কালার ইনসাইড

‘মিডিয়া থেকে যারা এমপি হয়েছেন তাঁরা কিছুই করেননি’ (ভিডিও)

প্রকাশ: ০৩:৪৫ পিএম, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২২


Thumbnail

সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক একজন নাট্য অভিনেতা। বেশিরভাগ সময় কমেডি চরিত্রে অভিনয় করে থাকেন। ২০১৩ সালে তার অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র 'এইতো ভালোবাসা' মুক্তি পেয়েছিল। বর্তমানে তিনি রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার ইচ্ছেও পোষণ করেছে।

সিদ্দিকুর রহমান বলেন, নির্বাচন কিন্তু আজকে নতুন করতেছি না। আমি গতবার নমিনেশন তুলেছিলাম নির্বাচন করার উদ্দেশ্যে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী গতবার আমাকে নমিনেশন দেয় নাই। কারণ, মনে করেছে যে সিদ্দিকুর রহমান এখনো পারফেক্টলি নৌকার মাঝি হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। গতবার আমি মধুপুর-ধনবাড়ি টাঙ্গাইল-১ আসন থেকে নমিনেশন পেপার ওঠিয়েছিলাম। সেখানে যেহেতু আমার মা থাকে, ডেফিনেটলি সেখানে আমার মায়ের জন্য যেতে হয়। আমি একটা মাকে দেখতে গিয়ে আমার মধুপুর ধনবাড়ীর সাড়ে চার লক্ষ মাকে আমি দেখে আসি। মানে মায়ের সন্তানদেরকে দেখি, মাকেও দেখি। অতএব ভালোবাসাটা ওখানে আমার প্রচুর পরিমাণে। যেহেতু আমার জন্মটা টাঙ্গাইল মধুপুরে।

সিদ্দিক বলেন, সেই জায়গা থেকে যেমন আমার ওখানে ভালোবাসা আছে, এখানে গুলশান-বনানী। ঢাকা-১৭ আসনের মানুষও আমাকে খুব ভালোবাসে। কারণ, যেহেতু আমার বেড়ে ওঠাটা ঢাকা শহরেই। আল্টিমেটলিই আমার বাসা গুলশানে, অফিসও গুলশানে। সবকিছু গুলশান বেইজড। যেহেতু এখানে ভিআইপি লোকজনরা থাকে এবং তাদের আনাগোনা থাকে। তাই তাদের সার্ভিস দেওয়ার জন্য আমার মনে হয় এরকম লোক দরকার যে, এই দেশে সিআইপি না হলেও ভিআইপি না হলেও সেলেব্রিটি। কিন্তু সেটার প্রমাণ কিন্তু ইতিপূর্বে দেখেছেন আমার শ্রদ্ধেয় বড় ভাই ফারুক ভাই। ফারুক ভাই এই আসনে সংসদ সদস্য হিসেবে আছেন। উনি এখন হাসপাতালে ভর্তি, সবাই উনার জন্য দোয়া করবেন। আল্লাহ উনাকে ভালো করে এখানে নিয়ে আসুক। সেই জায়গাটা যেহেতু ফারুক ভাই সার্ভিস দিয়েছে, ফারুক ভাইয়ের উত্তসূরী না হলেও আমরা একই পরিবারের সদস্য। আমরা যেহেতু মিডিয়া পরিবারের সদস্য। তাই, সেই জায়গাটা থেকে গুলশান-বনানী তার মানে ঢাকা-১৭ আসনেও এবার নির্বাচনের চিন্তা করেছি।

তিনি আরও বলেন, এটা তো আসলে সম্পূর্ণ জনগণের ওপর নির্ভর করবে। কারণ, যদি বলেন আমি কতটা আশাবাদী? শতভাগ। কারণ, শতভাগ না হলে সিদ্দিকুর রহমান নির্বাচন করবে সেটা কখনো ঘোষণা দিত না। আর আলটিমেটলি আমার চলাফেরা বা সমস্ত কর্মকাণ্ডই কিন্তু এটিকে ভিত্তি করে যে মানুষের পাশে দাঁড়ানো, একটা মানুষকে হেল্প করা, একটা মানুষের সমস্যা হলে সেটাকে কিভাবে সমাধান করা যায় সেই চিন্তা গুলোই সারাদিন আমার মাথার ভিতরে থাকে। অনেকেই জানে যে, সিদ্দিকুর রহমান তো অভিনয় করতো। সে হঠাৎ করে এখানে কেন? হঠাৎ করে না। এটা আমার ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ডের জায়গা থেকে। মাঝখানে যেটা হয়েছে আমি নাট্যকার অভিনেতা নির্মাতা হিসেবে বেঁচে থাকতে চাই, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু একজন অভিনেতা মারা গেলে মানুষ আল্টিমেটলি তাকে অতটা মনে করে না যদি সে সোশ্যাল এক্টিভিটি না করে। তাই সোশাল এক্টিভিটি করার জন্য আমি সদা প্রস্তুত। সেইজন্য আমি মনে করি, আগামী নির্বাচনে হান্ড্রেট পার্সেন্ট নমিনেশন পাওয়ার আশাবাদী, ইনশাআল্লাহ।

মিডিয়া থেকে যারা এমপি হয়েছেন তাঁরা কিছুই করেননি জানিয়ে সিদ্দিকুর রহমান সিদ্দিক বলেন, বাংলাদেশের মিডিয়া থেকে অনেক মানুষ কিন্তু এমপি হয়েছে। কিন্তু আদৌ সেই জায়গাটা তারা ফুলফিল করতে পারে নাই। আমাদের যে অভাবগুলো, আমাদের যে চাহিদা গুলো সেগুলা। সেটার জন্য তোম আমি ব্যাপকভাবে চিন্তা করি সবসময়ই। আমার ফেসবুক পেইজ আপনার দেখেন যে, আমি বিভিন্ন রকমের স্ট্যাটাস দিই। আসলে আমরা অনেক কিছু চাই। আমরা এখন পর্যন্ত শিল্পীরা বাংলাদেশে পেশাগত মর্যাদাটাই পাইনি। মিডিয়ার সাথে যে সমস্ত লোকগুলো জড়িত তাঁরা আলটিমেটলি দিনশেষে কি পায়? তারা কিছু পায় না। দিনশেষে মিডিয়ার লোকগুলো শেষ বয়সে অসুস্থ অবস্থায় কোথায় সে ঔষধের থলে ধরে দাঁড়ায় থাকবে সেটাও করে, আবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত থেকে গিয়ে একটা চেক নিয়ে আসে। এটি হলো তা জীবনের অর্জন। সিদ্দিকুর রহমান যদি মিডিয়ার থেকে এমপি হয় তাহলে দেখে দিবে সেগুলো সম্ভব না। কারণ, আমাদের মিডিয়ার ম্যাক্সিমাম লোকের আমরা যেটা করি, একটা বোকামি করি যে একটা প্রফেশনের ওপর ডিপেন্ড করি। বাংলাদেশে ছোট্ট একটা মিডিয়ার জায়গা। এই ছোট্ট জায়গায় কিন্তু তার নিজের লাইফটাকে ফুলফিল করতে পারে কিন্তু পরবর্তী জেনারেশন তার বাচ্চাটার জন্য তেমন কোনো কিছু করতে পারেনা।


এমপি হলে তিনি কি কবেন জানিয়ে বলেন, আমি যদি ওখানে যাই শিল্পীদের পক্ষে যে ধরনের দাবিগুলো আছে আমাদের পেশাগত মর্যাদা এটা নিয়ে আমি কখনোই দেখিনি এতগুলা শিল্পী জাতীয় সংসদে গিয়েছে কোথায় সেই পেশাগত মর্যাদা নিয়ে কথা বলবে, আমাদের ওই জায়গা গুলা ঠিক করবে সেগুলোর না করে। আমাদের এখন পর্যন্ত দেখবেন যে সরকারই আসুক তখন কিন্তু শিল্পীদের মধ্যে ভাগাভাগি হয়ে যায়। আওয়ামী লীগের শিল্পী, বিএনপির শিল্পী, জামায়াত ইসলামের শিল্পী, বিভিন্ন জায়গার শিল্পী। শিল্পীদের কিন্তু ভাগ হওয়ার কথা না। আমি সবসময় একটা কথা যে, ব্যক্তি সিদ্দিক একটা দলের হতে পারে কিন্তু নাট্যকার-অভিনেতা-নির্মাতা সিদ্দিকুর রহমান সারা বাংলাদেশের।



এমপি   নির্বাচন   অভিনেতা   সিদ্দিক  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

বুবলীর পর এবার মাহির ছেলেকে নিয়ে পরীমনির স্ট্যাটাস

প্রকাশ: ০৩:৫৮ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি চিত্রনায়িকা বুবলী ও শাকিব খানের ছেলে শেহজাদ খান বীরের জন্মদিনে সামাজিকে যোগাযোগ মাধ্যমে বুবলীর একটি স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে পরী ও বুবলীর মাঝে দ্বন্দ্ব দেখা যায় সোস্যাল মিডিয়ায়। দুজনের একের পর এক স্ট্যাটাস ও পাল্টা স্ট্যাটাস তর্কযুদ্ধে উত্তপ্ত হয়ে উঠে ফেসবুক।

এদিকে চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির ছেলে শামসুদ্দিন ফারিশের প্রথম জন্মদিন আজ। তার জন্মদিনে শুভেচ্ছা বার্তা পাঠিয়েছেন চিত্রনায়িকা পরী মনি। লিখেছেন, ‘হ্যাপি বার্থডে মানিক চাঁদ আমাদের। তুমি মায়ের চোখের মণি হয়ে থাকো ফারিশ বাবা। আমরা সবাই তোমাকে অনেক ভালোবাসি।’


গত মাসের ১৬ ফেব্রুয়ারি হঠাৎ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন মাহি। বর্তমানে ছেলেকে নিয়ে আলাদাই থাকছেন এই নায়িকা। ছেলেকে নিয়েও ফেসবুকে ছবি পোস্ট করতে দেখা যায় এই অভিনেত্রীকে। এখন নিজের লুক বদলাচ্ছেন অভিনেত্রী। ব্যস্ত হয়েছেন ক্যারিয়ার নিয়ে। এরই মধ্যে পর্দায় ফেরার প্রস্তুতি নিয়েছেন তিনি।

পর্দায় ফেরা প্রসঙ্গে মাহি বলেন, ভালো প্রস্তাব পেলে আর ফিরিয়ে দেবেন না। এর কারণও অবশ্য রয়েছে। বিয়ের পর বেশ কিছু সিনেমার প্রস্তাবই ফিরিয়ে দিয়েছিলেন অভিনেত্রী। তবে এখন ক্যারিয়ারে মন দিতে চান তিনি।

উল্লেখ্য, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের রাকিব সরকারকে বিয়ে করেন তিনি। এটি দুজনেরই দ্বিতীয় বিয়ে। তাদের ফারিশ নামে এক বছরের একটি পুত্রসন্তানও রয়েছে। শুক্রবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের ঘোষণা দেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। এর আগে ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহি। পাঁচ বছর সংসারের পর বিচ্ছেদ হয় তাদের।


পরীমনি   বুবলী   মাহিয়া মাহি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

সমুদ্র সৈকতে জোভান-সাফার ‘অনন্ত প্রেম’

প্রকাশ: ০৩:৪০ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

সম্প্রতি বেশ ঢাকঢোল বাজিয়ে বিয়ে করেছেন ছোট পর্দার জনপ্রিয় অভিনেতা ফারহান আহমেদ জোভান। সেই বিয়েতে ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে হাজির ছিলেন অভিনেত্রী সাফা কবির। অথচ এখন শোনা যাচ্ছে তাদের ‘অনন্ত প্রেম’র গুঞ্জন!

সদ্য দুজনেই জুটি বেঁধে শেষ করেছেন ‘অনন্ত প্রেম’-এর শুটিং। আসছে ঈদে সিএমভি’র ব্যানারে বিশেষ এই নাটকটি লিখেছেন ও বানিয়েছেন মহিদুল মহিম।

নাটকটির নিয়ে নির্মাতা জানান, ‘এই গল্পের নায়ক জিসান। কক্সবাজারে নিজের দোকানে বসে কেক তৈরি করে এবং বিক্রি করে। ছোটবেলায় জিসানের মা মারা যায়। তার মা-ও খুব ভালো কেক তৈরি করতো। তাই মায়ের স্মৃতি ধরে রাখতেই জিসান কেকের বিজনেস করার সিদ্ধান্ত নেয়।

গল্পের নায়িকা স্নেহা। জিসানের কেক রেস্টুরেন্টে আসে। স্নেহার শখ ছবি তোলা। খুব সুন্দর পোশাক পরে সাজানো রেস্টুরেন্টে জিসানকে কেক বানাতে দেখে মুগ্ধ হয়ে ছবি তোলে স্নেহা। আর সুন্দরী স্নেহার দিকে তাকিয়ে মুগ্ধ হয়ে যায় জিসান।’

নির্মাতা আরও বলেন, ‘বুঝতেই পারছেন, গল্পের এই পর্যায়ে জিসান-স্নেহা প্রেমে হাবুডুবু খেতে শুরু করে। গল্পটা মূলত শুরু হয় এখান থেকে। ক্রমশ জড়ায় পারিবারিক জটিলতায়। শেষটা জানতে দেখতে হবে ঈদ উৎসবে পুরোটা।’

‘অনন্ত প্রেম’ নাটকটি সিএমভি’র ইউটিউব চ্যানেলে আসছে ঈদ উৎসবে মুক্তি পাবে।


অনন্ত প্রেম   জোভান আহমেদ   সাফা কবির  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

তারকাদের শেষ প্রজন্ম আমি ও শাহরুখ: কঙ্গনা

প্রকাশ: ০৩:১৬ পিএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

ভারতের আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের সদ্যই টিকিট পেয়েছেন বলিউডের আলোচিত অভিনেত্রী কঙ্গনা রানাওয়াত। ক্ষমতাসীন দল বিজেপির হয়ে আসন্ন নির্বাচনে লড়বেন অভিনেত্রী। এরই মধ্যে রাজনীতির মাঠে সক্রিয় হয়ে গেছেন তিনি। যদিও বলিউডে অনেকটাই নড়বড়ে অবস্থায় রয়েছেন কঙ্গনা।

একের পর এক ফ্লপ সিনেমার পর অভিনেত্রীর ক্যারিয়ার নিয়েই সংশয় দেখা দিয়েছে। তবে কঙ্গনার মতে, খারাপ সময় যতই যাক, আবারও সাফল্যের ধারায় ফিরবেন তিনি। সেই সঙ্গে নিজেকে শাহরুখ খানের সঙ্গে তুলনা করে তারকাদের জেনারেশনের ‘শেষ তারকা’ হিসেবেও দাবি করলেন কঙ্গনা।

সম্প্রতি ‘টাইমস নাও সামিট’-এ উপস্থিত ছিলেন কঙ্গনা। সেখানেই বিভিন্ন কথোপকথনে নিজেকে এবং শাহরুখ খানকে তারকাদের শেষ প্রজন্ম বলে মন্তব্য করে আলোচনার জন্ম দিয়েছেন এই অভিনেত্রী।

কঙ্গনা বলেন, ‘আমি এবং শাহরুখ খান তারকাদের শেষ প্রজন্ম। ওটিটি কখনো তারকা তৈরি করতে পারে না। আমরা পরিচিত মুখ। সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছায় আমাদের অনেক চাহিদা রয়েছে। শুধু টিকে থাকার জন্য ওটিটিতে আসতে পারব না।’

গত কয়েক বছরে একের পর এক সিনেমা বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়েছে কঙ্গনার। নিজের ব্যর্থ সিনেমা প্রসঙ্গে কঙ্গনা বলেন, “পৃথিবীতে এমন কোনো অভিনেতা নেই, যার ফ্লপ সিনেমা নেই। শাহরুখ খানের ১০ বছর কোনো হিট সিনেমা ছিল না।

কিন্তু ‘পাঠান’ বক্স অফিসে হিট হয়। ৭-৮ বছর আমার কোনো হিট সিনেমা ছিল না। কিন্তু ‘মণিকর্ণিকা’ বক্স অফিসে হিট হয়। এরপর তিন-চার বছর কোনো হিট সিনেমা উপহার দিতে পারিনি। এবার ‘ইমার্জেন্সি’ আসছে, আশা করছি এটি ভালো সাড়া ফেলবে।”

সর্বশেষ কঙ্গনাকে দেখা গেছে ‘তেজাস’-এ। গত বছরের ২৭ অক্টোবর মুক্তি পায় সিনেমাটি। ৭০ কোটি রুপি বাজেটের এ সিনেমা মুখ থুবড়ে পড়ে বক্স অফিসে। আয় করে মাত্র সাড়ে ৫ কোটি রুপি। সামনে অভিনেত্রীকে দেখা যাবে ‘ইমার্জেন্সি’ সিনেমায় ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে। এটি পরিচালনাও করছেন তিনি। সেই সঙ্গে ভোটের মাঠেও সরব হচ্ছেন অভিনেত্রী।


শাহরুখ খান   কঙ্গনা রানাওয়াত   বলিউড  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

কে এই সৌদি মডেল রুমি?

প্রকাশ: ০৯:১৫ এএম, ২৮ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

ইউনিভার্সের মঞ্চে ৭৩ বছরের ইতিহাসে প্রথম বার, সৌদি আরবের পতাকা হাতে লড়বেন এক নারী। ২৭ বছর বয়সী রুমি আলকাহতানি নিজের ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্টেই এই ঘোষণা দিয়েছেন। জানিয়েছেন ইতিহাসের অংশ হতে পেরে তিনি সম্মানিত বোধ করছেন।

তবে এবার প্রশ্ন উঠতে পারে কে এই রুমি, হুট করেই কী তিনি মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন? না। এতো বড় মঞ্চে এই প্রথম হলেও রুমি এর আগেও বহু সুন্দরী প্রতিযোগিতার মঞ্চে উঠেছেন।
এবার মিস ইউনিভার্সের ৭৩ বছরের ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার যোগ দিচ্ছে সৌদি আরবের হয়ে। এমন খবরে একরকম চাঞ্চল্য দেখা দিয়েছে। আসছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ কেউ তাকে স্বাগত জানালেও অনেকেই করছেন সমালোচনা।

সৌদির রাজধানী রিয়াদে জন্ম রুমির। এর আগেও তিনি মিস সৌদি আরব, মিস মিডল ইস্ট, মিস উইমেনসহ (সৌদি আরব) বিভিন্ন সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন এবং বিজয়ীর মুকুট মাথায় পরেছেন।

রুমি ফ্যাশন মডেলিংয়ের সাথে ইনফ্লুয়েন্সার হিসেবেও পরিচিত। তার ইনস্টাগ্রাম অনুসারীর সংখ্যা ১০ লাখ। এক্স ও ফেসবুকেও তাকে লাখ লাখ মানুষ অনুসরণ করে।

ঘুরতে পছন্দ করেন রুমি। বিশ্বের নানা প্রান্তে ঘুরেছেন তিনি। রুমির দুই বোনের নাম রাজান ও জেদাই। তাদের মধ্যে রাজানও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ পরিচিত মুখ।

সৌদি   ইউনিভার্স   মঞ্চ   পতাকা   রুমি আলকাহতানি  


মন্তব্য করুন


কালার ইনসাইড

প্রথমবারের মতো মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে সৌদি মডেল!

প্রকাশ: ০২:৫৮ পিএম, ২৭ মার্চ, ২০২৪


Thumbnail

এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে দেখা যাবে এক ২৭ বছর বয়সী মডেলকে। ইতিহাসে তিনিই প্রথমবার সৌদির পতাকা হাতে বিশ্ব সুন্দরী প্রতিযোগিতার এই মঞ্চে উঠতে যাচ্ছেন। 

রুমি আলকাহতানি নামের ওই মডেলের ইন্সটাগ্রামে অনুসারীর সংখ্যা ১০ লাখ। সোমবার তিনি জানিয়েছেন, তিনি বিশ্ব সুন্দরীদের মঞ্চে তার দেশকে উপস্থাপন করতে যাচ্ছেন। 

তিনি লিখেছেন, ‘আমি মিস ইউনিভার্স ২০২৪ প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে পেরে সম্মানিত বোধ করছি। এই প্রতিযোগিতায় এটাই সৌদি আরবের অভিষেক।’

এই ছবির সাথেই তিনি সৌদি আরবের পতাকাসহ নিজের ছবি প্রকাশ করেছেন। 

আলকাহতানি রিয়াদে জন্মগ্রহণ করেছেন। তিনি এর আগেও বেশ কয়েকটি সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছেন। 


মিস ইউনিভার্স   সৌদি মডেল  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন