নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০২:১৩ পিএম, ২১ জুলাই, ২০২১
আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ঈদের উচ্ছ্বাস যেন উদাসীন করে না তুলে এবং উচ্ছলতা যেন ঈদ আনন্দকে বিষাদে রূপ না দেয়।
বুধবার (২১ জুলাই) সকালে তার সরকারি বাসভবনে পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে দেশবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়ে তিনি একথা বলেন।
সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ভুলে গেলে চলবে না-প্রাণঘাতি করোনার সংক্রমণ রোধকল্পে আমাদের লড়াই চলমান। তাই মনে রাখতে হবে উৎসব যেন স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনের কথা ভুলিয়ে না দেয়। উচ্ছ্বাস যেন ভয়াবহ উদাসীন করে না তুলে এবং উচ্ছলতা যেন ঈদ আনন্দকে বিষাদে রূপ না দেয়।
অদৃশ্য শত্রু করোনায় বদলে দেয়া দৃশ্যপটের কঠিন বাস্তবতায় ঈদ উদযাপনের এ সময়ে দেশের জনগণ ও দলের নেতা-কর্মীদের আওয়ামী লীগের পক্ষে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আসুন আমরা সর্বোচ্চ সতর্কতায় ঈদ উদযাপন করি এবং সর্বোচ্চ সচেতনতায় স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলি।
পারস্পরিক সম্প্রীতি এবং সৌহার্দ্য বিনিময়ের মধ্য দিয়ে ঈদের আনন্দ ঘরে ঘরে পৌঁছে দিই, পৌঁছে দেই প্রাণ থেকে প্রাণে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আহবানে সাড়া দিয়ে আমরা দাঁড়াই অসহায় মানুষের পাশে।
সকলকে শতভাগ মাস্ক পরিধানসহ একে অপরের প্রতি সর্বোচ্চ সহমর্মি হওয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, করোনার এই মহামারিতে ঈদ উদযাপনের বর্ণিলতায় ঘটেছে ছন্দপতন, তবুও জীবনের অনিবার্য প্রয়োজনেই আমরা গ্রহণ করি সংকট উত্তরণের চ্যালেঞ্জ। আমাদের এ চ্যালেঞ্জ উত্তরণের অসীম সাহসের দ্বীপ শিখা এবং দুর্যোগ আর ঘোর অমানিশায় আস্থার আলোকবর্তিকা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, সবার অব্যাহত সহযোগিতা ও স্রষ্টার অসীম কৃপায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এ আঁধার কেটে আশার আলোকিত ভোরে নোঙর করবো ইনশাআল্লাহ। আমরা ফিরে পাবো চিরচেনা জগৎ এবং ফুলের সৌরভ ছড়ানো সকাল, পাখ-পাখালির কলকাকলি মুখর দিবস আর জ্যোছনালোকিত রজনী।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
পর্যাপ্ত সার মজুত কৃষি মন্ত্রণালয়
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ভারত শেখ হাসিনা পররাষ্ট্রমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশে ক্ষমতাসীন শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকারকে টিকিয়ে রাখতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করেছেন বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, নয়াদিল্লিতে গিয়ে অনেকের সঙ্গে আমার দেখা হয়। আমি দেশটিতে গিয়ে বলেছি, শেখ হাসিনাকে টিকিয়ে রাখতে হবে। আজকে অনেকের বক্তব্যতে সেটাই এসেছে। শেখ হাসিনা আমাদের আদর্শ। তাকে টিকিয়ে রাখার জন্য যা যা করা দরকার, আমি ভারতবর্ষের সরকারকে সেটা করতে অনুরোধ করেছি।
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে অস্থিতিশীলতার কারণে সংকটে পড়েছে বাংলাদেশও। লোকসান এড়াতে জ্বালানি তেলের দাম অস্বাভাবিক হারে বাড়িয়েছে সরকার। কিন্তু এর প্রভাব পুরো বাজার ব্যবস্থাকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছে। ফলে তেল আমদানির বিকল্প উৎস খুঁজছে সরকার। এমন পরিস্থিতিতে কম দামে জ্বালানি তেল কিনতে রাশিয়ার দিকে হাত বাড়াচ্ছে সরকার।