সে অনেক বছর আগের কথা।
কলেজ লাইফের প্রথম বছরের শুরুর দিকে আমার গ্রামের বাড়িতে যাবার পরে দেখলাম বাজারের টিনের বেড়ায় বেড়ায় শোভা পাচ্ছে এলাকার স্থানীয় কিছু ভাইব্রাদারের ছোট ছোট করে জমানো টাকায় বানানো একটি নাটকের পোস্টার। ৩০ টাকা টিকেটের বিনিময়ে উপজেলা অডিটোরিয়ামে প্রদর্শিত হবে নাটকটি। এলাকার ভাইব্রাদারদের এমন সাহস আর উদ্দ্যোগে অনেকটাই অবাক হয়েছিলাম। সেই সাথে প্রদর্শনীর একটা টিকেট কিনেছিলাম অগ্রহ থেকেই।
প্রদর্শনীর দিন আমি তাদের কাজ দেখে অবাক। এতো কম বাজেটে শতভাগ সততা থাকলেই সম্ভব ওই মানের কন্টেন্ট বানানো।
এর পরবর্তী সময়টাতে অঞ্চলভিত্তিক কিছু নির্মাতার কাজ দেখেছিলাম বেশ কয়েকটি ইউটিউবের কল্যাণে। বাংলাদেশে তখন কেবলমাত্র বাণিজ্যিক শর্টফিল্মের প্রচলন শুরু হয়েছে। কিন্তু একটা সময় পরে বাণিজ্যিক ধারার শর্টফিল্মগুলোর যায়গা দখল করলো প্রথম সারির অভিনেতারাই। ফলে অঞ্চলভিত্তিক যে অভিনেতারা বা নির্মাতারা শুরু করেছিলেন এই স্টাইলের কাজ তারা আটকে গেলেন সেখানেই। কারন আপনাদের সৃষ্টি করা ভিউয়ের বাজার। সেলিব্রেটি তকমা লাগানো অভিনেতা অভিনেত্রী ছাড়া ইউটিউব ভিত্তিক শর্টফিল্মগুলোর নাকি ভিউ আর কাটতি নাই বাজারে। সেলিব্রেটিরা যে পরিমাণ পারিশ্রমিক নিয়ে থাকেন সেটি দিয়ে ওই সময়ে অঞ্চলভিত্তিক নির্মাতাদের ইচ্ছা থাকলেও পিছিয়ে যাচ্ছিলেন কারণ দিনশেষে বাজেট আর সূযোগ নির্ভর করতো সেলিব্রেটি আর্টিস্ট আছে কি নাই তার উপরে।
ওই সময়ে আমার দেখা অনেক নির্মাতা হারিয়ে গেছেন। ইচ্ছা থাকলেও তারা অনেকেই বাস্তবতার সাথে খাপ খাইয়ে টিকে থাকতে পারেননি। ফলাফল একই বৃত্তে বন্দি ভিউ বানিজ্যে ডুবে যাওয়া অখাদ্য সব কন্টেন্টের জয়জয়কার আর মিছে হাকডাক।
যুগের পরিবর্তন আর সময়ের পরিক্রমায় ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো আসতে শুরু করলো। বাংলাদেশও প্রবেশ করলো ওটিটির যুগে।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশী ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলোর মধ্যে লিডার বিবেচনায় ”চরকি”অন্যতম।
শুরুর দিকে চরকি প্রচলিত ওটিটি প্ল্যাটফর্মের মতো থাকলেও, চলতি বছরের শুরুতে হঠাৎ করেই বদলে গেলো চরকি! লোকাল কন্টেন্ট কাহাকে বলে, কতো প্রকার ও কি কি, এই প্রশ্নগুলোর উত্তর হিসাবে সামনে আসলো ”শাটিকাপ”।
রাজশাহীর স্থানীয় নির্মাতা, রাজশাহীর একঝাক অভিনয়শিল্পী যাদের দেখে এক সেকেন্ডের জন্য আপনার মনে হবে না এরা আমাদের দেশের তথাকথিত সেলিব্রেটি অভিনেতাদের থেকে দক্ষতায় কোনো অংশে পিছিয়ে। বরং হাকডাক ডাকা কিছু তথাকথিত সেলিব্রেটি ডিরেক্টরদের অনেকের অখাদ্যের চাইতেও উচ্চমানের কন্টেন্ট ছিলো “শাটিকাপ“। এই কন্টেন্টের কারো অভিনয় আপনার মাঝে বিরক্তি ধরাবে না, কারো ডায়লগ ডেলিভারি দেখে আপনার মনে হবেনা যে এই ছেলেটা আপনাদের এই রঙিন দুনিয়াতে কখনো সেলিব্রেটি ছিলো না। বরং প্রতিটি চরিত্রের অভিনয়ে আপনার মনে হবে এরা কি বাংলাদেশী অভিনেতা? একদম ছোট চরিত্র থেকে শুরু করে করে বড় চরিত্রগুলো, একদম পরিমিত অভিনয়ের সাথে পারফেক্ট ডায়লগ ডেলিভারি!
এতো সুন্দর ডিটেইলিং সম্ভবত শেষ কবে কোনো বাংলা কন্টেন্টে দেখেছিলাম মনে আসতে চাইবে না খুব সহজে। সেই সাথে কি অসাধারণ স্ক্রিনপ্লের সাথে চমৎকার ডিরেকশন।
শাটিকাপের সবচেয়ে ভালো দিক ছিলো অসাধারণ সিনেমাটোগ্রাফির সাথে রাশেদ শরিফ শোয়েবের সাউন্ড ডিজাইন, সেইসাথে গোটা কন্টেন্টের মিউজিকটা।
শুরুতে যে কথাগুলো বলছিলাম, চরকির উচিত শাটিকাপের ট্রেলারের ইফেক্টে যেভাবে চরকির ব্রান্ড কালারে যেভাবে ”Local” লেখাটি ফুটে উঠেছিলো সেভাবে সারা বাংলাদেশের শতভাগ লোকাল কন্টেন্টগুলোকে সামনে নিয়ে আসা। এতে করে চরকির কন্টেন্ট বৈচিত্রের সাথে সাথে স্বপ্ন পুষে রাখা ফিল্মমেকারেরাও বেরিয়ে আসবে। ঠিক যেভাবে চিলড্রেন ফিল্ম ফেস্টে দেখা তাওকীর ভাই আর সাকিব ভাইদের টিমটা হুট করে সামনে এসে একদম ঝড় তুলে দিলো গোটা বাংলাদেশে।
এই টিমটা এমন সাহস আর সততা ধরে রাখলে আর দরকারি বাজেটটা পেলে বাংলা ফিল্ম ইন্ড্রাস্ট্রিটারেরও পাল্টিয়ে দেবার সামর্থ রাখে।
শাটিকাপ দেখার পর দেশসেরা নির্মাটা অমিতাভ স্ট্যাটাস ছিলো এমন ”Urban aesthetics আর বড়লোকি film style এর গুষ্টিচুদে দিয়ে একটা অসাধারণ নির্মাণ “শাটিকাপ”।
চলুক ”শাটিকাপ উন্মাদনা”, জয় হোক বাংলা কন্টেন্টের।
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ
সম্পাদক পদে লড়াই করছেন অভিনেত্রী নিপুন আক্তার। আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল থেকেই
নিজ প্যানেল নিয়ে ভোট কেন্দ্রে আছেন তিনি।
এবার তার বিপরীতে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করছেন শক্তিশালী
প্রার্থী মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তবে নিজের জয়ে শতভাগ আশাবাদী এই অভিনেত্রী। যদিও গতবার
নির্বাচনে জায়েদ খানের বিপক্ষে ১৩ ভোটে হেরেছিলেন নিপুন।
নিপুন বলেন, ‘ডিপজলকে নিয়ে ভয় কাজ করছে না। তার সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা
করতে আমার কোনো ভয় নেই। তিনি একজন ভালো মনের মানুষ। তাই তাকে নিয়ে আমার আলাদা কোনো
ভয় নেই।’
নির্বাচনের নিরাপত্তা ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে নিপুন বলেন, ‘এবার
ভোটার উপস্থিতি আগেরবারের তুলনায় অনেক কম। শিল্পীরা সবাই আসছে আস্তে আস্তে আসছেন। তবে
আলহামদুলিল্লাহ খুব সুন্দর পরিবেশে ভোট গ্রহণ চলছে। আর নিরাপত্তার কথা যদি বলি, তাহলে
বলবো ঠিক আছে। কারণ এখানে সবাই শিল্পী, জাতীয় তারকা। তাদের নিরাপত্তায় এমনটা থাকবে
এটাই স্বাভাবিক। এ নিয়ে আমার কোনো আপত্তি নেই।’
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সকাল থেকেই ভোটার উপস্থিতি
কম। ভোট শুরুর আগে থেকে প্রার্থীরা উপস্থিত হলেও, ভোটারদের উপস্থিতি তেমন একটি দেখা
যায়নি।
নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের দায়িত্বে আছেন প্রযোজক নেতা
খোরশেদ আলম খসরু। তার সঙ্গে সদস্য হিসেবে আছেন এজে রানা ও বিএইচ নিশান। শুক্রবার সকাল
৯ টা থেকে শুরু হয়েছে ভোট গ্রহণ। চলবে বিকেল ৫ টা পর্যন্ত।
এবারের নির্বাচনে দুই প্যানেলের একটিতে আছেন অভিনেতা মিশা সওদাগর ও মনোয়ার হোসেন ডিপজল আর অন্যটিতে একসময়ের জনপ্রিয় নায়ক মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুন আক্তার।
এর আগে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ১২টায় শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা।
ভোট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার ভোটের আগের দিন প্রচারণা
নিষিদ্ধ থাকলেও সারা দিনই বিচ্ছিন্নভাবে প্রার্থী ও ভোটারদের আনাগোনা দেখা গেছে এফডিসিতে।
এদিকে নির্বাচন কমিশননের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে ৫৭১ জন ভোট দিতে পারবেন।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি ডিপজল নিপুন নির্বাচন
মন্তব্য করুন
রাশ্মিকা
মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ
ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন
বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান।
সম্প্রতি
আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে
আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই
ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে,
আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক
দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে
অংশ নিয়েছেন।
২৭ সেকেন্ডের ওই ভিডিওতে আমির
খানকে ‘জুমলা’র থেকে সতর্ক
থাকতে বলতে দেখা গেছে।
আমিরের অফিসের দাবি, অভিনেতার মুখ মর্ফ করে
ভিডিও ব্যবহার করা হয়েছে। তিনি
এমন কোনও প্রচার ভিডিও
শুট করেননি।
আমির
খানের অফিসের পক্ষ থেকে বিবৃতি
দিয়ে জানানো হয়েছে, ৩৫ বছরের বলিউড
ক্যারিয়ারে আমির খান কখনও
কোনও রাজনৈতিক দলের হয়ে প্রচার
করেননি। আমিরের অফিস থেকে অভিযোগ
পেতেই পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪১৯ (অন্যকে নকল
করা), ৪২০ (প্রতারণা) সহ
একাধিক ধারায় এবং তথ্য প্রযুক্তি
আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ডিপফেক ভিডিও রাজনৈতিক প্রচার মামলা আমির খান
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪–২৬ মেয়াদি নির্বাচনের ভোটগ্রহণ
শুরু হয়েছে। আজ শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ৯টায় শিল্পী সমিতির কার্যালয়ে ভোট গ্রহণ
শুরু হয়।
ভোটগ্রহণ চলাকালীন দুপুরে বিরতি দিয়ে ফের ভোট শুরু হয়ে বিকেল পাঁচটা
পর্যন্ত চলবে। পরে ভোট গণনা শেষে একইদিন ফলাফল প্রকাশ করা হবে।
এবারের নির্বাচনে ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি
প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১। মিশা সওদাগর ও মনোয়ার
হোসেন ডিপজল প্যানেল ও মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার প্যানেল
এরই মধ্যে নির্বাচনের সব আয়োজন শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন। আইনশৃঙ্খলা
রক্ষাকারী বাহিনীও প্রস্তুত। সুষ্ঠুভাবে ভোট পরিচালনা ও ফলাফল ঘোষণার স্বার্থে সকাল
থেকে ভোটের ফলাফল প্রকাশ পর্যন্ত মূল ফটক থেকে এফডিসির বিভিন্ন জায়গায় প্রায় আড়াইশ
পুলিশ সদস্যসহ সাদা পোশাকে সরকারের বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা উপস্থিতি রয়েছেন।
এ ছাড়াও ভোটকে আরও নিরবচ্ছিন্ন করতে এফডিসির বিভিন্ন পয়েন্টে বাড়তি
আরও ৩১টি সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।
এর আগে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) রাত ১২টায় শেষ হয়েছে ভোটের প্রচার-প্রচারণা।
ভোট নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রার্থীরা। এ ছাড়া বৃহস্পতিবার ভোটের আগের দিন প্রচারণা
নিষিদ্ধ থাকলেও সারা দিনই বিচ্ছিন্নভাবে প্রার্থী ও ভোটারদের আনাগোনা দেখা গেছে এফডিসিতে।
এদিকে নির্বাচন কমিশননের চূড়ান্ত ভোটার তালিকা অনুযায়ী এবারের নির্বাচনে
৫৭১ জন ভোট দিতে পারবেন।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি নির্বাচন
মন্তব্য করুন
মনোয়ার হোসেন ডিপজল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি
মন্তব্য করুন
বিএফডিসিতে রাত পোহালেই অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র
শিল্পী সমিতির নির্বাচন। আগামীকাল শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন
করপোরেশনে (বিএফডিসি) সকাল ৯টায় থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।
এবারের নির্বাচনে ২১ সদস্যবিশিষ্ট কমিটির ৬ জন স্বতন্ত্রসহ ২টি
প্যানেল থেকে মোট ৪৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। ১। মিশা সওদাগর ও মনোয়ার
হোসেন ডিপজল প্যানেল ও মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার প্যানেল
মিশা সওদাগর ও মনোয়ার
হোসেন ডিপজল প্যানেল
মিশা-ডিপজল পরিষদের হয়ে নির্বাচনে সহ-সভাপতির পদে লড়বেন মাসুম পারভেজ রুবেল ও ডি এ তায়েব। এছাড়া সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে আরমান, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় চৌধুরী, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক আলেকজান্ডার বো, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক জ্যাকি আলমগীর, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া সম্পাদক ডন এবং কোষাধ্যক্ষ পদপ্রার্থী কমল।
এছাড়াও কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদে নির্বাচন করছেন অভিনেত্রী সুচরিতা, রোজিনা, আলীরাজ, সুব্রত, দিলারা ইয়াসমিন, শাহনূর, নানা শাহ, রত্না কবির, চুন্নু, সাঞ্জু জন, ফিরোজ মিয়া।
মাহমুদ কলি ও চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তার প্যানেল
মাহমুদ কলি-নিপুণ প্যানেলের প্রার্থী হয়েছেন, সহ-সভাপতি পদে ড্যানি
সিডাক ও অমিত হাসান। সহ-সাধারণ সম্পাদক বাপ্পি সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক অঞ্জনা রহমান,
আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক মারুফ আকিব, দপ্তর ও প্রচার সম্পাদক কাবিলা, সংস্কৃতি ও
ক্রীড়া সম্পাদক মামনুন হাসান ইমন ও কোষাধ্যক্ষ পদে অভিনেতা আজাদ খান।
কার্যকরী পরিষদের সদস্য পদের হিসেবে থাকছেন সুজাতা আজিম, নাদের চৌধুরী, পীরজাদা হারুন, পলি, জেসমিন আক্তার, তানভীর তনু, মো.সাইফুল, সাদিয়া মির্জা, সনি রহমান, হেলেনা জাহাঙ্গীর ও সাইফ খান।
এছাড়াও এবারের শিল্পী সমিতির নির্বাচনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার হিসেবে থাকছেন খোরশেদ আলম খসরু। সদস্য হিসেবে আছেন এ জে রানা ও বিএইচ নিশান এবং শিল্পী সমিতির নির্বাচনের মোট ভোটার সংখ্যা ৫৭০ জন। তারাই বেছে নেবেন আগামী দুই বছরের চলচ্চিত্র শিল্পীদের নেতা-অভিভাবক।
ইতোমধ্যেই ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন ঘিরে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন
করেছ নির্বাচন কমিশন। এবারই প্রথম শিল্পীদের নির্বাচনে ভ্রাম্যমাণ আদালত থাকবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার খসরু বলেন, ‘এবার ভোটার আছেন ৫৭০ জন। নির্বাচনে যেন কোনো ঝামেলা না হয়, সুষ্ঠু পরিবেশে ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিশ্চিত করব। গতবারের কোনো প্রভাব যেন এই নির্বাচনে না পড়ে সেটাও খেয়াল রাখছি।’
মিশা সওদাগর মনোয়ার হোসেন ডিপজল মাহমুদ কলি নিপুণ আক্তার চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন
মন্তব্য করুন
রাশ্মিকা মন্দানা থেকে ক্যাটরিনা কাইফসহ ডিপফেকের শিকার হয়েছেন বলিউডের একাধিক অভিনেত্রী। তাদের সাথে এবার যোগ হলেন বলিউডের মিস্টার পারফেকশনিস্ট আমির খান। সম্প্রতি আমির খানের একটি ‘ডিপফেক’ ভিডিও নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হয়েছে। ওই ভিডিওতে দাবি করা হয়েছে, আমির একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের হয়ে নির্বাচনি প্রচারে অংশ নিয়েছেন।