কোর্ট ইনসাইড

আদালত অবমাননায় বিএনপির ৭ আইনজীবীকে তলব

প্রকাশ: ০৩:০২ পিএম, ১৫ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের দুই বিচারপতির পদত্যাগ দাবি করে সংবাদ সম্মেলন ও মিছিল-সমাবেশ করায় বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীকে তলব করেছেন আপিল বিভাগ। আগামী ১৫ জানুয়ারি তাদের আদালতে হাজির হতে বলা হয়েছে।

বুধবার (১৫ নভেম্বর) প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগ এ আদেশ দেন।

এছাড়াও তলবপ্রাপ্ত আইনজীবীদের সুপ্রিম কোর্টসহ সব আদালত অঙ্গনে কোনও ধরনের মিছিল-সমাবেশ না করার বিষয়ে হাইকোর্টের রায় কঠোরভাবে অনুসরণ করতে বলা হয়েছে। আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথি।

সাত আইনজীবী হলেন– জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের মহাসচিব ও বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল, জাতীয়তবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এ জে মোহাম্মদ আলী, বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট ফাহিমা নাসরিন মুন্নি, জাতীয়তবাদী আইনজীবী ফোরাম সুপ্রিম কোর্ট শাখার সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল জব্বার ভূঁইয়া, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল, সুপ্রিম কোর্ট বারের সাবেক সহ-সম্পাদক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান খান ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সুপ্রিম কোর্ট শাখার সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট গাজী কামরুল ইসলাম সজল।

এর আগে, জাতীয় শোক দিবসের অনুষ্ঠানে ‘আমরা বাংলাদেশের বিচারপতিরা হলাম শপথবদ্ধ রাজনীতিবিদ’- আপিল বিভাগের এক বিচারপতির এমন বক্তব্যকে কেন্দ্র করে মিছিল-স্লোগান-সভা অব্যাহত রাখায় বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার আবেদন করা হয়।

গত ২৯ আগস্ট এ সংক্রান্ত বিষয়ে সাত জন আইনজীবীর নাম উল্লেখ করে আবেদনটি করেন সুপ্রিম কোর্টের অ্যাডভোকেট নাহিদ সুলতানা যুথী। ওই আবেদনটি গত ৩০ আগস্ট সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভগে শুনানি হয়। পরে ১৮ অক্টোবর বিএনপিপন্থি সাত আইনজীবীর বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগের আবেদনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের অংশ হিসেবে স্বেচ্ছায় বিবাদি হতে সুপ্রিম কোর্টের বিএনপিপন্থি আরও ১৯৫ জন আইনজীবী আবেদন জানান।


আদালত অবমাননা   বিএনপি   আইনজীবী  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

আজিজুল বারীসহ বিএনপি-জামায়াতের ২২ নেতাকর্মীর কারাদণ্ড

প্রকাশ: ০৭:৫১ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বেআইনি সমাবেশ ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে করা মামলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির তথ্য ও গবেষণাবিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলালসহ বিএনপি ও জামায়াতের ২২ নেতাকর্মীকে পৃথক দুটি ধারায় দুই বছর তিন মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। 

বুধবার (২৯ নভেম্বর) ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আতাউল্লাহ এ রায় ঘোষণা করেন। এ সময় তাদের প্রত্যেককে পাঁচ হাজার টাকা তরে জরিমানা, অনাদায়ে আরও দুইমাস কারাভোগের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

হেলাল ছাড়াও কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন- মো. আব্দুস সালাম, মো. আমিনুল ইসলাম, ইমরান হোসেন, সৈয়দ ইমরান আহম্মেদ, মো. গোলাম মোস্তফা, আলাউদ্দিন, মনির হোসেন ভূঁইয়া, আরিফুল ইসলাম, মো. ছেকন মিয়া, মো. তাহের মৃধা, এসআই টুটুল, আশরাফুল হক, আবু বকর সিদ্দিক, মো. মোজাম্মেল হক, বেলাল হোসেন, সোলেমান হোসেন, মো. রফিকুল ইসলাম, জামাল উদ্দিন, অপু সিকদার, আফাজ উদ্দিন ও এম কফিল উদ্দিন।

অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় ১০ আসামিকে খালাস দিয়েছেন আদালত।

মামলা সূত্রে জানা যায়, বেআইনি সমাবেশ ও পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে ২০১৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর রাজধানীর উত্তরা-পূর্ব থানায় এ মামলা দায়ের করে পুলিশ।

তদন্ত শেষে ২০১৯ সালের ৯ জুন ৩২ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা।

আজিজুল বারী  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

মির্জা আব্বাসের জামিন নামঞ্জুর

প্রকাশ: ০৬:০৫ পিএম, ২৯ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

রাজধানীর শাহজাহানপুর থানায় নাশকতা ও বিস্ফোরক আইনের মামলায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের জামিন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। ঢাকার দ্বিতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ বিলকিস আক্তার বুধবার শুনানি শেষে এ আদেশ দেন।

গত ১ নভেম্বর মির্জা আব্বাসকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের উপ-পরিদর্শক মো. নুরুল ইসলাম। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে গত ২৯ অক্টোবর রাজধানীর শাহজাহানপুর থানার এসআই মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মির্জা আব্বাসকে প্রধান আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন। মামলায় ৪৯ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাত ৭০০-৮০০ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলায় মির্জা আব্বাসকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। এরপর গত ১ নভেম্বর এ মামলায় মির্জা আব্বাসকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে পাঠান ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর বিকাল ৩টা ৪০ মিনিটে নয়াপল্টনে সমাবেশ শেষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসের নেতৃত্বে ও নির্দেশনায় আসামিরা দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সরকারবিরোধী স্লোগান দেয়। তারা জনমনে আতঙ্ক ও ভীতি সৃষ্টি করে শাহজাহানপুর থানাধীন এলাকায় বিভিন্ন প্রকার নাশকতামূলক ও ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম চালায় এবং হত্যার উদ্দেশে ইট-পাটকেল নিক্ষেপ করে। ককটেল বিস্ফোরণ ও পুলিশের সরকারি কাজে বাধা দেয় তারা। এ সময় আসামিরা পুলিশের অস্ত্র ছিনিয়ে নেয়।

 


শাহজাহানপুর   থানা   নাশকতা   বিএনপি   মির্জা আব্বাস  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

পিস্তল ছিনতাই মামলায় দুদু ও স্বপন দুই দিনের রিমান্ডে

প্রকাশ: ০৫:৫০ পিএম, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

পিস্তল ছিনতাই ও পুলিশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর ভাঙচুরের অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানার মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু ও দলটি মিডিয়া সেলের আহ্বায়ক জহির উদ্দিন স্বপনের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী শুনানি শেষে এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এর আগে গত ১৯ নভেম্বর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরীর আদালতে দুদুকে হাজির করা হয়। তবে কারাগার থেকে আসামি স্বপনকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উপস্থিত দেখানো হয়। শুনানি শেষে আদালত তাদের গ্রেফতার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন। এছাড়া রিমান্ড শুনানির জন্য ২৭ নভেম্বর দিন ধার্য করেন। এর আগে এ মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশ পরিদর্শক মো. আব্দুল হাই তাদের গ্রেফতার দেখানোসহ পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন।

মামলার অভিযোগে বলা হয়, গত ২৮ অক্টোবর বিকেল ৩টা ১০ মিনিটে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস ও ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক আব্দুস সালামের উসকানি ও প্রত্যক্ষ নির্দেশনায় এজাহারনামীয় এবং অজ্ঞাতনামা পলাতক আসামিরা পল্টন থানাধীন পুলিশ ক্যান্টিনে ভাঙচুর করে এবং পুলিশের মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে ইটপাটকেল মেরে জাদুঘরের গ্লাস ভেঙে ক্ষতিসাধন করে। মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন গাড়ি ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে। চানমারী পুলিশ লাইন্সের ডিউটি পোস্টে অগ্নিসংযোগসহ ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। জানমালের নিরাপত্তা ও সরকারি সম্পত্তির রক্ষার্থে তাদের নিবৃত করতে গেলে তিনদিক থেকে পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। এতে কয়েকজন পুলিশ আহত হন এবং এএসআই এরশাদুল হককে হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি মারধর করে তার পিস্তল ও আট রাউন্ড গুলিভর্তি ম্যাগজিন ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় গত ১ নভেম্বর খিলক্ষেত থানার উপপরিদর্শক শফিকুল ইসলাম বাদী হয়ে পল্টন থানায় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ ৪১৫ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলায় ১৫ জনের নাম উল্লেখসহ ৩০০/৪০০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়।

গত ৫ নভেম্বর দিনগত রাত ১২টার দিকে ঢাকায় বোনের বাসা থেকে দুদুকে গ্রেফতার করে ডিবি পুলিশ। গত ৬ নভেম্বর দুপুরে তাকে আদালতে হাজির করা হয়। এ সময় মামলার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তাকে পাঁচদিনের রিমান্ডে নিতে আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অন্যদিকে তার আইনজীবী রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শফি উদ্দিন তার জামিন নামঞ্জুর করে তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

এদিকে গত ৩ নভেম্বর স্বপনকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্তের স্বার্থে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা। ওইদিন শুনানি শেষে আদালত তাদের ছয়দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।

 


পিস্তল   ছিনতাই   মামলা   দুদু   স্বপন   রিমান্ড  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

খোকন-এ্যানি নীরবসহ বিএনপির ২৮ নেতাকর্মীর বিচার শুরু

প্রকাশ: ০৫:১২ পিএম, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

রাজধানীর পল্টন থানায় দায়ের হওয়া নাশকতার মামলায় বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব খায়রুল কবির খোকন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানিসহ দলটির ২৮ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত। এর মধ্য দিয়ে এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।

সোমবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. আলী হায়দারের আদালত আসামিদের অব্যাহতির আবেদন নাকচ করে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। একই সঙ্গে আগামী ৬ ডিসেম্বর সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য করেন আদালত।

মামলার আসামিদের মধ্যে রয়েছেন- যুবদলের সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, বিএনপি নেতা শাহ আলম, হারুন উর রশীদ, হাবিবুর প্রমুখ।

আসামিপক্ষের আইনজীবী মহিউদ্দিন চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

চার্জগঠনের দিন কারাগারে থাকা বিএনপি নেতা শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি, খায়রুল কবির খোকনসহ অন্যান্য আসামিদের আদালতে হাজির করেন পুলিশ। জামিনে থাকা আসামিরাও আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

জানা যায়, ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে পল্টন থানা এলাকায় বেআইনি সমাবেশ, পুলিশের কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগে রাজধানীর পল্টন থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মামলাটি করে।

খায়রুল কবির খোকন   শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি  


মন্তব্য করুন


কোর্ট ইনসাইড

হাবিব-জাহাঙ্গীরসহ বিএনপির ১১ নেতার সাজা

প্রকাশ: ০৬:৫০ পিএম, ২২ নভেম্বর, ২০২৩


Thumbnail

বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা মো. হাবিবুর রহমান হাবিব ও যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীরসহ পৃথক মামলায় বিএনপির ১১ জন নেতাকে কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত।

বুধবার (২২ নভেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি আবু তাহের মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ও বিচারপতি বশির উল্লাহর সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ কারাদণ্ড দেন। আদালত অবমাননার অভিযোগে হাবিবুর রহমান হাবিবকে ৫ মাসের কারাদণ্ড ও ২ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন আদালত।

এদিকে, যুবদলের সাবেক সহ-সভাপতি এসএম জাহাঙ্গীরসহ বিএনপির ১১ জন নেতাকে ৭ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। বুধবার বিশেষ ট্রাইব্যুনাল আদালত এ রায় দেন। ২০১৩ সালে উত্তরা থানার একটি মামলায় তাদের বিরুদ্ধে এ সাজা ঘোষণা করা হয়েছে। মামলায় ৭৩ জন আসামি ছিলেন। অন্যরা খালাস পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন আইনজীবী সৈয়দ নজরুল ইসলাম।

মো. হাবিবুর রহমান হাবিব   বিএনপি  


মন্তব্য করুন


বিজ্ঞাপন