কালার ইনসাইড

‘রঙবাজার’ নিয়ে নতুন মিশনে লাইভ টেকনোলজিস

প্রকাশ: ০৩:০৪ পিএম, ০১ ডিসেম্বর, ২০২২


Thumbnail

যৌনপল্লির জীবন এবং তাদের উচ্ছেদের এক অন্যরকম গল্প উঠে আসবে বড় পর্দায়। ছবিটি একরকম চোখের পলকে নির্মাণ করে ফেলেছেন রাশিদ পলাশ। ‘রঙবাজার’ নামের এই পূর্ণদৈর্ঘ্য ছবিটির চিত্রনাট্য ও সংলাপ করেছেন গোলাম রাব্বানী। আর এটি নির্মিত হয়েছে ‘পরাণ’-খ্যাত ব্যানার লাইভ টেকনোলজির ব্যানারে।  

চলচ্চিত্রটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন শম্পা রেজা, মৌসুমী হামিদ, নাজনীন চুমকি, শাজাহান সম্রাট, জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া, তানজিকা আমিন, লুৎফুর রহমান জর্জ, বড়দা মিঠু, কনিকা, মাসুম রেজয়ান, কানিজসহ অনেকে।

তামজিদ অতুলের গল্প ভাবনা এবং ইয়াসির আরাফাতের সার্বিক তত্ত্বাবধানে রাজবাড়ির গোয়ালন্দে টানা শুটিং হয়েছে ছবিটির। বর্তমানে দৃশ্যগুলো রয়েছে সম্পাদনার টেবিলে। 



নির্মাতা রাশিদ পলাশ বলেন, একটানা চুপচাপ ছবিটা শেষ করতে চেয়েছি। সেটা পেরেছি। আর একদিনের শুটিং করতে হবে আমাকে। সেটা ঢাকায় হবে। সম্পাদনা, সাউন্ড, মিউজিক দ্রুত শেষ করে ছবিটি মুক্তি দিতে চাই। ভিন্ন ধরনের একটা গল্প এবার বলার চেষ্টা করেছি আমি।’

রাশিদ পলাশ ও গোলাম রাব্বানী জুটি এর আগে ‘প্রীতিলতা’, ‘ময়ূরাক্ষী’ এবং ‘ভাগিরথি’ নামে তিনটি সিনেমার কাজ শুরু করেছিলেন। এরমধ্যে ‘ময়ূরাক্ষী’ মুক্তির অপেক্ষায় আছে, ‘প্রীতিলতা’র কিছু অংশের শুটিং বাকি আছে আর ‘ভাগিরথি’র চিত্রনাট্যের কাজ শেষ, শুটিংয়ের ঘোষণা শিগগিরই দেবেন নির্মাতা।


লাইভ টেকনোলজিস   রঙবাজার  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

প্রচন্ড ঝুকিপূর্ণ একটি কাজ ছিল আমাদের সবার জন্য: অমি

প্রকাশ: ০৬:৪২ পিএম, ২৩ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

বর্তমান সময়ের অন্যতম আলোচিত ধারাবাহিক নাটক নির্মাতা কাজল আরেফিন অমির ‘ব্যাচেলর পয়েন্ট’। গ্রাম থেকে শহর সব জায়গাতেই এর জনপ্রিয়তা শীর্ষে। নাটকটির জনপ্রিয়তা এতটাই ছাড়িয়ে যায় যে  এর চতুর্থ সিজন শেষ হওয়ার পর দর্শক অপেক্ষায় আছে সিজন ৫এর। এমনি তারা আন্দোলনে নামার হুমকিও দিয়েছেন। নাটকের পাশাপাশি এই নির্মাতা এখন মাঝে কিছুদিন ব্যস্ত ছিলেন তার প্রথম ওয়েব সিরিজ 'হোটেল রিলাক্সে'র কাজ নিয়ে। তবে ঈদকে সামনে রেখে দর্শকদের জন্য নতুন চমক নিয়ে আসছেন তিনি। আর নতুন এই চমকের নাম ‘বিদেশ’। 



‘বিদেশ’র শুটিংয়ে গেলো এক সপ্তাহ অমি-পলাশসহ পুরো ইউনিট ছিলেন বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত দ্বীপ সন্দ্বীপে। উত্তাল সমুদ্রে ঝড়-বৃষ্টির মধ্যেই শুটিং করেছেন তারা। ফলে এটিকে জীবনের অন্যতম স্মরণীয় ও চ্যালেঞ্জিং কাজ বলেই মনে করছেন নির্মাতা-শিল্পীরা।

শুটিংয়ের অভিজ্ঞতা জানিয়ে নির্মাতা অমি বলেন, আলহামদুলিল্লাহ্, আল্লাহর অশেষ রহমতে টানা ৭ দিনে "বিদেশ" এর শুটিং শেষ করলাম। প্রচন্ড ঝুকিপূর্ণ একটি কাজ ছিল আমাদের সবার জন্য।  তার উপর ঝড়, বৃষ্টি সবকিছু মিলিয়ে পুরো টিমের সবাই প্রচন্ড পরিমাণ কষ্ট করেছে। সবার প্রতি আমি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। একটি ভালো কাজের জন্য আর্টিস্ট এবং কলাকুশলী  সবাই ঝাপিয়ে পরেছে। সবার একটাই চেষ্টা  ছিলো,ভালো কাজ করার। আমরা আমাদের বেস্ট এফোর্ট দিয়ে "বিদেশ" এর শুটিং করেছি। আশাকরি এই ঈদে "বিদেশ" আপনাদেকে অন্যরকম বিনোদন দিবে। আর এই কাজটির জন্য যিনি আমাকে পেছন থেকে সবচেয়ে বেশি সাপোর্ট এবং সাহস দিয়েছেন, তিনি আমাদের প্রোডিউসার "আকবর হায়দার মুন্না " ভাই। তাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এই রকম একটি বিশাল এবং সাহসী কাজের পরিকল্পনা করার জন্য। ধন্যবাদ মাসুদ ভাইকে