নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৪:২২ পিএম, ১৮ জুলাই, ২০১৯
৯টি পদে ১২২ জনকে নিয়োগ দেবে বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন। আগ্রহীদের আগামী ০৭ আগস্ট পর্যন্ত আবেদন করতে পারবেন।
প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন
পদের বিবরণ:
১) পদের নাম: রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট
পদ সংখ্যা: ২টি
বেতন স্কেল: ১১,০০০/-২৬,৫৯০/ টাকা।
২) পদের নাম: লাইব্রেরি অ্যাসিস্ট্যান্ট
পদ সংখ্যা: ১টি
বেতন স্কেল: ১০,২০০/-২৪,৬৮০/ টাকা।
৩) পদের নাম: স্টেনো টাইপিস্ট কাম কম্পিউটার অপারেটর
পদ সংখ্যা: ৫টি
বেতন স্কেল: ১০,২০০/-২৪,৬৮০/ টাকা।
৪) পদের নাম: কম্পিউটার টাইপিস্ট
পদ সংখ্যা: ১৯টি
বেতন স্কেল: ৯,৩০০/-২২,৪৯০/ টাকা।
৫) পদের নাম: ল্যাবরেটরি অ্যাটেনড্যান্ট
পদ সংখ্যা: ৩৪টি
বেতন স্কেল: ৮,৫০০/-২০,৫৭০/ টাকা।
৬) পদের নাম: টেকনিক্যাল হেলপার
পদ সংখ্যা: ১৪টি
বেতন স্কেল: ৮,৫০০/-২০,৫৭০/ টাকা।
৭) পদের নাম: জেনারেল অ্যাটেনড্যান্ট -২
পদ সংখ্যা: ৩৩টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/ টাকা।
৮) পদের নাম: সিকিউরিটি অ্যাটেনড্যান্ট -২
পদ সংখ্যা: ১১টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/ টাকা।
৯) পদের নাম: ড্রাইভার্স মেট/ বাস হেলপার
পদ সংখ্যা: ৩টি
বেতন স্কেল: ৮,২৫০/-২০,০১০/ টাকা।
আবেদনের সময়সীমা: আগামী ৭ আগষ্ট, ২০১৯ তারিখ বিকাল ৫টা পর্যন্ত।
বাংলা ইনসাইডার
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী
মন্তব্য করুন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ঢাকা
ও চট্টগ্রাম (তিন পার্বত্য জেলা বাদে) বিভাগের ২১ জেলায় পরীক্ষা শুরু আজ (শুক্রবার)।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত।
৬ হাজার ২০২টি আসনের বিপরীতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৪৯
হাজার ২৯৩ জন। এ পরীক্ষায় মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৪১৪টি।
এদিকে এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, এ নিয়োগ পরীক্ষায় মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই চাকরি
হবে। অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে
নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
মন্তব্য করুন
৪১তম বিসিএস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসি
মন্তব্য করুন
২০২৪ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ হবে। ২০২৩ সালে প্রাথমিকে ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরে এ নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক। যা এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তারমধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।
এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন