মন্তব্য করুন
বলিউডের জনপ্রিয় অভিনেতা রণবীর কাপুরের ৪১ তম জন্মদিন আজ। ১৯৮২ সালের এই দিনে জন্মগ্রহণ করেন এই অভিনেতা। রণবীর কাপুর অভিনেতা ঋষি কাপুর ও নিতু সিংহের পুত্র।
শৈশবে রণবীর মুম্বইয়ের মাহিমের বোম্বাই স্কটিশ স্কুলে পড়াশোনা করেন। পরে অভিনয় শিক্ষা করেন নিউ ইয়র্কের লি স্ট্যাসবার্গ থিয়েটার অ্যান্ড ফিল্ম ইনস্টিটিউট-এ।
২০০৭ সালে সাওয়ারিয়া ছবির মাধ্যমে তার প্রথম আবির্ভাব। এই ছবির জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার শ্রেষ্ঠ নবাগত পুরস্কারও অর্জন করেন। ২০০৯ সালে তিনি ওয়েক আপ সিড ও আজব প্রেম কি গজব কহানি নামে দুটি বাণিজ্যিকভাবে সফল চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রদুটি সমালোচকদের দ্বারাও প্রশংসিত হয়। শেষোক্ত ছবিটির জন্য তিনি ফিল্মফেয়ার সমালোচক শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পুরস্কার অর্জন করেন। ২০১০ সালে তিনি বহু-তারকা সমন্বিত রাজনীতি ছবিতে অভিনয় করেন। এটিই এখনও পর্যন্ত তার সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ছবি। অভিনেতা হিসেবে কর্মজীবন শুরুর আগে তিনি ব্ল্যাক (২০০৫) ছবিতে সঞ্জয় লীলা বনশালীর সহকারী হিসেবে কাজ করেন।
এছাড়া রণবীর কাপুরের বোন ঋদ্ধিমা কাপুর। রণবীর অভিনেতা ও চলচ্চিত্রকার রাজ কাপুরের পৌত্র এবং পৃথ্বীরাজ কাপুরের প্রপৌত্র। তার দাদা হলেন বিশিষ্ট অভিনেতা শশী কাপুর ও শম্মী কাপুর। তার পরিবারের অন্য উল্লেখযোগ্য সদস্যেরা হলেন করিশমা কাপুর, করিনা কাপুর ও নিখিল নন্দা।
উল্লেখ্য,রণবীর কাপুর ২০০৮ সালের মার্চে এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানিয়েছিলেন বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকনের সঙ্গে তার প্রণয়ঘটিত সম্পর্ক ছিল। ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসে অবশ্য তাদের প্রেম ভেঙে যায়। পরে বলিউড আরেক জনপ্রিয় অভিনেত্রী আলিয়া ভাটের সাথে দীর্ঘদিন প্রেম করে অবশেষে ২০২২ সালের ১৪ এপ্রিল আলিয়া ভাটের সাথে সাতপাকে বাঁধা পড়েন রণবীর কাপুর। বিয়ের বছর ঘুরতে না ঘুরতেই কন্যা সন্তানের বাবা হন রণবীর।
বলিউড অভিনেতা রণবীর কাপুর ঋষি কাপুর নিতু সিংহ
মন্তব্য করুন
অস্কারজয়ী সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালি’সহ অনেক সিনেমার সিনেমাটোগ্রাফার সৌম্যেন্দু রায় চলে গেলেন না ফেরার দেশে। বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) কলকাতার বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে নিজ বাসায় মারা যান তিনি। দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন সৌম্যেন্দু। তার বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।
সত্যজিৎ রায়ের গল্প ভাষা পেয়েছে সৌম্যেন্দুর ক্যামেরার ছবিতে। সত্যজিৎ রায়ের সিনেমা মানেই যার নাম সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে জ্বলজ্বল করেছে অধিকাংশ সিনেমায় তিনি সৌম্যেন্দু রায়। ভারতের জনপ্রিয় রূপকলা কেন্দ্রের ক্যামেরার বিভাগীয় প্রধানও ছিলেন তিনি। ‘ইন্ডিয়ান সোসাইটি অফ সিনেমাটোগ্রাফার্স’-এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা সৌম্যেন্দু রায়।
সৌম্যেন্দুর প্রয়াণে শোকপ্রকাশ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ‘এক্স’-এ পোস্ট করে তিনি লেখেন, বিশিষ্ট সিনেমাটোগ্রাফার সৌমেন্দু রায়ের প্রয়াণে আমি গভীরভাবে শোকাহত। প্রবাদপ্রতিম চিত্রপরিচালক সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে উনি দীর্ঘদিন কাজ করেছেন। ‘তিন কন্যা’, ‘অশনি সংকেত’, ‘অরণ্যের দিনরাত্রি’, ‘গুপী গাইন বাঘা বাইন’-র মতো অনেক সিনেমার ক্যামেরার দায়িত্ব পালন করেছেন সৌমেন্দু রায়। তার সেসব অসাধারণ কাজ দর্শক এখনো মনে রেখেছেন। তিনি চিত্রপরিচালক তপন সিংহ, তরুণ মজুমদার, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, এম এস সথ্যু প্রমুখের সিনেমাতেও কাজ করেছেন।
তিনি আরও লেখেন, সিনেমাটোগ্রাফির পাশাপাশি তিনি রূপকলা কেন্দ্রের উপদেষ্টাও ছিলেন। বাংলা তথা বিশ্ব চলচ্চিত্রে তার অসামান্য অবদানের জন্য আমাদের সরকার তাকে ২০১২ সালে ‘বিশেষ চলচ্চিত্র পুরস্কার’ ও ২০১৫ সালে ‘চলচ্চিত্র পুরস্কার (সারা জীবনের অবদান)’ প্রদান করে। এছাড়া তিনি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারসহ দেশ-বিদেশের বহু সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। তার প্রয়াণে চলচ্চিত্র জগতের অপূরণীয় ক্ষতি হলো। আমি সৌমেন্দু রায়ের পরিবার-পরিজন ও অনুরাগীদের আন্তরিক সমবেদনা জানাচ্ছি।
সত্যজিৎ রায়ের সিনেমা তৈরির সেই ইউনিটের শেষ জীবিত সদস্য ছিলেন সৌম্যেন্দু রায়। আজ সেই অধ্যায়েরও পরিসমাপ্তি ঘটলো। সত্যজিৎ রায়ের ২১টি সিনেমার প্রত্যেক ফ্রেম দর্শক দেখেছেন সৌম্যেন্দু রায়ের ধরা লেন্সেই। যে তালিকায় অবশ্যই রয়েছে ‘পথের পাঁচালি’। সিনেমার ক্যামেরার রক্ষণাবেক্ষণের দায়িত্ব নিয়ে কাজ শুরু করেন, পরে নিজের দক্ষতায় গুণী সিনেম্যাটোগ্রাফার হিসেবে খ্যাতি লাভ করেন।
সৌম্যেন্দু রায়কে ১৯৬০ সালে সত্যজিৎ রায়ের ‘রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’-এর ক্যামেরার সম্পূর্ণ দায়িত্ব দেওয়া হয়। তাদের পেশাগত বন্ধন অটুট ছিল ১৯৯২ সাল, অর্থাৎ সত্যজিতের মৃত্যু পর্যন্ত। তবে কেবল সত্যজিৎ রায়ের সিনেমাতেই নয়, সৌম্যেন্দু সিনেমাটোগ্রাফার হিসেবে কাজ করেছেন তপন সিন্হা, বুদ্ধদেব দাশগুপ্তের একাধিক বিখ্যাত সিনেমায়।
পথের পাঁচালি সৌম্যেন্দু সিনেমাটোগ্রাফার
মন্তব্য করুন
‘টাইগার থ্রি’ সিনেমার প্রথম ঝলক প্রকাশ্যে আসতেই ‘জাওয়ান’ কানেকশন খুঁজে পেয়েছে নেটিজেনরা। এবার সালমান খানের হয়ে গলা ফাটালেন শাহরুখ খান। দুই খানের বন্ধুত্বের কথা বলিউড ইন্ডাস্ট্রি থেকে অনুরাগীমহলের সবারই জানা। এবার টাইগার থ্রির হয়ে গলা ফাটালেন বলিউড কিং শাহরুখ।
বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) বিকেলে শুটের অবসরে এক্স হ্যান্ডেলে প্রশ্নত্তোর পর্ব করেন শাহরুখ। সেখানেই ভক্তরা টাইগার থ্রির প্রথম ঝলক টিজার নিয়ে কিং খানের প্রতিক্রিয়া জানতে চান। নজর এড়ায়নি তার। জওয়ান-এর হাজার কোটির ক্লাবে প্রবেশের উদযাপনের মাঝেই সালমানের আগামী সিনেমার প্রচার করলেন শাহরুখ।
টাইগার থ্রির টিজারের ব্যাপারে তিনি বলেন, এটা তো টিজার শুধুমাত্র। টাইগার… পিকচার অভি বাকি হ্যায় মেরে দোস্ত… এটা দুর্ধর্ষ সিনেমা হতে চলেছে।
আরেক স্ট্যাটাসে শাহরুখ বলেন, ভাই ভাই-ই হয়... টাইগার থ্রির ঝলক দারুণ লেগেছে।
প্রসঙ্গত, টাইগার থ্রির টিজারের জন্য বছরখানেক ধরেই অধীর আগ্রহে ছিলেন ভক্তরা। অবশেষে প্রতীক্ষার অবসান হলো। এদিকে, টিজার রিলিজ করেই যেন দিওয়ালির বক্স অফিসে দামামা বাজানোর ঘোষণা দিলেন সালমান। অন্যদিকে, একঝলক টিজার দেখেই ‘ভাইজান’ ভক্তরা ভবিষ্যদ্বাণী করে ফেলেছেন যে, শাহরুখের ব্লকবাস্টার দুই সিনেমা পাঠান ও জাওয়ানের হাজার কোটির রেকর্ডও ভেঙে ফেলবেন সালমান।
সালমান খান টাইগার থ্রি শাহরুখ খান
মন্তব্য করুন
সিনেমার শ্যুটিং
সেটে এক তামিল অভিনেতার হাতে হেনস্থার শিকার হওয়ার অভিযোগ নিয়ে এবার মুখ খুললেন ভারতের
দক্ষিণী সিনেমা জগতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী নিত্যা মেনন।
কয়েক দিন আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পাতায় ভাইরাল হওয়া বিবৃতিতে দাবি করা হয়, নিত্যা নাকি কোনো
এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন- “তেলুগু ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে আমার কখনো কোনো সমস্যা হয়নি।
তবে তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করতে এসে আমি খুব ভুগেছি। একটা ছবির শুটিং চলাকালীন তো
সেই ছবির নায়ক আমাকে হেনস্থা পর্যন্ত করেছিলেন।”
বিবৃতি ভাইরাল
হওয়ার পরই জল্পনা বাড়তে থাকে ওই অভিযোগ ঘিরে। এবার বিষয়টি মুখ খুললেন অভিনেত্রী নিজে।
নিত্যা জানান, তার এই অভিযোগের খবর নাকি একেবারেই মিথ্যা। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের
পাতায় নিত্যা লেখেন, “এটা সম্পূর্ণ ভুল একটা খবর। আমি এই সাক্ষাৎকারটাই দিইনি। কেউ
যদি জানেন যে এই অভিযোগের রটনা কে ছড়ানো শুরু করেছেন, তাহলে আমাকে দয়া করে জানান।
এমন ভুয়া খবর রটানো নিয়ে আমি তার সঙ্গে একবার কথা বলতে চাই।”
এখানেই থামেননি
অভিনেত্রী। সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে নিত্যা লেখেন, ‘‘সাংবাদিকতার নামে এমন মিথ্যা রটনা
ছড়িয়ে বেড়ানোর বিষয়টাই খুব দুঃখজনক। দয়া করে ভুয়া তথ্য ছড়ানো বন্ধ করুন।”
যেমন বলা, তেমন
কাজ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পাতায় ওই বিবৃতি প্রকাশের কিছুক্ষণ পরেই রটনার জন্য দায়ী
ব্যক্তিকে খুঁজেও বের করেন নিত্যা। তারপর অভিনেত্রী আবার লেখেন, “আমরা কেউ এখানে অনন্তকাল
ধরে থাকার জন্য আসিনি। সেই সময়ের মধ্যেও লোকজন একে অন্যের সঙ্গে এমন ব্যবহার করার আগে
একটুও ভাবেন না। এই ধরনের অকাজ খুব শিগগিরই বন্ধ হওয়া উচিত।
‘ওকে কানমানি’,
‘মেরসাল’-এর মতো ছবিতে অভিনয় করে দর্শকের নজর কেড়েছিলেন তিনি। শুধু
দক্ষিণী ছবিতেই নয়, হিন্দি ছবি ‘মিশন মঙ্গল’-এ অক্ষয় কুমার, বিদ্যা বালন, তাপসী পান্নু,
সোনাক্ষী সিনহার মতো শিল্পীদের সঙ্গে কাজ করেছেন তিনি।
মন্তব্য করুন
সাহসী স্টাইল ও বিতর্কের জন্য চর্চায় থাকেন পপ সম্রাজ্ঞী ব্রিটনি স্পিয়ার্স। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় তার একটি ভিডিও আগুনের গতিতে ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওতে ব্রিটনি স্পিয়ার্সকে আশ্চর্যজনক কীর্তি করতে দেখা যাচ্ছে।
ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করা ভিডিওতে ব্রিটনি স্পিয়ার্সকে হাতে ছুরি নিয়ে সাহসীভাবে নাচ করতে দেখা গেছে। পপ সম্রাজ্ঞীর দুর্দান্ত নাচের শৈলি দেখে মুগ্ধ হয়েছেন নেটিজেনরাও। দেখুন সেই ভিডিও-
টক্সিক সিঙ্গার পলকা ডট ব্রালেট টপের সাথে, সাদা অন্তর্বাস পরেছেন। ভিডিও শেয়ার করে ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘আমি আজ রান্নাঘরে ছুরি নিয়ে খেলা শুরু করেছি!!! চিন্তা করবেন না আসল ছুরি নয়!!! হ্যালোইন আসছে শীঘ্রই।’ যদিও ভিডিওর ব্যাকগ্রাউন্ডে কোনও মিউজিক শোনা যাচ্ছে না। গায়িকার কাণ্ড দেখে বাড়ির পোষ্য সারমেয়রাও রীতিমতো ভয়ে পেয়ে যায়, সেই স্থান থেকে তারা পালিয়ে যায়।
এই ভিডিও শেয়ার করার পর একই পোশাকে আরও একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ব্রিটনি স্পিয়ার্স। সেই নাচের ভিডিয়োতে তার ডান হাতে ব্যান্ডেজ বাঁধা। অনেকেই মনে করছেন নাচের তালে তালে ছুরি ঘোরাতে গিয়ে হয়তো হাতে চোট পেয়েছেন গায়িকা। আসলে ওটা স্টাইলের জন্য হাতে বেঁধেছেন ব্রিটনি স্পিয়ার্স।
কিছু দিন আগেই বিবাহবিচ্ছেদের পথে হাঁটেন স্যাম আসগারি আর ব্রিটনি স্পিয়ার্স। পপ সম্রাজ্ঞী তিনি। তাকে দেখে টুপটাপ প্রেমে পড়েন আট থেকে আশি। তবে একইভাবে বারবার প্রেমে পড়েন ব্রিটনি নিজেও।
২০০৪ সালে প্রথমবার বিয়ে করেন ব্রিটনি। ছোটবেলার বন্ধু জেসনকে বেছে নিয়েছিলেন সঙ্গী হিসেবে। তবে সেই বিয়ে ভেঙেছিল মাত্র ৫৫ ঘণ্টায়। পর তিন দিন গড়াতে না গড়াতেই পুলিশ এসে তুলে নিয়ে যায় জেসনকে। তারপর বিচ্ছেদ।
দ্বিতীয় বিয়ে করেন কয়েক মাসের মধ্যেই। সাবেক গায়ক তথা ডিজে মাস্টার কেভিন আর্ল ফেডারলাইনের সঙ্গে। দুই সন্তানও হয় তাদের। তবে তা ভেঙে যায় ২০০৬ সালে। এরপর বহু বছর পর ২০২২ সালে বিয়ে হয় স্যাম আসগারির সঙ্গে। তবে তাও বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ভাঙতে চলেছে।
জানা যাচ্ছে, স্যাম ব্রিটনির উপরে এনেছে প্রতারণার অভিযোগ। বউয়ের পরকীয়া নাকি হাতেনাতে ধরে ফেলেছেন তিনি। আর এই নিয়ে দুজনের মারাত্মক ঝামেলাও হয়েছে। যা গড়িয়েছে হাতাহাতিতে। তারপরই স্যাম ঠিক করেন তিনি ডিভোর্স ফাইল করবে।
একাধিক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, ব্রিটনির স্বামী স্যাম ইতোমধ্যেই বাড়ি ছেড়ে চলে গেছেন এবং অন্যত্র বসবাস করছেন। কয়েকমাস ধরেই ব্রিটনিকে এড়িয়ে চলছিলেন স্যাম এই ঝগড়া ও হাতাহাতির কারণেই। তবে বিচ্ছেদের পর, ব্রিটনির থেকে আর্থিক সুবিধে পেতে পারে স্যাম। যদিও এখনই তা স্পষ্ট নয়।
ব্রিটনি স্পিয়ার্স পপ সম্রাজ্ঞী
মন্তব্য করুন