আগামী ১৫ জুন কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন (কুসিক) নির্বাচন উপলক্ষে ওই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
সোমবার (১৩ জুন) ডেপুটি রেজিস্ট্রার মো. দলিলুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী বুধবার কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন উপলক্ষে সিটি কর্পোরেশন এলাকায় পরিবহন চলাচলে নিষেধাজ্ঞা থাকবে। তাই উপাচার্যের বিশেষ ক্ষমতাবলে ওইদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল একাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
সাত দফা দাবিতে জননেত্রী শেখ হাসিনা হলের প্রাধ্যক্ষের
কক্ষে তালা দিয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ওই হলের ছাত্রীরা। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায়
তালা দেওয়া হয়। হলের অব্যবস্থাপনাই এর মূল কারণ।
ছাত্রীদের দাবিগুলো হলো—১.
দুই কর্মদিবসের মধ্যে বর্ধিত অংশ খুলে দেওয়া, ২. পর্যাপ্ত লোকবল দেওয়া, ৩. পাঠাগার
চালু করা, ৪. শৌচাগার নিয়মিত পরিষ্কার করার জন্য কর্মচারীদের নির্দেশ দেওয়া, ৫. খাবারের
মান বাড়ানো, রাতে ডাইনিং চালু করা ও চুলার সংখ্যা বাড়ানো, ৬. সুপেয় পানির ব্যবস্থা
করার পাশাপাশি নিয়মিত পানির ট্যাংকি পরিষ্কার করা ও ৭. কর্মচারীদের আলাদা পোশাক পরতে
বাধ্য করা।
জননেত্রী শেখ
হাসিনা হলের দ্বিতীয় পর্যায়ের নির্মাণকাজের কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছিল ২০১৬ সালের অক্টোবরে।
২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে এ কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল। কয়েক দফা মেয়াদ বাড়ানোর পর কাজ শেষ
হয় ২০২১ সালে ডিসেম্বরে, কিন্তু এখনো এ বর্ধিত অংশ চালু হয়নি।
শিক্ষার্থীরা
বলেন , এই হলে গণরুম থাকার কথা ছিল না, এখন গণরুমের নাম দিয়ে একটা কক্ষে গাদাগাদি করে
৫৬ জন শিক্ষার্থী থাকছেন। অথচ একটি ভবনের নির্মাণকাজ শেষ করার পরও ছাত্রী ভর্তির প্রক্রিয়া
শুরু হয়নি। আবার পাঠাগার খোলা হয় না, এতে শিক্ষার্থীরা ভোগান্তিতে পড়েন। শৌচাগার ১৫
দিন পরপর পরিষ্কার করা হয়। পুরো হলের অবস্থা অস্বাস্থ্যকর। কর্মচারীদের বললে তাঁরা
উল্টো খারাপ ব্যবহার করেন। এ ব্যাপারে হল কর্তৃপক্ষকে বারবার বললেও তারা ব্যবস্থা নেয়নি।
ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এস এম মনিরুল হাসান জানিয়েছেন,
লোকবল সংকটের কারণে বর্ধিত অংশে ছাত্রী ভর্তির
কাজ শুরু করা যায়নি। শিগগির তা চালু করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় শেখা হাসিনা হল তালা
মন্তব্য করুন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষক সামিয়া রহমান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান প্রশাসন জোর করে আমাকে দোষী সাব্যস্ত করেছে। যে প্রক্রিয়ার সঙ্গে আমি জড়িত ছিলাম না সেখানে এককভাবে আমাকে নিয়ে মিডিয়া ট্রায়াল করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপর আমার কোনো আস্থা ছিল না। কিন্তু আমি জানতাম হাইকোর্ট আমার পক্ষে রায় দেবেন...