নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৬:০৮ পিএম, ০৫ এপ্রিল, ২০১৯
সাব-ইন্সপেক্টর (এসআই- নিরস্ত্র) পদে বাংলাদেশ পুলিশ নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এ জন্য আগামী ২৮, ২৯ ও ৩০ এপ্রিল সকাল ৯টায় শারীরিক মাপ ও পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এটি অনুষ্ঠিত হবে পুলিশের আটটি বিভাগীয় রেঞ্জে।
এ পদে নারী ও পুরুষ উভয় প্রার্থীই আবেদন করতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের আবেদন ফরম পূরণ করে ৭ মের মধ্যে নিজ নিজ রেঞ্জ ডিআইজির কার্যালয়ে জমা দিতে হবে।
ফরম জমা দেওয়ার নিয়ম: প্রার্থীদের শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদের মূল কপি, সর্বশেষ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান কর্তৃক প্রদত্ত চারিত্রিক সনদের মূল কপি, জাতীয় পরিচয়পত্রের মূল কপি, নাগরিকত্ব সনদের মূল কপি, সদ্য তোলা তিন কপি পাসপোর্ট সাইজের সত্যায়িত রঙিন ছবিসহ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লিখিত প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সঙ্গে আনতে হবে।
আবেদনের যোগ্যতা: এসআই পদে আবেদন করতে হলে আবেদনকারীকে ন্যূনতম স্নাতক পাস হতে হবে। পাশাপাশি কম্পিউটারে অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। প্রার্থীদের অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক এবং অবিবাহিত হতে হবে। সাধারণ প্রার্থীদের বয়স ১ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে ১৯ থেকে ২৭ বছর এবং মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের ক্ষেত্রে একই তারিখে বয়স ১৯ থেকে ৩২ বছরের মধ্যে হতে হবে।
শারীরিক যোগ্যতা: শারীরিক যোগ্যতার পুরুষ প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি, বুকের মাপ স্বাভাবিক অবস্থায় ৩০ ইঞ্চি ও সম্প্রসারিত অবস্থায় ৩২ ইঞ্চি হতে হবে। নারী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে উচ্চতা কমপক্ষে ৫ ফুট ২ ইঞ্চি হতে হবে।
পরীক্ষার সময়সূচী: নির্ধারিত তারিখে শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের প্রথমে লিখিত পরীক্ষা নেয়া হবে। ১৬ জুন ২০১৯ তারিখ সকাল ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত ইংরেজি, বাংলা রচনা ও কম্পোজিশন বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। ১৭ জুন ২০১৯ তারিখ সকাল ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত সাধারণ জ্ঞান ও পাটিগণিত বিষয়ে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে। ১৮ জুন ২০১৯ তারিখ সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ২৫ নম্বরের মনস্তত্ত্ব পরীক্ষা হবে। পরীক্ষার স্থান প্রার্থীদের পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।
আবেদনপত্র জমা দিবেন যেভাবে: শারীরিক মাপ ও শারীরিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ প্রার্থীদের সংশ্লিষ্ট রেঞ্জের ডিআইজির কাছ থেকে ওই দিনই তিনশত টাকা নগদ মূল্যে আবেদনপত্র ক্রয় করতে হবে। এরপর বাংলাদেশ পুলিশের অনুকূলে যেকোনো রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক থেকে পরীক্ষার ফি ৩০০ টাকা ১-২২১১-০০০০-২০৩১ অথবা ১২২০২০১১৩৫৯৫৪১৪২২৩২৬ নম্বর কোডে ট্রেজারি চালানের মাধ্যমে জমাপূর্বক চালানের মূল কপিসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করতে হবে। আর্থিক লেনদেনে জড়িত থাকার কোনো অভিযোগ প্রমাণিত হলে নিয়োগ বাতিল করা হবে।
বাংলা ইনসাইডার/এমআরএইচ
মন্তব্য করুন
৪১তম বিসিএস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসি
মন্তব্য করুন
২০২৪ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ হবে। ২০২৩ সালে প্রাথমিকে ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরে এ নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক। যা এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তারমধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।
এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) কেন্দ্রীয় মসজিদে ইমাম নিয়োগ দেবে কর্তৃপক্ষ। আগামীকাল ৬ ফেব্রুয়ারি এই পদের নিয়োগ বোর্ড অনুষ্ঠিত হবে। নিয়োগের জন্য প্রার্থীকে সুবক্তা মুফতি ও কারী হতে হবে। আর কোরআনের হাফিজ প্রার্থীদের অধিকার দেয়া হবে। সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্র তথ্যটি নিশ্চিত করেছে।
তথ্য মতে, এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম ও খতিব হিসেবে সর্বশেষ দায়িত্বপালন করেছেন ড. আ স ম শোয়াইব আহমেদ। সড়ক দুর্ঘটনায় আহত হয়ে ২০২৩ সালের ১০ জুন তিনি মারা যান। দীর্ঘ ২৬ বছরের অধিক সময় ধরে তিনি ইমাম হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ইমামতির পাশাপাশি তিনি ধর্ম প্রচার, অর্থসহ আল কোরআন ও সালাত শিক্ষা, হিফযুল কোরআন কোর্স, ইংরেজি ও আরবি ভাষা শিক্ষা কোর্স পরিচালনা করতেন। তার মৃত্যুর তিনমাস পর ১লা অক্টোবর ইমাম নিয়োগের (স্থায়ীপদ, গ্রেড নবম) বিজ্ঞপ্তি প্রদান করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রার্থীর বয়স কমপক্ষে ৩৫ বছর হতে হবে এবং সুবক্তা মুফতি ও কারী হতে হবে। চাকুরীরত প্রার্থীকে কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। আর কোরআনে হাফিজ প্রার্থীকে অধিকার দেয়া হবে। একইসঙ্গে শিক্ষাগত যোগ্যতা হিসেবে ইসলামী শিক্ষার সকল পর্যায়ে ২ শ্রেণী/সমমন সিজিপিএসহ মাস্টার্স ডিগ্রী / ৪ বছর মেয়াদী স্নাতক (সম্মান) সহ ০১ টিতে ১ম শ্রেণী অথবা শিক্ষার সকল পর্যায়ে ২য় বিভাগ শ্রেণী/সমমান সিজিপিএসহ কামিল ও ও দাওরাতে ১ম শ্রেণী থাকতে হবে বলে জানানো হয়।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ইমাম নিয়োগ
মন্তব্য করুন
১৮তম
শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আগামী ১৫ মার্চ অনুষ্ঠিত
হবে। সকালে স্কুল-২ ও স্কুল
পর্যায় এবং বিকেলে কলেজ
পর্যায়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার (২৪ জানুয়ারি) বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) পরীক্ষা মূল্যায়ন ও প্রত্যয়ন পরিচালক (উপসচিব) মো. আবদুর রহমানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে
বলা হয়েছে, আগামী ১৫ মার্চ (শুক্রবার)
সকাল সাড়ে ৯টা থেকে
বেলা সাড়ে ১০টা পর্যন্ত
স্কুল-২ ও স্কুল
পর্যায়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর বিকেল
সাড়ে ৩টা থেকে সাড়ে
৪টা পর্যন্ত কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষা
অনুষ্ঠিত হবে।
এদিকে, কয়েক বছর ধরে স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষা পৃথক পৃথক দিনে অনুষ্ঠিত হলেও এবারই প্রথম একইদিনে নিয়োগ পরীক্ষার সূচি ঠিক করেছে এনটিআরসিএ। এনটিআরসিএর কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এসএসসি পরীক্ষা, বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষা, সিটি করপোরেশন ও উপজেলা নির্বাচনসহ নানা কারণে এবার একদিনে পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গত বছরের ৪ নভেম্বর ১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে এনটিআরসিএ। এতে আবেদন করেছেন ১৮ লাখ ৬৫ হাজারের বেশি প্রার্থী।
প্রিলিমিনারিতে
১০০ নম্বরের বহু নির্বাচনী (এমসিকিউ)
পরীক্ষায় অংশ নিতে হবে
প্রার্থীদের। এ ধাপে বাংলা,
ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ
জ্ঞানে ২৫ করে মোট
১০০ নম্বর। পাস নম্বর ৪০।
প্রতিটি প্রশ্নের মান ১। ভুল
উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক
২৫ নম্বর করে কাটা পড়বে।
তিনটি পর্যায়ে অর্থাৎ স্কুল পর্যায়, স্কুল পর্যায়-২ ও কলেজ
পর্যায়ে পৃথক প্রশ্নপত্রে পরীক্ষার্থীদের
প্রিলিমিনারি পরীক্ষা নেওয়া হবে।
শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা প্রিলিমিনারি
মন্তব্য করুন
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের প্রিলিমিনারি পরীক্ষা আগামী ১৫ মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। সকালে স্কুল-২ ও স্কুল পর্যায় এবং বিকেলে কলেজ পর্যায়ের পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বুধবার (২৪ জানুয়ারি) বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) পরীক্ষা মূল্যায়ন ও প্রত্যয়ন পরিচালক (উপসচিব) মো. আবদুর রহমানের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।