপাড়া ইউনিয়নের নিহত দুই নির্মাণ শ্রমিকের বাড়িতে যান ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান। এসময় নিহতের পরিবারের খোঁজ খবর নেন এবং ঘটনায় জরিতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের আশ্বাস দেন। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন ফরিদপুরের সংরক্ষিত নারী সংসদ সদস্য ঝর্ণা হাসান, ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার, ফরিদপুরের  জেলা প্রশাসক কামরুল আহসান তালুকদার, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ মোর্শেদ আলম, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শামীম হক,  সাধারণ সম্পাদক শাহ মো ইশতিয়াক আরিফ,  মধুখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মামনুন আহমেদ অনিক,  থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিরাজ হোসেনসহ প্রশাসনের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা এলাকার গণ্যমান্য।

উল্লেখ্য, গত কয়েকদিন আগে ডুমাইনের পঞ্চপল্লীতে মন্দিরে আগুন দেয়া সন্দেহে বিদ্যালয়ের নির্মাণ শ্রমিকদের ওপরে হামলা চালায় স্থানীয় হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন। এসময় তাদের গণপিটুনিতে দুই ভাই নিহত হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে গিয়ে পুলিশ সদস্যসহ আহত হন ৭ জন। পরে ফরিদপুর জেলা পুলিশ এবং রাজবাড়ি জেলার পুলিশ এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এরপর থেকে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশের পাশাপাশি দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

ফরিদপুর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

একটানা এসি চালিয়েও বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে পারবেন যে উপায়ে

প্রকাশ: ০২:০৮ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

তীব্র গরম থেকে একটু স্বস্তি পেতে মানুষ ব্যবহার করে থাকেন এয়ার কন্ডিশনিং (এসি)। কিন্তু এসি চালানোর কারণে বিদ্যুতের বিলও অনেকটাই বেড়ে যায়। যার কারণে বেশ চিন্তায় পড়তে হয় ব্যবহারকারীকে। আজ জেনে নিন এমন কিছু উপায় যাতে এসি ব্যবহার করেও বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে পারবেন অনেকটাই।

অনেকেই মনে করেন, সর্বনিম্ন তাপমাত্রায় এসি চালালে ঘর তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হবে। কিন্তু বিষয়টি কিন্তু একেবারেই তা নয়। এর ফলে একধাক্কায় অনেকটাই বেড়ে যাতে পারে বিদ্যুৎ বিল।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এসি চালানোর ক্ষেত্রে ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা সবচেয়ে ভালো। এছাড়াও, তাপমাত্রা এক ডিগ্রি কমলে বিদ্যুৎ বিল ৬ শতাংশ বৃদ্ধি পায়। তাই এসির তাপমাত্রা ২০-২৪ ডিগ্রির মধ্যে রাখুন। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে এবং বিদ্যুৎ বিলও সাশ্রয় হবে অনেকটাই।

এসিতে ফিল্টার থাকে যা ধুলাবালি প্রতিরোধ করে। যদি এই ফিল্টারটি নোংরা হয়ে যায় তবে এসিকে ঠান্ডা বাতাস সরবরাহ করতে অনেকটাই বেশি পরিশ্রম করতে হয়, যার ফলে বেশি বিদ্যুৎ খরচ হয়। তাই প্রতি মাসে ফিল্টার পরিষ্কার করুন এবং বছরে অন্তত ১-২ বার এসি সার্ভিসিং করুন। এর ফলে বাঁচবে আপনার বিদ্যুতের বিল।

এসি ব্যবহার করার সময় খেয়াল রাখবেন ঘর থেকে যেন ঠান্ডা বাতাস বের না হয়। এ জন্য ঘরের দরজা-জানালা ভালোভাবে বন্ধ রাখুন। আপনি দরজায় একটি ক্লোজার ইনস্টলও করতে পারেন যাতে দরজা খোলার পরে স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যাতে আপনার ঘরটি দীর্ঘ সময়ের জন্য ঠান্ডা থাকে। এতে আপনাকে একটানা এসি চালাতে হবে না এবং আপনার বিদ্যুৎ বিলও বাঁচবে।

ফ্যান রুমে বাতাসের সঞ্চালন বাড়ায় যার ফলে ঘরের সর্বত্র শীতল বাতাস ছড়িয়ে পড়ে। এসি চালুর আগে টেবিল ফ্যান চালিয়ে কিছু সময় ঘর ঠান্ডা করুন এরপর আপনি এসি চালু করতে পারেন। এর ফলে এসি সহজেই কম সময়ে ঠান্ডা বাতাস ঘরে ছড়িয়ে দেয় এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয়।

বিদ্যুৎ বিল বাঁচাতে, আপনি রাতে ঘুমানোর সময় টাইমার সেট করতে পারেন, যার ফলে ১.২ ঘণ্টা পরে এসি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এর ফলে সারা রাত এসি চলবে না এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয় হবে। এছাড়াও, সারাদিন একটানা এসি চালাবেন না, বরং একটি টাইমার সেট করুন।


এসি   বিদ্যুৎ   বিল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন