কোর্ট ইনসাইড

ঈদুল আযহার উপলক্ষ্যে রোববার থেকে সুপ্রিমকোর্টের ছুটি

প্রকাশ: ০৭:২৫ পিএম, ০২ জুলাই, ২০২২


Thumbnail ঈদুল আযহার উপলক্ষ্যে রোববার থেকে সুপ্রিমকোর্টের ছুটি

ঈদুল আযহার উপলক্ষ্যে আগামীকাল রোববার (৩ জুলাই) থেকে ১৯ জুলাই পর্যন্ত সরকার ঘোষিত ছুটি, সাপ্তাহিক ছুটি ও কোর্টে অবকাশ মিলিয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালত সুপ্রিমকোর্টে নিয়মিত বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

এ সময়ের মধ্যে সুপ্রিমকোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বিচারকার্য পরিচালনার জন্য ৯টি অবকাশকালীন বেঞ্চ গঠন করা হয়েছে। সুনির্দিষ্ট বিচারিক এখতিয়ার দিয়ে গঠিত এসব বেঞ্চের বিস্তারিত সুপ্রিমকোর্টের ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করা হয়েছে।

বিচারপতি মো. বদরুজ্জামান ও বিচারপতি রাজিক আল জলিল সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চে দেওয়ানি সংক্রান্ত বিষয়াদী, বিচারপতি খিজির আহমেদ চৌধুরী ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেন এবং বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তী ও বিচারপতি সরদার মো. রাসেদ জাহাঙ্গীর সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চে ভ্যাট, কাস্টমস, ট্যাক্সসহ সকল প্রকার রিট সংক্রান্ত মোকদ্দমা, বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামান এবং বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লা ও বিচারপতি খিজির হায়াত, বিচারপতি এসএম কুদ্দুস জামান ও বিচারপতি মো. খায়রুল আলম সমন্বয়ে গঠিত ডিভিশন বেঞ্চে দুর্নীতি দমন কমিশন ও মানি লন্ডারিং আইনের অধীন বিষয়াদীসহ জরুরি ফৌজদারি সংক্রান্ত বিষয়াদি, বিচারপতি আহমেদ সোহেলের একক বেঞ্চে আধিম অধিক্ষেত্রাধীন বিষয়, বিচারপতি শাহেদ নূরউদ্দিনের একক বেঞ্চে দেওয়ানি সংক্রান্ত বিষয়াদি, বিচারপতি মো. আখতারুজ্জামানের একক বেঞ্চে ফৌজদারি সংক্রান্ত বিষয়াদি শুনানি হবে।

ঈদুল আযহার   সুপ্রিমকোর্ট ছুটি  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বরগুনার রিফাত হত্যা: হাইকোর্টে নতুন করে জামিন চাইবেন মিন্নি

প্রকাশ: ০৩:২০ পিএম, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বরগুনার আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হাইকোর্টে নতুন করে জামিন আবেদন করতে যাচ্ছেন। আগামী রোববার এই জামিন আবেদন হাইকোর্টে দাখিল করা হবে। আজ বুধবার (১৭ এপ্রিল) মিন্নির অন্যতম আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. শাহিনুজ্জামান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আগামী রোববার মিন্নির জামিন আবেদন বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুসের নেতৃত্বাধীন হাইকোর্ট বেঞ্চে জমা দেওয়া হবে।

বরগুনার আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির জামিন আবেদন শুনানির জন্য হাইকোর্টের কার্যতালিকায় এসেছে।

বুধবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আমিনুল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চের কার্যতালিকা বিষয়টি ৪৯৭ নম্বর ক্রমিকে রয়েছে। আদালতে মিন্নির পক্ষে শুনানি করবেন অ্যাডভোকেট জেড আই খান পান্না, অ্যাডভোকেট মো. শাহীনুজ্জামান খান, অ্যাডভোকেট জামিউল হক ফয়সাল।

এর আগে গত বছরের ৮ মে বরগুনার আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন। তবে জামিন আবেদনটি কার্যতালিকায় আসলেও পরে আর শুনানি হয়নি।

গত বছরের ১১ জানুয়ারি বরগুনার আলোচিত রিফাত শরীফ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নির জামিন আবেদন শুনতে অপরাগতা প্রকাশ করেন হাইকোর্টের একটি বেঞ্চ। বিচারপতি শেখ হাসান আরিক ও বিচারপতি বিশ্বজিৎ দেবনাথের হাইকোর্ট বেঞ্চ জামিন আবেদনটি শুনতে অপারগতা জানান।

উল্লেখ, ২০২০ সালের ৩০ সেপ্টেম্বর বরগুনার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. আছাদুজ্জামান মিন্নিসহ ৬ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। রায়ে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির মধ্যে ৬ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি ৬ আসামিকে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানার দণ্ডে দণ্ডিত করেন। বাকি ৪ জনকে খালাস দেওয়া হয়।

পরে নিয়ম অনুসারে একই বছরের ৪ অক্টোবর ছয় আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পৌঁছে। পাশাপাশি ৬ অক্টোবর মিন্নিসহ অন্য আসামিরা আপিল করেন।  

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- মো. রাকিবুল হাসান রিফাত ওরফে রিফাত ফরাজী, আল কাইয়ুম ওরফে রাব্বী আকন, মোহাইমিনুল ইসলাম সিফাত, রেজোয়ান আলী খাঁন হৃদয় ওরফে টিকটক হৃদয়, মো. হাসান ও আয়েশা সিদ্দিকা মিন্নি।

খালাস পান- মো. মুসা (পলাতক), রাফিউল ইসলাম রাব্বি, মো. সাগর ও কামরুল ইসলাম সাইমুন।

২০১৯ সালের ২৬ জুন সকাল সাড়ে ১০টার দিকে বরগুনা সরকারি কলেজ রোডের ক্যালিক্স একাডেমির সামনে স্ত্রী মিন্নির সামনে রিফাত শরীফকে কুপিয়ে জখম করে নয়ন বন্ড ও রিফাত ফরাজীর সহযোগীরা। গুরুতর অবস্থায় রিফাতকে বরগুনা জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে বরিশাল শেরে বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রিফাত মারা যান।

এরপর রিফাতের বাবা দুলাল শরীফ বাদী হয়ে সাব্বির আহম্মেদ ওরফে নয়ন বন্ডকে প্রধান আসামি করে ১২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাত আরও পাঁচ/ ছয়জনের বিরুদ্ধে বরগুনা থানায় হত্যা মামলা করেন। এ মামলায় প্রথমে মিন্নিকে প্রধান সাক্ষী করেছিলেন নিহত রিফাতের বাবা।

পরে ২ জুলাই ভোরে জেলা সদরের বুড়িরচর ইউনিয়নের পুরাকাটা ফেরিঘাট এলাকায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ প্রধান আসামি নয়ন বন্ড (২৫) নিহত হন।

হত্যাকাণ্ডের ২০ দিন পর ওই বছরের ১৬ জুলাই মিন্নিকে তার বাবার বাসা থেকে বরগুনা পুলিশ লাইনে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে এ হত্যায় তার সংশ্লিষ্টতা রয়েছে বলে মনে হওয়ায় ওই দিন রাতেই মিন্নিকে গ্রেপ্তার দেখায় পুলিশ।

পরে একই বছরের ২৯ আগস্ট হাইকোর্ট মিন্নিকে জামিন দেন। ১ সেপ্টেম্বর ২৪ জনকে অভিযুক্ত করে প্রাপ্ত ও অপ্রাপ্তবয়স্ক, দুইভাগে বিভক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রাপ্তবয়স্ক ১০ জন এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জন রয়েছেন। ২০২০ সালের ১ জানুয়ারি প্রাপ্তবয়স্ক ১০ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়। পরে সাক্ষ্যগ্রহণ, যুক্তিতর্ক শেষে ৩০ সেপ্টেম্বর রায় ঘোষণা করা হয়।

অপরদিকে বিচার শেষে ২০২০ সালের ২৭ অক্টোবর অপ্রাপ্তবয়স্ক ১৪ জনের বিষয়ে রায় ঘোষণা করেন বরগুনা জেলা নারী ও শিশু আদালতের বিচারক মো. হাফিজুর রহমান। রায়ে ছয়জনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড, চারজনকে পাঁচ বছর এবং একজনকে তিন বছরের কারাদণ্ড দেন। বাকি তিনজনকে খালাস দিয়েছেন আদালত।


রিফাত হত্যা   হাইকোর্ট   মিন্নি  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ ২৩ মে পর্যন্ত বাড়ালেন আদালত

প্রকাশ: ১১:৫১ এএম, ১৬ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত ড. ইউনূস শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে স্থায়ী জামিন চেয়ে আবেদন করেছেন। সাজার বিরুদ্ধে তার আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তিনি জামিন চেয়েছেন।

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) ড. ইউনূসের আইনজীবী ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন এ আবেদন দাখিল করেছেন। শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. ইউনূস আজ শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে হাজির হবেন। সাজার বিরুদ্ধে তার আপিল শুনানি হওয়ার কথা রয়েছে।

গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলার রায় চ্যালেঞ্জ করে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনকে জামিন দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। একই সঙ্গে আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেন আদালত। সেদিন শ্রম আদালতের দেওয়া সাজা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল।

এর আগে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে জামিন চেয়েছিলেন তিনি। সেই সঙ্গে শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার রায়ে ৬ মাসের সাজার বিরুদ্ধে ২৫টি যুক্তি দেখিয়ে খালাস চেয়ে আপিলও করেছিলেন তিনি। 

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গত ১ জানুয়ারি ৬ মাসের সাজা হয় ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চার আসামির। রায় প্রদানকারী বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার স্বাক্ষরের পর ৮৪ পৃষ্ঠার এ রায় প্রকাশ করা হয়।

পূর্ণাঙ্গ রায়ে বলা হয়েছে, আসামিরা শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ এর বিধান লঙ্ঘন করে আইনের ৩০৩(৫) ও ৩০৭ ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। তা প্রমাণিত হওয়ায় রাষ্ট্রপক্ষ আসামিদের বিরুদ্ধে অপরাধ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছেন। এ অবস্থায় আসামি গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইউনূস, ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ধারা ৪(৭) (৮), ১১৭, ২৩৪ ও বিধি ১০৭ লঙ্ঘনের জন্য ৩০৩(৩) ও ৩০৭ ধারার অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় তাদের ওই আইনের ৩০৩ (৩) ধারার অপরাধে ০৬ (ছয়) মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৫,০০০/-(পাঁচ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে ১০ (দশ) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ও ৩০৭ ধারার অপরাধে ২৫,০০০/-(পঁচিশ হাজার) টাকা অর্থদণ্ড ও অনাদায়ে অতিরিক্ত ১৫ (পনেরো) দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হলো।

গত ১ জানুয়ারি শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে দায়ের করা মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত। তবে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ আসামিদের ১ মাসের জামিন দেওয়া হয়।


ড. ইউনূস   জামিন   আদালত  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বুয়েট ছাত্রলীগ নেতা রাব্বিকে হলে সিট ফেরত দিতে নির্দেশ হাইকোর্টের

প্রকাশ: ০৩:৩০ পিএম, ০৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ হোসেন রাব্বীর হলের সিট ফিরে দেওয়ার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

সোমবার (৮ এপ্রিল) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। 

এর আগে ইমতিয়াজ হোসেনের পক্ষে হলের সিট বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ব্যারিস্টার হারুনুর রশিদ হাইকোর্টে একটি রিট দায়ের করেন। রিটে ইমতিয়াজ রাব্বীকে হলে সিট ফেরত দেয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। 

এর আগে গত ২৯ মে রাজনৈতিক সমাগমকে কেন্দ্র করে আন্দোলনরত বুয়েট শিক্ষার্থীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্ববিদ্যালয়টির পুরকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থী ইমতিয়াজ হোসেন রাহিমের সিট বাতিল করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

শিক্ষার্থীদের দাবি, আবরার ফাহাদ হত্যার পর বুয়েট ক্যাম্পাসে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ থাকার পরও গত বুধবার মধ্যরাতের পর বহিরাগত কিছু নেতাকর্মী বুয়েট ক্যাম্পাসে প্রবেশ করে রাজনৈতিক কার্যক্রম চালান।

ক্যাম্পাসে ‘বহিরাগতদের’ প্রবেশ ও রাজনৈতিক সমাগমের মূল সংগঠক পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ইমতিয়াজ হোসেন; যিনি ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য। তাই তাকে বুয়েট থেকে স্থায়ীভাবে বহিষ্কার ও তার সহযোগীদেরও বিভিন্ন মেয়াদে বহিষ্কারের দাবি জানান বিক্ষোভকারীরা।

এদিকে গত ১ এপ্রিল বুয়েটে ছাত্র রাজনীতি চলতে বাধা নেই বলে আদেশ দেন হাইকোর্ট। বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন। ২০১৯ সালে বুয়েট কর্তৃপক্ষ ছাত্র রাজনীতি নিষিদ্ধ করে যে প্রজ্ঞাপন জারি করে তা স্থগিত করেন হাইকোর্ট।


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বুয়েট শিক্ষার্থী রাব্বিকে হলের সিট ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

প্রকাশ: ০৩:১৭ পিএম, ০৮ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ হোসেন রাব্বির হলের সিট ফিরিয়ে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট।

সোমবার (৮ এপ্রিল) বিচারপতি মো. খসরুজ্জামান ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন। আদালতে ইমতিয়াজের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট শাহ মঞ্জরুল হক।

বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ হোসেন রাব্বির হলের সিট বাতিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে ইমতিয়াজ রাব্বিকে হলে সিট ফেরত দেওয়ার নির্দেশনা চাওয়া হয়। ইমতিয়াজ হোসেনের পক্ষে ব্যারিস্টার হারুনুর রশিদ এ রিট দায়ের করেন। বুয়েটের ভিসিসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়।

উল্লেখ্য, বুয়েট শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ক্যাম্পাসের ছাত্ররাজনীতির সঙ্গে জড়িত পুরকৌশল বিভাগের ছাত্র ও কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা ইমতিয়াজ হোসেনের হলের সিট বাতিল করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।


হাইকোর্ট   বুয়েট   শিক্ষার্থী রাব্বি  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

সভাপতিসহ ৮ পদে বিএনপিপন্থী, চার পদে আওয়ামী লীগের জয়

প্রকাশ: ০৯:০৯ এএম, ০৫ এপ্রিল, ২০২৪


Thumbnail

ঠাকুরগাঁও জেলা আইনজীবী সমিতির বার্ষিক নির্বাচনে বিএনপিপন্থি আইনজীবীরা নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করেছেন। ১২টি পদের মধ্যে বিএনপি সমর্থিত আইনজীবীরা আটটি এবং আওয়ামী লীগ সমর্থিত আইনজীবীরা চারটি পদে জয়লাভ করেছেন।

বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) রাত ১০টার দিকে ফলাফল ঘোষণা করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবার সমিতির হলরুমে সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে।

নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়, মোট ভোটার ২৪৫ হলেও ২৩৬ জন ভোট প্রদান করেন। নির্বাচনে দুইটি প্যানেলে ২৪ জন এবং একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী ছিলেন।

বিএনপি সমর্থিত অ্যাডভোকেট মো. জয়নাল আবেদীন (১৩৬ ভোট) সভাপতি পদে, সহ-সভাপতি (১) পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত অ্যাডভোকেট হাসীনুজ্জামান মিলার (১৩৯), সহ-সভাপতি (২) বিএনপি সমর্থিত অ্যাডভোকেট মো. একরামুল হক (১১২), সাধারণ সম্পাদক পদে বিএনপি সমর্থিত অ্যাডভোকেট মো. ইন্তাজুল হক (১২১), সহ-সাধারণ সম্পাদক পদে বিএনপি সমর্থিত অ্যাডভোকেট মো. রাহাদ জামিল (১২৪), লাইব্রেরি সম্পাদক পদে বিএনপি সমর্থিত অ্যাডভোকেট কামাল হোসেন (১৪৪), ট্রেজারি সম্পাদক পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত অ্যাডভোকেট হারুন অর রশিদ (১২০), কমনরুম ও কালচারাল সম্পাদক পদে বিএনপি সমর্থিত অ্যাডভোকেট নুরুল হুদা (১৫২ ভোট) নির্বাচিত হয়েছেন।

এ ছাড়া সদস্য পদে বিএনপি সমর্থিত অ্যাডভোকেট মনিরুজ্জামান (১৪৩), অ্যাডভোকেট মুরাদ হোসেন রানা (১১৩), আওয়ামী লীগ সমর্থিত অ্যাডভোকেট মোবারক আলী (১০৭) ও অ্যাডভোকেট সোহেল রানা (১৪৭ ভোট) নির্বাচিত হয়েছেন।


বিএনপি   আওয়ামী লীগ   জেলা আইনজীবী সমিতি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন