নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:৩৩ এএম, ০৩ অগাস্ট, ২০২১
তথাকথিত মডেল মৌ, মডেল পিয়াসা গ্রেপ্তার হবার পর একে একে জানা যাচ্ছে অন্ধকার এক জগতের গোপন হাতছানি। ঢাকা শহরে লেডি মাফিয়া গ্যাং নামের একটি সংঘবদ্ধ চক্র রয়েছে, যার প্রত্যেক সদস্যই নারী। এরা রাতের আঁধারে নেমে পড়ে শিকারের সন্ধানে, ঠিক যেমন শ্বাপদেরা খুঁজতে থাকে নিজেদের শিকার। অভিজাত এলাকার ক্লাব থেকে ক্লাবে ঘুরে বেড়িয়ে শিকারের সন্ধান করে। পেয়ে গেলেই মদের নেশায় বুঁদ করে আপত্তিকর ছবি আর ভিডিও তুলে ব্ল্যাকমেইল করে।
তবে একটু ভেতরের খবর বেরিয়ে আসছে একে একে। গত রবিবার (১ আগস্ট) রাতে মডেল মৌ-এর বাসায় অভিযান চালানোর সময় তিনি গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, একটি প্রতিষ্ঠিত বিপণিবিতানের মালিকের স্ত্রীর পরকীয়ার খবর তিনি জেনে যাওয়াই তার কাল হয়েছে। তবে ওই ব্যবসায়ীর স্ত্রী তার বন্ধু ছিলেন। চট্টগ্রামের একটি অনুষ্ঠানে তার সঙ্গে পরিচিত হন। যদিও তারা এখন শত্রুতে পরিণত হয়েছেন। ওই ব্যবসায়ীর স্ত্রী মনে করছেন তিনি সেই খবরটি তার স্বামীর কানে দিয়েছেন। তাহলে কি ধরে নেয়া যায়, হাজার বছরের পুরোনো সেই প্রবচন- নারীই নারীর পরম শত্রুতে পরিণত হয়েছে মডেল মৌ’র ক্ষেত্রে?
ডিবি কর্মকর্তাদের বরাতে জানা যায়, মৌ তার নিজের বাসায় নাচ ও গানের আসর বসান। তার সঙ্গে আরও দু-তিনজন জড়িত রয়েছেন। আসামি মৌ একজন নারী মাদক ব্যবসায়ী। স্বামী একটি লিজিং কোম্পানির কর্মকর্তা। তবে তিনি স্ত্রী মৌয়ের নির্দেশনায়ই চলতেন। মৌ তার দ্বিতীয় স্ত্রী। আগের স্ত্রীর সঙ্গে ডিভোর্স হওয়ার পরই মৌকে বিয়ে করেন তিনি। তবে মৌয়ের এটা তৃতীয় বিয়ে।
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি।
২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
বিবিএস ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ও ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্য দিয়েছে। মূলত ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে জনগোষ্ঠীকে বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ২০২০ সালে দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী ছিল ৭৫ শতাংশের বেশি। যা ২০২৩ সালে এসে হয়েছে ৭৪ দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ তিন বছরে মুঠোফোন ব্যবহারকারী বাড়েনি বরং কমেছে। অপর দিকে ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ব্যবহারকারীর হিসাবে তিন বছরে বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ।
সেবা খাতের প্রায় সব ক্ষেত্রে শহর ও গ্রামের পার্থক্য থাকে। যা তথ্য ও যোগাযোগ (আইসিটি) প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও রয়েছে। আর এ ব্যবধান অনেক। শহরের ৮২ শতাংশের বেশি মানুষের হাতে মুঠোফোন রয়েছে। যেখানে গ্রামের ৭১ ভাগের মানুষের হাতে তা আছে।
যেকোনো সেবা খাতেই নারী- পুরুষের বৈষম্য রয়েছে। আইসিটি খাতে তা আরও বেশি। বিবিএসের তথ্যমতে, দেশের প্রায় ৬৩ শতাংশ নারীর হাতে এখন মুঠোফোন আছে। তিন বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থাৎ মুঠোফোন ব্যবহারকারী নারী কমেছে।
দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী পুরুষের সংখ্যা ৮৬ শতাংশের বেশি। তিন বছর আগে ছিল ৮৭ দশমিক শতাংশ।
মুঠোফোন ব্যবহারের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, করোনা মহামারির বছর ২০২১ সালে ব্যবহারকারী কমেছিল। যা ২০২২ সালে এসে তা বেড়ে যায়। কিন্তু ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালে তা সামান্যই বেড়েছে।
দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্যও তুলে ধরেছে বিবিএস। তাতে দেখা যায়, ১৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের ঊর্ধ্বে দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ শতাংশের বেশি। ২০২০ সালে ছিল ৪৩ শতাংশ, ২০২১ সালে ৪৩ দশমিক ৭ এবং ২০২২ সালে ৪৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এখানেও নারী-পুরুষের ব্যবধান বেশি। দেশের ৫৮ শতাংশ পুরুষ ও ৪২ শতাংশ নারী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম স্তম্ভ ছিল সংযোগব্যবস্থা । কিন্তু দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী ইন্টারনেট সংযোগের বাইরে রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুর ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চীন চীনা রাষ্ট্রদূত জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। ২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
চীনা রাষ্ট্রদূত গতকাল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পাট এবং বস্ত্র খাতে বাংলাদেশে চীনের কোন বিনিয়োগ নেই। এমনকী চীনের এ ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহের কথাও জানা যায়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এই হেভিওয়েট নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সাথে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে পাট পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে।