নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১০:৫০ এএম, ২২ জুলাই, ২০২১
রাজধানীর বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় ঈদের দ্বিতীয় দিনেও লোকজনকে পশু কোরবানি দিতে দেখা গেছে। ঈদের দিনে অনেকেই কোরবানী করতে পারেন নি পেশাদার কসাইয়ের সংকটের কারণে। এ কারণেই তারা ঈদের দ্বিতীয় দিন কোরবানি দিচ্ছেন।
বৃহস্পতিবার (২২ জুলাই) রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে এমন চিত্র।
ঈদের দ্বিতীয় দিনে কোরবানি দেওয়ারা জানিয়েছেন, পেশাদার কসাইয়ের সংকট এবং ঈদের দিন একটু ঝামেলা এড়াতেই তারা আজ পশু কোরবানি দিচ্ছেন।
কাজীপাড়ার বাসিন্দা অলিক হোসেন বলেন, আমাদের এলাকায় আজ বেশ কয়েকটি গরু কোরবানি দেওয়া হচ্ছে। আমরা সবাই প্রায় একই সমস্যার মধ্যে ছিলাম, সেটি হচ্ছে কসাইয়ের সংকট। আমরা মৌসুমি কসাই দিয়ে গরু কোরবানি দেবো না বলেই ঈদের দ্বিতীয় দিন কোরবানি দিচ্ছি।
ঈদের দিনের ঝামেলা এড়াতেই আজ কোরবানি দিচ্ছি বলে জানালেন কাজীপাড়ার আরেক বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, প্রতিবছরই আমি ঈদের দ্বিতীয় দিনে কোরবানি দেই। শুধু আমি নই, আমার আত্মীয় স্বজনরাও একটু ঝামেলা এড়াতেই দ্বিতীয় দিন কোরবানি দিয়ে থাকে।
এদিকে ঈদের পরের দিন হওয়ায় কসাইয়ের রেটও কমেছে। ঈদের দিন গরু প্রতি হাজারে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা নিলেও ঈদের দ্বিতীয় দিনে ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় তা নেমে এসেছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।