নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:২১ এএম, ০৫ মার্চ, ২০২১
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের (বিআরইবি) বিভিন্ন পদের নিয়োগ পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। আগামি ১২ মার্চ, শুক্রবার লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে । ওই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে । রাজধানীর মিরপুরের–১৪ তে শহীদ পুলিশ স্মৃতি কলেজ এবং বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজে হবে এ পরীক্ষা।
এছাড়াও সহকারী পরিচালকের (অর্থ) লিখিত (রচনামূলক) পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৩ মার্চ, শনিবার। ওই দিন সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত হবে এ পরীক্ষা। ঢাকার বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের প্রশিক্ষণ একাডেমি ভবন, নিকুঞ্জ-২, খিলক্ষেতে হবে এ পরীক্ষা। এরপর হবে মৌখিক পরীক্ষা।
মৌখিক পরীক্ষা ১৪ ও ১৫ মার্চ সকাল ১০টা থেকে শুরু হবে। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সদর দপ্তর ভবন, নিকুঞ্জ-২, খিলক্ষেত, ঢাকায় হবে এ মৌখিক পরীক্ষা।
যেসব পদের পরীক্ষার সূচি প্রকাশ হয়েছে সেগুলো হলো, সহকারী পরিচালক (অর্থ) পদের এমসিকিউ, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি। সহকারী পরিচালক (অর্থ) পদের লিখিত (এমসিকিউ) পরীক্ষা, লিখিত (রচনামূলক) পরীক্ষা এবং মৌখিক পরীক্ষার সময়সূচি।
এছাড়া সহকারী পরিচালক (অর্থ) পদে পরীক্ষার জন্য প্রবেশপত্র প্রকাশ করেছে বিআরইবি। আবেদনকারী প্রার্থীদের ওয়েবসাইট থেকে প্রবেশপত্র ডাউনলোড করতে হবে। বিআরইবি ওয়েবসাইটে পরীক্ষার সূচি প্রকাশ করা হয়েছে।
সহকারী পরিচালক (অর্থ) পরীক্ষার প্রার্থীদের brebr.teletalk.com.bd ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করতে হবে। পরীক্ষার সময় প্রবেশপত্র আনতে হবে। মৌখিক পরীক্ষার সময় Applicant Copy অবশ্যই জমা দিতে হবে।
মন্তব্য করুন
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী
মন্তব্য করুন
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের ঢাকা
ও চট্টগ্রাম (তিন পার্বত্য জেলা বাদে) বিভাগের ২১ জেলায় পরীক্ষা শুরু আজ (শুক্রবার)।
সকাল ১০টা থেকে শুরু হয়ে চলবে বেলা ১১টা পর্যন্ত।
৬ হাজার ২০২টি আসনের বিপরীতে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা তিন লাখ ৪৯
হাজার ২৯৩ জন। এ পরীক্ষায় মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৪১৪টি।
এদিকে এই পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছেন প্রাথমিক
শিক্ষা অধিদপ্তর। এতে বলা হয়েছে, এ নিয়োগ পরীক্ষায় মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই চাকরি
হবে। অর্থ লেনদেন বা অন্য কোনো অনৈতিক উপায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক পদে
নিয়োগ পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
মন্তব্য করুন
৪১তম বিসিএস জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় পিএসসি
মন্তব্য করুন
২০২৪ সালে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৩ হাজার ৭৮১ জন শিক্ষক নিয়োগ হবে। ২০২৩ সালে প্রাথমিকে ৩৭ হাজারের বেশি শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছরে এ নিয়োগ কার্যক্রম শেষ হলে প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষার্থীর অনুপাত হবে ১:৩০, অর্থাৎ প্রতি ৩০ জন শিক্ষার্থীর বিপরীতে একজন শিক্ষক। যা এসডিজি অর্জনের পথে অনেক ধাপে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশের প্রাথমিক শিক্ষা।
বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) সচিবালয়ে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে সচিব ফরিদ আহাম্মদ এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান।
সচিব জানান, স্বাধীনতা পর একসঙ্গে সর্বোচ্চ ৫১ হাজার ৩৫৫ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই নিয়োগের ধারাবাহিকা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষক নিয়োগের এই ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকলে ২০৩০ সালের মধ্যে শিক্ষক শিক্ষার্থীর অনুপাত ১:৩০ করার এসডিজির যে লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে তার আগেই আমরা পূরণ করতে পারবো।
ফরিদ আহাম্মদ জানান, আগামী ৩ বছরের মধ্যে ঢাকা মহানগরীর বিদ্যমান ৩৪২টি সরকারি প্রাথমিক অবকাঠামো/পরিবর্তন উন্নয়ন করে দৃষ্টিনন্দন করা হবে। এছাড়া উত্তরাতে ৩টি ও পূর্বাচলে ১১টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুনভাবে স্থাপন করা হবে। এরই মধ্যে ১৫৬টি বিদ্যালয়ের মাস্টার প্ল্যান অনুমোদন করা হয়েছে, তারমধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের নির্মাণ কাজ চলমান।
এর আগে, ৩ মার্চ জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা প্রতিমন্ত্রী রুমানা আলী জানিয়েছেন, গেল এক যুগে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৯ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এই সময়ে বেসরকারি ও রেজিস্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ১ লাখ ৪ হাজার ৮৭৫ শিক্ষকের চাকরি সরকারিকরণ করা হয়েছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়োগ
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন