মন্তব্য করুন
দীর্ঘদিনের বিরতির পর আবারও পর্দায় জুটি বাঁধলেন ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়ক সাইম সাদিক ও চিত্রনায়িকা পরীমণি। সরকারি অনুদান পাওয়া রেজা ঘটকের ছবি ‘ডোডোর গল্প’-তে দেখা যাবে তাদের দু’জনকে।
দেশের শীর্ষ অডিও-ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান জি-সিরিজ-এর ব্যানারে নির্মিত হচ্ছে ‘ডোডোর গল্প’। সম্প্রতি পরীমণি ও সাইমন সিনেমাটিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন। ‘ডোডোর গল্প’ পরিচালনা ছাড়াও এর কাহিনি, চিত্রনাট্য ও সংলাপ লিখেছেন রেজা ঘটক। সিনেমাটি ২০২১-২২ অর্থবছরের ৬০ লাখ টাকা সরকারি অনুদান পেয়েছে। এর প্রযোজক নাজমুল হক ভূঁইয়া (খালেদ)।
এই সিনেমায় ফটোগ্রাফার রায়হান চরিত্রে অভিনয় করবেন সাইমন সাদিক। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, অনেক দিন পর পরী আর আমি একসঙ্গে কাজ করতে যাচ্ছি। এই সিনেমাটির গল্প প্রেক্ষাপট একেবারে আলাদা। অন্যরকম একটা বার্তাসৃমদ্ধ গল্প। একেবারে ভিন্ন ধারার কাজ হতে যাচ্ছে। আমার বিশ্বাস পরিচালক এটি যত্ন সহকারে নির্মাণ করবেন। আমরা চেষ্টা করব শতভাগ দিতে। আশা করছি, দর্শক সুন্দর একটি গল্প পেতে যাচ্ছেন।
অন্যদিকে, কাজল চৌধুরীর চরিত্রে অভিনয় করছেন পরীমণি। নতুন সিনেমা প্রসঙ্গে অভিনেত্রী বলেন, অনেক সুন্দর একটি গল্পে কাজ করতে যাচ্ছি। এই গল্পের জন্য চার মাসের অপেক্ষা এবং চরিত্রের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করা। প্রতিটি দিন চরিত্র এবং স্ক্রিপ্ট নিয়ে ভেবেছি। যার কারণে ‘ডোডোর গল্প’ আমার কাছে অনেক বেশি স্পেশাল। অনেকগুলো গল্পের মধ্যে অনেক ভেবেচিন্তে এটি নির্বাচিত করেছি। আশা করি, দর্শকদের জন্য ভালো কিছু অপেক্ষা করছে।
সিনেমাটির নির্বাহী প্রযোজক খাদেমুল জাহান বলেন, আমরা অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে সিনেমাটির কাজ শুরু করব। একটানা কাজ করে চলতি বছরের শেষের দিকে সিনেমাটি মুক্তি দেওয়ার ইচ্ছে রয়েছে।
মন্তব্য করুন
তরুণ ক্রিকেটার তানজিম হাসান সাকিবের নারীদের নিয়ে তার একটি পোস্ট সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে সম্প্রতি ভাইরাল হয় এবং এর পরই তীব্র সমালোচনার মুখে পরেন এই ক্রিকেটার।
সাকিবের অসম্মাজনক পোস্টকে নিয়ে ইতিমধ্যে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় বইছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। এছাড়া এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেক নারী তাদের ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
এরই ধারাবাহিকতায় তার এই পোষ্ট নিয়ে বাংলাইসাডারের সাথে বুধবার ( ২১ সেপ্টেম্বর) কথা বলেছেন দুইজন কর্মজীবী নারী। তাদের মধ্যে একজন হলেন কবি ও শিক্ষিকা আয়শা জাহান নূপুর। বর্তমানে তিনি কর্মরত আছেন ঢাকা মনিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজে, অন্য আরেকজন হলেন, লেখিকা, আবৃত্তি শিল্পী ও উদ্যোক্তা এ্যানি আক্তার ।
সাকিবের ফেইজবুক পোষ্ট প্রসঙ্গে প্রথমেই আয়শা জাহান নূপুর বলেন, তরুণ ক্রিকেটার তানজিম হাসান সাকিবের মা যদি চাকরিজীবি হতেন তাহলে তানজিমের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের সুযোগ থাকতো বলে আমি বিশ্বাস করি। তানজিম চাকরিজীবি নারীদের নিয়ে তার ভাবনার প্রকাশ ঘটাতে গিয়ে সমাজের চোখে আরও একটা দিক উন্মুক্ত করেছেন, যা আমরা অনেকেই এড়িয়ে গিয়েছি। তা হলো- নারীর যোগ্যতা ও দায়! কথা শুনে মনে হচ্ছে, নারী, জগতের সকল দায় নিয়ে বসে আছেন! স্বামী, সন্তান, পরিবার, সমাজ, ধর্ম, সবার হক রক্ষার দায় একমাত্র নারীর। প্রশ্ন হলো, তাহলে জনসংখ্যার বাকী অর্ধেক পুরুষ করেনটা কী?
তানজিম সাকিব বোধহয় অর্থনীতিতে নারীর অবদানের হিসেবটা ঠিক জানেন না। যেমনটা জানেন একজন চাকুরিজীবি নারী। দিনশেষে ঘরে ফিরে সবার প্রথমে সন্তানকে বুকে জড়িয়ে ধরেন কিন্তু একজন চাকুরিজীবি নারীই । পরিবারের সবার পছন্দের তালিকা তাঁর অদৃশ্য দিনপঞ্জি, ঝুলিয়ে রাখেন হৃদয়ে এই নারীই। যে অপূর্ণতা নিয়ে নিজে বড় হয়েছেন- তা যেন সন্তানের বড় হওয়ায় বাঁধা না হয়, এটা নারীই ভাবেন। অন্য নারীর চেয়ে চাকুরিজীবী নারীরা পরিবারে গুণগত সময় বেশি দিয়ে থাকেন, কোন আপোষ করেন না তারা।
চাকুরিজীবী মায়ের সন্তানেরা ভিন্নতর ব্যক্তিত্ব নিয়ে বেড়ে ওঠে। মাকে দেখেই তারা ভবিষ্যৎ নির্ধারণ করতে শিখে যায়। সমাজে আলাদা মর্যাদা নিয়ে মাথা তোলে। আর যদি পর্দার কথা বলতে হয়, তাহলে বলবো, তানজিম চাকুরীজীবী নারীদের দিকে তাকান বলেই পর্দার খেলাপ হয়। আশা করবো এরপর থেকে তিনি আর তাকাবেন না কারণ তিনি না তাকালে অন্তত একজন পুরুষ নারীর পর্দার হক রক্ষায় অবদান রাখবেন!
পাশাপাশি লেখিকা, আবৃত্তি শিল্পী ও উদ্যোক্তা এ্যানি আক্তার বলেন, নারী মানে দেশ, জাতি এবং ঘরের আলোর প্রতিমা আর এটাই হলো ‘নারীর স্বকীয়তা’। আমি ধর্মীয় অনুশাসন কিংবা সামাজিক প্রথা এসবের পক্ষ কিংবা বিপক্ষে কথা না বলে স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক এবং সর্বোপরি একজন স্বয়ংসম্পূর্ণ নারী হিসেবে আমার মতামত প্রকাশ করছি।
হ্যাঁ, পুরুষতান্ত্রিক সমাজে নারীকে দূর্বল বলে অনেকে বিবেচনা করে থাকে এখনও কিন্তু ভেবে দেখবেন যুগের পর যুগ ধরে নারীরা রোজ মননে, গঠনে, বিচক্ষণতার পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমান করে দিচ্ছে যে- ঘর, কর্মক্ষেত্র কিংবা দেশ চালনায় তারা সমান পারদর্শী। যেখানে অন্যান্য রাষ্ট্রের মতোই আমাদের দেশ বা রাষ্ট্র পরিচালনা করছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী, তিনিও একজন নারী। আর সেই দেশের সুযোগ্য নাগরিক হয়ে একজন ক্রিকেটার এর নারীদের নিয়ে এমন অসম্মাজনক মতামত আমরা সত্যিই আশা করি না।
ক্রিকেটার তানজিম তানিম বলেছেন,‘স্ত্রী চাকরি করলে স্বামীর হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে সন্তানের হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে তার কমনীয়তা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পরিবার ধ্বংস হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পর্দা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে সমাজ নষ্ট হয়।’
ক্রিকেটারের বক্তব্যের রেশ টেনে আমি এটাই বলবো যে, নারীর পর্দা করার সাথে কর্মজীবি হবার বা গৃহিনী হবার কোনো সম্পর্ক নেই। স্ত্রী অথবা মা কর্মজীবি হওয়ায় পরিবার কিংবা সমাজ ধ্বংস হবার কোনো সম্পর্ক নেই। যে রাঁধে সে চুলও বাঁধে। তাই শিক্ষিত, কর্মজীবি নারীরা ঘরের বাইরে বের হয় বলেই সন্তান পালন, পরিবারের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে জানে না এই ভাবনাটা যৌক্তিক নয়। আমি ধর্মীয় অনুশাসনকে সন্মান রেখেই বলছি ধর্মপরায়ন হওয়া বা পর্দানশীল হওয়া এটা একেবারেই ব্যক্তিস্বাধীনতা; এর সাথে নারীর যোগ্যতা, সন্মানকে সম্পৃক্ত করাটা একেবারেই ভিত্তিহীন।
নারী দূর্বল বা সবল, সুশিক্ষিত বা অশিক্ষিত, গৃহিনী বা কর্মজীবি যাই হোক না কেনো তবুও নারী একজন "মা" "স্ত্রী" এবং "কন্যা"। স্রষ্ঠার দেয়া শ্রেষ্ঠ পদবি ধারন করেই একজন নারী একটা সংসার, একটা দেশ, একটা জাতিকে বদলে দেবার কিংবা আরো প্রগতিশীল করে তুলবার ক্ষমতা রাখে। বর্তমান বিশ্বে ধর্মীয় কিংবা সামাজিক গোড়া মনোভাব বা রীতিনীতিকে ছাপিয়ে নারীরা যেখানে প্রতিটা ক্ষেত্রে নিজেদের যোগ্যতার প্রমান রাখছে, সেখানে বাংলাদেশকে রিপ্রেজেন্ট করে এমন একজন দায়িত্বশীল ক্রিকেটারকে মন্তব্য করার ব্যাপারে আরো যত্নবান হওয়া উচিৎ ছিলো বলে আমি মনে করি।
ক্রিকেটার তানজিম এর এই মতামত সম্পূর্ণ ব্যক্তিগত। স্বাধীন দেশে মত প্রকাশের অধিকার সবার আছে তাই উনি তার নিজস্ব বক্তব্য রেখেছেন। তবে হ্যাঁ, দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে আমাদের সকলকেই মন্তব্য করা বা মতামত দেবার ব্যাপারে যথেষ্ট সচেতন হওয়া জরুরী। নারীদের নিয়ে যে কোনো নেতিবাচক স্টেটমেন্ট দেবার আগে আমাদের সকলেরই ভাবা উচিৎ নারী হলো শাশ্বতী, নারী সম্পূর্ণা।
উল্লেখ্য, নারীদের নিয়ে তানজিম সাকিবের অসম্মাজনক পোস্টটিতে তিনি বলেন, ‘স্ত্রী চাকরি করলে স্বামীর হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে সন্তানের হক আদায় হয় না, স্ত্রী চাকরি করলে তার কমনীয়তা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পরিবার ধ্বংস হয়, স্ত্রী চাকরি করলে পর্দা নষ্ট হয়, স্ত্রী চাকরি করলে সমাজ নষ্ট হয়।
সাকিব চাকরিজীবি ক্রিকেটার আবৃত্তি শিল্পী লেখিকা এ্যানি আক্তার আয়শা জাহান নূপুর
মন্তব্য করুন
‘ছায়াবাজ’ চলচ্চিত্রে ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়ক জায়েদ খানের সঙ্গে জুটি বেঁধেছেন পশ্চিমবঙ্গের নায়িকা সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। পরিচালক তাজু কামরুলের নির্মিতব্য এই সিনেমার কাজ শেষ না করেই কলকাতায় ফিরে গেছেন এই অভিনেত্রী।
কলকাতায় ফিরে সেখানকার গণমাধ্যমকে সিনেমার প্রযোজক মনিরুল ইসলামের বিরুদ্ধে অপেশাদার আচরণের অভিযোগ আনেন তিনি। তবে ছবির নায়ক জায়েদ খানের প্রশংসায় পঞ্চমুখ এ নায়িকা।
বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
সায়ন্তিকা বলেন, ‘জায়েদ খান এত সুন্দর, এত লম্বা, এত পরিষ্কার (ফর্সা)! সত্যিই, তাকে দেখলেই আমার কেমন যেন লাগে। উফ...।’
তিনি আরো বলেন, ‘ও (জায়েদ) তো বাংলাদেশের সুপারস্টার। মেয়েরা তার চারপাশে মাছির মতো ঘুরবে এটা তো স্বাভাবিক। এটাই হওয়া উচিত। নইলে আর কিসের স্টারডম!’
এখন প্রশ্ন উঠেছে, জায়েদকে কেন সায়ন্তিকা প্রশংসায় ভাসাচ্ছেন? সত্যিই কি তাহলে প্রেম করছেন তারা? যদিও প্রশ্নের উত্তরে জায়েদ জানিয়েছেন, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তাদের মধ্যে কেবল বন্ধুত্বের সম্পর্ক।
এদিকে জায়েদের সঙ্গে ‘টাইগার’ নামে আরো একটি ছবিতে অভিনয়ের জন্য চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন সায়ন্তিকা। কিছুদিন পর সেটির শুটিং করতে ফের ঢাকায় আসার কথা তার। এটি পরিচালনা করবেন কামরুজ্জামান রুমান।
জায়েদ খান সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়
মন্তব্য করুন
হঠাৎ করেই তুমুল আলোচনায় দক্ষিণ ভারতের অন্যতম জনপ্রিয় অভিনেত্রী সাই পল্লবী। পরিচালক রাজকুমার পেরিয়াসামির সাথে তার একটি ছবি এখন সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হচ্ছে। ছবিতে দুজনকে গলায় মালা পরিহিত অবস্থায় দেখা যাচ্ছে। অনেক ফ্যান পেজ দাবি করেছে, তারা দুজনে গোপনে বিয়ে করেছেন।
এরপর থেকেই একের পর এক গুঞ্জন শুরু হয়। ভক্ত অনুরাগীরাও হতবাক সাই পল্লবীর গোপনে বিয়ে করার এই সংবাদে।
তবে ভাইরাল ছবির পেছনের সত্যতা আসলে ভিন্ন। উল্লিখিত ছবিটি রাজকুমার এবং শিবকার্থিকেয়নের ‘এসকে ২১’ সিনেমার পূজার সময় তোলা হয়েছিল বলে জানা গেছে।
ফেসবুক এবং এক্সে (টুইটার) ছবিটি ভাইরাল হবার সাথে জোর গুঞ্জন উঠেছিল যে দুজনে গোপনে বিয়ে করেছেন। তবে এটি কৌশলগতভাবে ক্রপ করা হয়েছিল যাতে লোকেরা বিশ্বাস করে যে তারা সত্যিই বিবাহিত। চলতি বছর ৯মে পরিচালক রাজকুমার সাই পল্লবীকে তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানাতে পূজা অনুষ্ঠানের কয়েকটি ছবি শেয়ার করেছিলেন। সেই ছবিগুলো শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, “শুভ জন্মদিন প্রিয় সাই পল্লবী। আপনি সেরা এবং ঈশ্বর আপনাকে সবসময়ের মতো সেরা সবকিছু দিয়ে আশীর্বাদ করুন! আপনাকে আমার পাশে পেয়ে আমি ধন্য মনে করি! সেখানে থাকার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ!”
সাই পল্লবী সম্প্রতি রাজকুমার পেরিয়াসামি পরিচালিত ‘এসকে ২১’-এর কাশ্মীর শিডিউল গুটিয়ে ফেলেছেন। সিনেমাটিতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন শিবকার্থিকেয়ন। এরপর নাগা চৈতন্যের সঙ্গে জুটি বাঁধতে দেখা যাবে অভিনেত্রীকে।
মন্তব্য করুন
আমির খানের ব্লকবাস্টার সিনেমা ‘থ্রি ইডিয়টস’-এর অভিনেতা অখিল মিশ্রা মারা গেছেন। বলিউডের জনপ্রিয় এই ছবিতে লাইব্রেরিয়ান দুবে চরিত্র অভিনয় করে পরিচিতি পান তিনি।
বৃহস্পতিবার শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন অখিল মিশ্রা। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৬৭ বছর। ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে অভিনেতার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন অখিলের স্ত্রী অভিনেত্রী সুজান বার্নার্ট।
সংবাদমাধ্যমটি জানিয়েছে, বাসায় রান্না ঘরে কিছু একটা করতে গিয়েছিলেন অখিল মিশ্রা। সেখানে পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পান তিনি। পরে রক্তাক্ত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। চিকিৎসকরা তাকে বাঁচানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। হাসপাতালে ভর্তির কয়েক ঘণ্টা পর মারা যান অখিল মিশ্রা।
টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, অখিল যখন দুর্ঘটনার শিকার হন, তখন বাসায় ছিলেন না তার স্ত্রী সুজান। তিনি হায়দরাবাদে শুটিং করছিলেন। খবর পেয়ে দ্রুত ফিরে আসেন তিনি। স্বামীর মৃত্যুর খবরে ভেঙে পড়েছেন সুজান।
অখিল মিশ্রার মরদেহ পোস্ট মর্টেমের জন্য হাসপাতালে পাঠিয়েছে পুলিশ। কবে, কখন এ অভিনেতার শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে সে বিষয়ে কিছু জানা যায়নি।
থ্রি ইডিয়টস অভিনেতা অখিল মিশ্রা আমির খান
মন্তব্য করুন