নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৫:৪৬ পিএম, ১৬ এপ্রিল, ২০১৮
৩৯তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষার অনলাইন আবেদন সংক্রান্ত সমস্যার সমাধানের জন্য চারটি হেল্পলাইন নম্বর চালু করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।
হেল্পলাইনের নম্বরগুলো হলো- ০১৫ ৫৫৫ ৫৫১ ৪৯, ০১৫ ৫৫৫ ৫৫ ১৫০, ০১৫ ৫৫৫ ৫৫১ ৫১ এবং ০১৫ ৫৫৫ ৫৫১ ৫২।
আবেদনকারীরা প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ১টা এবং দুপুর ২টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত হেল্পলাইনের নম্বরে ফোন করে আবেদন সংক্রান্ত বিষয়ে সহায়তা পাবেন।
আগামী ৩০ এপ্রিল সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এ হেল্পলাইন চালু থাকবে বলে পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) আ.ই.ম. নেছার উদ্দীন সাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানা যায়, এ পরীক্ষায় আবেদনের জন্য সাধারণ পরীক্ষার্থীদের ৭০০ টাকা ফি দিতে হবে। তবে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, প্রতিবন্ধী ও তৃতীয় লিঙ্গের প্রার্থীদের ১০০ টাকা ফি দিতে হবে
বাংলা ইনসাইডার/এসএ
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী
মন্তব্য করুন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ঢাকা
ও চট্টগ্রাম (তিন পার্বত্য জেলা বাদে) বিভাগের ২১ জেলায় পরীক্ষা শুরু আজ (শুক্রবার)।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত।
৬ হাজার ২০২টি আসনের বিপরীতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৪৯
হাজার ২৯৩ জন। এ পরীক্ষায় মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৪১৪টি।
এদিকে এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, এ নিয়োগ পরীক্ষায় মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই চাকরি
হবে। অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে
নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
মন্তব্য করুন
৪১তম বিসিএস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসি
মন্তব্য করুন
২০২৪ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ হবে। ২০২৩ সালে প্রাথমিকে ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরে এ নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক। যা এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তারমধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।
এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন