নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:৩৫ পিএম, ১৮ জুন, ২০২১
আলোচিত তরুণ ইসলামি বক্তা আবু ত্ব-হা মুহাম্মদ আদনানকে নিখোঁজের আট দিন পর তার রংপুরের বাসা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। তিনি আপাতত পুলিশ হেফাজতেই থাকবেন বলে জানিয়েছে রংপুর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
শুক্রবার (১৮ জুন) তাকে উদ্ধারের পর রংপুর ডিবি কার্যালয়ের সংবাদ সম্মেলন এমনটাই জানানো হয়।
এর আগে, বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে আবু ত্ব-হাকে ডিবি কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে রংপুর মেট্টোপলিটন গোয়েন্দা কার্যালয়ের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিবি অ্যান্ড ক্রাইম) আবু মারুফ হোসেন বলেন, ত্ব-হা রংপুর নগরীর কলেজ রোডে চারতলা মোড়ে প্রথম স্ত্রীর ভাড়া বাসায় অবস্থান করছিলেন। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে যায়। এরপর তাকে সেখান থেকে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। ব্যক্তিগত কারণে আদনান ও তার দুই সফরসঙ্গী ও ড্রাইভার আত্মগোপনে ছিলেন। তিনি গাইবান্ধায় তার বন্ধু সিহাবের বাড়িতে এতদিন অবস্থান করছিলেন। যেহেতু ব্যক্তিগত বিষয় তাই সেটি প্রকাশ্যে আনছি না আমরা। তবে এর পেছনে কোনো অপরাধ নেই বলেও আদনান পুলিশকে জানিয়েছেন।
তিনি জানান, নিখোঁজের দিনই তিনি ঢাকা থেকে গাইবান্ধায় ফিরেছেন। বাকি তিনজনকে বুঝিয়ে, অনুরোধ করে ব্যক্তিগত কারণ দেখিয়ে তারা আত্মগোপনে ছিলেন। ব্যক্তিগত কারণটা কি এমন প্রশ্নের জবাবে আবু মারুফ হোসেন বলেন, যার যেটা ব্যক্তিগত বিষয় সেটা এভাবে প্রকাশ করতে পারি না।
তাকে দুইজন মোটরসাইকেলে ফলো করতে ছিল এমন প্রশ্নের জবাবে আবু মারুফ বলেন, এটা তার ধারণা ছিল। এর তো তেমন কোনো ভিত্তি নেই। দেশ বা সরকারকে বিব্রতকর করতে এমন কিনা সেটাও আমরা যাচাই করে দেখছি। তবে সেরকম কোনো উদ্দেশ্যে ছিল না বলে মনে হচ্ছে। উপ-পুলিশ কমিশনার আবু মারুফ বলেন, আবু ত্ব-হা শিক্ষিত ছেলে তাই মোবাইল ফোন বন্ধ করে রেখেছিলেন যাতে তাকে ট্রাক করা না যায়।
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি।
২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
বিবিএস ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ও ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্য দিয়েছে। মূলত ১৫ বছরের ঊর্ধ্বে জনগোষ্ঠীকে বিবেচনায় নিলে দেখা যায়, ২০২০ সালে দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী ছিল ৭৫ শতাংশের বেশি। যা ২০২৩ সালে এসে হয়েছে ৭৪ দশমিক ২ শতাংশ। অর্থাৎ তিন বছরে মুঠোফোন ব্যবহারকারী বাড়েনি বরং কমেছে। অপর দিকে ৫ বছরের ঊর্ধ্বে ব্যবহারকারীর হিসাবে তিন বছরে বেড়েছে শূন্য দশমিক ২ শতাংশ।
সেবা খাতের প্রায় সব ক্ষেত্রে শহর ও গ্রামের পার্থক্য থাকে। যা তথ্য ও যোগাযোগ (আইসিটি) প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও রয়েছে। আর এ ব্যবধান অনেক। শহরের ৮২ শতাংশের বেশি মানুষের হাতে মুঠোফোন রয়েছে। যেখানে গ্রামের ৭১ ভাগের মানুষের হাতে তা আছে।
যেকোনো সেবা খাতেই নারী- পুরুষের বৈষম্য রয়েছে। আইসিটি খাতে তা আরও বেশি। বিবিএসের তথ্যমতে, দেশের প্রায় ৬৩ শতাংশ নারীর হাতে এখন মুঠোফোন আছে। তিন বছর আগে এ সংখ্যা ছিল ৬৩ দশমিক ৩ শতাংশ। অর্থাৎ মুঠোফোন ব্যবহারকারী নারী কমেছে।
দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারী পুরুষের সংখ্যা ৮৬ শতাংশের বেশি। তিন বছর আগে ছিল ৮৭ দশমিক শতাংশ।
মুঠোফোন ব্যবহারের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, করোনা মহামারির বছর ২০২১ সালে ব্যবহারকারী কমেছিল। যা ২০২২ সালে এসে তা বেড়ে যায়। কিন্তু ২০২২ সাল থেকে ২০২৩ সালে তা সামান্যই বেড়েছে।
দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর তথ্যও তুলে ধরেছে বিবিএস। তাতে দেখা যায়, ১৫ বছর বয়সী ব্যক্তিদের ঊর্ধ্বে দেশের ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ শতাংশের বেশি। ২০২০ সালে ছিল ৪৩ শতাংশ, ২০২১ সালে ৪৩ দশমিক ৭ এবং ২০২২ সালে ৪৫ দশমিক ৫ শতাংশ। এখানেও নারী-পুরুষের ব্যবধান বেশি। দেশের ৫৮ শতাংশ পুরুষ ও ৪২ শতাংশ নারী ইন্টারনেট ব্যবহার করেন।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অন্যতম স্তম্ভ ছিল সংযোগব্যবস্থা । কিন্তু দেশের অর্ধেক জনগোষ্ঠী ইন্টারনেট সংযোগের বাইরে রয়েছে।
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
লক্ষ্মীপুর ইফতার ও দোয়া মাহফিল
মন্তব্য করুন
মন্তব্য করুন
বাংলাদেশ চীন চীনা রাষ্ট্রদূত জাহাঙ্গীর কবির নানক বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী
মন্তব্য করুন
তিন বছর আগেও দেশের মানুষের হাতে যত মুঠোফোন ছিল, তার সংখ্যা এখন কমেছে ১ শতাংশেরও বেশি। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সবাইকে সংযোগের আওতায় আনতে সরকার যে পরিমাণ বিনিয়োগ করেছে, সে তুলনায় আশানুরূপ উন্নতি হয়নি। ২৪ মার্চ বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) বাংলাদেশ স্যাম্পল ভাইটাল স্ট্যাটিসটিকস ২০২৩-এর ফলাফল প্রকাশ করে। সেখানে আইসিটি সেবার বিষয়ে মুঠোফোন ও ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর চিত্র পাওয়া যায়।
চীনা রাষ্ট্রদূত গতকাল আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী নেতা এবং বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। পাট এবং বস্ত্র খাতে বাংলাদেশে চীনের কোন বিনিয়োগ নেই। এমনকী চীনের এ ব্যাপারে তেমন কোন আগ্রহের কথাও জানা যায়নি। কিন্তু আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ এই হেভিওয়েট নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক এর সাথে চীনা রাষ্ট্রদূতের বৈঠকে পাট পাটজাত পণ্য রপ্তানির বিষয়টি প্রাধান্য পেয়েছে।