ইনসাইড বাংলাদেশ

ফেসবুকে ওবায়দুল কাদেরকে কটূক্তি করায় নোবিপ্রবি কর্মকর্তা আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ০৮:৫৫ পিএম, ১৯ জুন, ২০২১


Thumbnail

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে ফেসবুকে কটূক্তি করার অভিযোগে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগের পর তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।

শনিবার (১৯ জুন) দুপুর ২টার দিকে উপজেলার ঘোষবাগ ইউনিয়নের শাহাজিরহাট সংলগ্ন এলাকা থেকে তাকে জিজ্ঞাসাবাদো জন্য আটক করে পুলিশ।

আটক জিয়াউর রহমান সম্রাট (৩৫) নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) পরিকল্পনা উন্নয়ন ও ওয়ার্কস (ডিপিডি) ডিপার্টমেন্টের সহকারী পরিচালক। তিনি কবিরহাট উপজেলার ঘোষবাগ ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের উত্তমপুর লামছি গ্রামের ইউছুফ ভূঁইয়ার ছেলে।

কবিরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) টমাস বড়ুয়া বাংলানিউজকে জানান, সম্রাটকে লিখিত অভিযোগের আলোকে প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। এ বিষয়ে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষ হওয়া ছাড়া এ বিষয়ে এখন আর কোনো মন্তব্য করা যাচ্ছেনা। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হবে।

এরআগে, গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে ফেসবুকে কটূক্তি করার অভিযোগে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান সম্রাটের বিরুদ্ধে কবিরহাট থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন, কবিরহাট উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম (৪৮)।

লিখিত অভিযোগে বলা হয়, গত ১৭ জুন রাত ১২টা ৮মিনিটের দিকে নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) পরিকল্পনা উন্নয়ন ও ওয়ার্কস ডিপার্টমেন্টের সহকারী পরিচালক জিয়াউর রহমান সম্রাট তার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট (সম্রাট এসএফ) থেকে ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়ে ওবায়দুল কাদেরের দীর্ঘদিনের অর্জিত সম্মান ক্ষুণ্ন করে। বিবাদী নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী পরিচালক পদে কর্মরত থাকা অবস্থায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রীর বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ স্ট্যাটাস দিয়ে রাষ্ট্রীয় শিষ্টাচার বহির্ভূত আচরণ করেন। তার এমন আচরণে দলের ও প্রিয় নেতার সম্মান নষ্ট করায় বিবাদীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা।



মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

এক মণ শসা মিলছে ১০০ টাকায়

প্রকাশ: ০৬:৪৯ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

কিছুদিন পূর্বেও যে শসা বাজারে ৮০ টাকা কেজি দরে পাওয়া যাচ্ছিল সেই শসা বর্তমানে মণ প্রতি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা দরে। এমন পরিস্থিতিতে শসার ন্যায্য দাম না পাওয়ায় লোকসানের মুখে পড়ছেন চাষিরা। শনিবার (২০ এপ্রিল) ময়মনসিংহের গৌরীপুরের বাজারগুলোতে এমন চিত্র দেখা গেছে।

এদিন উপজেলার কয়েকটি গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, খেত থেকে শসা তুলছেন কৃষকেরা। কেউ পাইকারি দরে প্রতি কেজি শসা দুই টাকা আড়াই টাকা দামে বিক্রি করছেন। কেউ শসা তুলে খেতেই ফেলে দিচ্ছেন, কেউবা খেত থেকে শসা তুলছেনই না।

উপজেলার অচিন্তপুর গ্রামের শসাচাষি আমিনুল হক শাহীন বলেন, এবার ৪০ শতাংশ জমিতে শসার আবাদ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। প্রথম দিকে ৮০-৯০ টাকা মণ বিক্রি করলেও এখন খেতেই যাই না। বর্তমানে ৮০-১০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। শসা বিক্রি করে ন্যায্য দাম না পাওয়ায় শ্রমিকদের মজুরি দিয়ে শসা উত্তোলন করে কোনো লাভ নাই। খেতের মধ্যেই শসা লাউয়ের মতো বড় হচ্ছে, পচতেছে।

মোবারকপুর গ্রামের চাষি আলী বলেন, ৩০ শতাংশ জমিতে শসা চাষ করেছি। ফলন দেখে খুশি হয়েছিলাম কিন্তু বর্তমানে শসা তুলে বাজারে নিয়ে গেলে বিক্রি হচ্ছে না। পরে ২ টাকা দরে এক পরিচিত পাইকারের কাছে ৯০-১০০ মণ বিক্রি করেছি। বাজারদরে হতাশ হয়ে পড়েছি। লাভ তো দূরের কথা খরচ তোলাই দায় হয়ে পড়েছে।

ব্যবসায়ী মিন্টু মিয়া বলেন, আমরা বিভিন্ন কৃষকের কাছ থেকে শসা ১শ টাকা মণ কিনে সিলেটে বিক্রি করি ২শ টাকা মণ। বর্তমানে এক ট্রাক শসা পাঠাতে মণ প্রতি আড়তদারকে দিতে হয় ২০ টাকা, লেবার খরচ হয় ১৫ টাকা, বস্তা ক্রয় করতে হয় ২০ টাকায় এবং পাঠাতে ভাড়া লাগে ২২ হাজার টাকা। এই টাকা খরচ করে সিলেটে শসা পাঠালে এখন আর আমাদের লাভ হয় না, লোকসান গুণতে হচ্ছে।

ইছুলিয়া গ্রামের ব্যবসায়ী আশরাফুল ইসলাম আশরাফ বলেন, এখন শসার ব্যবসা করে আমরা লোকসানের মধ্যে আছি। আমাদের ২-৩ লাখ করে লস হচ্ছে।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা নিলুফার ইয়াসমিন জলি বলেন, রমজান মাসকে সামনে রেখে গৌরীপুরে কৃষকরা অধিক পরিমাণে শসা উৎপাদন করেছে এবং বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় বাজারে আমদানিও বেশি। তাই দাম দ্রুত কমে যাচ্ছে। এতে দাম কমে যাওয়ায় কৃষকদের লাভ কম হচ্ছে।


শসা   বাজার   ময়মনসিংহ   গৌরীপুর  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে: বেনজীর আহমেদ

প্রকাশ: ০৬:০০ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ বলেছেন, আমার পরিবার ও আমার নামে অসত্য তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।

সবাইকে ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা জানিয়ে বেনজীর আহমেদ বলেন, ’আপনারা জানেন যে আমি প্রায় দুই বছর আগে চাকরি থেকে অবসর নিয়েছি। এই অবসরকালীন সময়ে আমি নিরিবিলি জীবন কাটাচ্ছি। চাকরিকালীন সময় বিগত ২০১২ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি গোষ্ঠী কর্তৃক অবিরত এবং ক্রমাগত অপপ্রচার এবং ব্যক্তিগত চরিত্রহননের অপচেষ্টার শিকার হয়েছি।’

আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) তার ভেরিফায়েড ফেসবুকে ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে এক ভিডিও বার্তায় দৈনিক কালেরকণ্ঠে প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে এসব কথা বলেন বেনজীর আহমেদ।

তিনি জানান, সম্প্রতি পত্রিকায় আমি এবং আমার পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু খুবই আপত্তিজনক, মানহানিকর, অসত্য এবং বিকৃত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সেই সংবাদের সূত্র ধরে অন্যান্য কতিপয় আউটলেট একই রকমের সংবাদ পুনরাবৃত্তি ক্রমে পরিবেশন করেছে। তবে দেশের মূলধারার প্রিন্ট এবং মিডিয়া এই অসত্য, মানহানিকর এবং বিকৃত সংবাদ পরিবেশনে কোন আগ্রহ দেখায়নি। এজন্য মূলধারার গণমাধ্যমগুলোর সাংবাদিক বন্ধুগণের প্রতি আমি এবং আমার পরিবারের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।

বেনজীর আহমেদ বলেন, গোপালগঞ্জের পারিবারিক কৃষি খামারের ভূমির পরিমাণ যা উল্লেখ করা হয়েছে তা সঠিক নয়। জমির সকল তথ্য ট্যাক্স ফাইলে উল্লেখ আছে। এছাড়া আমার পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয় পত্রসহ বেশ কিছু তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। যা আমাকে মারাত্নকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করেছে।

চাকরিরত অবস্থায় পুলিশ প্রশাসনে নিজের অবদানের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘চাকরি জীবনে ব্যক্তিগতভাবে আমি ঘুষ এবং দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করেছি। পুলিশ কমিশনার এবং র‌্যাবের মহাপরিচালক হিসেবে জনগণের সেবার মান বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাঠামোগত প্রশাসনিক এবং অপারেশনাল সংস্কার বা রিফর্মের উদ্যোগ গ্রহণ করেছি। জুনিয়র পদগুলোতে পদোন্নতিতে যে দুর্নীতির অভিযোগ ছিল, সেখানেও পদোন্নতি বিধিমালা ব্যাপক সংস্কার করে দুর্নীতিমুক্ত পদোন্নতির ব্যবস্থা করেছি। আমার পুরো ক্যারিয়ারে আমি পুলিশের অভ্যন্তরীণ দুর্নীতির বিরুদ্ধে লড়াই করেছি, আমার অবসরের পর আমাকে দুর্নীতিবাজ প্রমাণের অপচেষ্টা অত্যন্ত হতাশাজনক এবং দুঃখজনক।’

বেনজীর আহমেদের পারিবারিক ব্যবসা ২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় উল্লেখ করে বলেন, ‘বিগত ১০ বছর ধরে আমাদের পারিবারিক ব্যবসা প্রকাশ্যে এবং সর্বসম্মুখে পরিচালিত হয়ে আসছে। এখানে গোপন বা আড়াল করার কোনও সুযোগ নেই। ঢাকার কাছে বিঘার পর বিঘা কোন জমি নেই। পূর্বাচলে ৪০ কাঠা জমির উপর ডুপ্লেক্স বাড়ি নেই। পূর্বাচলে সেই কথিত ডুপ্লেক্স বাড়ির পাশে একই জায়গায় আরও ১০ বিঘা জমিও নেই।’

তিনি বলেন, ‘মগবাজার কেন, রমনা, সিদ্ধেশ্বরী এর আশপাশে আমাদের ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট কিছুই নেই। আনন্দ হাউজিংয়ে একটি প্লট বুকিং দেই এবং কিস্তির মাধ্যমে ধীরে ধীরে এই টাকা পরিশোধ করি।

বেনজীর আহমেদ বলেন, আইজিপি থাকা অবস্থায় পূর্বাচলে ফারুক মার্কেটের পেছনে ১০ কাঠার একটি প্লট কিনেছি। যার বাজার মূল্য ২২ কোটি টাকা দাবি করা হয়েছে। কিন্তু আমি আইজিপি কিংবা র‌্যাব ডিজি থাকাকালীন কোনও প্লট কিনিনি। ২০০১ সালে রাজউক বরাবর আবেদন করে আমি একটি ১০ কাঠার প্লট বরাদ্দ পেয়েছি। নিজের এবং পারিবারিক অর্থের প্রয়োজন হওয়ায় আমি প্লটটি বিক্রি করেছি। পূর্বাচলে বর্তমানে আমাদের কোনও প্লট বা বাড়ি কিছুই নেই। রূপগঞ্জে আমাদের কোনও জমি নেই।

তিনি আরও বলেন, আমার এবং পরিবারের ঢাকা ও ঢাকার বাহিরের সম্পত্তির তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। বেতন ভাতার হিসাব কাল্পনিক এবং ভুল।

ভাওয়াল রিসোর্ট, বনানীতে ইউনিক রিজেন্সি হোটেল, কক্সবাজারের বেস্ট ওয়েস্টার্ন এবং হোটেল রামাদায় বেনজীরের পরিবারের মালিকানা আছে, বলে প্রচার করা হয়েছে উল্লেখ করে বলেন, ‘এসব ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আমাদের কোনও মালিকানা বা বিনিয়োগ নেই। পদ্মা ব্যাংক এবং ক্যানাডিয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের কোনও মালিকানা বা বিনিয়োগ নেই। সিঙ্গাপুরে অর্ধশত কোটি টাকার সোনার ব্যবসা, থাইল্যান্ড ও মালয়েশিয়ায় জমি কিনেছি মর্মে যা বলা হয়, সেটাও অসত্য।’

সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে দাবি করে সম্প্রতি সংবাদ প্রকাশ করে কালেরকণ্ঠ। এরপর থেকেই বেশ আলোচনা চলছে তাকে নিয়ে।

সম্প্রতি প্রকাশিত দৈনিকের দাবি, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।

জাতীয় ওই দৈনিকে ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে, যেখানে তার নানা অর্থ সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়। বেনজীরের বিপুল সম্পদের মধ্যে রয়েছে, গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামের এক অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন পর্যটনকেন্দ্র। এছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কোম্পানির খোঁজ পাওয়া গেছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার পাশে বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানের রয়েছে দুই লাখ শেয়ার। পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি।


বেনজীর আহমেদ   আইজিপি  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

হিটস্ট্রোকে ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশ: ০৫:৫০ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে চুয়াডাঙ্গা ও পাবনায় জেলায় তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) তাদের মৃত্যু হয়।

পাবনা হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার জাহিদুল ইসলাম জানান, পাবনায় তীব্র গরমের কারণে হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু হয়েছে। মৃত সুকুমার দাস (৬০) পাবনার শহরের শালগাড়িয়া জাকিরের মোড়ের বাসিন্দা।

এদিকে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় মাঠে কাজ করার সময় হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হয়ে জাকির হোসেন নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। তিনি দর্শনা থানার সীমান্তসংলগ্ন ঠাকুরপুর গ্রামের আমির হোসেন ছেলে ও ঠাকুরপুর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি। এছাড়া চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় হিটস্ট্রোকে মর্জিনা খাতুন (৬০) নামে এক মহিলার মৃত্যু হয়েছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুর ৩টায় জেলার তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। একইসঙ্গে তীব্র তাপ প্রবাহ শুরু হয়েছে। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

গত কয়েক দিন ধরে চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি থেকে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। এই দাবদাহে জেলায় হিট অ্যালার্ট জারি করে মাইকিং করা হচ্ছে সপ্তাহজুড়ে।


হিটস্ট্রোক তাপমাত্রা  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

চুয়াডাঙ্গায় তীব্র তাপমাত্রা, হিট স্ট্রোকে নিহত ১

প্রকাশ: ০৫:১১ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

চলমান তীব্র দাবদাহের ফলে চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদায় হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতের নাম জাকির হোসেন। আজ শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল ৭ টার দিকে মাঠে কৃষিকাজ করতে গিয়ে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত হন তিনি। পরে তাকে উদ্ধার করে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে মৃত্যু হয়। 

নিহত জাকির দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনা থানার সীমান্ত সংলগ্ন ঠাকুরপুর গ্রামের আমির হোসেন ছেলে। তিনি পেশায় একটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের দপ্তরি ছিলেন। 

নিহতের বাবা আমির হোসেন জানান, ‌‘রোদ গরমে মাঠের ধান মরার অবস্থা। ধানের জমিতে সেচ (পানি) দেয়ার জন্য জাকির সকাল ৭ টার দিকে মাঠে যায়। মাঠে যাওয়ার ঘণ্টাখানেক পর খবর পাই সে মাঠে স্ট্রোক করেছে। মাঠে থাকা অন্য কৃষকরা তাকে দামুড়হুদা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।’ 

চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র পর্যবেক্ষক জামিনুর রহমান জানান, আজ শনিবার সকাল ৯ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ছিল ৩৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ সময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৫৮ শতাংশ এবং বেলা ১২ টায় চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ছিল ৪০ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১৮ শতাংশ। বিকেল ৩ টায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রির ঘরে দাঁড়ায়।


তীব্র তাপমাত্রা   হিট স্ট্রোক  


মন্তব্য করুন


ইনসাইড বাংলাদেশ

শেরপুর প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগের উদ্বোধন

প্রকাশ: ০৩:০৯ পিএম, ২০ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail শেরপুর প্রিমিয়ারি ক্রিকেট লীগের উদ্ভোধনী ম্যাচে খেলোয়ারদের সঙ্গে করমর্দন করছেন জেলা প্রশাশক

শেরপুর শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়ামে প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ শুরু হয়েছে। শনিবার (২০ এপ্রিল) সকালে জেলা প্রশাসক আব্দুল্লাহ আল খায়রুম ক্রিকেট লীগের উদ্বোধন করেন।

 

এসময় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মোক্তাদিরুল আহমেদ, ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এমদাদুল হক, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মানিক দত্ত, জেলা ক্রীড়া অফিসার ধীরেন্দ্র চন্দ্র সরকারসহ আরো অনেকে উপস্থিত ছিলেন। 

 

উদ্বোধনী খেলায় সবুজসেনা স্পোর্টিং ক্লাব সাইকা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।  ক্রিকেট লীগে মোট ৫ টি দল অংশগ্রহণ করছে। 


শেরপুর প্রিমিয়ার ক্রিকেট লীগ   শহীদ মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি স্টেডিয়াম  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন