ক্লাব ইনসাইড

কুবির ফার্মেসী বিভাগে বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস পালিত

প্রকাশ: ১২:৫৯ পিএম, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২


Thumbnail কুবির ফার্মেসী বিভাগে বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস পালিত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসী বিভাগের দিনব্যাপী নানা আয়োজন সম্পূর্ণ হয়েছে। আয়োজনের মধ্যে ছিল বিশ্ব ফার্মাসিষ্ট দিবস পালন, নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় এবং হেল্প পিপল গেট ওয়েল প্রতিপাদ্যে সেমিনার। 

রোববার (২৫শে সেপ্টেম্বর) সকাল ৮টা ৩০ মিনিটে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মাসিষ্ট দিবস উপলক্ষে এক র‍্যালির মাধ্যমে দিনব্যাপী আয়োজনের সূচনা হয় এবং বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন একাডেমীর (বার্ড) ময়নামতি অডিটেরিয়ামে ফার্মেসী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মোঃ এনামুল হক ও প্রভাষক বিদ্যুৎ কুমার সরকারের সঞ্চালনায় নবীনবরণ ও প্রবীণ বিদায় এবং সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। 

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য ড. এ এফ এম আব্দুল মঈন এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির ও ট্রেজারার ড. মোঃ আসাদুজ্জামান এবং প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রেনেটা লিমিটেডের জিএম মোঃ ওবাইদুল ইসলাম  । 

প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য ড. এ এফ এম আব্দুল মঈন বলেন, 'আমি বিশ্বাস করি বিজ্ঞান শিক্ষা ও এর সাথে সম্পর্কিত মানুষদের ছাড়া কোন বিশ্ববিদ্যালয়, দেশ ও পৃথিবী সামনের দিকে এগিয়ে যেতে পারে না। আমাদের প্রয়োজন অনেক বেশি বিজ্ঞানী, আমাদের প্রয়োজন অনেক বেশি ফার্মাসিষ্ট। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য হিসেবে আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই যে, আমি এখানে যতদিন রয়েছি একাডেমিক কোয়ালিটিতে সর্বদা আমার অধিক গুরুত্ব থাকবে। '

ট্রেজারার ড. মোঃ আসাদুজ্জামান শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, 'কেন আমরা ফার্মেসীতে পড়াশোনা করি? কেনই বা পড়াশোনা করব? সেটা সবার আগে আমাদের অনুধাবন ও ধারন করতে হবে। করোনার সময় জাতি বুঝতে পেরেছে একজন ফার্মাসিষ্ট কতটা গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান পরিস্থিতে জনগণকে মেডিসিন সম্পর্কে সচেতন করার দায়িত্ব আপনাদের।'  

এছাড়াও অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ফার্মেসী বিভাগের শিক্ষকবৃন্দ ও বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থীরা।

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়   ফার্মেসী বিভাগ   বিশ্ব ফার্মাসিস্ট দিবস  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ইবির ঠাকুরগাঁও জেলা ছাত্রকল্যাণের নয়া সভাপতি কপিল, সম্পাদক নাহিব

প্রকাশ: ০৪:১১ পিএম, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ঠাকুরগাঁও জেলা ছাত্রকল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে লোকপ্রশাসন বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী কপিল দেব রায়কে সভাপতি এবং অর্থনীতি বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আবুনূর হাসান নাহিবকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে। শনিবার (২ ডিসেম্বর) সংগঠনটির সদ্য সাবেক সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) ফারহান ও সাধারণ সম্পাদক মামুন অর রশীদ স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়৷

কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি সানজিদা ফেরদৌসী লাবণ্য, আবু রায়হান রনি, আবু নাঈম রনি, মেঘনাথ বর্মণ, খোকন রেজা, আফতাব আহমেদ আলাব্বী, হৃদয় ইসলাম, হৃদয় চন্দ্র সিনহা, শফিকুল আজম ভূঁইয়া আকাশ, পুর্ণিমা রাণী, পজিট্রন রায়, সাদমান সাকিব, আফসানা জেরিন আশা, রুমান রানা ও রিমন আল হেলাল। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুক্তারুল ইসলাম, সাব্বির হোসেন, সাহানা শানু, খালিদ বিন আশরাফ অন্তর, শাহরিয়ার হাসান সাকিব, সোহানুর রহমান সোহান, সিফাত জাহান আইডি, নাহিদা হিমু ও তুষার হক। সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে তাহমিদ হাসান সৌরভ, সাব্বির সায়েম, আতিয়া বুশরা ইশা ও রাকিব রানা, অর্থ সম্পাদক হিসেবে মিলন রানা মুরাদ, উপ-অর্থ সম্পাদক রিফাতুন জান্নাত নীলা, দপ্তর সম্পাদক মুস্তাফিক আলাব্বী স্বপন, উপ-দপ্তর সম্পাদক মারুফ হাসান মিম, প্রচার সম্পাদক পবিত্র রায়, উপ-প্রচার সম্পাদক ইয়াশ রোহান, ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক নূর ইসলাম, উপ-ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মানিক, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক নাফিসা বিনতে ইকবাল, উপ-ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক জাকিয়া ফেরদৌস, সাংস্কৃতিক সম্পাদক জয়া রায়, উপ-সাংস্কৃতিক সম্পাদক রুমি আক্তার, আইন সম্পাদক জয়তুন নাহার জেমি, উপ-আইন সম্পাদক সামসুন্নাহার সুরভি সাদিয়া, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক, লোকমান শাকিল, উপ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন, সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক সাকিব ইয়াশীর, উপ-সাহিত্য বিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান কাশিফ, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক তানমিন সুইটি শিনা, উপ-সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মামুন আলী, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক মাহমুদুল হাসান মারুফ, ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আল কাইয়ুম ফারাবী ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক শাকিল আহমেদ। এ ছাড়া কার্যকরী সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন সুবংকর রায়, সুমাইয়া সুমু, রিফা তাসফিয়া রাইতা, মারুফ, আরিক আকবর প্রাঞ্জল, নোমান, সাউফা ইয়াসমিন,সুবর্ণ অধিকার, আব্দুস সবুর, তোজামুল, ইদুল, আবির ক্রান্তি, মেহেরুন ঝিনুক, মুন্না, রাশেদ, আশিকুর, তোজাম্মেল হক, তৌফিক ও জাকিয়া সুলতানা।

কমিটির নতুন সভাপতি কপিল দেব রায় বলেন, জেলা ছাত্রকল্যান সমিতি একটি মায়ার সংগঠন। নাড়ীর টানেই এই সংগঠের প্রতি ভালোবাসা ও আগ্রহটা অনেক বেশি। আমার উপর অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালনা করবো। সর্বোপরি দল-মত নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে সংগঠনটিকে ইবিতে সুপরিচিত ও স্তবির হয়ে পড়া কার্যক্রম বেগবান করার চেষ্টা করবো। এই বিষয়ে সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা কামনা করছি।


ইবি   সভাপতি  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

ভূমিকম্পে ঢাবির হলে খসে পড়ল পলেস্তারা

প্রকাশ: ০৪:০৩ পিএম, ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

রাজধানী ঢাকাসহ দেশে বিভিন্ন অঞ্চলে ভূমিকম্পে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলের বিভিন্ন স্থানে খসে পড়েছে পলেস্তারা। একই সঙ্গে ভেঙে পড়েছে পাঠকক্ষের দরজার গ্লাস। তবে এতে কোনো শিক্ষার্থী ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি বলে জানা গেছে। 

শনিবার (২ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টা ৩৫ মিনিটে ৫.৬ রিখটার স্কেলে এই ভূমিকম্পের ঘটনা ঘটে।

শিক্ষার্থীরা জানান, হলে প্রায়ই বিভিন্ন কক্ষে ওপর থেকে ইট-সুরকি খুলে পড়ে। আজকে ভূমিকম্পে বেশ কয়েক জায়গায় এরকম ফাটল, পলেস্তারা খুলে পড়েছে। এ ছাড়া পাঠকক্ষের দরজার গ্লাসও ভেঙেছে।

জানতে চাইলে হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক মাসুদুর রহমান বলেন, ‘গতবার ভূমিকম্পেও আমাদের হল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তখন আমরা বুয়েটের বিশেষজ্ঞ কমিটির মাধ্যমে চিহ্নিত করে তাদের সুপারিশ অনুযায়ী হল সংস্কার করেছি। কাল প্রকৌশল দপ্তরকে জানিয়ে যেসব স্থানে আজকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সেগুলো চিহ্নিত করে ব্যবস্থা গ্রহণ করব। পুরনো হল হওয়ায় এগুলো ঘটছে।’ তিনি শিক্ষার্থীদেরকে এরকম বিষয় ঘটলে তাকে অথবা হল অফিসে জানানোর অনুরোধ করেছেন।  

যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানায়, ভূকম্পনটির উৎপত্তিস্থল ছিল লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-উত্তরদক্ষিণে। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৫। ভূপৃষ্ঠ থেকে এর গভীরতা ছিল মাত্র ১০ কিলোমিটার।

ভূমিকম্প   হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল   ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

জাবিতে ফের বন্ধ মসজিদের নির্মাণ কাজ, প্রশাসনিক ভবনে তালা ঝুলিয়ে দেয়ার আল্টিমেটাম

প্রকাশ: ০৮:৫৫ পিএম, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শহীদ সালাম বরকত হল ও আ ফ ম কামাল উদ্দিন হল সংলগ্ন মসজিদের ৪র্থ বারের মত বন্ধ হয়ে থাকা নির্মাণ কাজ পুনরায় চালু করার দাবি নিয়ে মানববন্ধন করেছে দুই হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা। এসময় চলতি মাসেই নির্মান কাজ সম্পন্ন করার আল্টিমেটাম দেন শিক্ষার্থীরা। 

শুক্রবার (১লা ডিসেম্বর) বাদ জুমা নির্মাণাধীন মসজিদের সামনে দুই হলের প্রায় দুই শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। 

মানববন্ধনে বক্তারা দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্মাণ কাজ পুনরায় চালু করার জোর দাবি জানান। এছাড়া আগামী ১০ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্মাণ কাজ আরম্ভ করা না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন ও প্রকল্প অফিসে তালা ঝুলিয়ে দেয়ার আল্টিমেটাম দেন তারা।

মানববন্ধনে রসায়ন বিভাগের শিক্ষার্থী ও শহীদ সালাম বরকত হলের আবাসিক ছাত্র রাফিউল ইসলাম রনি মানববন্ধনে বলেন, 'মসজিদ নির্মাণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন তালবাহানা শুরু করেছে। এক বছরের মধ্যে বিভিন্ন অজুহাতে বারবার এ মসজিদের নির্মাণ কাজ বন্ধ হয়েছে। আমরা এই মানববন্ধন থেকে ঘোষণা দিচ্ছি, আগামী ১০ তারিখ মধ্যে কাজ শুরু না হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবন এবং প্রকল্প অফিসে আমরা তালা ঝুলিয়ে দিবো। যতদিন কাজ শুরু না হবে ততদিন এই তালা থাকবে। আমরা আগামী মাসের মধ্যে এই মসজিদে নামাজ শুরু করতে চাই।'

নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগের শিক্ষার্থী ও কামাল উদ্দিন হলের আবাসিক ছাত্র মোঃ মূসা ভূঁইয়া মানববন্ধনে বলেন, 'মসজিদের কাজ নিয়ে এতো তালবাহানা আমরা আর কোথাও দেখি নাই। এক বছরের মধ্যে এখনো নির্মাণ কাজ শেষ করতে পারেনি। আমরা আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে এই মসজিদে নামাজ পড়তে চাই।'

মানববন্ধনে অন্যান্য শিক্ষার্থীরা জানান, 'মসজিদের নির্মান কাজ এতোদিন ধরে বন্ধ। নানা টালবাহানা করছে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ। এখানে নামাজের সময় জায়গার সংকুলান হয় না, তাই বাহিরে পাটি বিছিয়ে নামাজ পড়তে হয়। শীত-বৃষ্টিতে সমস্যা আরো প্রকট আকার ধারণ করে সকলের ক্ষেত্রে। বিশ্ববিদ্যালয়ে একটার পর একটা উন্নয়ন প্রকল্প হচ্ছে এবং সেগুলোর কাজ-ও চলমান। কিন্তু আমরা দেখছি শুধুমাত্র এই মসজিদ নির্মাণ কাজে যত অবহেলা, যত অসংগতি, যত সংকট। আশা করবো মসজিদ নির্মাণ কাজ দ্রুত সময়ে সম্পন্ন করতে প্রশাসন আন্তরিকতার সাথে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।'

উল্লেখ্য, আ ফ ম কামালউদ্দিন হল ও শহীদ সালাম-বরকত হলের শিক্ষার্থীদের জন্য ১৯৯০ সালে সমন্বিত একটি মসজিদ নির্মাণ করা হয়। তবে নির্মাণকাজ সমাপ্ত হওয়ার কিছুদিন পর থেকে পাঁচবার সংস্কার করা হয়েছিল পুরাতন মসজিদটি। পরবর্তিতে শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে জরাজীর্ণ মসজিদ ভেঙে নতুন মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু হয় ২০২২ সালের এপ্রিলে। এর মধ্যে নকশা এবং আসন ও অর্থ জটিলতায় কয়েক দফায় কাজ বন্ধ হয়ে যায়। অবশেষে চলতি বছরের  ১৯ আগস্ট সকালে ঢালাইয়ের কাজ চলাকালীন ছাদ ধসের ঘটনা ঘটে। 

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

৩০ নভেম্বর বিএনপির ডাকা হরতালের সমর্থনে জাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশ: ০৩:৫৬ পিএম, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

অবৈধ তফসিল বাতিল, ফ্যাসিস্ট হাসিনার পদত্যাগসহ নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের দাবিতে ৩০ নভেম্বর বিএনপির ডাকা হরতালের সমর্থনে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) সংলগ্ন ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জাবি শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) সকাল ৯ টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন সিএন্ডবি মোড় থেকে মিছিলটি শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের মীর মশাররফ হোসেন গেটে গিয়ে শেষ হয়।

জাবি শাখা ছাত্রদলের সাবেক সহ-সভাপতি ও কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মো ইব্রাহিম খলিল বিপ্লবের নেতৃত্বে এ বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল বিপ্লব বলেন, ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের আজ্ঞাবহ আউয়াল কমিশনের ঘোষিত তফসিল বাতিল এবং এই অবৈধ হাসিনা সরকার পদত্যাগ করে নির্দলীয় নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে। অন্যথায় সাধারণ ছাত্রদের সাথে নিয়ে দূর্বার আন্দোলনের মাধ্যমে সরকারকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করে জনগণের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে।'

বিক্ষোভ মিছিলে অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন ছাত্রদল নেতা সেলিম রেজা, শফিকুল ইসলাম, হোসাইন রাশেদ আল বাদল, রাজিব আহমেদ, দেওয়ান আলাউদ্দিন হোসাইন, সাদমান, রফিক, রাসেল, ইব্রাহিম, সাকিব, রাকিব, জামাল, জাহিদ প্রমুখ।


জাবি   হরতাল   ছাত্রদল  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

৮ম দফা অবরোধের সমর্থনে জবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রকাশ: ০৯:৪৮ এএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জাতীয় নির্বাচনের তফসিল বাতিল, সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় সরকার গঠন ও কারাবন্দী নেতাদের মুক্তি দাবিতে বিএনপির ডাকা ৮ম দফা অবরোধের সমর্থনে বিক্ষোভ মিছিল করেছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদল।

 

বুধবার (২৯ শে নভেম্বর) সকাল ৭ টায় রাজধানীর দয়াগঞ্জে শাখা ছাত্রদল সভাপতি মো. আসাদুজ্জামান আসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লার নেতৃত্বে এ বিক্ষোভ মিছিল করে। 

 

এ সময় শাখা ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা বলেন, যেই দলের ইতিহাস ও ঐতিহ্যই হচ্ছে বাকশালী রাষ্ট্র তৈরি করা, সেই দলের কাছ থেকে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র আশা করা, আর হিজড়ার কাছে বাচ্চা আশা করা এক-ই কথা। এক দফা দাবি আদায় তথা স্বৈরাচারী শেখ হাসিনার পদত্যাগ ও অবৈধ তফসির বাতিল না হওয়া পর্যন্ত, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের প্রতিটি নেতাকর্মী রাজপথে অবস্থান করবে এবং এই দাবী আদায় না হওয়া পর্যন্ত,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের একটি নেতাকর্মীও ঘরে ফিরে যাবে না, ইনশাআল্লাহ।

 

মিছিল পরবর্তী সময়ে শাখা ছাত্রদল সভাপতি মোঃ আসাদুজ্জামান আসলাম বলেন, অবৈধ ফ্যাসিস্ট দূর্নীতিবাজ সরকার সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা দিতে সম্পূর্ণ ব্যর্থ। ফ্যাসিস্ট সরকারের অবৈধ তফসিল ছাত্রদল সহ দেশের সমগ্র মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। অবৈধ তফসিল বাতিল করে জনগনের এক দফা দাবি মেন না নিলে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদি ছাত্রদল তপ্ত রোদে উত্তাল রাজপথে ফয়সালা করবে। আমরা ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করতে পারিনি কিন্তু দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার্থে এই প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা হবো ইনশাআল্লাহ।

 

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় সংসদের সহ সভাপতি বিএম মিলাদ উদ্দিন ভূইঁয়া, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সহ সভাপতি- জুলকার নাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক - সুমন সর্দার,  জাফর আহমেদ, প্রচার সম্পাদক ( যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা) মোস্তাফিজুর রহমান রুমি, ইয়াকুব শেখ অনিক,দপ্তর সম্পাদক ( যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদমর্যাদা) সাখাওয়াতুল ইসলাম খান পরাগ, ইয়াসির আরাফাত, আসিফ আল ইমরান,মেহেদী হাসান অর্নব,আরিফুল ইসলাম আরিফ। সমাজসেবা সম্পাদক- রবিন মিয়া শাওন, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক-রবিউল ইসলাম শাওন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক-মিরাজ, আপ্যায়ন সম্পাদক- মুজাম্মেল মামুন ডেনি,সহ প্রচার সম্পাদক - মেহেদী হাসান, সহ সাংগঠনিক সম্পাদক- নাইমুর রহমান দুর্জয়, সাঈদুল হাসান,মাহবুব আলম, মামুন জামান, ফয়সাল, মাসফিক, মনিরুজ্জামান, আয়াত। সদস্য- রায়হান, তাজুল, অফনান, আনোয়ারসহ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।


জবি   ছাত্রদল   অবরোধ   বিক্ষোভ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন