নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৮:২১ পিএম, ২৩ নভেম্বর, ২০২১
ইভ্যালির ধানমন্ডির অফিসের লকারগুলোর ‘কম্বিনেশন নম্বর’ দেওয়ার জন্য কারাগারে থাকা মো. রাসেল ও তাঁর স্ত্রী শামীমা নাসরিনকে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এ জন্য আদালতের নিযুক্ত ইভ্যালির নতুন ব্যবস্থাপনা পরিচালক বা তাঁর মনোনীত প্রতিনিধিকে কারাগারে এই দম্পতির সঙ্গে দেখা করার ব্যবস্থা করতে আইজি প্রিজন্সকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (২৩ নভেম্বর) বিচারপতি মুহাম্মদ খুরশীদ আলম সরকারের কোম্পানি কোর্ট এ আদেশ দেন। একই সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির স্থানীয় সার্ভারের তথ্য উদ্ধারে আদালত নিযুক্ত পরিচালনা পর্ষদকে সহযোগিতা করতে সিআইডির ফরেনসিক বিভাগকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
প্রতারণার মাধ্যমে টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইভ্যালির নাম দেশজুড়ে আলোচিত-সমালোচিত। প্রতারণার মাধ্যমে গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ইতিমধ্যে ইভ্যালির সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. রাসেল ও তাঁর স্ত্রী ইভ্যালির সাবেক চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা হয়েছে। গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসা থেকে রাসেল ও শামীমাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে তাঁরা কারাগারে আছেন।
আদালতের মঙ্গলবারের আদেশের বিষয়টি জানিয়ে ইভ্যালির পরিচালনা পর্ষদের আইনজীবী মোরশেদ আহমেদ খান বলেন, ইতিমধ্যে নতুন বোর্ড দায়িত্ব গ্রহণ করে কার্যক্রম শুরু করেছে। কার্যক্রমের বর্ণনার পাশাপাশি এ ক্ষেত্রে যেসব সমস্যা আছে, তা উল্লেখ করে প্রতিবেদন দাখিল করা হয়। শুনানি নিয়ে হাইকোর্ট ওই আদেশ দেন।
এর আগে গত মে মাসে ইভ্যালিতে ইলেকট্রনিকস পণ্য অর্ডারের পর অর্থ পরিশোধ করে পণ্য ও টাকা না পেয়ে কোম্পানিটির অবসায়ন চেয়ে ফরহাদ হোসেন নামের এক গ্রাহক গত ২২ সেপ্টেম্বর হাইকোর্টে আবেদন করেন। এর ধারাবাহিকতায় গত ১৮ অক্টোবর আদালত ইভ্যালি দেখভাল করতে আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিককে চেয়ারম্যান করে পাঁচ সদস্যের বোর্ড গঠন করে দেন। ইভ্যালির নতুন পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান, পরিচালনা পর্ষদ, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, খেলাপি পরিচালনা পর্ষদ/প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা/সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি এবং নিয়ন্ত্রক, কর্তৃপক্ষ ও মন্ত্রণালয়ের প্রতি আলাদা করে নির্দেশনা দেওয়া হয়।
মন্তব্য করুন
মারধর ও হত্যাচেষ্টার অভিযোগে রাজধানীর শাহবাগ থানায় করা মামলায়
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্র অধিকার পরিষদের ২৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের
দিন পিছিয়ে আগামী ১৪ মে ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার (২৪ মার্চ) মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। এদিন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এ কারণে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সুলতান সোহাগ উদ্দিন নতুন দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৭ অক্টোবর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যার তৃতীয় বার্ষিকীতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাবেশের আয়োজন করে বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ। সে সমাবেশে অতর্কিত হামলা চালানো হয়। এতে পণ্ড হয়ে যায় ছাত্র অধিকার পরিষদের সমাবেশ।
এ ঘটনায় ৮ অক্টোবর ছাত্রলীগ নেতা নাজিম উদ্দিন বাদী হয়ে শাহবাগ থানায় একটি মামলা করেন।
মামলায় আসামি করা হয় ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি আকতার হোসেনসহ ২৫ জনকে। এছাড়া মামলায়
আরও ১৪০ থেকে ১৫০ জনকে আসামি করা হয়।
ছাত্র অধিকার পরিষদ বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় আবরার ফাহাদ হত্যা
মন্তব্য করুন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পিছিয়ে আগামী ৩ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ জগলুল হোসেনের আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন।
এদিন এ মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত সংস্থা দুদক তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেননি। এ জন্য আদালত তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ৩১ মার্চ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়-১ এ মামলাটি করেন সংস্থাটির উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারায় এবং ১৯৪৭ সালের দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, এস কে সিনহা প্রধান বিচারপতি থাকার সময় অপরাধলব্ধ অর্থ হুন্ডিসহ বিভিন্নভাবে আমেরিকায় পাচার করেন। পরে তার ছোট ভাই অনন্তের অ্যাকাউন্টে এসব অর্থ স্থানান্তর হয়। ২ লাখ ৮০ হাজার ডলার এস কে সিনহা তার ভাইয়ের নামে বাড়িটি কেনেন। ২০১৮ সালের ১২ জুন এ বাড়িটি কেনা হয়। যার ঠিকানা ১৭৯, জ্যাপার স্ট্রিট, প্যাটারসন নিউ জার্সি।
এস কে সিনহা দুদক মামলা যুক্তরাষ্ট্র
মন্তব্য করুন
গেল বছরে রাজধানীর উত্তরায় নিজ বাসায় অভিনেত্রী হুমায়রা নুসরাত
হিমুর আত্মহত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের তারিখ পিছিয়ে আগামী
১৩ মে ধার্য করেছেন আদালত।
রোববার (২৪ মার্চ) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য দিন ধার্য
ছিল। কিন্তু এদিন পুলিশ প্রতিবেদন দাখিল করতে পারেনি। এজন্য ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
মইনুল ইসলামের আদালত প্রতিবেদন দাখিলের নতুন এ তারিখ ধার্য করেন। আদালতে উত্তরা পশ্চিম
থানার সাধারণ নিবন্ধন শাখার কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক নওশের আলী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
২০২৩ সালের ২ নভেম্বর রাতে হিমুর মৃত্যুর ঘটনায় তার খালা নাহিদ
আক্তার রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানায় বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। মামলা দায়েরের পর
হিমুর বন্ধু জিয়াউদ্দিন ওরফে রুফিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
মামলায় হিমুর খালা নাহিদ আক্তার অভিযোগ করেছেন, জিয়াউদ্দিন রুফি
(৩৬) হিমুর বয়ফ্রেন্ড। ছয় মাস আগে থেকে তিনি নিয়মিত হিমুর বাসায় যাতায়াত এবং মাঝে
মধ্যে রাত্রীযাপন করতেন। ১ নভেম্বর রুফির মোবাইল নম্বর ও ভিগো লাইভ আইডি ব্লক দেন হিমু।
বিষয়টি নিয়ে উভয়ের মধ্যে ঝামেলা হয়। ২ নভেম্বর বিকেল ৩টার দিকে রুফি বাসায় এসে
কলিং বেল দেন। মিহির দরজা খুলে দিলে তিনি বাসার ভেতরে যান। মিহির তার রুমে চলে যান।
৫ টার দিকে রুফি মিহিরের রুমে গিয়ে চিৎকার করতে করতে বলেন, হিমু আত্মহত্যা করেছে।
তখন মিহির তাকে জিজ্ঞাসা করে, আপনি-তো রুমেই ছিলেন। তখন তিনি বাথরুমে
ছিলেন বলে জানান। এসময় হিমু রুমের সিলিংফ্যানের হুকে রশি লাগিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
মিহির সঙ্গে সঙ্গে হিমুর রুমে ঢুকে তাকে গলায় রশি লাগিয়ে ফাঁস দেওয়া অবস্থায় দেখতে
পান। রুমে থাকা দুটি কাঁচের গ্লাস ভাঙা অবস্থায় দেখতে পান। তাৎক্ষণিকভাবে তারা দুজন
হিমুকে উত্তরা আধুনিক মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
তখন রুফি হিমুর ব্যবহৃত মোবাইল ফোন দুটি নিয়ে কৌশলে চলে যান।
হিমু অবিনেত্রী আত্মহত্যা মামলা
মন্তব্য করুন
অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক পল্লী উন্নয়ন
ও সমবায় সচিব প্রশান্ত কুমার রায়কে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল
হোসেনের আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। দুদকের সহকারী পরিচালক
আমিনুল এ তথ্য জানিয়েছেন।
এদিন আসামি প্রশান্ত কুমার আদালতে আত্মসমর্পণের পর জামিন চেয়ে আবেদন
করেন। অন্যদিকে দুদক জামিনের বিরোধিতা করেন। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত তার জামিন
নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
জ্ঞাত আয়বহির্ভূত এক কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার ২৪৭ টাকার সম্পদ রাখার
অভিযোগে গত বছরের ৫ জুন দুদকের উপপরিচালক মো. মশিউর রহমান বাদী হয়ে মামলা করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় বিভাগের সাবেক সচিব
ড. প্রশান্ত কুমার রায় ‘একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প’র পরিচালক ছিলেন। দুর্নীতি দমন
কমিশনে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে তিনি এক কোটি ২০ লাখ ৪৯ হাজার ৮১৬ টাকা মূল্যের সম্পদ
অর্জনের তথ্য গোপন করেন। মিথ্যা ও ভিত্তিহীন ঘোষণা দেওয়া ছাড়াও অবৈধ উপায়ে অর্জিত ও
জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসঙ্গতিপূর্ণ এক কোটি ২৫ লাখ ৪০ হাজার ২৪৭ টাকা মূল্যের স্থাবর
ও অস্থাবর সম্পদ অর্জন করে ভোগ দখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৬ (২) ও
২৭ (১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এ অভিযোগে তার বিরুদ্ধে সোমবার (৫ মে) এ মামলা
দায়ের করা হয়।
সাবেক এই সচিবের বাড়ি খুলনার বাটিয়াঘাটা থানার গোপ্তমারী গ্রামে।
তার বাবার নাম মৃত বিমলেন্দু রায়। বর্তমানে তিনি রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কাদিরাবাদ
হাউজিং সোসাইটির ৫ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাড়ির এ-৫ ফ্ল্যাটে থাকেন।
তার উল্লেখযোগ্য সম্পদের মধ্যে রয়েছে— খুলনা জেলার বটিয়াঘাটা থানায়
দুই দশমিক চার একর জমি। যা এক কোটি ৬৫ লাখ টাকায় কিনেছেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কাদিরাবাদ
হাউজিং সোসাইটির ৫ নম্বর রোডের ৩ নম্বর বাড়ির যে ফ্ল্যাটে (এ-৫) থাকেন সেটা কিনেছেন
৪২ লাখ তিন হাজার ৮৪১ টাকায়। মোহাম্মদপুরে ৩৭৯, পুলপাড় রোড, পূর্ব জাফরাবাদে ১২০০ বর্গফুটের
আরেকটি ফ্ল্যাট কিনেছেন ৫০ লাখ টাকায়।
রাজধানীর ১৪৩ গ্রিন রোডের ঠিকানায় গ্রিন সুপার মার্কেটের ৩য় তলায়
৩০০ বর্গফুটের একটি কক্ষ কিনেছেন ১১ লাখ টাকায়। পৈতৃক সূত্রে পাওয়া জমির ওপর ২ তলা
ভবন নির্মাণ করেছেন। ২৩ লাখ টাকায় একটি জাপানি প্রিমিও কার কিনেছেন। ১৬ লাখ টাকায় কিনেছেন
একটি এক্সকাভেটর (ভেকু)। এছাড়াও সোনালী ব্যাংকের রমনা করপোরেট শাখায় ৫০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র
রয়েছে। স্বর্ণালংকার রয়েছে ১০ লাখ টাকার। ইলেকট্রনিকস সামগ্রী ও আসবাবপত্র রয়েছে সাত
লাখ টাকার।
২০২২-২৩ অর্থ বছর শেষে এক কোটি ৪১ লাখ টাকা ঋণ বাদে তার নিট সম্পদ
রয়েছে এক কোটি ৮৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৪ টাকার।
মন্তব্য করুন
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় বিএনপি চেয়ারপারসন
খালেদা জিয়াসহ ৭ আসামির বিরুদ্ধে আগামী ২৮ মে অভিযোগ গঠনের শুনানির জন্য দিন ধার্য
করেছেন আদালত।
রোববার (২৪ মার্চ) কেরানীগঞ্জ কারাগারে নবনির্মিত ভবনে স্থাপিত
ঢাকার অস্থায়ী বিশেষ জজ আদালত-২ এর বিচারক আকতারুজ্জামান এদিন ধার্য করেন।
আজ রোববার (২৪ মার্চ) মামলাটির অভিযোগ গঠন শুনানির দিন ধার্য ছিল।
কিন্তু খালেদা জিয়া অসুস্থ থাকায় আদালতে হাজির হতে পারেননি। তারপক্ষে এদিন সৈয়দ জয়নুল
আবেদীন মেজবাহ হাজিরা দেন। একই সঙ্গে চার্জ শুনানি পেছানোর জন্য সময়ের আবেদন করেন তিনি।
আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ২৮ মে অভিযোগ গঠন শুনানির জন্য
নতুন দিন ধার্য করেছেন। খালেদা জিয়ার আইনজীবী হান্নান ভূঁইয়া এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলায় ১৩ আসামির মধ্যে
মানবতাবিরোধী অপরাধে জামায়াতে ইসলামীর নেতা মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মোহাম্মদ
মুজাহিদের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে।
এছাড়া আসামি ব্যারিস্টার আমিনুল হক, সাবেক কৃষিমন্ত্রী এম কে আনোয়ার,
সাবেক জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশারফ হোসেন, সাবেক তথ্যমন্ত্রী
এম শামসুল ইসলাম মারা গেছেন।
এ মামলার ৭ আসামি হলো। তারা হলেন- খালেদা জিয়া, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী
আলতাফ হোসেন চৌধুরী, সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ড. খন্দকার মোশারফ হোসেন,
মো. সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, হোসাফ গ্রুপের চেয়ারম্যান মোয়াজ্জেম হোসেন, সাবেক জ্বালানি
ও খনিজসম্পদ সচিব নজরুল ইসলাম ও পেট্রো বাংলার সাবেক পরিচালক মুঈনুল আহসান।
উল্লেখ্য, ২০০৮ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়া ও তার মন্ত্রিসভার সদস্যসহ ১৬ জনের বিরুদ্ধে বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি দুর্নীতি মামলা করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
খালেদা জিয়া শুনানি বড়পুকুরিয়া কয়লাখনি
মন্তব্য করুন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনতলা বাড়ির সন্ধান পাওয়ায় অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে দুদকের করা মামলায় সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার (এসকে) সিনহা ও তার ভাই অনন্ত কুমার সিনহার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল পিছিয়ে আগামী ৩ জুন দিন ধার্য করেছেন আদালত। রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ জগলুল হোসেনের আদালত নতুন এ দিন ধার্য করেন।