নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩৬ পিএম, ২৭ জুলাই, ২০২১
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেশের গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মাণে অব্যবস্থাপনা এড়িয়ে সুষ্ঠুভাবে কাজ সম্পূর্ণ করতে দেশের প্রকৌশলীদের তত্ত্বাবধায়নে তা বাস্তবায়নের সুপারিশ করেছে প্রকৌশলীদের জাতীয় প্রতিষ্ঠান ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ (আইইবি)। এছাড়া আইইবি সুনির্দিষ্ট পাঁচটি প্রস্তাবনা পেশ করেছে।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) এক বিবৃতিতে আইইবি`র সাধারণ সম্পাদক প্রকৌশলী মো. শাহাদাৎ হোসেন (শীবলু) এই দাবি করেন।
বিবৃতিতে প্রকৌশলী শাহাদাৎ হোসেন (শীবলু) বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ এরই মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হয়েছে। যা সকলের জন্য একটি গৌরবের বিষয়। বাংলাদেশের প্রকৌশলী সমাজ প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নের সৈনিক হিসেবে যোগাযোগ, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি সরবরাহ, আইসিটি, টেলিকমিউনিকেশন, পরিবহন ব্যবস্থা, বন্যা ব্যবস্থাপনা, জনস্বাস্থ্যসহ সকল সেক্টরে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। এমনকি কভিড-১৯-এর মহামারির মধ্যেও প্রকৌশলীরা রাত-দিন পরিশ্রম করে সকল উন্নয়ন কাজ ও জরুরি সেবাসমূহ অব্যাহত রেখেছে।’
বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন যুগোপযোগী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বিশ্বের অন্যতম একজন সফল রাষ্ট্রনায়কের স্বীকৃতি পেয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তিকে উজ্জ্বল করেছেন। পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের মতো স্থাপনা বাস্তবায়ন- বিশ্বে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে স্থান দিয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী মুজিববর্ষ উপলক্ষে দেশের গৃহহীনদের বিনামূল্যে ঘর প্রদান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আরেকটি সুদূরপ্রসারী যুগান্তকারী মানবিক প্রকল্প।’
আইইবি`র এই সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সচিত্র তথ্য হতে জানা যায়, ঘর নির্মাণের কিছু দিনের মধ্যেই অনেকগুলো ঘরে ফাটল এবং অনেকগুলো ঘর এরই মধ্যে বসবাসের অনুপযুক্ত হয়ে পড়েছে। আইইবি মনে করে এই ঘটনায় সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়েছে।’ এমতাবস্তায় আইইবি মনে করে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কাজ প্রকৌশলীদের তত্ত্বাবধায়নে করা হলে দুর্নীতিরোধসহ প্রকল্পের সুষ্ঠু বণ্টন এবং সরকারের ভাবমূর্তি অক্ষুণ্ণ থাকবে। তাই আইইবির পক্ষ থেকে পাঁচটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব করা হচ্ছে।
আইইবির পাঁচটি সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব হলো-
১. বিল্ডিং নির্মাণ একটি সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস এবং প্রকল্পটি ইঞ্জিনিয়ারিং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্টের আওতাধীন থাকা বাঞ্ছনীয় বিধায় দেশের যেকোনো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করাটাই যুক্তিযুক্ত ছিল।
২. অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং প্রজেক্টের ন্যায় টেকনিক্যাল সুপারভিশন, সয়েল টেস্ট ও ম্যাটেরিয়াল টেস্টের মতো বিভিন্ন কোয়ালিটি কন্ট্রোল টেস্ট, ইঞ্জিনিয়ারিং পয়েন্ট অব ভিউ থেকে মনিটরিং ও সিদ্ধান্ত প্রদানের অভাব এই প্রকল্পে পরিলক্ষিত হয়েছে।
৩. উপজেলা পর্যায়ে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) উপজেলা প্রকৌশলী ও তার অধীনস্থ টেকনিক্যাল ম্যান পাওয়ার দিয়ে কাজ চলাকালীন নিবিড় তদারকীর মাধ্যমে ড্রয়িং-ডিজাইন অনুযায়ী কোয়ালিটি ঠিক রেখে কাজটি বাস্তবায়ন করা যেত।
৪. জেলা পর্যায়ে গণপূর্ত, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল, শিক্ষা প্রকৌশল, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, সড়ক ও জনপথ, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন অধিদপ্তরের জেলা নির্বাহী প্রকৌশলীগণের সমন্বয়ে একটি প্রকৌশল টিমের দ্বারা উক্ত কাজের মনিটরিং ও কোয়ালিটি কন্ট্রোলে সিদ্ধান্ত প্রদান করে কাজের মান নিয়ন্ত্রণ করা যেত। উপজেলা পর্যায়ে যেকোনো ধরনের কারিগরি ত্রুটি ও সমস্যা জেলা পর্যায়ের টিম তাৎক্ষণিক কারিগরি সিদ্ধান্ত দিয়ে সমাধান করতে পারতো।
৫. সর্বোপরি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে গণপূর্ত, স্থানীয় সরকার প্রকৌশল, শিক্ষা প্রকৌশল, জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল, সড়ক ও জনপথ, পানি উন্নয়ন বোর্ডসহ বিভিন্ন অধিদপ্তরের সিনিয়র ও অভিজ্ঞ প্রকৌশলীদের দ্বারা একটি ইঞ্জিনিয়ারি সেল গঠন করে একজন অভিজ্ঞ ও দক্ষ প্রকৌশলী প্রকল্প পরিচালকের নেতৃত্বে উক্ত ইঞ্জিনিয়ারিং সেলর মাধ্যমে প্রকল্পটির ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যানেজমেন্ট, প্রকিউরমেন্ট ম্যানেজমেন্ট এবং প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট পরিচালনা করলেই ত্রুটি-বিচ্যুতিগুলো এড়ানো যেত।
পদক্ষেপগুলো আমলে নিলে দৃশ্যমান দুর্ঘটনাগুলো এড়ানো যেতো এবং ভবিষ্যতে এধরনের দুর্ঘটনার যাতে পুনরাবৃত্তি না ঘটে সেজন্য যেকোনো ধরনের ইঞ্জিনিয়ারিং প্রকল্প, প্রকৌশল অধিদপ্তরগুলোর মাধ্যমে বাস্তবায়ন হবে বলে আইইবি মনে করে।
মন্তব্য করুন
ড. ইউনূস পুরস্কার বিতর্ক দ্য ট্রি অব পিস
মন্তব্য করুন
ইন্টার পার্লামেন্টারি ইউনিয়নের (আইপিইউ) এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের
এক বছরের জন্য চেয়ারম্যানের দায়িত্ব পেয়েছেন জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন
চৌধুরী। জাতীয়
সংসদ সচিবালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বুধবার (২৭ মার্চ) ১৪৮তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলির গভর্নিং কাউন্সিলের
সমাপনী সেশনে স্পিকারের অংশগ্রহণ স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী সুইজারল্যান্ডের জেনেভাতে
‘১৪৮তম আইপিইউ অ্যাসেম্বলি’ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত গভর্নিং কাউন্সিলের সমাপনী সেশনে বক্তব্য
রাখেন।
এ সেশনে আইপিইউর প্রেসিডেন্ট ড. টুলিয়া অ্যকসন, আইপিইউ সেক্রেটারি
জেনারেল মার্টিন চুংগংসহ বিভিন্ন দেশের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সমাপনী সেশনে বক্তব্য প্রদানকালে স্পিকার বলেন, গত ২৩ মার্চ তারিখে
সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় আইপিইউ সমাবেশে এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের সভায় সভাপতিত্ব
করা ছিল এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা।
এক বছরের জন্য এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের চেয়ারম্যান হিসেবে নেতৃত্ব
দেওয়ার দায়িত্ব নিতে পেরে তিনি আনন্দিত।
তিনি বলেন, বৈঠকে এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপের ৩২টি সদস্য রাষ্ট্র
উপস্থিত ছিল এবং তারা পারস্পরিক ঐকমত্যের ভিত্তিতে সব এজেন্ডা সমাধানে অংশ নেয়।
এ সময় সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সদস্য হিসেবে জাতীয় সংসদের চিফ হুইপ
নূর-ই-আলম চৌধুরী, শফিকুল ইসলাম, মাহবুব উর রহমান, শাহাদারা মান্নান, নীলুফার আনজুম,
এইচ এম বদিউজ্জামান, মো. মুজিবুল হক, আখতারুজ্জামান এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র
সচিব কে এম আব্দুস সালাম উপস্থিত ছিলেন।
জাতীয় সংসদ স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী আইপিইউ
মন্তব্য করুন
সন্নিকটে ঈদুল ফিতর। হাতে বাকি দুই সপ্তাহেরও কম সময়। ইতোমধ্যেই ঈদকে ঘিরে শুরু হয়েছে নানান পরিকল্পনাও। কারণ ঈদে নাড়ির টানে কেউ ছুটে যান গ্রামের বাড়ি, আবার কেউ স্বজনদের নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ঘোরাঘুরিতে। কিন্তু এবারের ঈদুল ফিতরের ছুটি নিয়ে দেখা দিয়েছে বিভ্রান্তি।
আমাদের দেশে বহু বছর ধরে চলে আসা রীতি অনুযায়ী, ২৯ রমজান থেকে ঈদের তিন দিনের ছুটি শুরু হয় (ঈদের আগে-পরে দুদিন)। তবে রোজা ৩০টি হলে আরও এক দিনের ছুটি স্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। কিন্তু চলতি বছর মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদিত সরকারি ছুটির তালিকা অনুযায়ী, ১১ এপ্রিল ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। ঈদে সরকারি ছুটি থাকছে ১০-১২ এপ্রিল।
রমজান মাস ৩০ দিনে পূর্ণ হবে ধরে এ ছুটি নির্ধারণ করা হয়েছে। ফলে ২৯ রমজানে (৯ এপ্রিল) সরকারি অফিস খোলা থাকছে। কোনো কারণে ২৯ দিনে রমজান মাস পূর্ণ হলেও এদিন অফিস চলবে। এদিকে ঈদের ছুটির পর ১৩ এপ্রিল শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি। পর দিন পহেলা বৈশাখের সাধারণ ছুটি। ফলে ১০-১৪ এপ্রিল পর্যন্ত পাঁচ দিনের ছুটি কাটাতে পারবেন সরকারি চাকুরেরা।
তবে সরকারি চাকরিজীবীসহ অনেকের ধারণা ছিল, ভুলবশত ২৯ রমজানে ছুটি দেয়া হয়নি। তবে সরকারের বিভিন্ন পর্যায় থেকে জানা গেছে, ভুল নয় প্রযুক্তিগত নিশ্চয়তা থেকে ছুটির তালিকায় ২৯ রমজান রাখা হয়নি। ৩০ রোজা হলেও ঈদের ছুটি থাকবে তিন দিন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপ ছাড়া ছুটি বাড়ানো বা আগের মতো চার দিন ছুটি সম্ভব নয়।
মন্ত্রিপরিষদ সূত্র জানিয়েছে, প্রযুক্তির কল্যাণে এখন আগে থেকেই জানা যায়, কয়টি রোজা হবে, কবে ঈদ হবে। আগে অনিশ্চয়তা ছিল, সে কারণে ২৮ রমজানে ছুটি হয়ে যেত। এখন যেহেতু আগেই জানা যাচ্ছে কী হবে, সেই আলোকে সিদ্ধান্ত হচ্ছে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের তালিকা অনুযায়ী ছুটির তালিকা হয়েছে।
তবে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বলছে, ঈদ কবে, তা নির্ধারণ করবে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটি। ২৯ রমজান সন্ধ্যায় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠক। সেদিন চাঁদ দেখা গেলে পরদিন (১০ এপ্রিল) ঈদ হবে। না দেখা গেলে (১১ এপ্রিল) ঈদ হবে। ছুটি নির্ধারণ সরকারের এখতিয়ার।
এদিকে নগরবাসী যেন ঈদযাত্রায় ধাপে ধাপে স্বস্তিতে গ্রামে যেতে পারে, এ জন্য ৮ ও ৯ এপ্রিল ছুটি ঘোষণার দাবি জানিয়েছে যাত্রী কল্যাণ সমিতি।
সরকারি অফিস ঈদুল ফিতর অফিস টাইম রমজান
মন্তব্য করুন
ইউনূস সেন্টার ড. মুহাম্মদ ইউনূস
মন্তব্য করুন
রাজধানীর বনানীর কামাল আতাতুর্ক অ্যাভিনিউয়ের পাশের ১৭ নম্বর সড়কে
ফারুক রূপায়ন (এফআর) টাওয়ার। ২০১৯ সালের ২৮ মার্চ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ঘটে। এই অগ্নিকাণ্ডের
ঘটনায় নিহত হন ২৬ জন। আর আহত হন ৭১ জন। সেই ঘটনায় মামলা হয়।
এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় প্রায় তিন বছর ৯ মাস পর ২০২২ সালের ২০ ডিসেম্বর
মামলাটি তদন্ত শেষে ৮ জনকে অভিযুক্ত করে চার্জশিট দাখিল করেন ডিবি পুলিশের গুলশান
জোনাল টিমের পুলিশ পরিদর্শক (নিরস্ত্র) সমীর চন্দ্র সূত্রধর। তবে রূপায়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান
লিয়াকত আলী খান মুকুলের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণিত না হওয়ায় তাকে অব্যাহতির আবেদন করেন
তদন্ত কর্মকর্তা।
একই বচরের ২৭ ডিসেম্বর মামলাটির দিন ধার্য। ওই দিন চার্জশিটটি
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আরফাতুল রাকিবের আদালতে উপস্থাপন করা হয়। তবে আদালত চার্জশিটটি
গ্রহণ না করে মামলাটি পুলিশ বুরো অফ ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
দেন।
এদিন আদালত আদেশে বলেন, অগ্নিকাণ্ডে ২৬ জন মানুষ মৃত্যুবরণসহ অসংখ্য
মানুষ গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। তদন্ত কর্মকর্তা এজাহারনামীয় গুরুত্বপূর্ণ আসামিকে মামলার
দায় থেকে অব্যাহতির আবেদন করেছেন। মামলাটি যথাযথ প্রক্রিয়ায় তদন্ত কার্যক্রম সম্পন্ন
হয়নি বলে আদালতের কাছে প্রতীয়মান হওয়ায় পিবিআইয়ের একজন দক্ষ অফিসার দ্বারা মামলাটি
অধিকতর তদন্তের নির্দেশ দেন।
এরপর পিবিআই মামলার তদন্ত শুরু করে। গত ২২ জানুয়ারি মামলাটি তদন্ত
করে আদালতে একই আসামিদের অভিযুক্ত করে ও লিয়াকত আলী খান মুকুলকে অব্যাহতির সুপারিশ
করে চার্জশিট
জমা দেন তদন্ত কর্মকর্তা পিবিআই এর ঢাকা মেট্রো দক্ষিণের পরিদর্শক (নিরস্ত্র) রফিকুল
ইসলাম।
গত ৪ ফেব্রুয়ারি ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলমের
আদালত পিবিআই এর দেওয়া ৮ আসামির বিরুদ্ধে চার্জশিট গ্রহণ করেন।
চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন-এফআর টাওয়ার ভবনের ব্যবস্থাপনা কমিটিতে
থাকা এস এম এইচ আই ফারুক, তাজভিরুল ইসলাম, সেলিম উল্লাহ, এ এ মনিরুজ্জামান, সৈয়দ আমিনুর
রহমান, মিসেস ওয়ারদা ইকবাল, কাজী মাহমুদুল নবী ও রফিকুল ইসলাম।
আসামিদের মধ্যে ফারুক জমির মূল মালিক। বিএনপি নেতা তাজভীরুল ইসলাম
ভবন পরিচালনা কমিটির সভাপতি। অন্য ৬ জন ভবন পরিচালনা কমিটির সদস্য।
ওই সময় আসামিদের মধ্যে মনিরুজ্জামান, মাহমুদুল নবী, সেলিম উল্লাহ,
রফিকুল ইসলাম ও ওয়ারদা ইকবাল পলাতক ছিলেন। আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা
জারি করেন। পরে আসামিরা বিভিন্ন সময় আত্মসমর্পণ করে জামিন নেন। বর্তমানে সব আসামি জামিনে
আছেন। সর্বশেষ গত ১২ মার্চ মামলার তারিখ ধার্য ছিলো। মামলাটি বিচারের জন্য প্রস্তুত
হওয়ায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রশিদুল আলমের আদালত নথিটি সিএমএম বরাবর পাঠানোর
আদেশ দেন। সিএমএম মামলাটি পরবর্তী বিচারের জন্য আদেশ দিবেন। এদিকে লিয়াকত আলী খান মুকুলকে
মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত।
মন্তব্য করুন
শান্তিতে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ইউনেস্কোর ‘দ্য ট্রি অব পিস’ পুরস্কার পাওয়ার খবরটি সত্য নয় বলে জানিয়েছে ইউনেস্কোর ঢাকা অফিস। প্রতিষ্ঠানটি বলছে- প্যারিসের ইউনেস্কো সদর দফতর ড. ইউনূসের এই পুরস্কার পাওয়ার বিষয়ে একেবারেই অবহিত নয়। এটি প্রতারণামূলক এবং পরিকল্পিত মিথ্যাচার। বুধবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ ইউনেস্কো জাতীয় কমিশন (বিএনসিইউ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।