ইনসাইড ইকোনমি

‘বিশ্বসেরা’ বাংলাদেশের পুঁজিবাজার!

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৯:৩১ এএম, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২০


Thumbnail

চলতি বছর আগস্টে বিশ্বের পুঁজিবাজারগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সূচক বেড়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজারে। এ সময় দেশের পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে ১৫ দশমিক ৮ শতাংশ। এতে করে আগস্টে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার বিশ্বের সেরা পারফর্মিং বাজার হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। ব্লুমবার্গের তথ্যের ভিত্তিতে হংকংভিত্তিক তহবিল ব্যবস্থাপক এশিয়া ফ্রন্টিয়ার কোম্পানির (এএফসি) এশিয়া ফ্রন্টিয়ার ফান্ডের প্রতিবেদনে এমন তথ্যই উঠে এসেছে। একই ধরনের তথ্য উঠে এসেছে বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইপিএলের প্রতিবেদনেও।

দুই প্রতিবেদনের তথ্যেই দেখা গেছে, আগস্ট মাসে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ উত্থান হয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে থাকা ভিয়েতনামের শেয়ারবাজারে উত্থান হয়েছে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। ৭ দশমিক ৪০ শতাংশ উত্থানের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে রয়েছে রোমানিয়া।

ব্র্যাক ইপিএলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লকডাউনের কারণে বাংলাদেশের অর্থনীতি একধরনের চাপে ছিল। আমদানি ও রফতানি কমলেও শক্ত অবস্থানে ছিল রেমিট্যান্স।

তৈরি পোশাক খাতে রফতানি আদেশ বাড়ায় এবং রেমিট্যান্সের গতি অব্যাহত থাকায় অর্থনীতিতে এখন স্বাভাবিকতা দেখা যাচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ রেকর্ড ৩৯ বিলিয়ন ডলার হয়েছে- বলেও ব্র্যাক ইপিএলের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়েছে, মে মাসের শেষে শেয়ারবাজারে পুনরায় লেনদেন চালুর পর ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) প্রধান মূল্য সূচক ডিএসইএক্স ২০ শতাংশ বেড়েছে। টেলিকম, ব্যাংক, ফার্মাসিউটিক্যালস, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি এবং প্রকৌশল খাত ভালো অবস্থানে রয়েছে।

শেয়ারবাজারের এই উত্থানের জন্য নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলামের প্রশংসা করা হয়েছে প্রতিবেদনে।

এ বিষয়ে বলা হয়েছে, একটি কঠিন সময়ে বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল ইসলাম। দায়িত্ব গ্রহণের পর তিনি এবং তার টিম সিকিউরিটিজ আইন লঙ্ঘনের কারণে বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নিয়েছেন। বেশকিছু প্রতিষ্ঠানের আইপিও আবেদন বাতিল করে দিয়েছেন।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগস্ট মাসে এশিয়ার শেয়ারবাজার উত্থান হয়েছে। এরমধ্যে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে সবচেয়ে বেশি ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ উত্থান হয়েছে। যা বিশ্বের শেয়ারবাজারেও সেরা পারফর্ম।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আগস্ট মাসে বাংলাদেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের ব্রড ইনডেক্স বেড়েছে ১৫ দশমিক ৮০ শতাংশ। যা এশিয়ারসহ বিশ্বের সেরা পারফরম্যান্স। বাংলাদেশের পরে এশিয়ার মধ্যে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ উত্থান হয়েছে ভিয়েতনামের ভিএন সূচকে। আগস্টে এ সূচকটি বেড়েছে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ। এশিয়ার মধ্যে তৃতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। দেশটির কেএসই-১০০ সূচক বেড়েছে ৪ দশমিক ৭০ শতাংশ।

এই উত্থানের পর বাংলাদেশসহ এশিয়ার শেয়ারবাজার বিনিয়োগের জন্য আকর্ষণীয় বলে উল্লেখ করেছে ব্লুমবার্গ। মূল্য-আয় অনুপাত (পিই) বিবেচনায় তারা এ কথা বলেছে।

ব্লুমবার্গের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৬ দশমিক ৫০ মূল্য আয় (পিই) নিয়ে সবচেয়ে বিনিয়োগযোগ্য অবস্থায় রয়েছে এশিয়ার কাজাগিস্তান। দ্বিতীয় স্থানে থাকা পাকিস্তানের বাজারে পিই ৭ দশমিক ৫০ পয়েন্ট। ১১ দশমিক ৮০ পিই নিয়ে চতুর্থ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশের পুঁজিবাজার। বাংলাদেশের আগে রয়েছে শ্রীলঙ্কা। দেশটির শেয়ারবাজারের পিই ৮ দশমিক ৯০ পয়েন্ট। এছাড়া ভিয়েতনামের ১৩ দশমিক ৮০, থাইল্যান্ডের ১৬ দশমিক ৫০, ফিলিপাইনের ১৭ দশমিক ৩০ এবং ভারতের শেয়ারবাজারের পিই ২৩ দশমিক ৯০ পয়েন্টে রয়েছে।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

রিজার্ভ আরও কমলো

প্রকাশ: ০৭:৪৭ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গত ১ সপ্তাহের ব্যবধানে আরও কিছুটা কমেছে। বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবে বিদেশি মুদ্রার সঞ্চায়ন স্থির হয়েছে ২৪ দশমিক ৮১ বিলিয়ন ডলারে। আর আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) গণনায় তা দাঁড়িয়েছে ১৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারে। এদিন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ওয়েবসাইটে সাপ্তাহিক হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, গত ২১ মার্চ বাংলাদেশ ব্যাংকের হিসাবায়নে সঞ্চিত বিদেশি অর্থের পরিমাণ ছিল ২৫ দশমিক ২৪ বিলিয়ন ডলার। আর আইএমএফের গণনা পদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুযায়ী তা ছিল ১৯ দশমিক ৯৮ বিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে গত ১ সপ্তাহে গ্রস রিজার্ভ কমেছে ৫৩ কোটি ডলার।

এছাড়া দেশের আর্থিক খাত নিয়ন্ত্রণকারী সর্বোচ্চ সংস্থার নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে। এটি শুধু আইএমএফকে দেয়া হয়, প্রকাশ করা হয় না। সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সেই মেথডে দেশের প্রকৃত রিজার্ভ এখন প্রায় সাড়ে ১৭ বিলিয়ন ডলার। এ দিয়ে ৩ মাসের আমদানি ব্যয় মেটানো যাবে।

মূলত, প্রতি মাসে পণ্য কেনা বাবদ প্রায় ৬ বিলিয়ন ডলার করে দায় পরিশোধ করা হয়। সাধারণত একটি দেশের ন্যূনতম ৩ মাসের আমদানি খরচের সমান রিজার্ভ থাকতে হয়। সেই মানদণ্ডে বাংলাদেশ বর্তমানে শেষ প্রান্তে রয়েছে।

অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আলোচ্য সময়ে রেমিট্যান্স প্রবাহ এবং রপ্তানি আয় প্রায় স্থিতিশীল রয়েছে। ইতোমধ্যে বাইরের ছোট দায় পরিশোধ করা হয়েছে। ফলে বিদেশি অর্থের মজুত হালকা ক্ষয় হয়েছে।

রিজার্ভ   বাংলাদেশ ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

কোন দেশের মুদ্রার দাম কত

প্রকাশ: ০৩:২৫ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সঙ্গে বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্য সম্প্রসারিত হচ্ছে। ব্যবসায়িক লেনদেন ঠিক রাখতে মুদ্রা বিনিময়ের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এছাড়া বিশ্বের নানা দেশে প্রায় ১ কোটি বাংলাদেশি বসবাস করেন। তারা বাংলাদেশের জন্য  সম্পদ। মূলত, তাদের পাঠানো কষ্টার্জিত অর্থে সচল রয়েছে দেশের অর্থনীতির চাকা।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) ব্যবসায়ী ও প্রবাসীদের লেনদেনের সুবিধার্থে টাকায় বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার তুলে ধরা হলো-














মুদ্রা   টাকা   বাংলাদেশ ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

একনেকে ৪১ প্রকল্প উঠছে আজ

প্রকাশ: ১০:১৮ এএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

চলতি অর্থবছরের জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) অষ্টম সভা অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ। আর এটিই হতে যাচ্ছে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে নির্বাচিত নতুন সরকারের দ্বিতীয় একনেক সভা। এই সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থার ১১টি প্রকল্প অনুমোদন দিতে যাচ্ছে সরকার। এর বাইরেও অনুমোদন পাচ্ছে আরো ৩০টি প্রকল্প।

পরিকল্পনা কমিশন সূত্রে জানা গেছে, বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) সকাল ১০টায় রাজধানীর শেরেবাংলানগরের এনইসি সম্মেলনকক্ষে চলতি অর্থবছরের ৮ম একনেক সভা অনুষ্ঠিত হবে। এতে সভাপতিত্ব করবেন একনেক চেয়ারপারসন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

কমিশন সূত্রে জানা গেছে, অনুমোদনের জন্য একনেক সভায় উপস্থাপনের জন্য এরই মধ্যে ৪১টি উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব যাচাই-বাছাই শেষে চূড়ান্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের মেয়াদ বৃদ্ধি, সংশোধন এবং নতুন উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব ১১টি।

এর বেশির ভাগই নতুন প্রকল্প। সংশোধিত প্রকল্প রয়েছে চারটি। অর্থাৎ নতুন প্রকল্প রয়েছে সাতটি। এর বাইরে পরিকল্পনামন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত ৩০টি প্রকল্প প্রস্তাব একনেক সভাকে অবহিত করা হবে।

নতুন সরকারের দ্বিতীয় একনেক সভায় যেসব প্রকল্প প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি স্থানীয় সরকার বিভাগের। এই বিভাগের রয়েছে তিনটি প্রকল্প। স্থানীয় সরকার বিভাগের বৃহত্তর রংপুর অঞ্চলের জেলাগুলোর পল্লী অবকাঠামো উন্নয়ন, ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ (৩য় পর্যায়) এবং অবকাঠামো, উন্নত দক্ষতা এবং তথ্যে অ্যাকসেসের মাধ্যমে দুর্বলদের জন্য স্থিতিস্থাপকতা প্রচার করা (পোভার্টি) (১ম সংশোধিত)।

এ ছাড়া একটি মেয়াদ বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুমোদনের জন্য উপস্থাপন করা হবে। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ বেতার, শাহবাগ কমপ্লেক্স, আগারগাঁও, ঢাকায় স্থানান্তর, নির্মাণ ও আধুনিকায়ন (১ম পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পটি তৃতীয় বার সংশোধনের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে।

এর বাইরেও একনেক সভার অবগতির জন্য পরিকল্পনামন্ত্রী কর্তৃক অনুমোদিত বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগের প্রস্তাবিত ৩০টি প্রকল্প প্রস্তাব উপস্থাপন করা হবে। এর মধ্যে আর্থ-সামাজিক অবকাঠামো বিভাগ সংশ্লিষ্ট ১৪টি, ভৌত অবকাঠামো বিভাগের ৯টি, শিল্প ও শক্তি বিভাগের একটি এবং কৃষি, পানিসম্পদ ও পল্লী প্রতিষ্ঠান বিভাগের ছয়টি প্রকল্প।


একনেক   জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদ   দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

দৈনিক রেমিট্যান্স এসেছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ ডলার

প্রকাশ: ০৮:৫৩ পিএম, ২৪ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

চলতি মাসের প্রথম ২২ দিনে বৈধ বা ব্যাংকিং চ্যানেলে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪১ কোটি ৪৪ লাখ মার্কিন ডলার। দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ১৫ হাজার ২০৮ কোটি টাকা (প্র‌তি ডলার ১১০ টাকা হিসাব করে)। এই হিসেবে প্রতিদিন গড়ে দেশে এসেছে ৬ কোটি ৪৩ লাখ ডলার রেমিট্যান্স।

রোববার (২৪ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ পরিসংখ্যানে এ তথ্য জানা গেছে।

এতে বলা হয়, মার্চ মাসে প্রথম ২২ দিনে রেমিট্যান্স এসেছে ১৪১ কোটি ৪৪ লাখ মার্কিন ডলার। তার মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১৮ কোটি ২৫ লাখ ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে দুই কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১২০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৫৭ লাখ ১০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

এ বছরের জানুয়ারিতে দেশে রেমিট্যান্স এসেছিল ২১০ কোটি মার্কিন ডলার। আর ফেব্রুয়া‌রি‌তে আসে ২১৬ কো‌টি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার, যা চলতি অর্থবছরে সর্বোচ্চ।

রেমিট্যান্স   প্রবাসী আয়   বাংলাদেশ ব্যাংক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড ইকোনমি

বিশ্বব্যাংকের সবচেয়ে বড় ঋণগ্রহীতা বাংলাদেশ

প্রকাশ: ১০:৪১ পিএম, ২২ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

বিশ্বব্যাংক থেকে সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে বাংলাদেশ। বর্তমানে বাংলাদেশের কাছে ১৮ দশমিক ১২৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ঋণ পাবে বিশ্বব্যাংকের অঙ্গভুক্ত প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) আইডিএ।

আইডিএ ঋণের সার্ভিস চার্জ শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ এবং সুদহার ১ দশমিক ২৫ শতাংশ। দুটি মিলিয়ে ২ শতাংশ হয়। অউত্তোলিত অর্থায়ন স্থিতির ওপর বছরে শূন্য দশমিক ৫০ শতাংশ কমিটমেন্ট ফি দিতে হবে। ঋণের গ্রেস পিরিয়ড বা কিস্তি অব্যাহতি ৫ বছর। আর পরিশোধ করতে হবে ৩০ বছরে। স্বাধীনতার পর এ পর্যন্ত বাংলাদেশ চার হাজার কোটি ডলারের বেশি আইডিএ ঋণ নিয়েছে। বর্তমানে দেশের চলমান প্রকল্পগুলোতে আইডিএ তহবিল রয়েছে ১৬০০ কোটি ডলারের বেশি।

ইআরডি’ প্রকাশিত ‘ডেবট লাইয়াবিলিটিস টু মেজর ডেভলপমেন্ট পার্টনার’ থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।

বিশ্বব্যাংকের পরই বাংলাদেশের কাছে বেশি ঋণ পাবে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ১৩ দশমিক ২৭৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ঋণ দেওয়ার দিক থেকে তিন নম্বরে জাপান, ৯ দশমিক ২১৩ বিলিয়ন ঋণ দিয়েছে দেশটি।

এছাড়া রাশিয়া ৫, চীন ৪ দশমিক ৭৬, ভারত ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া ৭৪৩ মিলিয়ন, ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক (আইডিবি) ৬৬৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ দিয়েছে। মোট ১০টি উন্নয়ন সহযোগী ৫৫ দশমিক ৬০ বিলিয়ন ডলার ঋণ পাবে বাংলাদেশের কাছ থেকে।

বিশ্বব্যাংক   বাংলাদেশ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন