নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৩৪ পিএম, ২৭ জুলাই, ২০২১
করোনার করোনার প্রাদুর্ভাব কমাতে ভারতসহ ৮টি দেশের সঙ্গে আকাশপথে যোগাযোগ অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে বাংলাদেশ। তবে এবার ভারতের সঙ্গে আগস্ট থেকে সীমিত পরিসরে ফ্লাইট চালুর চিন্তা করছে সরকার। এ নিয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা চলছে।
মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন তার দপ্তরে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
পররাষ্ট্র সচিব বলেন, এয়ার বাবল চালুর বিষয়ে আমরা ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট যারা আছেন তাদের সঙ্গে কথাবার্তা বলছি। সে জন্য আমরা সীমিত আকারে ফ্লাইট চালুর প্রস্তাব রেখেছি। এই সিদ্ধান্তটা নিলে বাস্তবায়ন হতে সময় লাগবে। সুতরাং আমরা আগস্টের কোনো একটা সুবিধাজনক সময়ে এটা শুরু করার ব্যাপারে আশা রাখি। এ নিয়ে আমরা সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে আলাপ শুরু করেছি।
তিনি বলেন, আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন দেশের কোভিড সংক্রান্ত পরিসংখ্যান বিচার-বিশ্লেষণ করে থাকি। যেহেতু ভারতের নাম্বারস (আক্রান্তের সংখ্যা) অনেক কমেছে, সে অনুযায়ী আমরা মনে করছি, কিছুটা শিথিল করতে পারি আমরা। অনেক সময় মারাত্মক রোগীরা হয়তো দ্রুত যেতে চান। আবার ভারত থেকে যারা বাংলাদেশে ফেরত আসছে, তারা সীমান্ত দিয়ে আসছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।