নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৫৭ পিএম, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২০
ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান বলেছেন, এক যুগের বেশি সময় ধরে চরাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নয়নে সর্বোচ্চ ভূমিকা রেখেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসনা।পিছিয়ে থাকা চরাঞ্চলকে উন্নয়নের মূলধারায় নিয়ে আসতে সরকার বদ্ধপরিকর। আর এ লক্ষ্যে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) চরের জন্য সুনির্দিষ্ট বরাদ্দ দিতে হবে।
আজ বৃহষ্পতিবার (৩ নভেম্বর) ন্যাশনাল চর অ্যালায়েন্স এবং সমুন্নয় আয়োজিত “করোনার দ্বিতীয় ঢেউ: চরাঞ্চলের প্রস্তুতি” শীর্ষক জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সুইস এজেন্সি ফর ডেভেলপমেন্ট এন্ড কোঅপারেশন (এসডিসি)-এর অর্থায়নে পরিচালিত ‘আলোকিত চর’ প্রকল্পের আওতায় এই অনলাইন কর্মশালা আয়োজিত হয়।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন এক্সপ্রেস লেদার প্রডাক্টস-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক কাজি জামিল ইসলাম।
জাতীয় কর্মশালার মূল নিবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর এবং সমুন্নয়ের সভাপতি অর্থনীতিবিদ ড. আতিউর রহমান। চরাঞ্চলে মানুষের জীবন-জীবিকার উন্নয়ন নিয়ে কাজ করছে এমন উন্নয়ন সংস্থার প্রতিনিধি এবং গণমাধ্যম কর্মীবৃন্দ কর্মশালায় অংশ নেন।
ড. আতিউর রহমান বলেন, করোনা মহামারির দ্বিতীয় ঢেউ থেকে চরাঞ্চলের সুরক্ষা দিতে চরে স্বাস্থ্যসেবা, কৃষিতে ভর্তুকি, নারীপ্রধান পরিবারগুলোর জন্য বিশেষ সহায়তাসহ ন্যাশনাল চর অ্যালায়েন্সের ৮ দফা প্রস্তাবনা বাস্তবায়ন করা দরকার তাই জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনায় বিশেষ করে বাজেটের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে চরাঞ্চলের জন্য সুনির্দিষ্ট প্রকল্প প্রণয়ন করা জরুরি।
বক্তারা আরো দাবি রাখেন চরাঞ্চলের জন্য একটি ইকো টুরিজমের ব্যবস্তা করতে হবে পাশাপাশি চরাঞ্চলের পিছিয়ে পড়া নারীদের জন্য একটি সেলাইকেন্দ্র করতে হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্য কাজি জামিল ইসলাম জানান যে, তিনি চরাঞ্চলে নারীর ক্ষমতায়নে বিনিয়োগ করবেন যাতে করে ব্যক্তি খাতের অন্য উদ্যোক্তারাও চরের উন্নয়নে আগ্রহী হয়ে উঠেন। আগামীতে জাতীয় বাজেটে চরের উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ আর্থিক প্রণোদনা, চরে মানব সম্পদ উন্নয়নের জন্য প্রশিক্ষণ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা, চরের উন্নয়নে ব্যক্তিখাতকে উৎসাহিত করতে প্রয়োজনীয় বরাদ্দসহ বিভিন্ন প্রস্তাবনা তুলে ধরেন বক্তারা।
মন্তব্য করুন
বিএসএমএমইউ অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
জাহিদ মালেক টিপু মুনশি ড. এ কে আব্দুল মোমেন
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক দ্বীন মোহাম্মদ নূরুল হক আজ দায়িত্ব নিয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসক, অধ্যাপক, নার্স সহ সর্বস্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা তাকে প্রাণঢালা অভিনন্দন দিয়ে বরণ করে নেন। এটি একজন উপাচার্যের জন্য বড় প্রাপ্তি। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা উপাচার্য হয়েছেন তারা কেউ এরকম রাজসিক অভ্যর্থনা পাননি। তাকে ঘিরে প্রত্যাশার পারদ অনেক উঁচুতে উঠে গেছে।