কোর্ট ইনসাইড

এবার জামিন পেলেন মাহির স্বামী রাকিবও

প্রকাশ: ০৫:৪২ পিএম, ২০ মার্চ, ২০২৩


Thumbnail

এবার ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলায় জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহির স্বামী রাকিব সরকার। সোমবার (২০ মার্চ) দুপুরে রাকিব সরকারের আইনজীবীদের জামিন আবেদনের প্রেক্ষিতে তাকে জামিন দেয় আদালত। 

গাজীপুর মহানগর পুলিশের সহকারী কমিশনার (প্রসিকিউশন) আহসানুল হক জানান, দুপুরে রাকিব সরকারের আইনজীবীরা তার জামিনের আবেদন করেন। গাজীপুর মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক নিয়াজ মাখদুম দুটি মামলায় তাকে জামিন দিয়েছেন।

কোটি টাকা মূল্যের জমি জোর করে দখলের অভিযোগে গত শুক্রবার (১৭ মার্চ) মাহিয়া মাহি সরকার ও তার স্বামী রাকিব সরকারকে হুকুমের আসামি করে গাজীপুরের বাসন থানায় মামলা করেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ইসমাইল হোসেন। গত শনিবার (১৮ মার্চ) ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পুলিশের করা মামলায় বিমানবন্দর এলাকা থেকে মাহিয়া মাহি সরকারকে গ্রেফতার করে গাজীপুর মহানগর পুলিশ। একই মামলার আসামি রাকিব সরকার গত রবিবার সকালে দেশে ফেরেন। হজ পালন করতে তারা সৌদি আরবে অবস্থান করছিলেন। 

রাকিবের বিরুদ্ধে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে পুলিশের করা মামলাসহ দুটি মামলায় আদালত জামিন দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবী আনোয়ার সাদত সরকার।

মাহিয়া মাহি   রাকিব সরকার  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

হত্যা মামলায় আসামির মৃত্যুদণ্ড, বাদীর ৫ বছরের কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০৭:০২ পিএম, ৩১ মে, ২০২৩


Thumbnail

জয়পুরহাটের ক্ষেতলালে পাওনা টাকার জন্য হত্যা করার দায়ে আসামিকে মৃত্যুদণ্ড ও বাদী আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। সেইসঙ্গে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির ৫০ হাজার টাকা জরিমানা এবং বাদীর ১০ হাজার টাকা জরিমানা, অনাদায়ে আরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন।

বুধবার (৩১ মে) দুপুরে জয়পুরহাট অতিরিক্ত দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আব্বাস উদ্দিন এ রায় দেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, জেলার ক্ষেতলালের মহবতপুর গ্রামের আলম খাঁর নিকটে পাওনা সাত হাজার টাকার পান একই গ্রামের শাহিন আলম। ২০০৬ সালের ২০ মে রাতে ওই টাকার জন্য আলম খাঁকে শাহিন ডেকে নিয়ে নিজ বাসায় শ্বাসরোধে হত্যা করেন। এ ঘটনায় নিহত আলম খাঁর স্ত্রী আনজুয়ারা বেগম বাদী হয়ে সাত জনের নাম উল্লেখ করে আদালতে মামলা করেন। আদালতের নির্দেশে ২০০৭ সালের ১৪ জানুয়ারি ক্ষেতলাল থানায় হত্যা মামলা করা হয়। ওই বছরেই ৪ এপ্রিলে উপ-পরিদর্শক আশরাফুল ইসলাম সাত জনের নাম উল্লেখ করে সংশ্লিষ্ট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। দীর্ঘ শুনানি শেষে আদালত শাহিন আলমকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড এবং ছয় আসামিকে খালাস দেন। এর মধ্যে এক আসামি মামলা চলাকালীন মারা যান। 

সেইসঙ্গে মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়ায় মামলার বাদী আলম খাঁর স্ত্রী আনজুয়ারা বেগমকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ডাদেশ দেন।

এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী অ্যাডভোকেট নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল পিপি।



মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

মামলা খারিজ, ড. ইউনূসকে দিতে হবে ১২ কোটি টাকা

প্রকাশ: ০১:০০ পিএম, ৩১ মে, ২০২৩


Thumbnail মামলা খারিজ, ড. ইউনূসকে দিতে হবে ১২ কোটি টাকা।

দানের বিপরীতে ধার্য করা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা আয়কর চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাঠানো নোটিশের বৈধ বলে রায় ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে ১৫ কোটি টাকা কর দাবি করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলা খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এই রায়ের ফলে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাঠানো নোটিশের আলোকে তাকে (নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের) দানের বিপরীতে প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা আয়কর দিতে হবে। ৩ কোটি টাকা আগে জমা দেওয়ায় এখন বাকি ১২ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হবে তাকে। কর আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করার সময় ১৫ কোটির মধ্যে ৩ কোটি টাকা জমা দিয়েছিলেন ইউনূস। 

আয়কর চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাঠানো নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা পৃথক তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলার বিষয়ে শুনানি নিয়ে বুধবার (৩১ মে) হাইকোর্টের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ রায় দেন।

এর আগে দানের বিপরীতে ধার্য করা প্রায় সাড়ে ১২ কোটি টাকা আয়কর চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাঠানো নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা পৃথক তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলার শুনানি শেষ হয়। এনবিআরের ওই নোটিশগুলোর বৈধতা নিয়ে রায়ের জন্য আজ ৩১ মে দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি নিয়ে গত মঙ্গলবার (২৩ মে) সংশ্লিষ্ট হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে এই দিন ধার্য করেন।

আদালতে এদিন রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন। ড. ইউনূসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. মোস্তাফিজুর রহমান খান।

রায়ের বিষয়ে ওইদিন অ্যাটর্নি জেনারেলে সাংবাদিকদের বলেন, তিনি (ড. ইউনূস) বলেছেন, টাকা দান করেছেন। তাই কর অব্যাহতি পাবেন। আর আমরা বলেছি, কর অব্যাহতির যেসব কারণ উল্লেখ করা আছে, সেগুলোর মধ্যে তারটা পড়ে না। এজন্য তাকে দানকর দিতে হবে। আদালত শুনেছেন। আগামী ৩১ মে রায়ের দিন ঠিক করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৯৯০ সালের দানকর আইন অনুযায়ী ২০১১-১২ করবর্ষে মোট ৬১ কোটি ৫৭ লাখ ৬৯ হাজার টাকা দানের বিপরীতে প্রায় ১২ কোটি ২৮ লাখ ৭৪ হাজার টাকা কর দাবি করে নোটিশ পাঠায় জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

২০১২-১৩ করবর্ষে ৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা দানের বিপরীতে ১ কোটি ৬০ লাখ ২১ হাজার টাকা দানকর দাবি করা হয়। আর ২০১৩-১৪ করবর্ষে ৭ কোটি ৬৫ হাজার টাকা দানের বিপরীতে ১ কোটি ৫০ লাখ ২১ হাজার টাকা কর দাবি করে নোটিশ দেয় এনবিআর।

দানের বিপরীতে কর দাবি করে এনবিআরের এসব নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আপিল ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন ড. ইউনূস। বাদীর দাবি, আইন অনুযায়ী দানের বিপরীতে এনবিআর এ কর দাবি করতে পারে না।

এরপর ২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর ইউনূসের আবেদন খারিজ করেন আদালত। ২০১৫ সালে তিনি হাইকোর্টে তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলা (রিট আবেদন) করেন।

ওই মামলাগুলোর প্রাথমিক শুনানি নিয়ে দানকর দাবির নোটিশের কার্যকারিতা স্থগিত করে ২০১৫ সালে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায়ের জন্য আগামী ৩১ মে দিন ঠিক করা হয়।


মামলা   খারিজ   ড. ইউনূস   কর   ১২ কোটি   টাকা  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

আয়কর নিয়ে ড. ইউনূসের ৩ মামলার রায় আজ

প্রকাশ: ০৮:২৫ এএম, ৩১ মে, ২০২৩


Thumbnail

দানের বিপরীতে ধার্য করা প্রায় সাড়ে ১৫ কোটি টাকা আয়কর চেয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) পাঠানো নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা পৃথক তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলার বিষয়ে রায় ঘোষণা করা হবে আজ।

বুধবার (৩১ মে) হাইকোর্টের বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকার ও বিচারপতি সরদার মো. রাশেদ জাহাঙ্গীরের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে রায়ের জন্য এ দিন ধার্য করেন।

এর আগে দানের বিপরীতে ধার্য করা প্রায় সাড়ে ১৫ কোটি টাকা আয়কর চেয়ে এনবিআরের পাঠানো নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের করা পৃথক তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলার শুনানি শেষ হয়। এরপর এনবিআরের ওই নোটিশগুলোর বৈধতা নিয়ে রায়ের জন্য ৩১ মে দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি নিয়ে মঙ্গলবার (২৩ মে) সংশ্লিষ্ট হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানি শেষে এ দিন ধার্য করেন। আদালতে এদিন রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ (এএম) আমিন উদ্দিন। ড. ইউনূসের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. মোস্তাফিজুর রহমান খান।

রায়ের বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেলে সাংবাদিকদের বলেন, তিনি (ড. ইউনূস) বলেছেন, টাকা দান করেছেন। তাই কর অব্যাহতি পাবেন। আর আমরা বলেছি, কর অব্যাহতির যেসব কারণ উল্লেখ করা আছে, সেগুলোর মধ্যে তারটা পড়ে না। এজন্য তাকে দানকর দিতে হবে। আদালত শুনেছেন। আগামী ৩১ মে রায়ের দিন ঠিক করেছেন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ১৯৯০ সালের দানকর আইন অনুযায়ী ২০১১-১২ করবর্ষে মোট ৬১ কোটি ৫৭ লাখ ৬৯ হাজার টাকা দানের বিপরীতে প্রায় ১২ কোটি ২৮ লাখ ৭৪ হাজার টাকা কর দাবি করে নোটিশ পাঠায় এনবিআর।

২০১২-১৩ করবর্ষে ৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা দানের বিপরীতে ১ কোটি ৬০ লাখ ২১ হাজার টাকা দানকর দাবি করা হয়। আর ২০১৩-১৪ করবর্ষে ৭ কোটি ৬৫ হাজার টাকা দানের বিপরীতে ১ কোটি ৫০ লাখ ২১ হাজার টাকা কর দাবি করে নোটিশ দেয় এনবিআর।

দানের বিপরীতে কর দাবি করে এনবিআরের এসব নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আপিল ট্রাইব্যুনালে মামলা করেন ড. ইউনূস। বাদীর দাবি, আইন অনুযায়ী দানের বিপরীতে এনবিআর এ কর দাবি করতে পারে না।

এরপর ২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর ইউনূসের আবেদন খারিজ করেন আদালত। ২০১৫ সালে তিনি হাইকোর্টে তিনটি আয়কর রেফারেন্স মামলা (রিট আবেদন) করেন।

ওই মামলাগুলোর প্রাথমিক শুনানি নিয়ে দানকর দাবির নোটিশের কার্যকারিতা স্থগিত করে ২০১৫ সালে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। আজ মঙ্গলবার ওই রুলের চূড়ান্ত শুনানি শেষে রায়ের জন্য আগামী ৩১ মে দিন ঠিক করা হয়।



মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

তারেক-জোবায়দার মামলার সাক্ষ্যগ্রহণে আইনজীবীদের হট্টগোল

প্রকাশ: ০৮:১২ পিএম, ৩০ মে, ২০২৩


Thumbnail

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের সময় আইনজীবীদের মধ্যে  হট্টগোলের ঘটনা ঘটেছে। 

মঙ্গলবার (৩০ মে) বিকেলে ঢাকা মহানগরের জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ আদালতে এ ঘটনা ঘটে। পরে বিচারক মো. আসাদুজ্জামান এজলাস ত্যাগ করেন।

এ সময় আওয়ামী লীগপন্থী আইনজীবীরা ধাওয়া করে বিএনপিপন্থী আইনজীবীদের বের করে দেয়। এতে কয়েকজন আইনজীবী আহত হন। পরিস্থিতি মোকাবিলায় আদালত এলাকায় বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। এরপর সন্ধ্যা ৬টার দিকে বিচারক এজলাসে উঠে সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু করেন।

এদিন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন এ মতিন অ্যান্ড কোম্পনির চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টিং এ কে আব্দুল মতিন।

দুদকের পাবলিক প্রসিকিউটর মাহামুদ হোসেন জাহাঙ্গীর সাংবাদিকদের জানান, তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ঠিক ছিল। দুদকের পক্ষে একজন আদালতে সাক্ষ্য দিচ্ছিলেন। তখন বিএনপিপন্থী একদল আইনজীবী আদালত কক্ষে প্রবেশ করে মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান। এতে আদালতে বিশৃঙ্খল পরিবেশ সৃষ্টি হয়। এরপর বিচারক এজলাস ছেড়ে যান। 

এর আগে গতকাল সোমবার তিনজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তারা হলেন এবি ব্যাংকের কর্মকর্তা এস এম মুসা করিম, ওবায়দুর রশীদ ও এমরান আহমেদ। এ মামলায় গত ১৩ এপ্রিল তারেক রহমান ও তার স্ত্রী জোবায়দা রহমানের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। দুদকের পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মোশাররফ হোসেন কাজল।

আইনজীবী ও আদালত সূত্র জানিয়েছে, সম্পদের তথ্য গোপন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর তারেক রহমান, জোবায়দা রহমান ও তার মা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানুর বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা করে দুদক। পরের বছর তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়।

তারেক-জোবায়দা মামলা   আইনজীবী  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

বিএনপি নেতা চাঁদ ফের ৩ দিনের রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৪:৫৩ পিএম, ৩০ মে, ২০২৩


Thumbnail

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকি দেওয়ার মামলায় আসামি রাজশাহী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদকে আবারও তিনদিনের রিমান্ডে পাঠিয়েছেন আদালত। 

মঙ্গলবার (৩০ মে) দুপুর ১২টার দিকে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে চাঁদকে আদালতে তুলে পুলিশ ১০ দিনের রিমান্ড চায়। রাজশাহী জেলা ও দায়রা জজ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক মাহবুব আলম তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

রাজশাহী জেলা পুলিশের কোর্ট পরিদর্শক পরিমল কুমার বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ৫ দিনের রিমান্ড শেষে বিএনপি নেতা আবু সাঈদ চাঁদকে আদালতে আনা হয়। এরপর পুলিশের পক্ষ থেকে আরও ১০ দিনের রিমান্ড চাওয়া হয়। তবে আদালত তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। আর প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার হুমকি দেওয়ার এই মামলা বর্তমানে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের কাছে আছে। তারাই বিএনপি নেতা চাঁদকে জিজ্ঞাসাবাদ করবেন।

এর আগে গত ২৫ মে বেলা পৌনে ১১টার দিকে নগরীর ভেড়িপাড়া মোড় থেকে বিএনপি নেতা চাঁদকে গ্রেফতার করে বিকেলে আদালতে সোপর্দ করে পুলিশ। আদালত তাকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠায়। ওই রিমান্ড শেষ হওয়ার পর মঙ্গলবার আবারও তাকে আদালতে তোলা হলে তিন দিনের রিমান্ডে দেন আদালত।

উল্লেখ্য, গত ১৯ মে পুঠিয়ার শিবপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে বিএনপির সমাবেশে বক্তব্য দেন আবু সাঈদ চাঁদ। এ সময় তিনি বলেন, ‘আর ২৭ দফা বা ১০ দফা নয়। শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠাতে হবে।’ চাঁদের এমন বক্তব্যের ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে নিন্দা ও প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এ নিয়ে দেশব্যাপী প্রতিবাদের ডাক দেয় আওয়ামী লীগ। তার বিরুদ্ধে দেশের বিভিন্ন থানায় মামলা হয়।

বিএনপি   আবু সাঈদ চাঁদ   রাজশাহী  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন