নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:০৪ এএম, ০২ ফেব্রুয়ারী, ২০১৮
আমিন সরদার থাকেন কারওয়ান বাজারে। দীর্ঘ ১৮ বছর ধরে সবজির ব্যবসা করে আসছেন। বয়সের ভারে নুয়ে পড়লেও খুব দম নিয়েই সবজি বিক্রি করছেন। বাজাদর কেমন জানতে চাইতেই আমিন জানান, তিন চার মাস ধইরা তরকারির দাম বেশি ছিল। কিন্তু এখন আর সেই দাম নেই অনেক কইমা গেছে। মানুষ কম দাম পাইয়া বেশি করেই সবজি কিনতাছে।
বাজারে সব ধরনের সবজির দাম কমেছে। গত বছর জুড়েই সবজির বাজার উপ্তাপ থাকলেও শীতের শেষ দিকে সবজির দাম সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে এসেছে। টমেটোর কেজি ১২০ টাকা থেকে নেমে এসেছে মাত্র ১৫ থেকে ২০ টাকায় । পেঁয়াজের দামও কেজিতে ৩০ টাকা কমে ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
বৃহস্পতিবার ১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর বাজার ঘুরে এ চিত্র দেখা গেছে। সাধারণত বৃহস্পতি, শুক্র ও শরিবার বাজারে লোকসমাগম বেশি থাকে। এজন্য বাজার দরও চড়া থাকে। তবে বাজারে সবজি বাড়ার ফলে এইদিনেও ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজিতে পাওয়া যাচ্ছে- শালগম, মুলা, পেঁয়াজের কালি, পেঁপে, বেগুন।
প্রতিকেজি শালগম বিক্রি হচ্ছে ২০ থেকে ২৫ টাকা। মুলা বিক্রি হচ্ছে ১৫ থেকে টাকা কেজি। বাজারে নতুন আসা উস্তে বিক্রি হচ্ছে ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে।
এছাড়া কাঁচা পেঁপের দাম আগের মতোই ১৫ থেকে ২০ টাকায় রয়েছে। বেগুনও আগের ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।
তবে ২০ টাকা কেজিতে নেমে আসা শিমের দাম কিছুটা বেড়েছে। প্রতিকেজি শিম বিক্রি হচ্ছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়। আর বিচিসহ সীম বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকায়। গত সপ্তাহে যে লাউ দাম ছিল ৮০ থেকে ৯০ টাকা তা এখন বিক্রি হচ্ছে মাত্র ৪০ টাকায়।
দাম কমেছে শীতকালীনর ফুলকপি ও বাঁধাকপির। প্রতিপিচ ফুলকপি বিক্রি হচ্ছে ২৫ থেকে ৩০ টাকায়। একই দামে পাওয়া যাচ্ছে বাঁধাকপি। নতুন আলুর দাম কমে হয়েছে ২০ টাকা। আর পুরাতন আলু বিক্রি হচ্ছে ১০ থেকে ১২ টাকা কেজি দরে।
এদিকে মোটা চাল ও মিনিকেটের দাম অপরিবর্তিত থাকলেও কাটারিভোগ কেজিতে ছয় টাকা বেড়ে ৮০ টকায় বিক্রি হচ্ছে।
সবজির সঙ্গে কমেছে মাছের দাম। প্রতিকেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে মাত্র সাড়ে তিনশ টাকায়। অন্যান্য মাছের মধ্যে প্রতিকেজি রুই ২০০ থেকে ২২০ টাকা, বিভিন্ন ধরনের টেংরা ও ছোট মাছ বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ৩০০ টাকা কেজিতে। যা আগে ছিল ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। পুঁটি মাছ ২০০ টাকা থেকে কমে এখন ১৩০ থেকে ১৫০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। সবচেয়ে কম দামে খলিসার কেজি ১০০ থেকে ১২০ টাকা। যা দু`এক সপ্তাহ আগেও ২০০ টাকার বেশি দামে বিক্রি হয়। প্রতি কেজি ভেদা ১৫০ টাকা ও মলা ২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বড় শিং ৫০০ টাকা, ছোট শিং ৪০০ টাকা ও কৈ ৩০০ টাকা, বড় শোল ও গজার ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এসব মাছের সরবরাহ বৃদ্ধিতে চাষের মাছ পাঙ্গাশ ও তেলাপিয়ার দাম কেজিতে ৫০ টাকা কমে ১০০ থেকে ১২০ টাকায় মিলছে। ছোট আকারের রুই ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা, মাঝারি আকারের রুই ১৮০ থেকে ২২০ টাকা ও বড় আকারের রুই ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি পোয়া ১০০ থেকে ১২০ টাকা, সরপুঁটি ১৩০ থেকে ১৪০ টাকায় বিক্রি করতে দেখা গেছে। বাজারগুলোতে ব্রয়লার মুরগির দাম কেজিতে ১০ টাকা কমে ১১৫ থেকে ১২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
মাংসের বাজার ঘুরে দেখা গেছে, গরুর মাংস আগের তুলনায় কেজিতে প্রায় ৩০-৫০ টাকা বেড়েছে। আগে গরুর মাংস ৪৩০-৪৫০ টাকা দরে বিক্রি হলেও গতকাল তা বিক্রি হয়েছে ৪৮০ টাকা কেজি। খাসির মাংস ৮০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ান বাজারের মাংসের দোকানি মো. ছায়েদ মিয়া জানান, চাহিদার তুলনায় বাজারে গরুর সরবরাহ কম। এ ছাড়া বিভিন্ন উৎসবের কারণে দাম বেড়েছে।
বাংলা ইনসাইডার/এসএ/জেডএ
মন্তব্য করুন
দাম কমানোর একদিন পরই আবারও ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।
নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৩ হাজার ৪২৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এর আগে গত ২৩ এপ্রিল দুই দিনের ব্যবধানে ভরিতে ৩ হাজার ১৩৮ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৪টা থেকে কার্যকর হয়েছিল।
আর গত ২১ এপ্রিল একদিনের ব্যবধানে ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৯ হাজার ৪২৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। এছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৭০৯ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ৬৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।
এছাড়া গত ২০ এপ্রিল সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ৮৪০ টাকা কমিয়ে ১ লাখ ১৮ হাজার ৭৯৮ টাকা নির্ধারণ করেছিল বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৩ হাজার ৩৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ১৯৬ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৭৮ হাজার ২৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা সেদিন বিকেল ৩টা ৩০ মিনিট থেকে কার্যকর হয়েছিল।
উল্লেখ্য, চলতি বছরের প্রথম চার মাসেই দেশের বাজারে ১২ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৭ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ৫ বার। এর মধ্যে এপ্রিলেই দাম সমন্বয় হয়েছে ৭ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।
স্বর্ণ বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি বাজুস
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ ব্যাংক বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস বিসিএস
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন বাজুস
মন্তব্য করুন
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে প্রভাব পড়েছে চলমান
অর্থনৈতিক সংকট। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৪২.৩০
শতাংশ। আর টাকার হিসাবে ব্যয় হয়েছে এক লাখ সাত হাজার ৬১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যদিও গত
অর্থবছরের তুলনায় এবার এডিপি বাস্তবায়ন বেড়েছে। আগের বছর ৯ মাসে বাস্তবায়ন হয়েছিল ৪১.৬৫
শতাংশ।
অর্থবছরের বাকি আছে আর তিন মাস থাকলেও এই সময়ের মধ্যে শতাংশের হিসাবে বাস্তবায়ন করতে হবে ৫৭.৭০ শতাংশ। আর টাকার হিসাবে ব্যয় করতে হবে এক লাখ ৪৬ হাজার ৭৭৯ কোটি ১৯ লাখ টাকা। এই সময়ের মধ্যে শতভাগ এডিপি বাস্তবায়ন নিয়ে দেখা দিয়েছে শঙ্কা।
গতকাল মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের অধীন বাস্তবায়ন
পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) প্রকাশিত হালনাগাদ প্রতিবেদনের তথ্য বিশ্লেষণে
এ চিত্র উঠে এসেছে।
বিশ্লেষকরা বলছেন, অর্থবছরের ছয় মাসে যেখানে অর্ধেকও বাস্তবায়ন
হয়নি, সেখানে মাত্র তিন মাসে কী করে ৫৭ শতাংশ বাস্তবায়ন হবে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়
ও বিভাগকে জবাবদিহির আওতায় না আনলে শতভাগ এডিপি বাস্তবায়ন কোনো অর্থবছরেই সম্ভব হবে
না।
আইএমইডির তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, চলতি অর্থবছরে সবচেয়ে বেশি এডিপি
বাস্তবায়ন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সংস্থাটির চলতি অর্থবছরে একটি প্রকল্পের
আওতায় বরাদ্দ ছিল ছয় কোটি ১৯ লাখ টাকা। ৯ মাসে তারা ব্যয় করেছে পাঁচ কোটি ৯৯ লাখ টাকা,
যা শতাংশের হিসাবে ৯৬.৮৫ শতাংশ। আর শতাংশের হিসাবে বাস্তবায়নে পিছিয়ে থাকলেও টাকা খরচে
এগিয়ে রয়েছে স্থানীয় সরকার বিভাগ। বিভাগটির ২৬৩টি প্রকল্পের বিপরীতে বরাদ্দ ছিল ৪২
হাজার ৯৫৬ কোটি ৭১ লাখ টাকা।
অর্থবছরের ৯ মাসে ব্যয় হয়েছে ১৯ হাজার ৭৭৩ কোটি ৪৬ লাখ টাকা, যা
শতাংশের হিসাবে ৪৬.০৩ শতাংশ। এডিপি বাস্তবায়নে সবচেয়ে পিছিয়ে আছে অভ্যন্তরীণ সম্পদ
বিভাগ। চলতি অর্থবছরে তাদের বরাদ্দ ছিল ২৪২ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। ৯ মাসে ব্যয় করেছে ৩৩
কোটি ৭২ লাখ টাকা, যা শতাংশের হিসাবে ১৩.৮৯ শতাংশ।
বিদ্যুৎ বিভাগের এডিপি বাস্তবায়নের হার ৬৩.৮৭ শতাংশ। বরাদ্দ ছিল
৩০ হাজার ৬৩ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ব্যয় করেছে ১৯ হাজার ২০২ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের বরাদ্দ ছিল ২৭ হাজার ৮০৩ কোটি ৪৫ লাখ
টাকা। ব্যয় হয়েছে ১১ হাজার ১৭৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা। শতাংশের হিসাবে ৪০.১৯ শতাংশ। পানি
সম্পদ মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ছিল ১৩ হাজার ১১৭ কোটি ৬২ লাখ টাকা। ৯ মাসে ব্যয় করেছে সাত
হাজার ৮১ কোটি ৫৩ লাখ টাকা। শতাংশের হিসাবে ৫৩.৯৮ শতাংশ।
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের বরাদ্দ ছিল ১২ হাজার ১৯২ কোটি
৭৫ লাখ টাকা। ব্যয় করেছে চার হাজার ২১ কোটি ৯০ লাখ টাকা। বাস্তবায়ন হার ৩২.৯৯ শতাংশ।
ভূমি মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন হার ৫০.৯২ শতাংশ। তাদের বরাদ্দ ছিল ৪৫৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা।
বিপরীতে ৯ মাসে ব্যয় করেছে ২৩৪ কোটি ছয় লাখ টাকা।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের বাস্তবায়ন হার ২৪.৪২ শতাংশ। পরিকল্পনা বিভাগের
বাস্তবায়ন হার ৩৮.৫৬ শতাংশ। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ২৪.৪২ শতাংশ। ইআরডির ৭১.৬৭ শতাংশ,
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের ২৩.৭৯ শতাংশ, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের ৩১.৬৭ শতাংশ, অর্থ বিভাগের
৫০.০৮ শতাংশ, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের ৩৩.৬৯ শতাংশ, কৃষি মন্ত্রণালয়ের ৪৯.৯১ শতাংশ,
সেতু বিভাগের ৪৬.৬৮ শতাংশ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ১৯.৪৮ শতাংশ এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে।
চলতি অর্থবছরে এডিপি বাস্তবায়ন কম হওয়ার বিষয়ে আইএমইডি সচিব আবুল কাশেম মো. মহিউদ্দিন বলেন, ‘গত অর্থবছরের চেয়ে এবার বাস্তবায়ন হার বেশি। আমরা প্রকল্প বাস্তবায়নে গতি বাড়াতে বিভিন্ন উদ্যোগ নিচ্ছি। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবদের সঙ্গে বসছি। যেসব প্রকল্প শেষ পর্যায়ে আছে তাদের পর্যাপ্ত বরাদ্দ দিয়ে প্রকল্প শেষ করছি। প্রকল্প পরিচালক দক্ষতা বাড়াতেও উদ্যোগ নিচ্ছি।’
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি এডিপি বাংলাদেশ ব্যাংক
মন্তব্য করুন
দাম কমানোর একদিন পরই আবারও ভরিতে ২ হাজার ১০০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টা ৫০ মিনিট থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর করা হয়েছে।
বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়নে প্রভাব পড়েছে চলমান অর্থনৈতিক সংকট। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে এডিপি বাস্তবায়ন হয়েছে ৪২.৩০ শতাংশ। আর টাকার হিসাবে ব্যয় হয়েছে এক লাখ সাত হাজার ৬১২ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। যদিও গত অর্থবছরের তুলনায় এবার এডিপি বাস্তবায়ন বেড়েছে। আগের বছর ৯ মাসে বাস্তবায়ন হয়েছিল ৪১.৬৫ শতাংশ।