কোর্ট ইনসাইড

নিবন্ধন বাতিলের বিরুদ্ধে জামায়াতের আপিল শুনানি ১২ নভেম্বর

প্রকাশ: ১২:৩৫ পিএম, ০৬ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

রাজনৈতিক দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের নিবন্ধন অবৈধ ঘোষণা করে হাইকোর্টের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিলের শুনানি আগামী ১২ নভেম্বর রোববার নির্ধারণ করা হয়েছে।

সোমবার (৬ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বে আপিল বেঞ্চ এ আদেশ দেন। আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী তানীয়া আমীর ও আহসানুল করীম। জামায়াতে ইসলামীর পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট জিয়াউর রহমান।

এক রিট আবেদন নিষ্পত্তি করে ২০১৩ সালের ১ আগস্ট জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন হাইকোর্ট। ২০১৮ সালের ৭ ডিসেম্বর জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন বাতিল করে প্রজ্ঞাপন জারি করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। পরবর্তীতে হাইকোর্টে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দলটি।

এদিকে দলের নিবন্ধন সংক্রান্ত মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত জামায়াতের সব ধরনের রাজনৈতিক কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞার আবেদন করা হয়। যেখানে নিবন্ধন সংক্রান্ত মামলা বিচারাধীন থাকায় দলটি নিবন্ধন ফিরে পাবার দাবি করায় আদালত অবমাননার অভিযোগও করা হয়।

রাজনৈতিক কর্মসূচিতে নিষেধাজ্ঞা ও আদালত অবমাননার অভিযোগের আবেদন দুটি সোমবার শুনানির জন্য এলে প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন চার বিচারপতির আপিল বিভাগ জামায়াতের নিবন্ধন সংক্রান্ত মূল আপিল শুনানির জন্য আগামী ১২ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।



মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

রায় বাতিল, হাইকোর্টে জিতলেন ড. ইউনূস

প্রকাশ: ০৫:৩২ পিএম, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

গ্রামীণ কল্যাণের ১০৬ শ্রমিকের ১০৩ কোটি টাকা দিতে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের রায় বাতিল করেছেন হাইকোর্ট। শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস গ্রামীণ কল্যাণের চেয়ারম্যান।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

হাইকোর্টের রায়ে বলা হয়, গ্রামীণ কল্যাণের সাবেক ১০৬ কর্মী শ্রমিককল্যাণ তহবিল ও শ্রমিক অংশগ্রহণ তহবিল থেকে মুনাফা পাওয়ার অধিকারী বলে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেয়া রায় আইনগত কর্তৃত্ববহির্ভূত। এদিকে, আইনজীবীরা জানিয়েছেন শ্রমিকরা চাইলে শ্রম আদালতে গিয়ে মামলা করতে পারবেন।

গ্রামীণ কল্যাণ থেকে চাকরিচ্যুত ১০৬ শ্রমিককে শ্রম আইন অনুযায়ী কোম্পানির লভ্যাংশ পরিশোধ করতে গত ৩ এপ্রিল রায় দেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। পরে সেই রায় চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করেন ড. ইউনূস।

রায় বাতিল   হাইকোর্ট   ড. মুহাম্মদ ইউনূস  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

মির্জা আব্বাসের দুদকের মামলার রায় আজ

প্রকাশ: ০৯:৩৭ এএম, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে দুদকের দায়ের করা মামলার রায় ঘোষণা করার তারিখ নির্ধারিত রয়েছে বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর)।

রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে গত ২২ নভেম্বর রায়ের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬ এর বিচারক মঞ্জুরুল ইমামের আদালত।

মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিহীন ৭ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ২৯০ টাকার সম্পদ অর্জন এবং ৫৭ লাখ ২৬ হাজার ৫৭১ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে ২০০৭ সালের ১৬ আগস্ট রাজধানীর রমনা থানায় মামলা করেন দুদকের উপপরিচালক মো. শফিউল আলম। তদন্ত শেষে ২০০৮ সালের ২৪ মে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা দুদকের উপপরিচালক মো. খায়রুল হুদা আদালতে চার্জশিট দাখিল করেন।

তদন্তে তার বিরুদ্ধে ৪ কোটি ২৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জন ও ২২ লাখ টাকার সম্পত্তির তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়। ২০০৮ সালের ১৬ জুন আদালত এ মামলার অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এ মামলার বিচার চলাকালীন আদালত ২৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেন।

আদালত সূত্রে জানা যায়, দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ অনুযায়ী এ মামলায় সম্পদের মিথ্যা তথ্য বিবরণের দায়ে ২৬(২) ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি তিন বছরের কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয়দণ্ড এবং জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের দায়ে ২৭(১) ধারায় সর্বোচ্চ দশ বছর কারাদণ্ড ও অর্জিত সেই অবৈধ সম্পদ বাজেয়াপ্তের বিধান রয়েছে।

সেক্ষেত্রে অভিযোগ প্রমাণিত হলে মির্জা আব্বাসের সর্বোচ্চ ১৩ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।

 


মির্জা আব্বাস   দুদক   মামলার রায়  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

আজিজুল বারীসহ বিএনপি-জামায়াতের ২২ নেতাকর্মীর কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০৭:৫১ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বেআইনি সমাবেশ ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলালসহ বিএনপি ও জামায়াতের ২২ নেতাকর্মীকে পৃথক দুটি ধারায় দুই বছর তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। 

বুধবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আতাউল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় তাদের প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা তরে জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুইমাস কারাভোগের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

হেলাল ছাড়াও কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- মো. আব্দুস সালাম, মো. আমিনুল ইসলাম, ইমরান হোসেন, সৈয়দ ইমরান আহম্মেদ, মো. গোলাম মোস্তফা, আলাউদ্দিন, মনির হোসেন ভূঁইয়া, আরিফুল ইসলাম, মো. ছেকন মিয়া, মো. তাহের মৃধা, এসআই টুটুল, আশরাফুল হক, আবু বকর সিদ্দিক, মো. মোজাম্মেল হক, বেলাল হোসেন, সোলেমান হোসেন, মো. রফিকুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন, অপু সিকদার, আফাজ উদ্দিন ও এম কফিল উদ্দিন।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় ১০ আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

মামলা সূত্রে জানা যায়, বেআইনি সমাবেশ ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর উত্তরা-পূর্ব থানায় এ মামলা দায়ের করে পুলিশ।

তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৯ জুন ৩২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।

আজিজুল বারী  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

মির্জা আব্বাসের জামিন নামঞ্জুর

প্রকাশ: ০৬:০৫ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ বিলকিস আক্তার বুধবার শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

গত ১ নভেম্বর মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. নুরুল ইসলাম। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে গত ২৯ অক্টোবর রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার এসআই মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মির্জা আব্বাসকে প্রধান আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৭০০-৮০০ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলায় মির্জা আব্বাসকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। এরপর গত ১ নভেম্বর এ মামলায় মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠান ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে নয়াপল্টনে সমাবেশ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় আসামিরা দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সরকারবিরোধী স্লোগান দেয়। তারা জনমনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে শাহজাহানপুর থানাধীন এলাকায় বিভিন্ন প্রকার নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালায় এবং হত্যার উদ্দেশে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। ককটেল বিস্ফোরণ ও পুলিশের সরকারি কাজে বাধা দেয় তারা। এ সময় আসামিরা পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়।

 


শাহজাহানপুর   থানা   নাশকতা   বিএনপি   মির্জা আব্বাস  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

পিস্তল ছিনতাই মামলায় দুদু ও স্বপন দুই দিনের রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৫:৫০ পিএম, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

পিস্তল ছিনতাই ও পুলিশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ভাঙচুরের অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও দলটি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে গত ১৯ নভেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে দুদুকে হাজির করা হয়। তবে কারাগার থেকে আসামি স্বপনকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপস্থিত দেখানো হয়। শুনানি শেষে আদালত তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। এছাড়া রিমান্ড শুনানির জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। এর আগে এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশ পরিদর্শক মো. আব্দুল হাই তাদের গ্রেফতার দেখানোসহ পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালামের উসকানি ও প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় এজাহারনামীয় এবং অজ্ঞাতনামা পলাতক আসামিরা পল্টন থানাধীন পুলিশ ক্যান্টিনে ভাঙচুর করে এবং পুলিশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ইটপাটকেল মেরে জাদুঘরের গ্লাস ভেঙে ক্ষতিসাধন করে। মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। চানমারী পুলিশ লাইন্সের ডিউটি পোস্টে অগ্নিসংযোগসহ ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। জানমালের নিরাপত্তা ও সরকারি সম্পত্তির রক্ষার্থে তাদের নিবৃত করতে গেলে তিনদিক থেকে পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে কয়েকজন পুলিশ আহত হন এবং এএসআই এরশাদুল হককে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারধর করে তার পিস্তল ও আট রাউন্ড গুলিভর্তি ম্যাগজিন ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় গত ১ নভেম্বর খিলক্ষেত থানার উপপরিদর্শক শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে পল্টন থানায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ৪১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলায় ১৫ জনের নাম উল্লেখসহ ৩০০/৪০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

গত ৫ নভেম্বর দিনগত রাত ১২টার দিকে ঢাকায় বোনের বাসা থেকে দুদুকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। গত ৬ নভেম্বর দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অন্যদিকে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন তার জামিন নামঞ্জুর করে তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এদিকে গত ৩ নভেম্বর স্বপনকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্তের স্বার্থে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। ওইদিন শুনানি শেষে আদালত তাদের ছয়দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

 


পিস্তল   ছিনতাই   মামলা   দুদু   স্বপন   রিমান্ড  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন