নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:১৪ এএম, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২১
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের লাইফ স্টাইল, হেলথ এডুকেশন এন্ড প্রমোশনের লাইন ডিরেক্টর ডা. সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে তার বিরুদ্ধে চার্জশীট দিয়েছে, দুর্নীতি দমন কমিশন। একটি অর্থ আত্মসাতের মামলার দীর্ঘ দেড় বছর তদন্ত করে দুদক। তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা তার বিরুদ্ধে চার্জশীট দেয়ার সুপারিশ করে। দুদকের সভায় এই চার্জশীট অনুমোদিত হয়েছে। সরকারী চাকরী শৃংখলা বিধি অনুযায়ী, এখন ডা: সাইফুল সাময়িক ভাবে বরখাস্ত হবেন।
দুদক সচিব জানিয়েছেন ‘এই চার্জশীট বিচারিক আদালতে জমা দেয়া হবে।’
জানা গেছে বিচারিক আদালত থেকে এর কপি স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ে পাঠানো হলে অভিযুক্ত চাকরী থেকে সাময়িক ভাবে অব্যাহতি পাবেন।
এই ব্যাপারে যোগাযোগ করা হলে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন যে ডা. সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে আনীত চার্জশীটের কপি হাতে পেলেই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উল্লেখ্য, পুরান ঢাকার আজিমপুর মাতৃসদন ও শিশুস্বাস্থ্য প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের কেনাকাটায় দুর্নীতির অভিযোগে সাত ডাক্তারসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলায় চার্জশীট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন। আসামিদের মধ্যে সাত ডাক্তার হলেন মাতৃসদন ও শিশু স্বাস্থ্য প্রশিক্ষণের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক ইসরাত জাহান, সাবেক জুনিয়র কনসালটেন্ট মাহফুজা খাতুন, সাবেক সহকারী কো-অর্ডিনেটর (ট্রেনিং এন্ড রিসার্চ) চিন্ময় কান্তি দাস, মেডিকেল অফিসার বেগম মাহফুজা দিলারা আখতার, নাজরীনা বেগম, সাবেক প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের উপপরিচালক সাইফুল ইসলাম ও পরিবারকল্যাণ পরিদর্শিকা প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠানের সাবেক অধ্যক্ষ পারভীন হক চৌধুরী।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
অধ্যাপক ডা. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক বিএসএমএমইউ
মন্তব্য করুন
রাজার ভুটান ভুটান তথ্য প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ।
বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।
লিবিয়ায় মানব পাচার চক্রের হাতে জিম্মি চার তরুণ হলেন- আনোয়ারা উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের মধ্যম গহিরা বাচা মিয়া মাঝির ঘাট এলাকার নুরুল আলমের ছেলে ওয়াসিম, একই এলাকার মৃত মোজাহের মিয়ার ছেলে বোরহান উদ্দিন, আবদুর রহিমের ছেলে জাবেদুর রহিম ও জেবল হোসেনের ছেলে নাঈম উদ্দিন। এদের বয়স ১৯ থেকে ২২ বছরের মধ্যে।
অপহৃতদের স্বজনরা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের গহিরা এলাকার মোহাম্মদ হোসেনের ছেলে জহিরুল ইসলাম লিবিয়ায় নিয়ে চাকরি দেয়ার কথা বলে ফেব্রুয়ারিতে জনপ্রতি ৪ লাখ ৩০ হাজার টাকা নেন। ওই তরুণরা ১৬ ফেব্রুয়ারি লিবিয়ায় পৌঁছেন। লিবিয়ায় তাদের সংঘবদ্ধ একটি চক্রের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর জনপ্রতি ১০ লাখ টাকা দাবি করে তাদের নির্যাতন করা শুরু হয়। মানব পাচার চক্র এরপর নির্যাতনের ভিডিও পাঠানো শুরু করে পরিবারের সদস্যদের কাছে।
স্বজনরা জানান, চট্টগ্রামের জহিরুল ভুক্তভোগীদের টুরিস্ট ভিসায় প্রথমে দুবাই নিয়ে যায়। সেখানে জয়পুরহাটের আক্কেলপুর থানার বাসিন্দা মো. মিজান নামে এক লোকের হাতে ওদেরকে তুলে দেয়া হয়। মিজান তিনদিন পর তাদের সবার পাসপোর্ট নিজের কাছে নিয়ে নেয়। সাতদিন পর দুবাই থেকে মিসর হয়ে লিবিয়ায় নিয়ে মিজান ওই চার তরুণকে অন্য দালালের হাতে তুলে দেয়।
আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক ইমন জানান, অপহৃতদের স্বজনদের কাছ থেকে তারা লিখিত অভিযোগ পেয়েছেন। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে।
লিবিয়া বাংলাদেশি জিম্মি নির্যাতন ভিডিও মুক্তিপণ
মন্তব্য করুন
পিটার হাস নির্বাচন মার্কিন রাষ্ট্রদূত
মন্তব্য করুন
ভালো চাকরির প্রলোভনে লিবিয়ায় গিয়ে জিম্মির শিকার চট্টগ্রামের চার তরুণ। সেখানে তাদের ওপর চালানো হয় নির্যাতন। আর সেই ভিডিও স্বজনদের কাছে পাঠিয়ে দাবি করা হয়েছে ৪০ লাখ টাকা মুক্তিপণ। বুধবার (২৭ মার্চ) বিকেলে জিম্মিদের অভিভাবকরা এ ঘটনায় চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং থানার ওসিকে লিখিতভাবে জানিয়েছেন।