ক্লাব ইনসাইড

অবরোধ সমর্থনে জবির ফটকে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

প্রকাশ: ১০:৩৬ এএম, ০৮ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বিএনপির তৃতীয় দফার অবরোধের সমর্থনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফটকে বিক্ষোভ মিছিল করেছে শাখা ছাত্রদল। বুধবার (৮ অক্টোবর) সকাল আটটার দিকে শাখা ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম ও সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লার নেতৃত্বে বিক্ষোভ মিছিলটি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ নাম্বার গেট (ব্যাংকের গেট) থেকে শুরু করে পাটুয়াটুলি ঘুরে ইসলামপুরে গিয়ে শেষ হয়। 

 

এ সময় জবি ছাত্রদলের সভাপতি আসাদুজ্জামান আসলাম বলেন, দেশনায়ক জনাব তারেক রহমানের ডাকা তৃতীয় ধাপের ৪৮ ঘন্টার সর্বাত্মক অবরোধ পালন করছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদল। অবৈধ ফ্যাসিস্ট সরকারের দূর্নীতি আর মিথ্যা মামলা হামলার কারনে সমগ্র দেশ বিপর্যস্ত এবং কারাগারে পরিনত হয়েছে। ১ দফা দাবি আদায়ের অবরোধ,গনতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও রাষ্ট্র মেরামতের অবরোধ, দ্রব্য মূল্য  ঊর্ধগতির প্রতিবাদের অবরোধ,নিরপরাধ রাজবন্দীদের মুক্ত করার অবরোধ সফল হবে ইনশাআল্লাহ।  

 

সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা বলেন, ১ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছেড়ে যাবো না। দেশ ও দলের প্রয়োজনে,সাম্য ও মানবিক রাষ্ট্র বিনির্মানে জীবনের শেষ রক্তবিন্দু দিয়েও রাজপথে থাকবো। এই অবৈধ ফ্যাসিস্ট সরকার অনতিবিলম্বে পদত্যাগ না করলে রাজপথের উত্তপ্ত আন্দোলন সংগ্রামের মাধ্যমে তাদেরকে বিতাড়িত করবো ইনশাআল্লাহ।


জবি   ছাত্রদল   মিছিল  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন কোষাধ্যক্ষ ড.হুমায়ুন কবীর চৌধুরী

প্রকাশ: ০৬:১৬ পিএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মোঃ হুমায়ুন কবীর চৌধুরী। আজ (০৫ ডিসেম্বর) মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব শতরূপা তালুকদার স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

 

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৫ এর ধারা ১২ (১) অনুসারে অধ্যাপক ড. মোঃ হুমায়ুন কবীর চৌধুরীকে জগন্নাথ বিদ্যালয়ের  কোষাধ্যক্ষ নিয়োগ করা হলো, কোষাধ্যক্ষ পদে তার নিয়োগের মেয়াদ ৪ (চার) বছর হবে এবং তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আইন ২০০৫ এর ধারা ১২ এর উপধারা ৪,৫,৬,৭ ও ৮ অনুযায়ী কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করবেন।

 

অধ্যাপক ড.হুমায়ুন কবির এর আগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় অনুষদের ডিন ও সাউথ ইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য হিসেবে দ্বায়িত্ব পালন করেছেন। 


জবি   কোষাধ্যক্ষ  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

জাবিতে সাংবাদিক নিযার্তনের ঘটনায় ৪ ছাত্রলীগ কর্মী বহিষ্কার ও ৬ জনের জরিমানা

প্রকাশ: ১১:৩৯ এএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) ছাত্রলীগের ৪ কর্মীকে বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কার ও জরিমানা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাছাড়া দুইজন শিক্ষার্থীকে জরিমানা ও সতর্ক করা হয়েছে।

সোমবার (৪ ডিসেম্বর) উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিন্ডিকেট সদস্য বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

এদের মধ্যে উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী আমিনুর রহমান সুমনকে ৬ মাসের বহিষ্কার ও ১৫ হাজার টাকা জরিমানা, ভূতাত্ত্বিক বিজ্ঞান বিভাগের মো. তাওসিফ সারারকে (তুনান) ৬ মাসের বহিষ্কার ও ১৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এছাড়া সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনায় উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মোঃ নাঈম হোসেনকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও ৩ মাসের বহিষ্কার, এবং নাটক ও নাট্যতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষার্থী হৃদয় রায়কে ১০ হাজার টাকা জরিমানা ও ৩ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়।

অন্যদিকে একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসাইন জিদান ও আবদুল্লাহ আল আদনানকে পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা ও সতর্কীকরণ নোটিশ দেয়া হয়।

এদের সকলেই বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৮ ব্যাচ এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের আবাসিক শিক্ষার্থী। তবে আব্দুল্লাহ আল আদনান শাখা ছাত্রলীগের সহ-সম্পাদক এবং বাকিরা সবাই শাখা ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী।

প্রসঙ্গত, গত ২১ আগস্ট রাতে নিজ আবাসিক হলের সামনে ছাত্রলীগের কর্মীদের হাতে মারধরের শিকার হন বাতার্ সংস্থা ইউএনবির বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি আসিফ আল মামুন। হলের গেস্টরুমে ছাত্রলীগের সভার ভিডিও করা সন্দেহে তাকে মারধর করা হয়। তখন তিনি একই হলের আবাসিক ছাত্র ও সাংবাদিক পরিচয় দিলে তিনি পুনরায় মারধরের শিকার হন।


জাবি   ছাত্রলীগ   বহিস্কার   জরিমানা  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

অবরোধ সমর্থনে জাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

প্রকাশ: ১১:২৮ এএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রতিষ্ঠার এক দফা দাবিতে বিএনপির ডাকা অবরোধ সমর্থনে মশাল মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা।

গতকাল সোমবার (০৪ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় শহীদ রফিক-জব্বার হলের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল কাদের মার্জুকের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্মচারী ক্লাব থেকে মশাল মিছিল শুরু হয়ে বিশমাইল গেইট দিয়ে বেরিয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পুলিশ টুলবক্সের সামনে গিয়ে শেষ হয়।

মিছিল শেষে তিনি বলেন, 'আগামীর রাষ্ট্রনায়ক জনাব তারেক রহমান দেশ রক্ষার যে আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন জাবি ছাত্রদল অতীতের ন্যায় সেই ডাকে সাড়া দিয়ে নিয়মিত কর্মসূচী পালন করে যাচ্ছে। এই ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন না হওয়া পর্যন্ত জাবি ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দ জীবনের শেষ রক্তবৃন্দ পর্যন্ত মাঠে থাকব।'

এসময় ছাত্রনেতা নাইমুর হাছান কৌশিক বলেন, 'দেশের মানুষ আজ ঐক্যবদ্ধ, তারা ভোটের অধিকার ফিরে পেতে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন চায়। এক দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত রাজপথ ছেড়ে যাবো না।'

ছাত্রদলের এই মশাল মিছিলে অন্যান্যদের মধ্যে আরও উপস্তিত ছিলেন মীর মোশাররফ হোসেন হলের যুগ্ম আহ্বায়ক ইকবাল হোসাইন, জুবাইর আল- মাহমুদ, রেজাউল আমিন, সাহানুর রহমান সুইট, রাজু হাসান রাজন, এম আর মুরাদ, নিশাত আব্দুল্লাহ, জিল্লুর, আলামিন, জিসান, ফুয়াদ, রাজু, আলামিন, সাফাতসহ প্রায় অর্ধ শতাধিক নেতাকর্মী।


জাবি   ছাত্রদল   মশাল মিছিল  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

জাবির রেজিস্ট্রারের পূর্ণ দায়িত্বে মোঃ আবু হাসান

প্রকাশ: ১১:২৫ এএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) রেজিস্ট্রারের পূর্ণ দায়িত্ব পেলেন শিক্ষা শাখায় কর্মরত থাকা ডেপুটি রেজিস্ট্রার মোঃ আবু হাসান।

গতকাল সোমবার (৪ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ নূরুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগে গত ২৫ জুন এক অফিস আদেশের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যাক্টের ১২(৬) ধারা অনুযায়ী রেজিস্ট্রার অফিসের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) মোঃ আবু হাসানকে গত ০৬ জুলাই পূর্বাহ্ন হতে ছয় মাসের জন্য রেজিস্ট্রারের অতিরিক্ত দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

এ ব্যাপারে রেজিস্ট্রার মোঃ আবু হাসান বলেন, 'আমার কখনও মনে হয়নি আমি ভারপ্রাপ্ত ছিলাম। তখন যেভাবে দায়িত্ব পালন করেছি এখনও যথাযথ ভাবে সেই দায়িত্ব পালন করতে চাই। এই দায়িত্বে আমাকে সুবিবেচনায় রাখার জন্য উপাচার্যসহ সিন্ডিকেট সদস্যদেরকে ধন্যবাদ জানাই।'

প্রসঙ্গত, মোঃ আবু হাসান পাবনার ফরিদপুর উপজেলায় ১৯৬২ সালের ১ জুন জন্মগ্রহণ করেন। তিনি জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যায়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগ থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ২০০০ সালের ২০ ডিসেম্বর সহকারী রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ে্র চাকুরিতে যোগ দেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেওয়ার আগে পর্যন্ত টাঙ্গাইলের দেলদুয়ার থানায় অবিস্থিত সৈয়দ মহব্বত আলী ডিগ্রি কলেজে সহকারী অধ্যাপক পদে কর্মরত ছিলেন।

এছাড়া তিনি কর্মময় জীবনে ২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে উপ-রেজিস্ট্রার পদে পদোন্নতি পান। এরপর এস্টেট শাখা , টিচিং শাখা ও কাউন্সিল শাখার দায়িত্ব পালন করেন।পরে ডেপুটি রেজিস্ট্রার (শিক্ষা) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।


জাবি   রেজিস্টার  


মন্তব্য করুন


ক্লাব ইনসাইড

দূর্ঘটনার ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার জবি শিক্ষার্থীদের

প্রকাশ: ০৯:৩৯ এএম, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রধান ফটকের সামনের রাস্তা শিক্ষার্থীদের জন্য মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। বাহাদুর শাহ পার্কের পাশে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের রাস্তায় সবসময় লেগে থাকে তীব্র যানজট। বেপরোয়া গতিতে চলে রিকশা, ভ্যান, লেগুনা, সিএনজি ও বাস। তবুও রাস্তা পারাপারের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ হাজারের অধিক শিক্ষার্থীর জন্য নেই একটিও ফুটওভার ব্রিজ। সাধারণ শিক্ষার্থীরা এই সংকটের দ্রুতই অবসান চায়।

 

রাস্তা পারাপার হতে গিয়ে রাজধানীর বিভিন্ন স্থান থেকে ধেয়ে আসা বেপরোয়া লেগুনা, বাইক ও বাসের তান্ডবে প্রায়ই দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন শিক্ষার্থীরা। কিছুদিন আগে বেপরোয়া বাহাদুর শাহ লেগুনার ধাক্কায় রিকশা থেকে পড়ে আহত হন বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই সহকারী প্রক্টর। এছাড়াও সাভার পরিবহন বাসের চাপায় গুরুতর আহত হয়েছেন নিরাপত্তাকর্মী।

 

সরেজমিনে দেখা যায়, প্রধান ফটকের সামনে কয়েকটি সড়ক একত্রিত হয়েছে। গুলিস্তান, যাত্রাবাড়ির গাড়িগুলো রায়সাহেব বাজার দিয়ে জবির প্রধান ফটকের সামনে দিয়ে যায়। এদিকে সদরঘাট থেকে ছেড়ে আসা গাড়িগুলোও প্রধান ফটকের সামনে দিয়ে যায়। অপরদিকে কবি নজরুল ও সোহরাওয়ার্দী কলেজের দিক থেকে আসা একটি সড়কও মিলিত হয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে। শুধু মেইন গেটই না শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব ছাত্রীহলের সামনে দিয়ে রাস্তাটি হওয়ায় আরও ঝুঁকি ও দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ছাত্রীদেরকেও। অথচ এত গুরুত্বপূর্ণ একটি মোড়েও শিক্ষার্থীদের রাস্তা পারাপারের জন্য নেই কোনো ফুটওভার ব্রিজ।

 

সাধারণ শিক্ষার্থীরা ফুটওভার ব্রিজের জন্য কয়েকবার দাবি জানালেও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের তেমন কোনো জোরালো উদ্যোগ দেখা যায়নি। এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনের রাস্তায় স্পিডব্রেকার থাকলেও ফটক থেকে তা দূরে হওয়ায় বেড়েছে সমস্যা। স্পিডব্রেকার পার হয়েই যানবাহনগুলো আরো দ্রুতগতিতে চলতে থাকে সড়কে। অতি সরু এই রাস্তায় ফুটপাতে দোকান আর রিকশার অবস্থানের কারণে গুরুত্বপূর্ণ এই সড়কটিতে দিনের সিংহভাগ সময়ই থাকে যানজট।

 

এবিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী তাজুল ইসলাম বলেছেন  ‘প্রতিদিনই জীবনের ঝুঁকি নিয়ে আমরা রাস্তা পারাপার হই। রাস্তা পার হতে গিয়ে সাধারণত নারী শিক্ষার্থীরা অনেক বেশি বিড়ম্বনার শিকার হন।

 

এবিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মোস্তফা কামাল বলেন, আমরা ট্রাফিকের দায়িত্বরত পুলিশের সঙ্গে এসব নিয়ে কথা বলেছি। এছাড়াও মেয়র ও ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) বরাবর চিঠি পাঠিয়েছি। খুব দ্রুতই আশা করি এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

 

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য ড সাদেকা হালিম জবির নতুন ক্যাম্পাস, আবাসন ব্যবস্থা  ও যাবতীয় সমস্যা দ্রুতই সমাধানের চেষ্টা করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন। 


জবি   শিক্ষার্থী   দূর্ভোগ  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন